বান্দরবান প্রতিনিধি
বান্দরবানে বৌদ্ধ ধর্মাবলম্বীরা তাঁদের অন্যতম ধর্মীয় উৎসব ‘ওয়াগ্যোয়াই পোয়েঃ’ (প্রবারণা পূর্ণিমা) উদ্যাপনে মেতে উঠেছেন। টানা হচ্ছে ড্রাগনের আদলে রথ ও ওড়ানো হচ্ছে রং-বেরঙের ফানুস। এতে পাহাড়ে রাতের আকাশ বর্ণিল রূপ ধারণ করেছে।
আজ শুক্রবার সন্ধ্যা থেকে বান্দরবানের নাইক্ষ্যংছড়ি, লামা, আলিকদম ও রুমাসহ ৭টি উপজেলায় মারমা সম্প্রদায় এই উৎসবে মেতে উঠে তাঁরা। বৌদ্ধ মন্দিরে মন্দিরে (ক্যায়াং) জ্বালানো হয় হাজারো প্রদীপ বাতি ও রাতের আকাশে ওড়ানো হয় অসংখ্য ফানুস।
বান্দরবানে বৌদ্ধ ধর্মাবলম্বীদের অন্যতম ধর্মীয় উৎসব প্রবারণা পূর্ণিমা। ২ দিনব্যাপী এই প্রবারণা পূর্ণিমাকে বান্দরবানের মারমা সম্প্রদায় ‘মাহাঃ ওয়াগ্যোয়াই পোয়েঃ’ নামে উদ্যাপন করে আসছে।
ধর্মীয় ও সামাজিক এই উৎসবকে ঘিরে আনন্দঘন আমেজ বিরাজ করছে পার্বত্য জেলা বান্দরবানে। প্রবারণা পূর্ণিমা পালন বৌদ্ধ ধর্মাবলম্বীদের অন্যতম উৎসব। প্রতি বছর এ দিনটি সকল বৌদ্ধ ধর্মাবলম্বীদের জীবনের জন্য একটি গুরুত্বপূর্ণ সময়।
এদিকে প্রবারণা পূর্ণিমা উদ্যাপন উপলক্ষে শুক্রবার সকাল থেকে বান্দরবানের বিভিন্ন বৌদ্ধ বিহারে বিহারে চলছে ফানুস উত্তোলন, ধর্মীয় দেশনা, ভিক্ষুদের উদ্দেশ্যে অর্থ ও অন্নদান, ফুল পূজা আর উপাসক-উপাসিকারা গ্রহণ করছে শীল।
বিহারে বিহারে চলছে ধর্মীয় দেশনা ও জগতের সকল প্রাণীর মঙ্গল কামনায় বিশেষ প্রার্থনা। বিহারে বিহারে বৌদ্ধ ধর্মাবলম্বী নারী ও পুরুষেরা উপস্থিত হয়ে সুখ-শান্তি লাভ ও পারিবারিক সুস্থতার জন্য প্রার্থনায় জড়ো হচ্ছেন। দায়ক-দায়িকারা মোমবাতি, ধূপকাঠি প্রজ্বলন আর বৌদ্ধ ভিক্ষুদের ছোয়াইং (বিভিন্ন ধরনের খাবার) প্রদান করে দিনটি উদ্যাপন করছেন।
শুক্রবার সন্ধ্যায় শহরের পুরোনো রাজবাড়ির মাঠ থেকে মারমা সম্প্রদায় ‘ছংরাসিহ্ ওয়াগ্যোয়াই লাহ্ রাথা পোয়েঃ লাগাইমে...’ (সবাই মিলে মিশে রথযাত্রায় যায়) বিশেষ গানটি পরিবেশন করে মাহারথ যাত্রা শুরু করে। এ সময় পাংখো (এক ধরনের পুতুল) নৃত্য পরিবেশন আর রথ টানতে শত শত মারমা রাস্তায় নেমে আসেন। রথে জ্বালানো হয় হাজার হাজার মোমবাতি এবং দান করা হয় নগদ অর্থ। রথ শহরের প্রধান প্রধান সড়ক প্রদক্ষিণ শেষে রাতে বান্দরবানের উজানীপাড়ার সাঙ্গু নদীতে রথ বিসর্জনের মধ্য দিয়ে শেষ হবে বৌদ্ধ সম্প্রদায়ের এই (মাহাঃ ওয়াগ্যোয়াই পোয়েঃ) প্রবারণা পূর্ণিমা উৎসবের।
বান্দরবানে বৌদ্ধ ধর্মাবলম্বীরা তাঁদের অন্যতম ধর্মীয় উৎসব ‘ওয়াগ্যোয়াই পোয়েঃ’ (প্রবারণা পূর্ণিমা) উদ্যাপনে মেতে উঠেছেন। টানা হচ্ছে ড্রাগনের আদলে রথ ও ওড়ানো হচ্ছে রং-বেরঙের ফানুস। এতে পাহাড়ে রাতের আকাশ বর্ণিল রূপ ধারণ করেছে।
আজ শুক্রবার সন্ধ্যা থেকে বান্দরবানের নাইক্ষ্যংছড়ি, লামা, আলিকদম ও রুমাসহ ৭টি উপজেলায় মারমা সম্প্রদায় এই উৎসবে মেতে উঠে তাঁরা। বৌদ্ধ মন্দিরে মন্দিরে (ক্যায়াং) জ্বালানো হয় হাজারো প্রদীপ বাতি ও রাতের আকাশে ওড়ানো হয় অসংখ্য ফানুস।
বান্দরবানে বৌদ্ধ ধর্মাবলম্বীদের অন্যতম ধর্মীয় উৎসব প্রবারণা পূর্ণিমা। ২ দিনব্যাপী এই প্রবারণা পূর্ণিমাকে বান্দরবানের মারমা সম্প্রদায় ‘মাহাঃ ওয়াগ্যোয়াই পোয়েঃ’ নামে উদ্যাপন করে আসছে।
ধর্মীয় ও সামাজিক এই উৎসবকে ঘিরে আনন্দঘন আমেজ বিরাজ করছে পার্বত্য জেলা বান্দরবানে। প্রবারণা পূর্ণিমা পালন বৌদ্ধ ধর্মাবলম্বীদের অন্যতম উৎসব। প্রতি বছর এ দিনটি সকল বৌদ্ধ ধর্মাবলম্বীদের জীবনের জন্য একটি গুরুত্বপূর্ণ সময়।
এদিকে প্রবারণা পূর্ণিমা উদ্যাপন উপলক্ষে শুক্রবার সকাল থেকে বান্দরবানের বিভিন্ন বৌদ্ধ বিহারে বিহারে চলছে ফানুস উত্তোলন, ধর্মীয় দেশনা, ভিক্ষুদের উদ্দেশ্যে অর্থ ও অন্নদান, ফুল পূজা আর উপাসক-উপাসিকারা গ্রহণ করছে শীল।
বিহারে বিহারে চলছে ধর্মীয় দেশনা ও জগতের সকল প্রাণীর মঙ্গল কামনায় বিশেষ প্রার্থনা। বিহারে বিহারে বৌদ্ধ ধর্মাবলম্বী নারী ও পুরুষেরা উপস্থিত হয়ে সুখ-শান্তি লাভ ও পারিবারিক সুস্থতার জন্য প্রার্থনায় জড়ো হচ্ছেন। দায়ক-দায়িকারা মোমবাতি, ধূপকাঠি প্রজ্বলন আর বৌদ্ধ ভিক্ষুদের ছোয়াইং (বিভিন্ন ধরনের খাবার) প্রদান করে দিনটি উদ্যাপন করছেন।
শুক্রবার সন্ধ্যায় শহরের পুরোনো রাজবাড়ির মাঠ থেকে মারমা সম্প্রদায় ‘ছংরাসিহ্ ওয়াগ্যোয়াই লাহ্ রাথা পোয়েঃ লাগাইমে...’ (সবাই মিলে মিশে রথযাত্রায় যায়) বিশেষ গানটি পরিবেশন করে মাহারথ যাত্রা শুরু করে। এ সময় পাংখো (এক ধরনের পুতুল) নৃত্য পরিবেশন আর রথ টানতে শত শত মারমা রাস্তায় নেমে আসেন। রথে জ্বালানো হয় হাজার হাজার মোমবাতি এবং দান করা হয় নগদ অর্থ। রথ শহরের প্রধান প্রধান সড়ক প্রদক্ষিণ শেষে রাতে বান্দরবানের উজানীপাড়ার সাঙ্গু নদীতে রথ বিসর্জনের মধ্য দিয়ে শেষ হবে বৌদ্ধ সম্প্রদায়ের এই (মাহাঃ ওয়াগ্যোয়াই পোয়েঃ) প্রবারণা পূর্ণিমা উৎসবের।
মৌলভীবাজারের কমলগঞ্জের লাউয়াছড়া জাতীয় উদ্যানে বন্য প্রাণীদের নিরাপদে বিচরণের জন্য ২০২৩ সালে ট্রেন ও সড়কপথে যানবাহনের গতিসীমা ঘণ্টায় ২০ কিলোমিটার নির্ধারণ করে কর্তৃপক্ষ। তবে সেই নির্দেশনা শুধু কাগজ-কলমেই সীমাবদ্ধ। কেউই তা মেনে চলছে না।
১ ঘণ্টা আগেগাইবান্ধার মাশরুম চাষ সম্প্রসারণের মাধ্যমে পুষ্টি উন্নয়ন ও দারিদ্র্য হ্রাসকরণ প্রকল্প নানা অনিয়ম ও অব্যবস্থাপনার কারণে ‘অঙ্কুরেই বিনষ্ট’ হয়েছে বলে অভিযোগ উঠেছে। জানা গেছে, কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তর ২০২৪-২৫ অর্থবছরে প্রথম কিস্তিতে গাইবান্ধা সদর উপজেলায় ২টি প্রদর্শনী প্রকল্পে ৭ লাখ ৪৮ হাজার টাকা বরাদ্দ
২ ঘণ্টা আগেনগদ টাকার সঙ্গে ঘুষ হিসেবে ঘুমানোর জন্য খাট নেওয়ার অভিযোগ উঠেছে কুমিল্লার চৌদ্দগ্রাম উপজেলা প্রাথমিক শিক্ষা কর্মকর্তা মোহাম্মদ নুরুল হুদা তালুকদারের বিরুদ্ধে। এ ছাড়া ঘুষ আদায় করতে উপজেলার বিভিন্ন স্কুলের শিক্ষকদের নিয়ে তৈরি করেছেন সিন্ডিকেট।
৩ ঘণ্টা আগেস্থানীয়রা জানান, এলাকায় আধিপত্য বিস্তার নিয়ে বিএনপির বহিষ্কৃত নেতা ও নারায়ণগঞ্জ সিটি করপোরেশনের (নাসিক) সাবেক কাউন্সিলর হান্নান সরকারের অনুসারীরা ২০ জুন বিকেলে সংঘর্ষে জড়িয়ে পড়েছিল। তারই জের ধরে ২১ জুন রাতে আবার সংঘর্ষ শুরু হয়। একপর্যায়ে আব্দুল কুদ্দুসকে (৬০) কুপিয়ে গুরুতর জখম করা হয়।
৬ ঘণ্টা আগে