লংগদু (রাঙামাটি) প্রতিনিধি
রাঙামাটির লংগদু উপজেলার আটারকছড়া ইউনিয়নে কোটি টাকার সেতুর দুই পাশে সংযোগ সড়ক হয়নি গত ৮ বছরে। এতে বাঁশের সাঁকো দিয়ে গিয়ে, মই বেয়ে উঠতে হয় সেতুতে। ইউনিয়নের ১ নম্বর ওয়ার্ডে মিজান মুন্সির বাড়ি সামনে মাইনী নদী ওই সেতু নির্মাণ করে রাঙামাটি পার্বত্য জেলা পরিষদ।
ইউনিয়নের ১ নম্বর ওয়ার্ডের মাইনী নদীর পূর্বপাশে অন্তত ৫০টি পরিবার বাস করে। তাদের নদী পারাপারের জন্য ২০১২-১৩ অর্থ বছরে প্রায় ১ কোটি টাকা ব্যয়ে সেতু তৈরি করে রাঙামাটি পার্বত্য জেলা পরিষদ। মিজান মুন্সির বাড়ি সামনে সেতু নির্মাণের ৮ বছর পার হলেও দুইপাশে সংযোগ সড়ক তৈরি করা হয়নি। এতে এলাকার জনসাধারণ সেতু দিয়ে পারাপার করতে পারছে না। সম্প্রতি সরেজমিনে এই অবস্থা দেখে গেছে।
এলাকাবাসী জানান, সেতু সচল থাকলে পূর্ব পারের বাসিন্দা ও কৃষকদের উৎপাদিত আম, লিচু, কলা, কচু, হলুদসহ নিত্যপ্রয়োজনীয় কাঁচামাল খুব সহজে বাজার করতে পারতে পারতেন। তারা বলেন, এত টাকা খরচ করে সেতু নির্মাণ করার পরও যদি জনগণের উপকারে না আসে, তাহলে এই সেতু নির্মাণের কারণ কী? সেতুটির দুই পাশে মাটি দিয়ে সড়কের সঙ্গে যুক্ত করার কাজ দ্রুত সম্পন্ন করার দাবি জানান তারা।
স্থানীয় বাসিন্দা মিজান মুন্সি বলেন, শুষ্ক মৌসুমে মই দিয়ে সেতুতে উঠে পারাপার হতে হয়। এভাবে মই দিয়ে সেতুতে উঠে পারাপার হতে গিয়ে অনেকেই পড়ে আহত হয়েছেন। বিশেষ করে শিশু-বয়স্কদের জন্য সেতুটি এখন মরণ ফাঁদে পরিণত হয়েছে। যে কোনো সময় দুর্ঘটনার আশঙ্কা রয়েছে।
খালের পূর্ব পারের বাসিন্দা আব্দুর রব বলেন, ‘পূর্বপারে আমরা প্রায় ৫০ থেকে ৬০টি পরিবার বসবাস করি। হাটবাজার, স্কুল-কলেজ সবই পশ্চিম পারে। তাই প্রতিদিনই কোনো না কোনো কাজে আমাদের ওপারে যেতে হয়। এই বিবেচনায় ২০১২ সালে সেতুটি নির্মাণ হলেও গত আট বছরেও এই সেতু আমরা ব্যবহার করতে পারছি না।’
স্থানীয় ইউপি সদস্য আব্দুর রহমান জানান, সেতুটি এলাকার মানুষের জন্য খুবই গুরুত্বপূর্ণ। কিন্তু নির্মাণের পর থেকে এর সুফল পাচ্ছে না জনগণ। তিনি কর্তৃপক্ষের নিকট কাজটি দ্রুত শেষ করার দাবি জানান।
আটারকছড়া ইউপি চেয়ারম্যান মঙ্গল কান্তি চাকমা বলেন, ‘সেতুটি যেহেতু জেলা পরিষদ করেছে তাই জেলা পরিষদই সেতুর সঙ্গে সংযোগ সড়কের কাজটাও সম্পূর্ণ করতে পারে। জনগণের চলাচলের কথা চিন্তা করে কাজটি দ্রুত করা প্রয়োজন।’
এ বিষয়টি কথা বলতে রাঙামাটি পার্বত্য জেলা পরিষদের প্রকৌশলী মো. এরশাদ হোসেনের মোবাইল ফোনে গতকাল বৃহস্পতিবারসহ একাধিক দিন কল করলেও তিনি রিসিভ করেননি। পরে মেসেজ দিয়েও তাঁর সাড়া পাওয়া যায়নি।
রাঙামাটির লংগদু উপজেলার আটারকছড়া ইউনিয়নে কোটি টাকার সেতুর দুই পাশে সংযোগ সড়ক হয়নি গত ৮ বছরে। এতে বাঁশের সাঁকো দিয়ে গিয়ে, মই বেয়ে উঠতে হয় সেতুতে। ইউনিয়নের ১ নম্বর ওয়ার্ডে মিজান মুন্সির বাড়ি সামনে মাইনী নদী ওই সেতু নির্মাণ করে রাঙামাটি পার্বত্য জেলা পরিষদ।
ইউনিয়নের ১ নম্বর ওয়ার্ডের মাইনী নদীর পূর্বপাশে অন্তত ৫০টি পরিবার বাস করে। তাদের নদী পারাপারের জন্য ২০১২-১৩ অর্থ বছরে প্রায় ১ কোটি টাকা ব্যয়ে সেতু তৈরি করে রাঙামাটি পার্বত্য জেলা পরিষদ। মিজান মুন্সির বাড়ি সামনে সেতু নির্মাণের ৮ বছর পার হলেও দুইপাশে সংযোগ সড়ক তৈরি করা হয়নি। এতে এলাকার জনসাধারণ সেতু দিয়ে পারাপার করতে পারছে না। সম্প্রতি সরেজমিনে এই অবস্থা দেখে গেছে।
এলাকাবাসী জানান, সেতু সচল থাকলে পূর্ব পারের বাসিন্দা ও কৃষকদের উৎপাদিত আম, লিচু, কলা, কচু, হলুদসহ নিত্যপ্রয়োজনীয় কাঁচামাল খুব সহজে বাজার করতে পারতে পারতেন। তারা বলেন, এত টাকা খরচ করে সেতু নির্মাণ করার পরও যদি জনগণের উপকারে না আসে, তাহলে এই সেতু নির্মাণের কারণ কী? সেতুটির দুই পাশে মাটি দিয়ে সড়কের সঙ্গে যুক্ত করার কাজ দ্রুত সম্পন্ন করার দাবি জানান তারা।
স্থানীয় বাসিন্দা মিজান মুন্সি বলেন, শুষ্ক মৌসুমে মই দিয়ে সেতুতে উঠে পারাপার হতে হয়। এভাবে মই দিয়ে সেতুতে উঠে পারাপার হতে গিয়ে অনেকেই পড়ে আহত হয়েছেন। বিশেষ করে শিশু-বয়স্কদের জন্য সেতুটি এখন মরণ ফাঁদে পরিণত হয়েছে। যে কোনো সময় দুর্ঘটনার আশঙ্কা রয়েছে।
খালের পূর্ব পারের বাসিন্দা আব্দুর রব বলেন, ‘পূর্বপারে আমরা প্রায় ৫০ থেকে ৬০টি পরিবার বসবাস করি। হাটবাজার, স্কুল-কলেজ সবই পশ্চিম পারে। তাই প্রতিদিনই কোনো না কোনো কাজে আমাদের ওপারে যেতে হয়। এই বিবেচনায় ২০১২ সালে সেতুটি নির্মাণ হলেও গত আট বছরেও এই সেতু আমরা ব্যবহার করতে পারছি না।’
স্থানীয় ইউপি সদস্য আব্দুর রহমান জানান, সেতুটি এলাকার মানুষের জন্য খুবই গুরুত্বপূর্ণ। কিন্তু নির্মাণের পর থেকে এর সুফল পাচ্ছে না জনগণ। তিনি কর্তৃপক্ষের নিকট কাজটি দ্রুত শেষ করার দাবি জানান।
আটারকছড়া ইউপি চেয়ারম্যান মঙ্গল কান্তি চাকমা বলেন, ‘সেতুটি যেহেতু জেলা পরিষদ করেছে তাই জেলা পরিষদই সেতুর সঙ্গে সংযোগ সড়কের কাজটাও সম্পূর্ণ করতে পারে। জনগণের চলাচলের কথা চিন্তা করে কাজটি দ্রুত করা প্রয়োজন।’
এ বিষয়টি কথা বলতে রাঙামাটি পার্বত্য জেলা পরিষদের প্রকৌশলী মো. এরশাদ হোসেনের মোবাইল ফোনে গতকাল বৃহস্পতিবারসহ একাধিক দিন কল করলেও তিনি রিসিভ করেননি। পরে মেসেজ দিয়েও তাঁর সাড়া পাওয়া যায়নি।
ঢাকার আশুলিয়ায় উল্টো পথে চলা একটি অটোরিকশা লরির নিচে চাপা পড়ে নারী ও শিশুসহ তিনজন নিহত হয়েছেন। আহত হয়েছেন আরও একজন। নিহতরা হলেন আলতাফ (৫০), নূরজাহান (২৪) ও শিশু আব্দুল্লাহ (৪)। দুর্ঘটনাটি ঘটে রোববার (৩ আগস্ট) রাত সাড়ে ৯টার দিকে নবীনগর-চন্দ্রা মহাসড়কের বাইপাইল কেন্দ্রীয় মসজিদের সামনে।
১ ঘণ্টা আগেপৌরসভার ৭ নম্বর ওয়ার্ডের মধ্যকুল সরদারপাড়ায় সরেজমিন ঘুরে দেখা গেছে, বাড়িঘরে পানি ঢুকে পড়েছে, তলিয়ে গেছে চলাচলের একমাত্র পথ। ১ নম্বর ওয়ার্ডের সাহাপাড়া খ্রিষ্টান মিশনের পাশের সড়কেও পানি উঠে এসেছে।
১ ঘণ্টা আগেপার্বত্য চট্টগ্রামবিষয়ক মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা ও বিশিষ্ট কূটনীতিক সুপ্রদীপ চাকমা বলেছেন, ‘আজকের এই কৃষি যন্ত্রপাতি হস্তান্তর শুধু যন্ত্র সরবরাহ নয়, এটি রাষ্ট্রের প্রতিশ্রুতি ও দায়বদ্ধতার প্রতিফলন। আমরা এমন একটি বাংলাদেশ গড়তে চাই, যেখানে সমতল হোক কিংবা পাহাড়—কোথাও খাদ্যঘাটতির জায়গা থাকবে না।’
১ ঘণ্টা আগেগত বছর ঢাকায় কোটা সংস্কার আন্দোলনের সময় পুলিশের গুলিতে প্রাণ হারান লালমনিরহাটের আদিতমারী উপজেলার মহিষখোঁচা ইউনিয়নের বারঘড়িয়া গ্রামের মিরাজ। তিনি ছিলেন মৃত আব্দুস ছালামের বড় ছেলে। মাত্র ৫ শতাংশ জমি কিনে বাড়ি করার ইচ্ছে ছিল তাঁদের। কিন্তু প্রতিবেশী দুলাল মণ্ডল দলিল থাকা সত্ত্বেও জমিটি দখলে নিতে দেননি।
২ ঘণ্টা আগে