চবি সংবাদদাতা
চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ের (চবি) চারুকলা ইনস্টিটিউটকে মূল ক্যাম্পাসে নেওয়ার দাবিতে আমরণ অনশন করছেন নয়জন শিক্ষার্থী। অনশনে দুজন শিক্ষার্থী অসুস্থ হয়ে পড়েছেন। তবে দাবি আদায় না হওয়া পর্যন্ত অনশন চলিয়ে যাবেন বলে জানান তারা।
আজ মঙ্গলবার সরেজমিন দেখা যায়, শিক্ষার্থীরা প্রশাসনিক ভবনের সামনে এ অনশন কর্মসূচি পালন করছেন। অনশনকারী শিক্ষার্থীদের সঙ্গে বিশ্ববিদ্যালয়ের কয়েকটি বিভাগ ও ছাত্রসংগঠনের নেতা-কর্মীরা সংহতি প্রকাশ করেছেন।
এর আগে সোমবার বেলা ৩টা থেকে অনশন শুরু হয়। ২৬ ঘণ্টা পার হলেও অনশন থেকে সরে আসেননি শিক্ষার্থীরা। এর মধ্যে একজন ছেলে ও একজন মেয়ে শিক্ষার্থী অসুস্থ হওয়ায় তাঁদের স্যালাইন দেওয়া হয়েছে।
শিক্ষার্থীরা হলেন চারুকলা ইনস্টিটিউটের ২০২১-২২ সেশনের শিক্ষার্থী মো. শাহরিয়ার হাসান সোহেল, ২০১৭-১৮ সেশনের শিক্ষার্থী খন্দকার মাসরুল আল ফাহিম, ২০১৯-২০ সেশনের নূর ইকবাল সানি, ২০২২-২৩ সেশনের শিক্ষার্থী ইসরাত জাহান ইয়ামিন।
একই সেশনের শিক্ষার্থী মালিহা চৌধুরী, ইসরাত জাহান, নুসরাত জাহান ইপা, ২০২৩-২৪ সেশনের তরিকুল ইসলাম মাহী ও একই সেশনের শিক্ষার্থী মাহমুদুল ইসলাম মিনহাজ।
শিক্ষার্থীরা বলেন, ‘প্রশাসনের পক্ষ থেকে গত ডিসেম্বরে জানানো হয়েছিল, এ বছরের ৩১ মার্চের মধ্যেই এই স্থানান্তর সম্পন্ন করা হবে। সে সময়সীমা পেরিয়ে গেলেও এখনো তেমন কোনো দৃশ্যমান উদ্যোগ লক্ষ করা যায়নি। প্রশাসনের দেওয়া সময় পেরিয়ে গেছে অনেক আগেই। আমরা বারবার আশ্বাস পাচ্ছি, কিন্তু কোনো দৃশ্যমান অগ্রগতি নেই। প্রশাসনের অনেকেই আমাদের বোঝানোর চেষ্টা করছেন।’
তাঁরা বলেন, ‘আমাদের দাবি হলো, যৌক্তিক সমাধানের মাধ্যমে চারুকলা ইনস্টিটিউটকে যেন মূল ক্যাম্পাসে ফিরিয়ে আনা হয়। এখনো কেন এই কাজে বিলম্ব হচ্ছে, এটা আমাদের প্রশ্ন। এর আগে ১০০ দিন টানা আন্দোলন করেছি। প্রশাসন আমাদের আশ্বাস দিলেও চারুকলা ক্যাম্পাস আলোর মুখ দেখছে না। দ্রুত সময়ের মধ্যে চারুকলাকে ক্যাম্পাসে দেখতে চাই। আমরা মরে গেলেও দাবি আদায় না হওয়া পর্যন্ত অনশন কর্মসূচি চলবে।’
উল্লেখ্য, আবাসনসংকট, জীবনযাত্রার অত্যধিক খরচ, চারুকলার ভবনসমূহের বেহাল দশাসহ বিভিন্ন কারণে মূল ক্যাম্পাসে ফেরার আন্দোলন করছেন শিক্ষার্থীরা। সর্বশেষ গত ডিসেম্বরে আন্দোলনের পর প্রশাসন ১ এপ্রিল থেকে ক্যাম্পাসে ক্লাস করার আশ্বাস দিলেও তা কার্যকর না হওয়ায় অনশন শুরু করেন তাঁরা।
চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ের (চবি) চারুকলা ইনস্টিটিউটকে মূল ক্যাম্পাসে নেওয়ার দাবিতে আমরণ অনশন করছেন নয়জন শিক্ষার্থী। অনশনে দুজন শিক্ষার্থী অসুস্থ হয়ে পড়েছেন। তবে দাবি আদায় না হওয়া পর্যন্ত অনশন চলিয়ে যাবেন বলে জানান তারা।
আজ মঙ্গলবার সরেজমিন দেখা যায়, শিক্ষার্থীরা প্রশাসনিক ভবনের সামনে এ অনশন কর্মসূচি পালন করছেন। অনশনকারী শিক্ষার্থীদের সঙ্গে বিশ্ববিদ্যালয়ের কয়েকটি বিভাগ ও ছাত্রসংগঠনের নেতা-কর্মীরা সংহতি প্রকাশ করেছেন।
এর আগে সোমবার বেলা ৩টা থেকে অনশন শুরু হয়। ২৬ ঘণ্টা পার হলেও অনশন থেকে সরে আসেননি শিক্ষার্থীরা। এর মধ্যে একজন ছেলে ও একজন মেয়ে শিক্ষার্থী অসুস্থ হওয়ায় তাঁদের স্যালাইন দেওয়া হয়েছে।
শিক্ষার্থীরা হলেন চারুকলা ইনস্টিটিউটের ২০২১-২২ সেশনের শিক্ষার্থী মো. শাহরিয়ার হাসান সোহেল, ২০১৭-১৮ সেশনের শিক্ষার্থী খন্দকার মাসরুল আল ফাহিম, ২০১৯-২০ সেশনের নূর ইকবাল সানি, ২০২২-২৩ সেশনের শিক্ষার্থী ইসরাত জাহান ইয়ামিন।
একই সেশনের শিক্ষার্থী মালিহা চৌধুরী, ইসরাত জাহান, নুসরাত জাহান ইপা, ২০২৩-২৪ সেশনের তরিকুল ইসলাম মাহী ও একই সেশনের শিক্ষার্থী মাহমুদুল ইসলাম মিনহাজ।
শিক্ষার্থীরা বলেন, ‘প্রশাসনের পক্ষ থেকে গত ডিসেম্বরে জানানো হয়েছিল, এ বছরের ৩১ মার্চের মধ্যেই এই স্থানান্তর সম্পন্ন করা হবে। সে সময়সীমা পেরিয়ে গেলেও এখনো তেমন কোনো দৃশ্যমান উদ্যোগ লক্ষ করা যায়নি। প্রশাসনের দেওয়া সময় পেরিয়ে গেছে অনেক আগেই। আমরা বারবার আশ্বাস পাচ্ছি, কিন্তু কোনো দৃশ্যমান অগ্রগতি নেই। প্রশাসনের অনেকেই আমাদের বোঝানোর চেষ্টা করছেন।’
তাঁরা বলেন, ‘আমাদের দাবি হলো, যৌক্তিক সমাধানের মাধ্যমে চারুকলা ইনস্টিটিউটকে যেন মূল ক্যাম্পাসে ফিরিয়ে আনা হয়। এখনো কেন এই কাজে বিলম্ব হচ্ছে, এটা আমাদের প্রশ্ন। এর আগে ১০০ দিন টানা আন্দোলন করেছি। প্রশাসন আমাদের আশ্বাস দিলেও চারুকলা ক্যাম্পাস আলোর মুখ দেখছে না। দ্রুত সময়ের মধ্যে চারুকলাকে ক্যাম্পাসে দেখতে চাই। আমরা মরে গেলেও দাবি আদায় না হওয়া পর্যন্ত অনশন কর্মসূচি চলবে।’
উল্লেখ্য, আবাসনসংকট, জীবনযাত্রার অত্যধিক খরচ, চারুকলার ভবনসমূহের বেহাল দশাসহ বিভিন্ন কারণে মূল ক্যাম্পাসে ফেরার আন্দোলন করছেন শিক্ষার্থীরা। সর্বশেষ গত ডিসেম্বরে আন্দোলনের পর প্রশাসন ১ এপ্রিল থেকে ক্যাম্পাসে ক্লাস করার আশ্বাস দিলেও তা কার্যকর না হওয়ায় অনশন শুরু করেন তাঁরা।
গত জুলাইয়ের প্রথম সপ্তাহ থেকে ভারী বৃষ্টির কারণে নোয়াখালীর আটটি উপজেলার বেশির ভাগ এলাকায় দেখা দেয় জলাবদ্ধতা। অব্যাহত বৃষ্টি ও পানি নিষ্কাশন ব্যবস্থা না থাকায় ডুবে যায় জেলার বিভিন্ন সড়ক, মহল্লা ও শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান। জেলার ১৭৭টি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে সেই জলাবদ্ধতা এখনো রয়ে গেছে। এক মাসের বেশি এই জলাবদ্ধতায়
২৪ মিনিট আগেসরকারি কেনাকাটার ক্ষেত্রে যে ঠিকাদার সর্বনিম্ন দরে মালপত্র সরবরাহ করবেন, তাকেই কাজ দেওয়ার কথা। তবে উল্টো চিত্র দেখা যাচ্ছে রাজশাহী আঞ্চলিক দুগ্ধ ও গবাদি উন্নয়ন খামারে। এখানে সর্বনিম্ন নয়, যাঁরা সর্বোচ্চ দর দিয়েছেন—তাঁদেরই কাজ দেওয়া হয়েছে। এতে সরকারের প্রায় ৯২ লাখ টাকা বাড়তি খরচ হচ্ছে।
২৯ মিনিট আগেবিগত আওয়ামী লীগ সরকারের আমলে যশোর বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ে (যবিপ্রবি) নিয়োগ-বাণিজ্যসহ নানা অনিয়মের অভিযোগ ওঠে। এ নিয়ে দুর্নীতি দমন কমিশনের (দুদক) করা মামলায় সম্প্রতি কারাগারে যেতে হয়েছে সাবেক উপাচার্য আব্দুস সাত্তারকে। তবে এসব বিষয়ে বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন গঠিত তদন্ত কমিটি গত পাঁচ মাসেও কাজ
৩৪ মিনিট আগেউড়োজাহাজের অনলাইন টিকিট বুকিংয়ে দেশের অন্যতম প্ল্যাটফর্ম ফ্লাইট এক্সপার্টের ব্যবস্থাপনা পরিচালক (এমডি) সালমান বিন রশিদ শাহ সাইমের গ্রামের বাড়ি চাঁদপুরের কচুয়ার মুরাদপুর গ্রামে। এই গ্রাম, উপজেলা, এমনকি পাশের ফরিদগঞ্জ উপজেলার বাসিন্দাদের কাছ থেকেও তাঁরা টাকাপয়সা হাতিয়ে নিয়েছেন ব্যবসার নামে।
১ ঘণ্টা আগে