রাউজান (চট্টগ্রাম) প্রতিনিধি
ছুটিতে শ্বশুরবাড়ি এসে শখের বশে কর্ণফুলী নদীতে মাছ ধরতে গিয়েছিলেন হাফেজ মো. শফিউল্লাহ রোমান (৩০)। কিন্তু নদী থেকে আর উঠতে পারেননি। শুক্রবার (১১ আগস্ট) বিকেল সাড়ে ৪টার দিকে চট্টগ্রামের রাউজান উপজেলার বাগোয়ান ইউনিয়নের ৬ নম্বর ওয়ার্ডের স্লুইসগেট এলাকায় এ ঘটনা ঘটে।
জানা গেছে, শহরে কর্মরত শফিউল্লাহ গত বৃহস্পতিবার রাতে ছুটিতে গ্রামের বাড়ি আসেন। সেখান থেকে বাগোয়ান ইউনিয়নের সওদাগরপাড়ায় শ্বশুরবাড়িতে বেড়াতে যান। শখের বশে মাছ ধরতে জাল নিয়ে কর্ণফুলী নদীতে যান। সেখানেই জাল আটকে নদীতে ডুবে মারা যান তিনি। হাফেজ শফিউল্লাহ চট্টগ্রাম নগরীর একটি বেসরকারি প্রতিষ্ঠানে চাকরি করেন।
শফিউল্লাহ বাগোয়ান ইউনিয়নের ৬ নম্বর ওয়ার্ডের লাম্বুর হাট এলাকার মো. শফি মেয়ের স্বামী ও রাউজান উপজেলার সদর ইউনিয়নের খলিলাবাদ গ্রামের কলিমউল্লাহর ছেলে।
প্রত্যক্ষদর্শীরা জানান, বৃষ্টি কমে যাওয়ায় নদীতে পানি কমে গেছে। পানি কম থাকায় অনেক লোক একসঙ্গে জাল ফেলে মাছ ধরছিল। শফিউল্লাহও শখের বশে জাল নিয়ে নদীতে যান। নদীতে আটকে গেলে জাল ছাড়িয়ে নিতে গভীর পানিতে নামেন তিনি। এ সময় স্রোতের তোড়ে তালিয়ে যান। অনেকক্ষণ খোঁজাখুঁজির পর স্থানীয়রা ঘটনাস্থল থেকে কিছুটা দূরে ডুবন্ত অবস্থায় তাঁকে পায়। হাসপাতালে নিয়ে গেলে কর্তব্যরত চিকিৎসক তাঁকে মৃত ঘোষণা করেন।
রাউজান ফায়ার সার্ভিস অ্যান্ড সিভিল ডিফেন্স স্টেশনের স্টেশন কর্মকর্তা নজরুল ইসলাম বলেন, ‘সংবাদ পেয়ে আমরা ঘটনাস্থলে ছুটে যাই। আমরা যাওয়ার আগেই স্থানীয়রা উদ্ধার করে হাসপাতালে নিয়ে যান। ওই ব্যক্তি মারা গেছেন বলে স্থানীয়রা আমাদের জানিয়েছেন। মৃত্যুর বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন স্থানীয় ইউপি চেয়ারম্যান ভূপেষ বড়ুয়া।’
৭ নং রাউজান সদর ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান বিএম জসিম উদ্দিন হিরো বলেন, ‘জানতে পেরেছি শফিউল্লাহ নামের ছেলেটি শ্বশুরবাড়িতে বেড়াতে গিয়ে কর্ণফুলী নদীতে মাছ ধরতে গিয়ে ডুবে মারা যায়। তার লাশ বাবার বাড়িতে নিয়ে আসা হয়েছে।’
ছুটিতে শ্বশুরবাড়ি এসে শখের বশে কর্ণফুলী নদীতে মাছ ধরতে গিয়েছিলেন হাফেজ মো. শফিউল্লাহ রোমান (৩০)। কিন্তু নদী থেকে আর উঠতে পারেননি। শুক্রবার (১১ আগস্ট) বিকেল সাড়ে ৪টার দিকে চট্টগ্রামের রাউজান উপজেলার বাগোয়ান ইউনিয়নের ৬ নম্বর ওয়ার্ডের স্লুইসগেট এলাকায় এ ঘটনা ঘটে।
জানা গেছে, শহরে কর্মরত শফিউল্লাহ গত বৃহস্পতিবার রাতে ছুটিতে গ্রামের বাড়ি আসেন। সেখান থেকে বাগোয়ান ইউনিয়নের সওদাগরপাড়ায় শ্বশুরবাড়িতে বেড়াতে যান। শখের বশে মাছ ধরতে জাল নিয়ে কর্ণফুলী নদীতে যান। সেখানেই জাল আটকে নদীতে ডুবে মারা যান তিনি। হাফেজ শফিউল্লাহ চট্টগ্রাম নগরীর একটি বেসরকারি প্রতিষ্ঠানে চাকরি করেন।
শফিউল্লাহ বাগোয়ান ইউনিয়নের ৬ নম্বর ওয়ার্ডের লাম্বুর হাট এলাকার মো. শফি মেয়ের স্বামী ও রাউজান উপজেলার সদর ইউনিয়নের খলিলাবাদ গ্রামের কলিমউল্লাহর ছেলে।
প্রত্যক্ষদর্শীরা জানান, বৃষ্টি কমে যাওয়ায় নদীতে পানি কমে গেছে। পানি কম থাকায় অনেক লোক একসঙ্গে জাল ফেলে মাছ ধরছিল। শফিউল্লাহও শখের বশে জাল নিয়ে নদীতে যান। নদীতে আটকে গেলে জাল ছাড়িয়ে নিতে গভীর পানিতে নামেন তিনি। এ সময় স্রোতের তোড়ে তালিয়ে যান। অনেকক্ষণ খোঁজাখুঁজির পর স্থানীয়রা ঘটনাস্থল থেকে কিছুটা দূরে ডুবন্ত অবস্থায় তাঁকে পায়। হাসপাতালে নিয়ে গেলে কর্তব্যরত চিকিৎসক তাঁকে মৃত ঘোষণা করেন।
রাউজান ফায়ার সার্ভিস অ্যান্ড সিভিল ডিফেন্স স্টেশনের স্টেশন কর্মকর্তা নজরুল ইসলাম বলেন, ‘সংবাদ পেয়ে আমরা ঘটনাস্থলে ছুটে যাই। আমরা যাওয়ার আগেই স্থানীয়রা উদ্ধার করে হাসপাতালে নিয়ে যান। ওই ব্যক্তি মারা গেছেন বলে স্থানীয়রা আমাদের জানিয়েছেন। মৃত্যুর বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন স্থানীয় ইউপি চেয়ারম্যান ভূপেষ বড়ুয়া।’
৭ নং রাউজান সদর ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান বিএম জসিম উদ্দিন হিরো বলেন, ‘জানতে পেরেছি শফিউল্লাহ নামের ছেলেটি শ্বশুরবাড়িতে বেড়াতে গিয়ে কর্ণফুলী নদীতে মাছ ধরতে গিয়ে ডুবে মারা যায়। তার লাশ বাবার বাড়িতে নিয়ে আসা হয়েছে।’
রাজধানীর বিমানবন্দর রেলস্টেশন এলাকার নারীসহ সাত মাদক কারবারিকে গ্রেপ্তার করেছে সেনাবাহিনী। গ্রেপ্তারকৃতরা হলেন— মো. জয় (২০), খাদিজা (২১), আম্বিয়া (৪০), ফাতেমা (২১), পরিমনি (১৯), নাছরিন (২১) এবং সুমাইয়া (১৯)।
২ ঘণ্টা আগেরিফাতের বাবা দুলাল শরীফ আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘আমার শারীরিক অবস্থা খুবই খারাপ। আমার ছেলেকে যারা নির্মমভাবে হত্যা করেছে, জীবিত থাকতে এই হত্যাকাণ্ডের বিচার দেখে যেতে চাই। এত দিন হয়ে গেল, প্রধান আসামির ফাঁসির রায় এখনো কার্যকর করা হয়নি। আমি সরকারের কাছে প্রার্থনা জানাই, দ্রুত ফাঁসির রায় কার্যকর করার
২ ঘণ্টা আগেপাহাড় ভ্রমণে পর্যটকদের মানতে হয় নানা নির্দেশনা। সঙ্গে জীবনরক্ষাকারী সামগ্রীর পাশাপাশি রাখতে হয় অভিজ্ঞ গাইড। আবহাওয়ার পূর্বাভাস জেনে ঘর থেকে বের হওয়ার দায়িত্ব সত্ত্বেও অনেকে তা না মেনেই পরিবার নিয়ে বের হন। এতে তাঁরা নিজেদের বিপদই ডেকে আনছেন, অনেক সময় হারাচ্ছেন প্রাণ। সংশ্লিষ্ট ব্যক্তিরা বলছেন, নিয়ম ন
৩ ঘণ্টা আগেজানা গেছে, মিয়ানমারের সরকারি বাহিনীর সঙ্গে সংঘাতের জন্য মিয়ানমারে বিদ্রোহী গোষ্ঠীগুলোর অস্ত্র কেনার জন্য টাকা দরকার। সেই টাকা জোগাড় করতে এপারে বাংলাদেশ সীমান্তে থাকা রোহিঙ্গা ও দেশি মাদক কারবারিদের কাছে অল্প দামে বিভিন্ন ধরনের মাদক বিক্রি করছে তারা। মিয়ানমারের অভ্যন্তরীণ অস্থিরতা বাড়ার সঙ্গে...
৩ ঘণ্টা আগে