কক্সবাজার ও হাতিয়া
কক্সবাজার ও হাতিয়া (নোয়াখালী) প্রতিনিধি
সামুদ্রিক মাছের প্রজনন মৌসুম উপলক্ষে বঙ্গোপসাগর ও নদী মোহনায় মাছ ধরায় ৫৮ দিনের সরকারি নিষেধাজ্ঞা চলছে। গত ১৫ এপ্রিল থেকে শুরু হওয়া নিষেধাজ্ঞার মেয়াদ এক মাস পার হলেও কর্মহীন হয়ে পড়া জেলেরা সরকারি বরাদ্দের চাল হাতে পাননি। এতে অধিকাংশ জেলে পরিবারে চলছে অভাব-অনটন। এমন চিত্র দেখা গেছে কক্সবাজার ও নোয়াখালীর হাতিয়ায়।
কক্সবাজার জেলা মৎস্য বিভাগের তথ্যমতে, ৫৮ দিনের নিষেধাজ্ঞায় (১৫ এপ্রিল থেকে ১১ জুন পর্যন্ত) জেলায় সমুদ্রগামী ক্ষতিগ্রস্ত জেলের সংখ্যা ৬৩ হাজার ১৯৩ জন। এবার সরকারিভাবে জেলেদের জনপ্রতি ৫৬ কেজি চাল বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে। জেলা ত্রাণ ও পুনর্বাসন কর্মকর্তা মো. জাহাঙ্গীর আলম জানান, নিষেধাজ্ঞায় কর্মহীন হয়ে পড়া সমুদ্রগামী জেলেদের জন্য জেলার ৯ উপজেলায় ৩ হাজার ৫৩৮ টন চাল বরাদ্দ পাওয়া গেছে। গত বুধবার উপজেলা পর্যায়ে এসব বরাদ্দের ছাড়পত্র পাঠানো হয়েছে।
মৎস্য বিভাগের এক কর্মকর্তা জানান, অন্যান্য বছর ২০ মে থেকে শুরু হয়ে এ নিষেধাজ্ঞা ৬৫ দিন থাকত। চলতি বছর ভারতের সঙ্গে মিল রেখে সাগরে মাছ ধরায় নিষেধাজ্ঞার মেয়াদ এক মাস পাঁচ দিন আগে শুরু হয়েছে। এর ফলে সরকারি চাল বরাদ্দে কিছুটা দেরি হয়েছে।
ক্ষতিগ্রস্ত জেলেদের মধ্যে চাল বিতরণে দেরি হওয়ার বিষয়টি স্বীকার করে জেলা মৎস্য কর্মকর্তার চলতি দায়িত্বে থাকা সুজয় পাল আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘দু-এক দিন আগে উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তাদের (ইউএনও) কাছে বরাদ্দের ছাড়পত্র পৌঁছেছে। ২১ মের মধ্যে ইউনিয়ন পর্যায়ে চাল বিতরণের নির্দেশনা রয়েছে।’
অভাবের তাড়নায় সাগরে
মহেশখালী উপজেলার মাতারবাড়ীর সায়রার ডেইলের জেলে আবদুস সালাম (৫৫)। স্ত্রী-সন্তানসহ ১১ জনের সংসার। মাছ শিকারে যেতে পারলেই ঘরের চুলা জ্বলে। না হয় অর্ধাহারে-অনাহারে থাকতে হয়। তিনি বলেন, একসময় সাগরে মাছ ধরা বন্ধ থাকলে পাশের খাল-বিলে মাছ ধরা যেত। কিন্তু মাতারবাড়ী তাপবিদ্যুৎকেন্দ্র নির্মাণ করার পর কোহেলিয়া নদীসহ আশপাশের খাল ভরাট হয়ে গেছে। এতে সেখানেও মাছ পাওয়া যাচ্ছে না। ফলে ধারকর্জ করে কোনোমতে সংসার চালাতে হচ্ছে।
শুধু সালাম নন, অধিকাংশ জেলে পরিবারে চলছে এই দুরবস্থা। মহেশখালীতে ১৪ হাজার ৪৪২ জন সমুদ্রগামী জেলে রয়েছেন। তাঁদের অধিকাংশের পেশা শুধু সাগরে মাছ ধরা। মহেশখালী ছাড়াও জেলার ৯ উপজেলার মধ্যে নিবন্ধিত জেলের সংখ্যা সবচেয়ে বেশি টেকনাফ ও কুতুবদিয়ায়।
৯ মে নিষেধাজ্ঞা অমান্য করে বঙ্গোপসাগরে মাছ শিকারে যাওয়ায় মহেশখালীর ১২০ জেলেকে আটক করে নৌবাহিনী। এ সময় ১১টি নৌকাও আটক করা হয়। এসব নৌকা তল্লাশি করে ৪ লাখ ৫০ হাজার মিটার জাল এবং ২ হাজার কেজি মাছ জব্দ করা হয়। এর তিন দিন পর কুতুবদিয়ার উপকূল থেকে ১২টি মাছ ধরার নৌকা আটক করে নৌবাহিনী। এ সময় মাছসহ ৬১ জেলেকেও আটক করা হয়। এভাবে গত এক মাসে জেলা মৎস্য বিভাগ ১৬২টি অভিযান পরিচালনা করেছে। অভিযানে প্রায় ১৬ টন মাছ, ১৬ লাখ মিটার জাল, ২৩টি মাছ ধরার ট্রলার জব্দ এবং ১৪ জেলেকে আটক করা হয়েছে। এ সময়ে ২৯টি মামলা এবং ১২ লাখ টাকারও বেশি জরিমানা করা হয়েছে। জেলেরা জানান, পেটের দায়ে তাঁরা সমুদ্রে মাছ ধরতে গিয়েছেন।
হাতিয়ায় নিবন্ধিতরাও সাহায্য পান না
হাতিয়া উপজেলা মৎস্য অফিস এবং স্থানীয় জেলেরা জানান, এই দ্বীপ উপজেলায় লক্ষাধিক জেলে থাকলেও সরকারি সহযোগিতায় প্রাপ্তির জন্য নিবন্ধিত জেলের সংখ্যা ২৬ হাজার।
গত মৌসুমে ৪ হাজার ৮৭৩ জেলেকে নিষেধাজ্ঞার সময় প্রথম ধাপে ৫৬ কেজি চাল এবং দ্বিতীয় ধাপে ৩০ কেজি করে চাল দেওয়া হয়। এবার সেই সাহায্যও পাওয়া যাচ্ছে না।
উপজেলার জাহাজমারা ইউনিয়নের জঙ্গলিয়ার ঘাটে তিন শতাধিক বড় ফিশিং ট্রলার রয়েছে। ঘাটে দেখা হয় পূর্ব বিরবিরি গ্রামের বেলাল মাঝির (৫৫) সঙ্গে। বেলাল জানান, তাঁর অধীনে দুটি মাছধরা ট্রলার রয়েছে। তাতে ৪০ জন মাঝিমাল্লা কাজ করেন। গত এক মাস সবাই বেকার। তাঁদের এখন সংসার চলে না। সরকারিভাবে এখনো কোনো সহযোগিতা তাঁরা পাননি।
বেলাল মাঝির ট্রলারের জেলে ইমাম উদ্দিন জানান, গত ২০ বছর জেলে পেশার সঙ্গে জড়িত, অথচ কখনো এক কেজি চাল তিনি পাননি।
হাতিয়া ট্রলার মালিক সমিতির সভাপতি রাশেদ উদ্দিন বলেন, ১ লাখ জেলের মধ্যে মাত্র ২৬ হাজার নিবন্ধনের আওতায় এসেছে। বাকি জেলেরা কেন সহযোগিতার বাইরে থাকবে, সে বিষয়ে ব্যবস্থা গ্রহণের দাবি জানিয়েছেন তিনি।
এই বিষয়ে হাতিয়া উপজেলা মৎস্য কর্মকর্তা ফাহাদ হাসান বলেন, জেলেদের মধ্যে চাল বিতরণের একটি চিঠি পেয়েছেন। তাতে ৪ হাজার ৮০০ পরিবারকে চালের সুবিধা দেওয়ার কথা উল্লেখ করা হয়েছে। যেহেতু চিঠি এসেছে, বরাদ্দও কয়েক দিনের মধ্যে পাওয়া যাবে। বরাদ্দ ফেলে তা জেলেদের মাঝে বিতরণ করা হবে।
সামুদ্রিক মাছের প্রজনন মৌসুম উপলক্ষে বঙ্গোপসাগর ও নদী মোহনায় মাছ ধরায় ৫৮ দিনের সরকারি নিষেধাজ্ঞা চলছে। গত ১৫ এপ্রিল থেকে শুরু হওয়া নিষেধাজ্ঞার মেয়াদ এক মাস পার হলেও কর্মহীন হয়ে পড়া জেলেরা সরকারি বরাদ্দের চাল হাতে পাননি। এতে অধিকাংশ জেলে পরিবারে চলছে অভাব-অনটন। এমন চিত্র দেখা গেছে কক্সবাজার ও নোয়াখালীর হাতিয়ায়।
কক্সবাজার জেলা মৎস্য বিভাগের তথ্যমতে, ৫৮ দিনের নিষেধাজ্ঞায় (১৫ এপ্রিল থেকে ১১ জুন পর্যন্ত) জেলায় সমুদ্রগামী ক্ষতিগ্রস্ত জেলের সংখ্যা ৬৩ হাজার ১৯৩ জন। এবার সরকারিভাবে জেলেদের জনপ্রতি ৫৬ কেজি চাল বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে। জেলা ত্রাণ ও পুনর্বাসন কর্মকর্তা মো. জাহাঙ্গীর আলম জানান, নিষেধাজ্ঞায় কর্মহীন হয়ে পড়া সমুদ্রগামী জেলেদের জন্য জেলার ৯ উপজেলায় ৩ হাজার ৫৩৮ টন চাল বরাদ্দ পাওয়া গেছে। গত বুধবার উপজেলা পর্যায়ে এসব বরাদ্দের ছাড়পত্র পাঠানো হয়েছে।
মৎস্য বিভাগের এক কর্মকর্তা জানান, অন্যান্য বছর ২০ মে থেকে শুরু হয়ে এ নিষেধাজ্ঞা ৬৫ দিন থাকত। চলতি বছর ভারতের সঙ্গে মিল রেখে সাগরে মাছ ধরায় নিষেধাজ্ঞার মেয়াদ এক মাস পাঁচ দিন আগে শুরু হয়েছে। এর ফলে সরকারি চাল বরাদ্দে কিছুটা দেরি হয়েছে।
ক্ষতিগ্রস্ত জেলেদের মধ্যে চাল বিতরণে দেরি হওয়ার বিষয়টি স্বীকার করে জেলা মৎস্য কর্মকর্তার চলতি দায়িত্বে থাকা সুজয় পাল আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘দু-এক দিন আগে উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তাদের (ইউএনও) কাছে বরাদ্দের ছাড়পত্র পৌঁছেছে। ২১ মের মধ্যে ইউনিয়ন পর্যায়ে চাল বিতরণের নির্দেশনা রয়েছে।’
অভাবের তাড়নায় সাগরে
মহেশখালী উপজেলার মাতারবাড়ীর সায়রার ডেইলের জেলে আবদুস সালাম (৫৫)। স্ত্রী-সন্তানসহ ১১ জনের সংসার। মাছ শিকারে যেতে পারলেই ঘরের চুলা জ্বলে। না হয় অর্ধাহারে-অনাহারে থাকতে হয়। তিনি বলেন, একসময় সাগরে মাছ ধরা বন্ধ থাকলে পাশের খাল-বিলে মাছ ধরা যেত। কিন্তু মাতারবাড়ী তাপবিদ্যুৎকেন্দ্র নির্মাণ করার পর কোহেলিয়া নদীসহ আশপাশের খাল ভরাট হয়ে গেছে। এতে সেখানেও মাছ পাওয়া যাচ্ছে না। ফলে ধারকর্জ করে কোনোমতে সংসার চালাতে হচ্ছে।
শুধু সালাম নন, অধিকাংশ জেলে পরিবারে চলছে এই দুরবস্থা। মহেশখালীতে ১৪ হাজার ৪৪২ জন সমুদ্রগামী জেলে রয়েছেন। তাঁদের অধিকাংশের পেশা শুধু সাগরে মাছ ধরা। মহেশখালী ছাড়াও জেলার ৯ উপজেলার মধ্যে নিবন্ধিত জেলের সংখ্যা সবচেয়ে বেশি টেকনাফ ও কুতুবদিয়ায়।
৯ মে নিষেধাজ্ঞা অমান্য করে বঙ্গোপসাগরে মাছ শিকারে যাওয়ায় মহেশখালীর ১২০ জেলেকে আটক করে নৌবাহিনী। এ সময় ১১টি নৌকাও আটক করা হয়। এসব নৌকা তল্লাশি করে ৪ লাখ ৫০ হাজার মিটার জাল এবং ২ হাজার কেজি মাছ জব্দ করা হয়। এর তিন দিন পর কুতুবদিয়ার উপকূল থেকে ১২টি মাছ ধরার নৌকা আটক করে নৌবাহিনী। এ সময় মাছসহ ৬১ জেলেকেও আটক করা হয়। এভাবে গত এক মাসে জেলা মৎস্য বিভাগ ১৬২টি অভিযান পরিচালনা করেছে। অভিযানে প্রায় ১৬ টন মাছ, ১৬ লাখ মিটার জাল, ২৩টি মাছ ধরার ট্রলার জব্দ এবং ১৪ জেলেকে আটক করা হয়েছে। এ সময়ে ২৯টি মামলা এবং ১২ লাখ টাকারও বেশি জরিমানা করা হয়েছে। জেলেরা জানান, পেটের দায়ে তাঁরা সমুদ্রে মাছ ধরতে গিয়েছেন।
হাতিয়ায় নিবন্ধিতরাও সাহায্য পান না
হাতিয়া উপজেলা মৎস্য অফিস এবং স্থানীয় জেলেরা জানান, এই দ্বীপ উপজেলায় লক্ষাধিক জেলে থাকলেও সরকারি সহযোগিতায় প্রাপ্তির জন্য নিবন্ধিত জেলের সংখ্যা ২৬ হাজার।
গত মৌসুমে ৪ হাজার ৮৭৩ জেলেকে নিষেধাজ্ঞার সময় প্রথম ধাপে ৫৬ কেজি চাল এবং দ্বিতীয় ধাপে ৩০ কেজি করে চাল দেওয়া হয়। এবার সেই সাহায্যও পাওয়া যাচ্ছে না।
উপজেলার জাহাজমারা ইউনিয়নের জঙ্গলিয়ার ঘাটে তিন শতাধিক বড় ফিশিং ট্রলার রয়েছে। ঘাটে দেখা হয় পূর্ব বিরবিরি গ্রামের বেলাল মাঝির (৫৫) সঙ্গে। বেলাল জানান, তাঁর অধীনে দুটি মাছধরা ট্রলার রয়েছে। তাতে ৪০ জন মাঝিমাল্লা কাজ করেন। গত এক মাস সবাই বেকার। তাঁদের এখন সংসার চলে না। সরকারিভাবে এখনো কোনো সহযোগিতা তাঁরা পাননি।
বেলাল মাঝির ট্রলারের জেলে ইমাম উদ্দিন জানান, গত ২০ বছর জেলে পেশার সঙ্গে জড়িত, অথচ কখনো এক কেজি চাল তিনি পাননি।
হাতিয়া ট্রলার মালিক সমিতির সভাপতি রাশেদ উদ্দিন বলেন, ১ লাখ জেলের মধ্যে মাত্র ২৬ হাজার নিবন্ধনের আওতায় এসেছে। বাকি জেলেরা কেন সহযোগিতার বাইরে থাকবে, সে বিষয়ে ব্যবস্থা গ্রহণের দাবি জানিয়েছেন তিনি।
এই বিষয়ে হাতিয়া উপজেলা মৎস্য কর্মকর্তা ফাহাদ হাসান বলেন, জেলেদের মধ্যে চাল বিতরণের একটি চিঠি পেয়েছেন। তাতে ৪ হাজার ৮০০ পরিবারকে চালের সুবিধা দেওয়ার কথা উল্লেখ করা হয়েছে। যেহেতু চিঠি এসেছে, বরাদ্দও কয়েক দিনের মধ্যে পাওয়া যাবে। বরাদ্দ ফেলে তা জেলেদের মাঝে বিতরণ করা হবে।
দিনাজপুর মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের অধ্যক্ষ অধ্যাপক ডা. শেখ সাদেক আলীর বিরুদ্ধে ভিত্তিহীন ও মানহানিকর পোস্টার লাগানো ও অপপ্রচারের প্রতিবাদে বিক্ষোভ মিছিল করেছেন শিক্ষার্থীরা। রোববার দুপুর ১২টার দিকে কলেজ ক্যাম্পাস থেকে মিছিলটি শুরু হয়। কলেজ ক্যাম্পাস ও মহাসড়ক প্রদক্ষিণ শেষে কলেজের প্রশাসনিক...
১৯ মিনিট আগেপটুয়াখালী বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের (পবিপ্রবি) ঋণ শাখার দুই কর্মকর্তার বিরুদ্ধে ২ কোটি ৬০ লাখ টাকা আত্মসাতের অভিযোগ উঠেছে। অভিযোগ রয়েছে, মোটরসাইকেল ও কম্পিউটার ক্রয় ঋণের কিস্তির টাকা ব্যাংকে জমা না দিয়ে ভুয়া স্লিপ দেখিয়ে তাঁরা এ অর্থ আত্মসাৎ করেছেন।
২৮ মিনিট আগেপটুয়াখালীতে এক সাংবাদিককে ‘দেখে নেওয়ার’ হুমকি দিয়েছেন জেলা মহিলা দলের সভানেত্রী ও শেরেবাংলা বালিকা মাধ্যমিক বিদ্যালয় পরিচালনা পর্ষদের সভাপতি আফরোজা সীমা। হুমকির ওই ভিডিও ইতিমধ্যে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে ভাইরাল হয়ে ব্যাপক সমালোচনার জন্ম দিয়েছে।
১ ঘণ্টা আগেরোববার গভীর রাতে সেনাবাহিনীর ক্যাপ্টেন মো. রাহাত খানের নেতৃত্বে পালেরহাট এলাকায় ফরিদ উদ্দিনের বাড়িতে অভিযান চালানো হয়। এ সময় তাঁর কাছ থেকে একটি একনলা বন্দুক ও নগদ এক লাখ পাঁচ হাজার টাকা উদ্ধার করা হয়। পরে ফরিদের দেওয়া তথ্যে সহযোগী নাঈমের বাড়ির পাশের পুকুর থেকে বিপুল পরিমাণ ইয়াবা, গাঁজা...
২ ঘণ্টা আগে