নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা ও কক্সবাজার প্রতিনিধি
দীর্ঘ সাড়ে পাঁচ বছর পর জনসভা করতে আজ বুধবার পর্যটননগরী কক্সবাজারে যাচ্ছেন আওয়ামী লীগের সভাপতি ও প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। আজ বুধবার দুপুরে শেখ কামাল আন্তর্জাতিক স্টেডিয়ামে জেলা আওয়ামী লীগ আয়োজিত জনসভায় ভাষণ দেবেন তিনি।
এর আগে সকাল ১০টায় কক্সবাজার-টেকনাফ মেরিন ড্রাইভ সড়কের ইনানী সৈকতে নৌবাহিনীর আয়োজনে আন্তর্জাতিক নৌশক্তি প্রদর্শন মহড়ায় যোগ দেবেন প্রধানমন্ত্রী। সেখান থেকে দুপুর ২টায় তাঁর কক্সবাজার শহরে ফেরার কথা রয়েছে। পরে তিনি ২৯টি উন্নয়ন প্রকল্প উদ্বোধন ও চারটির ভিত্তিপ্রস্তর স্থাপন করবেন। বেলা ৩টায় জেলা আওয়ামী লীগ আয়োজিত জনসভায় যোগ দেবেন প্রধানমন্ত্রী।
এবারের জনসভায় প্রধানমন্ত্রীর কাছে কক্সবাজার সিটি করপোরেশন, পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয়, মেডিকেল কলেজকে হাসপাতালে রূপান্তর, মহেশখালী-কক্সবাজার সংযোগ সেতুসহ বেশ কয়েকটি দাবি তুলে ধরা হবে। মিয়ানমারের বাস্তুচ্যুত রোহিঙ্গাদের আশ্রয় দিয়েছিল কক্সবাজারবাসী। তবে এখন সেই রোহিঙ্গারা বিষফোড়ায় পরিণত হওয়ায় এই সমস্যার স্থায়ী সমাধানেরও দাবি জানানো হবে প্রধানমন্ত্রীর কাছে।
জেলার চারটি সংসদীয় আসনের মধ্যে ২০০৮ সালের নির্বাচনে আবদুর রহমান বদির আসনটিই জিতেছিল আওয়ামী লীগ। বাকি তিন আসনের মধ্যে দুটি বিএনপি ও একটি জামায়াতে ইসলামী জিতেছিল। বরাবরই বিএনপি-জামায়াতের ঘাঁটি হিসেবে পরিচিত কক্সবাজারের চার আসনেই এখন আওয়ামী লীগের সংসদ সদস্য। আগামী নির্বাচনেও এই ধারা অব্যাহত রাখতে এই জনসভা কাজে দেবে বলে মনে করেন আওয়ামী লীগের নেতারা।
জেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক মুজিবুর রহমান বলেন, ‘আমাদের চাওয়ার চেয়ে আরও বেশি উন্নয়ন করেছেন প্রধানমন্ত্রী। এখানে যত মেগা প্রকল্প আছে, তা দেশের কোথাও নেই। এবারের জনসভায়ও তিনি আমাদের জন্য আরও নতুন কিছু উপহার দেবেন—এই প্রত্যাশা রয়েছে জেলাবাসীর।’
জেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি ফরিদুল ইসলাম চৌধুরী বলেন, ‘কক্সবাজারের প্রতি প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার আলাদা নজর রয়েছে। প্রধানমন্ত্রীর অগ্রাধিকার প্রকল্পের মধ্যে তিনটিই কক্সবাজারে। গত ১৪ বছরে পর্যটনের উন্নয়নের পাশাপাশি ব্যবসা-বাণিজ্যেও কক্সবাজার বিশ্বের কাছে পরিচিতি পাচ্ছে।’
দ্বাদশ জাতীয় নির্বাচনে বাকি এক বছরের বেশি। গত মাসে যশোরের জনসভা করেছেন আওয়ামী লীগ সভাপতি শেখ হাসিনা। সর্বশেষ ৪ ডিসেম্বর চট্টগ্রামে জনসভা করেন দলের সভাপতি শেখ হাসিনা।
এদিকে কক্সবাজারের জনসভায় নির্বাচনী আমেজ তৈরি হয়েছে। চারটি সংসদীয় আসনের মনোনয়নপ্রত্যাশীরা নিজেদের অবস্থান জানান দেওয়ার জন্য অলিগলিতে ব্যানার, পোস্টার, বিলবোর্ড, তোরণ নির্মাণ করেছেন। সেখানে সরকারের উন্নয়ন চিত্রগুলো তুলে ধরার পাশাপাশি ব্যক্তিগত প্রচার করছেন।
দীর্ঘ সাড়ে পাঁচ বছর পর জনসভা করতে আজ বুধবার পর্যটননগরী কক্সবাজারে যাচ্ছেন আওয়ামী লীগের সভাপতি ও প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। আজ বুধবার দুপুরে শেখ কামাল আন্তর্জাতিক স্টেডিয়ামে জেলা আওয়ামী লীগ আয়োজিত জনসভায় ভাষণ দেবেন তিনি।
এর আগে সকাল ১০টায় কক্সবাজার-টেকনাফ মেরিন ড্রাইভ সড়কের ইনানী সৈকতে নৌবাহিনীর আয়োজনে আন্তর্জাতিক নৌশক্তি প্রদর্শন মহড়ায় যোগ দেবেন প্রধানমন্ত্রী। সেখান থেকে দুপুর ২টায় তাঁর কক্সবাজার শহরে ফেরার কথা রয়েছে। পরে তিনি ২৯টি উন্নয়ন প্রকল্প উদ্বোধন ও চারটির ভিত্তিপ্রস্তর স্থাপন করবেন। বেলা ৩টায় জেলা আওয়ামী লীগ আয়োজিত জনসভায় যোগ দেবেন প্রধানমন্ত্রী।
এবারের জনসভায় প্রধানমন্ত্রীর কাছে কক্সবাজার সিটি করপোরেশন, পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয়, মেডিকেল কলেজকে হাসপাতালে রূপান্তর, মহেশখালী-কক্সবাজার সংযোগ সেতুসহ বেশ কয়েকটি দাবি তুলে ধরা হবে। মিয়ানমারের বাস্তুচ্যুত রোহিঙ্গাদের আশ্রয় দিয়েছিল কক্সবাজারবাসী। তবে এখন সেই রোহিঙ্গারা বিষফোড়ায় পরিণত হওয়ায় এই সমস্যার স্থায়ী সমাধানেরও দাবি জানানো হবে প্রধানমন্ত্রীর কাছে।
জেলার চারটি সংসদীয় আসনের মধ্যে ২০০৮ সালের নির্বাচনে আবদুর রহমান বদির আসনটিই জিতেছিল আওয়ামী লীগ। বাকি তিন আসনের মধ্যে দুটি বিএনপি ও একটি জামায়াতে ইসলামী জিতেছিল। বরাবরই বিএনপি-জামায়াতের ঘাঁটি হিসেবে পরিচিত কক্সবাজারের চার আসনেই এখন আওয়ামী লীগের সংসদ সদস্য। আগামী নির্বাচনেও এই ধারা অব্যাহত রাখতে এই জনসভা কাজে দেবে বলে মনে করেন আওয়ামী লীগের নেতারা।
জেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক মুজিবুর রহমান বলেন, ‘আমাদের চাওয়ার চেয়ে আরও বেশি উন্নয়ন করেছেন প্রধানমন্ত্রী। এখানে যত মেগা প্রকল্প আছে, তা দেশের কোথাও নেই। এবারের জনসভায়ও তিনি আমাদের জন্য আরও নতুন কিছু উপহার দেবেন—এই প্রত্যাশা রয়েছে জেলাবাসীর।’
জেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি ফরিদুল ইসলাম চৌধুরী বলেন, ‘কক্সবাজারের প্রতি প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার আলাদা নজর রয়েছে। প্রধানমন্ত্রীর অগ্রাধিকার প্রকল্পের মধ্যে তিনটিই কক্সবাজারে। গত ১৪ বছরে পর্যটনের উন্নয়নের পাশাপাশি ব্যবসা-বাণিজ্যেও কক্সবাজার বিশ্বের কাছে পরিচিতি পাচ্ছে।’
দ্বাদশ জাতীয় নির্বাচনে বাকি এক বছরের বেশি। গত মাসে যশোরের জনসভা করেছেন আওয়ামী লীগ সভাপতি শেখ হাসিনা। সর্বশেষ ৪ ডিসেম্বর চট্টগ্রামে জনসভা করেন দলের সভাপতি শেখ হাসিনা।
এদিকে কক্সবাজারের জনসভায় নির্বাচনী আমেজ তৈরি হয়েছে। চারটি সংসদীয় আসনের মনোনয়নপ্রত্যাশীরা নিজেদের অবস্থান জানান দেওয়ার জন্য অলিগলিতে ব্যানার, পোস্টার, বিলবোর্ড, তোরণ নির্মাণ করেছেন। সেখানে সরকারের উন্নয়ন চিত্রগুলো তুলে ধরার পাশাপাশি ব্যক্তিগত প্রচার করছেন।
রাজধানীর রামপুরা ব্রিজের দুই রেলিং ঢুকে আছে একটি বাসের মাঝ বরাবর। যাত্রী নিতে আরেক বাসের সঙ্গে প্রতিযোগিতায় নেমে চালক নিয়ন্ত্রণ হারালে ‘রইছ’ নামের বাসটির এই দশা হয়। ৪ জুন সকালের এই দুর্ঘটনায় বাসটি দুমড়ে-মুচড়ে যায়। যাত্রী বেশি নিতে বাসচালকদের অসুস্থ প্রতিযোগিতা, লক্কড়ঝক্কড় ও ফিটনেসবিহীন বাস দুর্ঘটনা
৩৮ মিনিট আগেগোপালগঞ্জ জেলা শহরের গুরুত্বপূর্ণ কয়েকটি সড়কে বছরের পর বছর বাস, ট্রাক ও মাইক্রোবাস পার্ক করে রাখা হচ্ছে। বিভিন্ন সড়কের এক লেন দখল করে রাখা হচ্ছে এসব যানবাহন। এতে প্রতিদিন যানজটসহ নানা ভোগান্তিতে পড়ছে মানুষ। মালিক-শ্রমিকেরা বলছেন, নির্ধারিত স্ট্যান্ড না থাকায় বাধ্য হয়ে রাস্তায় গাড়ি রাখছেন তাঁরা।
১ ঘণ্টা আগেআলুতে বছরের পর বছর লাভ করে অভ্যস্ত জয়পুরহাটের কৃষক ও ব্যবসায়ীরা। তবে এবার পড়েছেন বড় ধরনের বিপাকে। একদিকে বাজারে আলুর দাম অস্থির, অন্যদিকে হিমাগারে সংরক্ষণ ব্যয় বেড়ে যাওয়ায় হিমশিম খাচ্ছেন সবাই। সংরক্ষণ মৌসুমের শুরুতে স্থানীয় প্রশাসনের চাপে ভাড়া না বাড়াতে বাধ্য হলেও পরে কিছু হিমাগারের মালিক নানা অজুহা
১ ঘণ্টা আগেনীলফামারীর সৈয়দপুরে চলছে জুয়ার জমজমাট আসর। উপজেলার দেড় শতাধিক স্থানে এসব আসর বসে বলে জানা গেছে। প্রতিদিন ২০-৩০ লাখ টাকা লেনদেন হয় এসব আসরে। সেই হিসাবে প্রতি মাসে জুয়াড়িদের কাছে হাতবদল হয় ৬ থেকে ৯ কোটি টাকা। এদিকে, জুয়ার কারণে অনেক পরিবার সর্বস্বান্ত হচ্ছে। জুয়ার টাকা সংগ্রহ করতে গিয়ে এলাকায় বেড়েছে
২ ঘণ্টা আগে