কুমিল্লা প্রতিনিধি
‘বিএনপির রাজনীতি চলে আওয়ামী লীগের টাকা দিয়ে’—এনসিপির মুখপাত্র হাসনাত আবদুল্লাহর এমন বক্তব্যের প্রতিবাদ জানিয়েছেন কুমিল্লা দক্ষিণ জেলা ও মহানগর বিএনপির নেতারা। আগামী সাত দিনের মধ্যে তাঁর এই বক্তব্য প্রত্যাহার না করলে কুমিল্লায় তাঁকে কোনো অনুষ্ঠান করতে না দেওয়ার ঘোষণা দেন তাঁরা।
আজ সোমবার কুমিল্লা প্রেসক্লাবে এক সংবাদ সম্মেলনে এসব কথা বলেন বিএনপি নেতারা।
সংবাদ সম্মেলনে কেন্দ্রীয় সাংগঠনিক সম্পাদক অধ্যক্ষ মো. সেলিম ভূঁইয়া বলেন, ‘গত শুক্রবার কুমিল্লার একটি অনুষ্ঠানে এনসিপি নেতা হাসনাত আবদুল্লাহ বলেছেন, কুমিল্লায় বিএনপির রাজনীতিবিদেরা আওয়ামী লীগের টাকায় রাজনীতি করে। হাসনাত আবদুল্লাহর এ বক্তব্য শিশুসুলভ। তিনি রাজনীতিতে অপরিপক্বতার কারণে শিশুসুলভ বক্তব্য দিয়েছেন। তাঁর মানসিক চিকিৎসার প্রয়োজন বলে আমরা মনে করি।’
সেলিম ভূঁইয়া বলেন, ‘হাসনাত আবদুল্লাহ বর্তমানে কিংস পার্টিখ্যাত (রাজার পার্টি) এনসিপির মুখপাত্র। তার মতো ব্যক্তিদের দিয়ে পরিশীলিত রাজনীতি হবে না। রাজনীতিতে সহনশীলতার পরিচয় দিতে হয় এবং অন্য দল ও নেতাদের প্রতি সম্মান দেখাতে হয়।’
সেলিম ভূঁইয়া বলেন, ‘হাসনাত আবদুল্লাহর বক্তব্যে কুমিল্লা বিএনপির নেতা-কর্মীরা ক্ষুব্ধ। তাঁর এ বক্তব্য প্রত্যাহার করা না হলে বিএনপির নেতা-কর্মীদের শান্ত রাখা সম্ভব নয়। আগামী সাত দিনের মধ্যে বক্তব্য প্রত্যাহার না করলে কুমিল্লায় কোনো অনুষ্ঠান হাসনাত আবদুল্লাহকে করতে দেওয়া হবে না।’
বিএনপির কেন্দ্রীয় সাংগঠনিক সম্পাদক বলেন, ‘দেশের অন্য জেলাগুলোর মতো কুমিল্লা জেলায়ও বিএনপি ঐক্যবদ্ধ। এই দলটি কুমিল্লা জেলার জনগণের সার্বিক কল্যাণে কাজ করে অনুকরণীয় দৃষ্টান্ত স্থাপন করেছে। দলের নীতিনির্ধারণী পর্যায়ে এই কুমিল্লা জেলার অনেক নেতা কাজ করেছেন। তাঁদের মধ্যে ড. খন্দকার মোশাররফ হোসেন, এম কে আনোয়ার, কর্নেল আকবর হোসেন, বেগম রাবেয়া চৌধুরী, ব্যারিস্টার রফিকুল ইসলাম মিয়া অন্যতম। কুমিল্লা বিএনপির দুর্গ হিসেবে পরিচিত।’ তিনি অবিলম্বে হাসনাত আবদুল্লাহর বক্তব্য প্রত্যাহারের দাবি জানান।
সেলিম ভূঁইয়া বলেন, ‘অন্তর্বর্তী সরকার এসব ছেলেমানুষি নেতাদের রাজনীতির মাঠে নামিয়ে বিতর্কের সৃষ্টি করছেন। সরকারের উচিত তাদের রাজনীতির মাঠ থেকে সরিয়ে একটি সুষ্ঠু ও অবাধ নির্বাচনের ব্যবস্থা করা। সরকার নির্বাচনকে যত বিলম্বিত করবে, ততই দেশের জনগণের আস্থা হারাবে। জনগণ চায় নির্বাচন।’
সেলিম ভূঁইয়া আরও বলেন, ‘জুলাই-আগস্ট বিপ্লবে বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দল ফ্যাসিস্ট হাসিনা সরকারের পতনে মুখ্য ভূমিকা পালন করেছে। তারেক রহমান আমাদের নেতা-কর্মীদের নির্দেশ প্রদান করেছেন, সার্বক্ষণিক আন্দোলনের মাঠে কাজ করার জন্য। তিনি সবকিছু মনিটরিং করেছেন।’ কুমিল্লায় জুলাই-আগস্ট বিপ্লবে জাতীয়তাবাদী দল ঐতিহাসিক ভূমিকা পালন করেছে বলে জানান তিনি।
এ সময় বিএনপির কেন্দ্রীয় সহসাংগঠনিক সম্পাদক (কুমিল্লা বিভাগ) মোস্তাক মিয়া, বিএনপির চেয়ারপারসনের উপদেষ্টা ও সাবেক এমপি আমিন উর রশিদ ইয়াছিন, কুমিল্লা দক্ষিণ জেলা বিএনপির আহ্বায়ক জাকারিয়া তাহের সুমন, সদস্যসচিব আশিকুর রহমান মাহমুদ ওয়াসিম, মহানগর বিএনপির আহ্বায়ক উৎবাতুল বারী আবু প্রমুখ উপস্থিত ছিলেন।
‘বিএনপির রাজনীতি চলে আওয়ামী লীগের টাকা দিয়ে’—এনসিপির মুখপাত্র হাসনাত আবদুল্লাহর এমন বক্তব্যের প্রতিবাদ জানিয়েছেন কুমিল্লা দক্ষিণ জেলা ও মহানগর বিএনপির নেতারা। আগামী সাত দিনের মধ্যে তাঁর এই বক্তব্য প্রত্যাহার না করলে কুমিল্লায় তাঁকে কোনো অনুষ্ঠান করতে না দেওয়ার ঘোষণা দেন তাঁরা।
আজ সোমবার কুমিল্লা প্রেসক্লাবে এক সংবাদ সম্মেলনে এসব কথা বলেন বিএনপি নেতারা।
সংবাদ সম্মেলনে কেন্দ্রীয় সাংগঠনিক সম্পাদক অধ্যক্ষ মো. সেলিম ভূঁইয়া বলেন, ‘গত শুক্রবার কুমিল্লার একটি অনুষ্ঠানে এনসিপি নেতা হাসনাত আবদুল্লাহ বলেছেন, কুমিল্লায় বিএনপির রাজনীতিবিদেরা আওয়ামী লীগের টাকায় রাজনীতি করে। হাসনাত আবদুল্লাহর এ বক্তব্য শিশুসুলভ। তিনি রাজনীতিতে অপরিপক্বতার কারণে শিশুসুলভ বক্তব্য দিয়েছেন। তাঁর মানসিক চিকিৎসার প্রয়োজন বলে আমরা মনে করি।’
সেলিম ভূঁইয়া বলেন, ‘হাসনাত আবদুল্লাহ বর্তমানে কিংস পার্টিখ্যাত (রাজার পার্টি) এনসিপির মুখপাত্র। তার মতো ব্যক্তিদের দিয়ে পরিশীলিত রাজনীতি হবে না। রাজনীতিতে সহনশীলতার পরিচয় দিতে হয় এবং অন্য দল ও নেতাদের প্রতি সম্মান দেখাতে হয়।’
সেলিম ভূঁইয়া বলেন, ‘হাসনাত আবদুল্লাহর বক্তব্যে কুমিল্লা বিএনপির নেতা-কর্মীরা ক্ষুব্ধ। তাঁর এ বক্তব্য প্রত্যাহার করা না হলে বিএনপির নেতা-কর্মীদের শান্ত রাখা সম্ভব নয়। আগামী সাত দিনের মধ্যে বক্তব্য প্রত্যাহার না করলে কুমিল্লায় কোনো অনুষ্ঠান হাসনাত আবদুল্লাহকে করতে দেওয়া হবে না।’
বিএনপির কেন্দ্রীয় সাংগঠনিক সম্পাদক বলেন, ‘দেশের অন্য জেলাগুলোর মতো কুমিল্লা জেলায়ও বিএনপি ঐক্যবদ্ধ। এই দলটি কুমিল্লা জেলার জনগণের সার্বিক কল্যাণে কাজ করে অনুকরণীয় দৃষ্টান্ত স্থাপন করেছে। দলের নীতিনির্ধারণী পর্যায়ে এই কুমিল্লা জেলার অনেক নেতা কাজ করেছেন। তাঁদের মধ্যে ড. খন্দকার মোশাররফ হোসেন, এম কে আনোয়ার, কর্নেল আকবর হোসেন, বেগম রাবেয়া চৌধুরী, ব্যারিস্টার রফিকুল ইসলাম মিয়া অন্যতম। কুমিল্লা বিএনপির দুর্গ হিসেবে পরিচিত।’ তিনি অবিলম্বে হাসনাত আবদুল্লাহর বক্তব্য প্রত্যাহারের দাবি জানান।
সেলিম ভূঁইয়া বলেন, ‘অন্তর্বর্তী সরকার এসব ছেলেমানুষি নেতাদের রাজনীতির মাঠে নামিয়ে বিতর্কের সৃষ্টি করছেন। সরকারের উচিত তাদের রাজনীতির মাঠ থেকে সরিয়ে একটি সুষ্ঠু ও অবাধ নির্বাচনের ব্যবস্থা করা। সরকার নির্বাচনকে যত বিলম্বিত করবে, ততই দেশের জনগণের আস্থা হারাবে। জনগণ চায় নির্বাচন।’
সেলিম ভূঁইয়া আরও বলেন, ‘জুলাই-আগস্ট বিপ্লবে বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দল ফ্যাসিস্ট হাসিনা সরকারের পতনে মুখ্য ভূমিকা পালন করেছে। তারেক রহমান আমাদের নেতা-কর্মীদের নির্দেশ প্রদান করেছেন, সার্বক্ষণিক আন্দোলনের মাঠে কাজ করার জন্য। তিনি সবকিছু মনিটরিং করেছেন।’ কুমিল্লায় জুলাই-আগস্ট বিপ্লবে জাতীয়তাবাদী দল ঐতিহাসিক ভূমিকা পালন করেছে বলে জানান তিনি।
এ সময় বিএনপির কেন্দ্রীয় সহসাংগঠনিক সম্পাদক (কুমিল্লা বিভাগ) মোস্তাক মিয়া, বিএনপির চেয়ারপারসনের উপদেষ্টা ও সাবেক এমপি আমিন উর রশিদ ইয়াছিন, কুমিল্লা দক্ষিণ জেলা বিএনপির আহ্বায়ক জাকারিয়া তাহের সুমন, সদস্যসচিব আশিকুর রহমান মাহমুদ ওয়াসিম, মহানগর বিএনপির আহ্বায়ক উৎবাতুল বারী আবু প্রমুখ উপস্থিত ছিলেন।
ঢাকার আশুলিয়ায় উল্টো পথে চলা একটি অটোরিকশা লরির নিচে চাপা পড়ে নারী ও শিশুসহ তিনজন নিহত হয়েছেন। আহত হয়েছেন আরও একজন। নিহতরা হলেন আলতাফ (৫০), নূরজাহান (২৪) ও শিশু আব্দুল্লাহ (৪)। দুর্ঘটনাটি ঘটে রোববার (৩ আগস্ট) রাত সাড়ে ৯টার দিকে নবীনগর-চন্দ্রা মহাসড়কের বাইপাইল কেন্দ্রীয় মসজিদের সামনে।
১ ঘণ্টা আগেপৌরসভার ৭ নম্বর ওয়ার্ডের মধ্যকুল সরদারপাড়ায় সরেজমিন ঘুরে দেখা গেছে, বাড়িঘরে পানি ঢুকে পড়েছে, তলিয়ে গেছে চলাচলের একমাত্র পথ। ১ নম্বর ওয়ার্ডের সাহাপাড়া খ্রিষ্টান মিশনের পাশের সড়কেও পানি উঠে এসেছে।
১ ঘণ্টা আগেপার্বত্য চট্টগ্রামবিষয়ক মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা ও বিশিষ্ট কূটনীতিক সুপ্রদীপ চাকমা বলেছেন, ‘আজকের এই কৃষি যন্ত্রপাতি হস্তান্তর শুধু যন্ত্র সরবরাহ নয়, এটি রাষ্ট্রের প্রতিশ্রুতি ও দায়বদ্ধতার প্রতিফলন। আমরা এমন একটি বাংলাদেশ গড়তে চাই, যেখানে সমতল হোক কিংবা পাহাড়—কোথাও খাদ্যঘাটতির জায়গা থাকবে না।’
১ ঘণ্টা আগেগত বছর ঢাকায় কোটা সংস্কার আন্দোলনের সময় পুলিশের গুলিতে প্রাণ হারান লালমনিরহাটের আদিতমারী উপজেলার মহিষখোঁচা ইউনিয়নের বারঘড়িয়া গ্রামের মিরাজ। তিনি ছিলেন মৃত আব্দুস ছালামের বড় ছেলে। মাত্র ৫ শতাংশ জমি কিনে বাড়ি করার ইচ্ছে ছিল তাঁদের। কিন্তু প্রতিবেশী দুলাল মণ্ডল দলিল থাকা সত্ত্বেও জমিটি দখলে নিতে দেননি।
২ ঘণ্টা আগে