চৌদ্দগ্রাম (কুমিল্লা) প্রতিনিধি
চৌদ্দগ্রামে রাস্তার পাশে ফেলে যাওয়া হতভাগা বাবা মো. বাছা মিয়া হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় মারা গেছেন। গতকাল রোববার রাত ৮টা ৪৫ মিনিটে মারা যান তিনি। মৃত্যুকালে তাঁর বয়স ছিল ৯০ বছর। এর আগে সন্ধ্যায় সাড়ে ৬টায় চৌদ্দগ্রাম নির্বাহী কর্মকর্তা এস এম মনজরুল হক বাছা মিয়াকে উদ্ধার করে উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে চিকিৎসার জন্য ভর্তি করেন। বাচা মিয়া পৌরসভা ৯ নম্বর ওয়ার্ডের বীরচন্দ্রনগরের বাসিন্দা।
স্থানীয় সূত্রে জানা গেছে, গতকাল সন্ধ্যা ৬টায় ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কের হাড়িসর্দার বাজারের পশ্চিমপাশে রাস্তার ওপরে বাছা মিয়াকে তাঁর ২য় সংসারের সন্তানরা ফেলে রেখে চলে যায়। শুভ নামে স্থানীয় এক যুবক উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তাকে মোবাইলে খবর দিলে তাৎক্ষণিক অ্যাম্বুলেন্স নিয়ে বাছা মিয়াকে মুমূর্ষু অবস্থায় উদ্ধার করে স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে নিয়ে আসেন তিনি।
স্থানীয়রা বলেন, বাছা মিয়া ব্যক্তিগত জীবনে ২ বিয়ে করেন। তিনি দ্বিতীয় ঘরের সন্তান মো. নুরুল ইসলামে সঙ্গে বসবাস করতেন। কিন্তু তাঁরা তাঁকে ভরণপোষণ না দিয়ে গতকাল মহাসড়কের পাশে ফেলে রেখে পালিয়ে যান।
বাছা মিয়ার প্রথম সংসারের মেয়ের জামাই জুয়েল হাসান ফরায়েজী বলেন, আমার শ্বশুর দীর্ঘ বছর ধরে দ্বিতীয় স্ত্রীর সন্তানদের কাছে থাকত। স্থানীয়দের মাধ্যমে ওনার মৃত্যুও সংবাদ পেয়ে হাসপাতালে গিয়ে মরদেহ গ্রহণ করেছি।
প্রথম সংসারের বড় ছেলে মো. মামুন মিয়া বলেন, আমার বাবার সঙ্গে দীর্ঘ ৩০ বছর আমাদের কোনো যোগাযোগ ছিল না। প্রথম সংসারে আমরা ২ ভাই ও ৪ বোন রয়েছি। আমি ও আমার ছোট ভাই রুবেল চায়ের দোকানে চাকরি করি। আমার বাবা দ্বিতীয় সংসারের সন্তানদের সঙ্গে বসবাস করতেন বলে শুনেছি। আজ সোমবার সকালে পারিবারিক কবরস্থানে তাঁর দাফন সম্পন্ন করা হয়।
চৌদ্দগ্রাম উপজেলা স্বাস্থ্য কর্মকর্তা ডা. হাসিবুর রহমান বলেন, গতকাল সন্ধ্যায় সাড়ে ৬টায় উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা বাছা মিয়াকে মুমূর্ষু অবস্থায় উদ্ধার করে উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে নিয়ে আসে। তাঁকে চিকিৎসা সেবা দেওয়ার জন্য হাসপাতালে ভর্তি করানো হয়। সময়মতো চিকিৎসা সেবা না পাওয়ায় এবং খাওয়া দাওয়া না করায় আরও অসুস্থ হয়ে পড়েন তিনি। এ ছাড়া তাঁর শ্বাসকষ্ট ছিল। আমরা আপ্রাণ চেষ্টা করেছি তাঁকে সুস্থ করে তোলার জন্য। কিন্তু রাত ৮টা ৪৫ মিনিটে মারা যান তিনি।
চৌদ্দগ্রাম উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা এসএম মনজুরুল হক বলেন, খবর পেয়ে বাছা মিয়াকে মুমূর্ষু অবস্থায় উদ্ধার করে উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে ভর্তি করি। রাতেই তিনি মারা যান। সেলে যাওয়ার বিষয়টি অত্যন্ত দুঃখজনক।
চৌদ্দগ্রামে রাস্তার পাশে ফেলে যাওয়া হতভাগা বাবা মো. বাছা মিয়া হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় মারা গেছেন। গতকাল রোববার রাত ৮টা ৪৫ মিনিটে মারা যান তিনি। মৃত্যুকালে তাঁর বয়স ছিল ৯০ বছর। এর আগে সন্ধ্যায় সাড়ে ৬টায় চৌদ্দগ্রাম নির্বাহী কর্মকর্তা এস এম মনজরুল হক বাছা মিয়াকে উদ্ধার করে উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে চিকিৎসার জন্য ভর্তি করেন। বাচা মিয়া পৌরসভা ৯ নম্বর ওয়ার্ডের বীরচন্দ্রনগরের বাসিন্দা।
স্থানীয় সূত্রে জানা গেছে, গতকাল সন্ধ্যা ৬টায় ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কের হাড়িসর্দার বাজারের পশ্চিমপাশে রাস্তার ওপরে বাছা মিয়াকে তাঁর ২য় সংসারের সন্তানরা ফেলে রেখে চলে যায়। শুভ নামে স্থানীয় এক যুবক উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তাকে মোবাইলে খবর দিলে তাৎক্ষণিক অ্যাম্বুলেন্স নিয়ে বাছা মিয়াকে মুমূর্ষু অবস্থায় উদ্ধার করে স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে নিয়ে আসেন তিনি।
স্থানীয়রা বলেন, বাছা মিয়া ব্যক্তিগত জীবনে ২ বিয়ে করেন। তিনি দ্বিতীয় ঘরের সন্তান মো. নুরুল ইসলামে সঙ্গে বসবাস করতেন। কিন্তু তাঁরা তাঁকে ভরণপোষণ না দিয়ে গতকাল মহাসড়কের পাশে ফেলে রেখে পালিয়ে যান।
বাছা মিয়ার প্রথম সংসারের মেয়ের জামাই জুয়েল হাসান ফরায়েজী বলেন, আমার শ্বশুর দীর্ঘ বছর ধরে দ্বিতীয় স্ত্রীর সন্তানদের কাছে থাকত। স্থানীয়দের মাধ্যমে ওনার মৃত্যুও সংবাদ পেয়ে হাসপাতালে গিয়ে মরদেহ গ্রহণ করেছি।
প্রথম সংসারের বড় ছেলে মো. মামুন মিয়া বলেন, আমার বাবার সঙ্গে দীর্ঘ ৩০ বছর আমাদের কোনো যোগাযোগ ছিল না। প্রথম সংসারে আমরা ২ ভাই ও ৪ বোন রয়েছি। আমি ও আমার ছোট ভাই রুবেল চায়ের দোকানে চাকরি করি। আমার বাবা দ্বিতীয় সংসারের সন্তানদের সঙ্গে বসবাস করতেন বলে শুনেছি। আজ সোমবার সকালে পারিবারিক কবরস্থানে তাঁর দাফন সম্পন্ন করা হয়।
চৌদ্দগ্রাম উপজেলা স্বাস্থ্য কর্মকর্তা ডা. হাসিবুর রহমান বলেন, গতকাল সন্ধ্যায় সাড়ে ৬টায় উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা বাছা মিয়াকে মুমূর্ষু অবস্থায় উদ্ধার করে উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে নিয়ে আসে। তাঁকে চিকিৎসা সেবা দেওয়ার জন্য হাসপাতালে ভর্তি করানো হয়। সময়মতো চিকিৎসা সেবা না পাওয়ায় এবং খাওয়া দাওয়া না করায় আরও অসুস্থ হয়ে পড়েন তিনি। এ ছাড়া তাঁর শ্বাসকষ্ট ছিল। আমরা আপ্রাণ চেষ্টা করেছি তাঁকে সুস্থ করে তোলার জন্য। কিন্তু রাত ৮টা ৪৫ মিনিটে মারা যান তিনি।
চৌদ্দগ্রাম উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা এসএম মনজুরুল হক বলেন, খবর পেয়ে বাছা মিয়াকে মুমূর্ষু অবস্থায় উদ্ধার করে উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে ভর্তি করি। রাতেই তিনি মারা যান। সেলে যাওয়ার বিষয়টি অত্যন্ত দুঃখজনক।
রাজধানীর বিমানবন্দর রেলস্টেশন এলাকার নারীসহ সাত মাদক কারবারিকে গ্রেপ্তার করেছে সেনাবাহিনী। গ্রেপ্তারকৃতরা হলেন— মো. জয় (২০), খাদিজা (২১), আম্বিয়া (৪০), ফাতেমা (২১), পরিমনি (১৯), নাছরিন (২১) এবং সুমাইয়া (১৯)।
৭ ঘণ্টা আগেরিফাতের বাবা দুলাল শরীফ আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘আমার শারীরিক অবস্থা খুবই খারাপ। আমার ছেলেকে যারা নির্মমভাবে হত্যা করেছে, জীবিত থাকতে এই হত্যাকাণ্ডের বিচার দেখে যেতে চাই। এত দিন হয়ে গেল, প্রধান আসামির ফাঁসির রায় এখনো কার্যকর করা হয়নি। আমি সরকারের কাছে প্রার্থনা জানাই, দ্রুত ফাঁসির রায় কার্যকর করার
৭ ঘণ্টা আগেপাহাড় ভ্রমণে পর্যটকদের মানতে হয় নানা নির্দেশনা। সঙ্গে জীবনরক্ষাকারী সামগ্রীর পাশাপাশি রাখতে হয় অভিজ্ঞ গাইড। আবহাওয়ার পূর্বাভাস জেনে ঘর থেকে বের হওয়ার দায়িত্ব সত্ত্বেও অনেকে তা না মেনেই পরিবার নিয়ে বের হন। এতে তাঁরা নিজেদের বিপদই ডেকে আনছেন, অনেক সময় হারাচ্ছেন প্রাণ। সংশ্লিষ্ট ব্যক্তিরা বলছেন, নিয়ম ন
৮ ঘণ্টা আগেজানা গেছে, মিয়ানমারের সরকারি বাহিনীর সঙ্গে সংঘাতের জন্য মিয়ানমারে বিদ্রোহী গোষ্ঠীগুলোর অস্ত্র কেনার জন্য টাকা দরকার। সেই টাকা জোগাড় করতে এপারে বাংলাদেশ সীমান্তে থাকা রোহিঙ্গা ও দেশি মাদক কারবারিদের কাছে অল্প দামে বিভিন্ন ধরনের মাদক বিক্রি করছে তারা। মিয়ানমারের অভ্যন্তরীণ অস্থিরতা বাড়ার সঙ্গে...
৮ ঘণ্টা আগে