Ajker Patrika

সীতাকুণ্ডে প্রেমিকাকে বিয়ে করতে ব্যর্থ কিশোরের আত্মহত্যা

সীতাকুণ্ড (চট্টগ্রাম) প্রতিনিধি 
শাহাদাত ইফাম। ছবি: সংগৃহীত
শাহাদাত ইফাম। ছবি: সংগৃহীত

চট্টগ্রামের সীতাকুণ্ডে প্রেমিকাকে বিয়ে করতে ব্যর্থ হওয়ায় শাহাদাত ইফাম (১৭) নামের এক কিশোর আত্মহত্যা করেছে। গতকাল বৃহস্পতিবার রাতে উপজেলার মুরাদপুর ইউনিয়নের পূর্ব মুরাদপুর উকিলপাড়া এলাকায় এ ঘটনা ঘটে।

সে একই এলাকার রফিক উদ্দিনের ছেলে ও সীতাকুণ্ড সরকারি আদর্শ উচ্চবিদ্যালয়ের দশম শ্রেণির ছাত্র।

পুলিশ জানিয়েছে, পাঁচ-ছয় মাস আগে মোবাইলে পৌর সদরের দক্ষিণ মহাদেবপুর (নলুয়া পাড়া) এলাকার দশম শ্রেণিতে পড়ুয়া কিশোরীর সঙ্গে ইফামের প্রেমের সম্পর্ক গড়ে ওঠে। কিন্তু কিশোরীর পরিবার আজ শুক্রবার (১০ জানুয়ারি) এক প্রবাসীর সঙ্গে তার বিয়ে ঠিক করে। বিষয়টি জানার পর ইফাম গতকাল প্রমিকাকে আত্মহত্যার ভয় দেখিয়ে বাড়ি থেকে বের করে নেয়।

পরে তারা বিয়ে করতে চট্টগ্রাম আদালত প্রাঙ্গণে যায়। সেখানে যাওয়ার পর প্রেমিকের অগোচরে মেয়েটি তার বাবার মোবাইলে কল করে এবং নিজের ভুল স্বীকার করে তাকে আদালত প্রাঙ্গণ থেকে বাড়ি নিয়ে যেতে অনুরোধ করে। মেয়েটির ফোন পেয়ে তার বাবা দ্রুত আদালত প্রাঙ্গণে ছুটে যান। সেখানে গিয়ে কিশোর ইফামকে বুঝিয়ে তার বাড়িতে পাঠিয়ে দেন এবং মেয়েকে নিজ বাড়িতে নিয়ে আসেন। কিন্তু প্রেমিকার ফিরে যাওয়ার বিষয়টি কিছুতেই মেনে নিতে পারেনি কিশোর ইফাম। সে রাতে পরিবারের সদস্যদের অগোচরে নিজ বসতঘরের সিলিং ফ্যানের সঙ্গে ঝুলে আত্মহত্যা করে।

এ ঘটনার পর পরিবারের লোকজন তাকে উদ্ধার করে সীতাকুণ্ড উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে নিয়ে গেলে কর্তব্যরত চিকিৎসক মৃত ঘোষণা করেন। পরে জরুরি বিভাগে দায়িত্বরত চিকিৎসক বিষয়টি থানা-পুলিশকে অবহিত করলে মরদেহ নিয়ে যায়।

সুরতহাল প্রতিবেদন তৈরির পর মরদেহ ময়নাতদন্তের জন্য চট্টগ্রাম মেডিকেল কলেজের মর্গে পাঠানোর সময় ছাত্র পরিচয়ে ১৫-২০ জনের একটি গ্রুপ থানায় এসে লাশ নিয়ে যেতে পুলিশকে চাপ দেয়। পরে আত্মহত্যাকারীর মা মরদেহ ময়নাতদন্ত করবেন না জানালে পুলিশ তাঁর জিম্মায় মরদেহ দিয়ে দেয়।

মেয়েটির বাবা বলেন, ‘ছেলে ও আমার মেয়ে একই শ্রেণিতে পড়ত। তাদের মধ্যে প্রেমের সম্পর্ক ছিল। তারা ছিল অপ্রাপ্তবয়স্ক। বৃহস্পতিবার আত্মহত্যা করবে বলে আমার মেয়েকে ভয়ভীতি দেখিয়ে চট্টগ্রাম আদালতে বিয়ের জন্য নিয়ে যায়। মেয়ে তার ভুল বুঝতে পেরে আদালত থেকে আমাকে ফোন করে। আমি আদালতে গিয়ে মেয়েকে বাড়িতে নিয়ে আসি। ছেলেকে পৃথক গাড়িতে তাদের পরিবারের কাছে পৌঁছে দিই। কিন্তু রাতে ছেলে নিজের বসতঘরে আত্মহত্যা করে।’

মেয়ের বাবা আরও বলেন, ‘থানা থেকে মরদেহবাহী অ্যাম্বুলেন্স আমার বাড়িতে নিয়ে আসে অপরিচিত কিছু যুবক। এ সময় ওই যুবকেরা আমার ঘরে ঢুকে আসবাব ভাঙচুর করে। মালামাল লুট করে নিয়ে যায়। প্রবাসীর সঙ্গে মেয়ে বিয়ের তারিখ নির্ধারিত ছিল শুক্রবার। কিন্তু বিয়ের খাবারের জন্য আনা ছাগল, মাছসহ খাদ্যসামগ্রী নিয়ে গেছে তারা। আমার ব্যবহৃত মোটরসাইলটিও রাখে নাই। দুর্বৃত্তদের ভয়ে এলাকাছাড়া হয়েছি। পরিবার নিয়ে এখন আত্মগোপনে আছি।’

সীতাকুণ্ড থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মজিবুর রহমান আত্মহত্যার সত্যতা নিশ্চিত করেছেন। তিনি বলেন, আত্মহত্যা করা কিশোরের মরদেহ ময়নাতদন্তের জন্য চট্টগ্রাম মেডিকেল কলেজের মর্গে পাঠাতে চেয়েছিলেন। তবে বিনা ময়নাতদন্তে মরদেহ পেতে পরিবার আবেদন করায় ময়নাতদন্ত ছাড়াই মরদেহটি পরিবারের কাছে হস্তান্তর করা হয়েছে।

Google News Icon

সর্বশেষ খবর পেতে Google News ফিড ফলো করুন

এলাকার খবর
Loading...

পাঠকের আগ্রহ

সম্পর্কিত

শাকসু নির্বাচন: ভোটার হতে দিতে হবে বকেয়া ফি

নিজস্ব প্রতিবেদক সিলেট 
আপডেট : ১২ নভেম্বর ২০২৫, ২১: ৪১
শাহজালাল বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়। ছবি: ফাইল ছবি
শাহজালাল বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়। ছবি: ফাইল ছবি

শাহজালাল বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের (শাবিপ্রবি) কেন্দ্রীয় ছাত্র সংসদ (শাকসু) নির্বাচনের ভোটার হতে দিতে হবে আগের সব বকেয়া ফি। ১৮ নভেম্বরের মধ্যে সেমিস্টার ফি, কোর্স ফি, ক্রেডিট ফি ও হলসংক্রান্ত সব ফি প্রযোজ্য ক্ষেত্রে বকেয়াসহ পরিশোধ করতে হবে।

আজ বুধবার দুপুরে বিশ্ববিদ্যালয়ের রেজিস্ট্রার সৈয়দ সলিম মোহাম্মদ আব্দুল কাদির স্বাক্ষরিত জরুরি বিজ্ঞপ্তিতে বিষয়টি নিশ্চিত করা হয়েছে।

বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, শাকসু নির্বাচনের কেন্দ্রীয় ছাত্র সংসদ ও হল ছাত্র সংসদ গঠনতন্ত্র অনুসারে ভোটার হওয়ার যোগ্যতার শর্ত অনুযায়ী ১৮ নভেম্বরের মধ্যে সেমিস্টার ফি, কোর্স ফি, ক্রেডিট ফি ও হলসংক্রান্ত সব ফি প্রযোজ্য ক্ষেত্রে বকেয়াসহ পরিশোধ করতে হবে।

উল্লেখ্য, দীর্ঘ ২৮ বছর পর শাকসু নির্বাচনের জন্য ১৫ সদস্যের নির্বাচন পরিচালনা কমিটি গঠন করেছে বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন। ইতিমধ্যে নির্বাচন পরিচালনায় গঠনতন্ত্রসহ ওয়েবসাইট উদ্বোধন করেছে নির্বাচন কমিশন। শিগগির তফসিল, আচরণবিধিমালা ও নির্বাচনের তারিখ ঘোষণা করা হবে বলে জানানো হয়েছে।

Google News Icon

সর্বশেষ খবর পেতে Google News ফিড ফলো করুন

এলাকার খবর
Loading...

পাঠকের আগ্রহ

সম্পর্কিত

বিএনপির সঙ্গে আসন বণ্টন চূড়ান্ত হয়নি: মান্না

বগুড়া প্রতিনিধি
শিবগঞ্জের কিচক বন্দরে নাগরিক ঐক্যের পথসভা। ছবি: আজকের পত্রিকা
শিবগঞ্জের কিচক বন্দরে নাগরিক ঐক্যের পথসভা। ছবি: আজকের পত্রিকা

বিএনপির সঙ্গে আসন বণ্টন নিয়ে এখনো চূড়ান্ত আলোচনা হয়নি বলে জানিয়েছেন নাগরিক ঐক্যের সভাপতি মাহমুদুর রহমান মান্না। তিনি বলেন, ‘আসনসংক্রান্ত আলোচনা ঠিকমতো হয়নি, তবে আগে থেকেই সমঝোতা ছিল। আমরা দীর্ঘদিন ধরে আন্দোলন করেছি। কোথায় কার অবস্থা কেমন, তা নিয়ে আলোচনা হয়েছে। এ সপ্তাহের মধ্যেই আসন নিয়ে চূড়ান্ত আলোচনা হবে।’

আজ বুধবার বিকেলে বগুড়ার শিবগঞ্জের কিচক বন্দরে পথসভা শেষে সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাবে তিনি এসব কথা বলেন।

এক প্রশ্নের জবাবে মাহমুদুর রহমান মান্না বলেন, ‘জোটের প্রতীকে ভোটের বিষয়ে আরপিও যা বলবে, তার বাইরে যাওয়া যাবে না। আমরা চাইলে সংশোধনের দাবি তুলতে পারি।’ তিনি আরও বলেন, ‘আমরা ১৪২টি আসন জোটগতভাবে চেয়েছি। নাগরিক ঐক্যের পক্ষ থেকে ৫০-৬০টি আসনের দাবি থাকবে, তবে ২৫-৩০টি আসনে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করতে পারব।’

এর আগে পথসভায় মান্না বলেন, সরকার ভালো হলে জনগণের ভালো হয়, সরকার ভালো না হলে দেশও ভালো হয় না। নতুন বাংলাদেশ গড়তে হলে ভালো সরকার হতে হবে। পার্টি ভালো হলে সরকারও ভালো হবে।

মান্না আরও বলেন, ‘আমরা যৌথভাবে নির্বাচন করার চেষ্টা করছি, এখনো চূড়ান্ত হয়নি। আমার কারও সঙ্গে শত্রুতা নেই, যে ভালো কাজ করবে, আমি তার সঙ্গে আছি।’

বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান প্রসঙ্গে নাগরিক ঐক্যের সভাপতি বলেন, ‘তারেক রহমান আমাকে বলেছেন, আমরা আপনাদের চাই, আপনারা ভালো মানুষ। আপনারা শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে আন্দোলন করেছেন। আমি বলেছি, আমার কোনো ব্যক্তিগত দাবি নেই, আমার দাবি জনগণের পক্ষে।’  

সভায় আরও বক্তব্য দেন নাগরিক ঐক্যের কেন্দ্রীয় যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক সাকিব আনোয়ার, গাজীপুর নাগরিক ঐক্যের আহ্বায়ক ডা. রানা, ছাত্র ঐক্য নেতা তৌফিক হাসান প্রমুখ।

Google News Icon

সর্বশেষ খবর পেতে Google News ফিড ফলো করুন

এলাকার খবর
Loading...

পাঠকের আগ্রহ

সম্পর্কিত

চট্টগ্রামে দুদকের মামলায় বন কর্মকর্তা কারাগারে

নিজস্ব প্রতিবেদক, চট্টগ্রাম
চট্টগ্রামে দুদকের মামলায় বন কর্মকর্তা কারাগারে

চট্টগ্রামে দুর্নীতি দমন কমিশনের (দুদক) মামলায় সুলতানুল আলম চৌধুরী নামের এক বন কর্মকর্তাকে কারাগারে পাঠিয়েছেন আদালত। বুধবার (১২ নভেম্বর) চট্টগ্রাম বিভাগীয় স্পেশাল জজ মিজানুর রহমানের আদালত এই আদেশ দেন। এর আগে আদালতে ওই বন কর্মকর্তা দুদকের মামলায় আত্মসমর্পণপূর্বক জামিনের আবেদন করেন।

সুলতানুল আলম চৌধুরী (৫৭) বোয়ালখালী উপজেলার পূর্ব গোমদণ্ডীর মধ্যম কড়লডেঙ্গা এলাকার আজহারুল হক চৌধুরীর ছেলে। তিনি বর্তমানে ফেনী জেলার দাগনভূঞায় রেঞ্জ কর্মকর্তা হিসেবে কর্মরত আছেন।

দুদকের আইনজীবী অ্যাডভোকেট রেজাউল করিম রনি জানান, জ্ঞাত আয়ের উৎসের সঙ্গে অসংগতিপূর্ণ সম্পদ অবৈধভাবে অর্জন করে ভোগদখলের অভিযোগে দুদকের মামলায় বন বিভাগের রেঞ্জ কর্মকর্তা সুলতানুল আলম চৌধুরী আদালতে আত্মসমর্পণ করে জামিনের আবেদন করেন। আদালত উভয় পক্ষের শুনানি শেষে জামিন নামঞ্জুর করে তাঁকে কারাগারে পাঠানোর আদেশ দেন।

দুদক জানায়, এর আগে অভিযুক্ত বন কর্মকর্তা চট্টগ্রাম মহানগর দায়রা জজ আদালত থেকে জামিন নিয়েছিলেন। জামিনের মেয়াদ শেষ হওয়ায় আজ আদালতে আত্মসমর্পণ করে পুনরায় জামিনের আবেদন করেন।

দুদকের মামলার এজাহার থেকে জানা গেছে, সুলতানুল আলম চৌধুরী অসৎ উদ্দেশ্যে দুর্নীতি দমন কমিশনে দাখিল করা সম্পদ বিবরণীতে ১ লাখ ৬১ হাজার ৬৪৮ টাকার অস্থাবর সম্পদের তথ্য গোপন করেন। এ ছাড়া তিনি ৫১ লাখ ৩৩ হাজার ৮৩৪ টাকার জ্ঞাত আয়ের উৎসের সঙ্গে অসংগতিপূর্ণ সম্পদ অবৈধভাবে অর্জন করে ভোগদখলে রেখেছেন।

২০২৩ সালের ১৬ এপ্রিল দুদকের চট্টগ্রাম সমন্বিত জেলা কার্যালয়-১-এ আইন অনুযায়ী তাঁর বিরুদ্ধে মামলা করা হয়। মামলার তদন্ত শেষে ২০২৫ সালের ১২ মার্চ আদালতে তাঁর বিরুদ্ধে অভিযোগপত্র দাখিল করা হয়।

Google News Icon

সর্বশেষ খবর পেতে Google News ফিড ফলো করুন

এলাকার খবর
Loading...

পাঠকের আগ্রহ

সম্পর্কিত

শাহ আমানত বিমানবন্দরে পাঁচ যাত্রী থেকে ৭০০ গ্রাম সোনা জব্দ

নিজস্ব প্রতিবেদক, চট্টগ্রাম
জব্দ করা সোনা। ছবি: সংগৃহীত
জব্দ করা সোনা। ছবি: সংগৃহীত

জেদ্দা থেকে আসা বিমান বাংলাদেশ এয়ারলাইনসের বিজি ১৩৬ ফ্লাইটের পাঁচ যাত্রীকে তল্লাশি চালিয়ে ১ কেজি ২০০ গ্রাম সোনা উদ্ধার করা হয়েছে। এর মধ্যে ৭০০ গ্রাম সোনা জব্দ করা হয়েছে, যার বাজারমূল্য ৩৫ লাখ টাকা।

বুধবার (১২ নভেম্বর) সকাল সাড়ে ৯টার দিকে ফ্লাইটটি বিমানবন্দরে অবতরণ করে।

বিমানবন্দরের জনসংযোগ কর্মকর্তা প্রকৌশলী মোহাম্মদ ইব্রাহীম খলিল জানান, জেসমিন আক্তার নামের এক যাত্রীর কাছে ২০০ গ্রাম সোনা পাওয়া যায়। ব্যাগেজ বিধিমালা অনুযায়ী যাত্রীকে ১০০ গ্রাম সোনা দেওয়া হয়। অন্য ১০০ গ্রাম ডিএম করা হয়।

মো. নাসিরের কাছে ২৫০ গ্রাম সোনা পাওয়া যায়। ব্যাগেজ বিধিমালা মোতাবেক যাত্রীকে ১০০ গ্রাম সোনা দেওয়া হয় এবং অন্য ১৫০ গ্রাম ডিএম করা হয়।

মোহাম্মদ মাসুম করিম চৌধুরীর কাছে ৩০০ গ্রাম সোনা পাওয়া যায়। এর মধ্যে ১০০ গ্রাম সোনা দিয়ে ২০০ গ্রাম ডিএম করা হয়।

কাজী মনোয়ারা বেগমের ২৫০ গ্রাম সোনার মধ্যে ১০০ গ্রাম দিয়ে ১৫০ গ্রাম ডিএম করা হয়।

ইয়াসমিন আক্তারের ২০০ গ্রাম সোনার মধ্যে ১০০ গ্রাম দিয়ে অন্য ১০০ গ্রাম ডিএম করা হয়।

পাঁচ যাত্রীর কাছে ১ হাজার ২০০ গ্রাম সোনা ছিল, যার মধ্যে ৫০০ গ্রাম যাত্রীদের দেওয়া হয় এবং অন্য ৭০০ গ্রাম ডিএম করা হয়। যাত্রীদের মৌখিকভাবে সতর্ক করে ছেড়ে দেওয়া হয়েছে বলে জানান জনসংযোগ কর্মকর্তা।

Google News Icon

সর্বশেষ খবর পেতে Google News ফিড ফলো করুন

এলাকার খবর
Loading...

পাঠকের আগ্রহ

সম্পর্কিত