নিজস্ব প্রতিবেদক, চট্টগ্রাম
চট্টগ্রাম সিটি করপোরেশনের (চসিক) মেয়র ডা. শাহাদাত হোসেন বলেছেন, ‘সবুজায়নে ফিরবে চট্টগ্রাম নগরের দুই নম্বর গেটের বিপ্লব উদ্যান। ভেঙে ফেলা হবে সমস্ত বাণিজ্যিক স্থাপনা। গড়ে তোলা হবে গ্রিন পার্ক।’ আজ বৃহস্পতিবার সকালে জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস উপলক্ষে বিপ্লব উদ্যানে শ্রদ্ধাঞ্জলি জানানোর পর সাংবাদিকদের এসব কথা বলেন তিনি।
চসিক মেয়র শাহাদাত হোসেন বলেন, ‘আওয়ামী লীগ সরকারের লুটপাটকারীরা যখন ক্ষমতা নিয়েছে, সঙ্গে সঙ্গে এ বিপ্লব উদ্যানের সৌন্দর্য নষ্ট হয়ে গেছে। বিপ্লব উদ্যানে মার্কেটের জন্য যে স্থাপনাগুলো করা হচ্ছে, কাল সেগুলো ভেঙে দেওয়া হবে।’
চসিক মেয়র আরও বলেন, ‘বিপ্লব উদ্যানে কোনো নতুন স্থাপনা হবে না। এখানে সবুজের সমারোহ হবে। আবারও পাখি ডাকবে; মানুষ হাঁটবে ও অক্সিজেন নেবে। এখানে মালিক সমিতির যিনি সেক্রেটারি আছেন আমি তাঁকে নির্দেশ দিচ্ছি কাল সেগুলো ভেঙে দেবেন। সিটি করপোরেশনের কর্মকর্তারা সেখানে থাকবেন। আমরা এখানে একটি গ্রিন পার্ক করব।’
এ সময় উপস্থিত ছিলেন চসিকের প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা শেখ মুহাম্মদ তৌহিদুল ইসলাম, সচিব আশরাফুল আমিনসহ বিভিন্ন দপ্তরের কর্মকর্তারা।
২০১৯ সাল থেকে নগরের দুই নম্বর গেটের বিপ্লব উদ্যানে সবুজায়ন ধ্বংস করে ‘বাণিজ্যিক স্থাপনা’ নির্মাণে গুরুত্ব দেয় চসিক। তাতে কোনো ধরনের স্থাপনা নির্মাণ না করার এবং পুরোনো স্থাপনা অপসারণের দাবি জানিয়ে আসছিল নাগরিক সমাজ, নগর পরিকল্পনাবিদসহ বিভিন্ন সংগঠন। যদিও এসব আপত্তি আমলে না নিয়ে গত বছর আবারও নতুন স্থাপনা নির্মাণে চুক্তি করে চসিক।
চট্টগ্রাম সিটি করপোরেশনের (চসিক) মেয়র ডা. শাহাদাত হোসেন বলেছেন, ‘সবুজায়নে ফিরবে চট্টগ্রাম নগরের দুই নম্বর গেটের বিপ্লব উদ্যান। ভেঙে ফেলা হবে সমস্ত বাণিজ্যিক স্থাপনা। গড়ে তোলা হবে গ্রিন পার্ক।’ আজ বৃহস্পতিবার সকালে জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস উপলক্ষে বিপ্লব উদ্যানে শ্রদ্ধাঞ্জলি জানানোর পর সাংবাদিকদের এসব কথা বলেন তিনি।
চসিক মেয়র শাহাদাত হোসেন বলেন, ‘আওয়ামী লীগ সরকারের লুটপাটকারীরা যখন ক্ষমতা নিয়েছে, সঙ্গে সঙ্গে এ বিপ্লব উদ্যানের সৌন্দর্য নষ্ট হয়ে গেছে। বিপ্লব উদ্যানে মার্কেটের জন্য যে স্থাপনাগুলো করা হচ্ছে, কাল সেগুলো ভেঙে দেওয়া হবে।’
চসিক মেয়র আরও বলেন, ‘বিপ্লব উদ্যানে কোনো নতুন স্থাপনা হবে না। এখানে সবুজের সমারোহ হবে। আবারও পাখি ডাকবে; মানুষ হাঁটবে ও অক্সিজেন নেবে। এখানে মালিক সমিতির যিনি সেক্রেটারি আছেন আমি তাঁকে নির্দেশ দিচ্ছি কাল সেগুলো ভেঙে দেবেন। সিটি করপোরেশনের কর্মকর্তারা সেখানে থাকবেন। আমরা এখানে একটি গ্রিন পার্ক করব।’
এ সময় উপস্থিত ছিলেন চসিকের প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা শেখ মুহাম্মদ তৌহিদুল ইসলাম, সচিব আশরাফুল আমিনসহ বিভিন্ন দপ্তরের কর্মকর্তারা।
২০১৯ সাল থেকে নগরের দুই নম্বর গেটের বিপ্লব উদ্যানে সবুজায়ন ধ্বংস করে ‘বাণিজ্যিক স্থাপনা’ নির্মাণে গুরুত্ব দেয় চসিক। তাতে কোনো ধরনের স্থাপনা নির্মাণ না করার এবং পুরোনো স্থাপনা অপসারণের দাবি জানিয়ে আসছিল নাগরিক সমাজ, নগর পরিকল্পনাবিদসহ বিভিন্ন সংগঠন। যদিও এসব আপত্তি আমলে না নিয়ে গত বছর আবারও নতুন স্থাপনা নির্মাণে চুক্তি করে চসিক।
সরকারি চাকরি অধ্যাদেশ বাতিলের দাবিতে সচিবালয়ে অর্থ মন্ত্রণালয়ের সামনে অবস্থান নিয়ে বিক্ষোভ করছেন কর্মচারীরা। আজ রোববার সকাল সাড়ে ১১টার দিকে সচিবালয়ের ১১ নম্বর ভবনের সামনে অবস্থান নিয়ে বিক্ষোভ শুরু করেন তাঁরা।
৭ মিনিট আগেসাতক্ষীরা সীমান্ত দিয়ে ১৮ বাংলাদেশিকে বিজিবির কাছে হস্তান্তর করেছে ভারতীয় সীমান্তরক্ষী বাহিনী (বিএসএফ)। গতকাল শনিবার কুশখালী ও কৈখালী সীমান্তে পতাকা বৈঠকের মাধ্যমে এ হস্তান্তর সম্পন্ন হয়।
৯ মিনিট আগেতামিম রাতে ইটেরপুল এলাকায় বন্ধুদের সাথে আড্ডা দিচ্ছিলেন। হঠাৎ তিনটি মোটরসাইকেলে একদল দুর্বৃত্ত এসে তামিমের উপর হামলা চালায়। এ সময় তামিমকে দেশিয় অস্ত্র দিয়ে কুপিয়ে জখম করে।
২৭ মিনিট আগেবগুড়া ডিবি পুলিশের ইনচার্জ পুলিশ পরিদর্শক ইকবাল বাহার এতথ্য নিশ্চিত করে বলেন, ’মতিন সরকারের বিরুদ্ধে ডজনখানেক হত্যা মামলা ছাড়াও অস্ত্র, মাদক আইনেও একাধিক মামলা রয়েছে। গত ৫ আগস্ট ছাত্র-জনতার অভ্যুত্থানের পর নতুন করে একাধিক হত্যা মামলায় আসামি হওয়ায় তিনি আত্মগোপনে ছিলেন। জেলা ডিবির একটি টিম গোপন সংবাদে
৪১ মিনিট আগে