কুবি প্রতিনিধি
কক্ষে বসে মাদক সেবনের অভিযোগে কুমিল্লা বিশ্ববিদ্যালয়ের (কুবি) চার ছাত্রীকে আবাসিক হলের বাইরে থাকার নির্দেশ দিয়েছে কর্তৃপক্ষ। সুনীতি শান্তি আবাসিক হলের শিক্ষার্থীদের লিখিত অভিযোগের ভিত্তিতে বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন এই নির্দেশ দিয়েছে।
গতকাল বুধবার বিশ্ববিদ্যালয়ের রেজিস্ট্রার মো. মজিবুর রহমান মজুমদার স্বাক্ষরিত অফিস আদেশে ওই চার শিক্ষার্থীকে হলের বাইরে থাকার সিদ্ধান্ত জানানো হয়। আজ বৃহস্পতিবার সকাল পর্যন্ত অভিযোগ ওঠা ওই চার শিক্ষার্থী সুনীতি শান্তি হলের বাইরে অবস্থান করছেন বলে জানা গেছে।
জানা গেছে, গত মঙ্গলবার সুনীতি শান্তি হলের ৫০ ছাত্রীর স্বাক্ষরিত একটি অভিযোগ হল প্রাধ্যক্ষ (প্রভোস্ট) ও বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রক্টরের কাছে জমা দেওয়া হয়। তাতে ওই চার ছাত্রীর বিরুদ্ধে আবাসিক হলের কক্ষে মাদক সেবনের অভিযোগ তোলা হয়।
অভিযুক্ত চার শিক্ষার্থীর মধ্যে দুজন ফিন্যান্স অ্যান্ড ব্যাংকিং বিভাগের, অন্য দুজন ফার্মাসি ও আইন বিভাগের শিক্ষার্থী।
বিশ্ববিদ্যালয়ের আদেশে বলা হয়, কুমিল্লা বিশ্ববিদ্যালয়ের সুনীতি শান্তি হলের আবাসিক শিক্ষার্থীদের লিখিত অভিযোগের পরিপ্রেক্ষিতে প্রাধ্যক্ষ (প্রভোস্ট) কমিটি ও প্রক্টরিয়াল বডির সমন্বয়ে বুধবার বিকেলে সভা হয়। সভার সুপারিশ অনুযায়ী হলের পরিস্থিতি এবং বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার পরিবেশ স্বাভাবিক রাখার স্বার্থে অভিযোগ ওঠার চার শিক্ষার্থীকে পরবর্তী নির্দেশ না দেওয়া পর্যন্ত আবাসিক হলের বাইরে অবস্থানের জন্য কর্তৃপক্ষের নির্দেশক্রমে অনুরোধ করা যাচ্ছে।’
এ বিষয়ে জানতে বিশ্ববিদ্যালয়ের রেজিস্ট্রার মজিবুর রহমান মজুমদারের মোবাইল ফোনে কল দেওয়া হলে তিনি তা ধরেননি।
অভিযুক্তদের একজন আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘তাঁরা (কর্তৃপক্ষ) বুধবার বিকেল ৩টা থেকে সন্ধ্যা সাড়ে ৭টা পর্যন্ত মিটিং করে এক দিনের জন্য হলের বাইরে থাকার সিদ্ধান্ত দিয়েছেন। মেয়ে মানুষ, কোথায় যাব ভেবে ছাত্রীদের অন্য একটি হলে থাকার কথা বলা হয়েছে। আমার হলের মেয়েরা নাকি নিরাপত্তাহীনতা অনুভব করবেন এবং আমাদেরও ঝুঁকি আছে, এই বলে আমাদের হল থেকে বের করা হয়। যে হলে গিয়ে থাকতে বলা হয়েছে, সেখানে আমার পরিচিত কেউ না থাকায় আমি আপাতত আমার এক বান্ধবীর বাসায় আছি। একটি অভিযোগের ভিত্তিতে হল থেকে বের করে দিয়েছে। কিছুদিন পর আমার পরীক্ষা। এখন কোথায় যাব, জানি না।’
হলের বাইরে থাকা এই ছাত্রী আরও বলেন, ‘আমি ডোপ টেস্ট করিয়েছি। সেটির রিপোর্ট আগামীকাল (শুক্রবার) প্রশাসনের কাছে দেব। এ ছাড়া (কর্তৃপক্ষ) আমাদের অভিভাবক ডাকিয়েছেন।’
অভিযুক্তদের আরেকজন বলেন, ‘তদন্ত যত দিন চলবে, আমাদের নিরাপত্তা কথা চিন্তা করে আবাসিক হলের বাইরে থাকার কথা বলা হয়েছেন। আপাতত আমি বাইরেই আছি।’
মাদক সেবনের অভিযোগ ওঠায় হলের বাইরে থাকা আরেকজন বলেন, ‘আমি বর্তমানে হলের বাইরে আছি। তদন্ত যত দিন চলবে, তত দিন আমাদের নিরাপত্তার কথা বলে বাইরে থাকার নির্দেশনা দেওয়া হয়েছে।’
এ বিষয়ে সুনীতি শান্তি হলের প্রাধ্যক্ষ ড. মোসা. শাহীনুর বেগমের মোবাইল ফোনে কল দেওয়া হলে তিনি তা ধরেননি।
কক্ষে বসে মাদক সেবনের অভিযোগে কুমিল্লা বিশ্ববিদ্যালয়ের (কুবি) চার ছাত্রীকে আবাসিক হলের বাইরে থাকার নির্দেশ দিয়েছে কর্তৃপক্ষ। সুনীতি শান্তি আবাসিক হলের শিক্ষার্থীদের লিখিত অভিযোগের ভিত্তিতে বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন এই নির্দেশ দিয়েছে।
গতকাল বুধবার বিশ্ববিদ্যালয়ের রেজিস্ট্রার মো. মজিবুর রহমান মজুমদার স্বাক্ষরিত অফিস আদেশে ওই চার শিক্ষার্থীকে হলের বাইরে থাকার সিদ্ধান্ত জানানো হয়। আজ বৃহস্পতিবার সকাল পর্যন্ত অভিযোগ ওঠা ওই চার শিক্ষার্থী সুনীতি শান্তি হলের বাইরে অবস্থান করছেন বলে জানা গেছে।
জানা গেছে, গত মঙ্গলবার সুনীতি শান্তি হলের ৫০ ছাত্রীর স্বাক্ষরিত একটি অভিযোগ হল প্রাধ্যক্ষ (প্রভোস্ট) ও বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রক্টরের কাছে জমা দেওয়া হয়। তাতে ওই চার ছাত্রীর বিরুদ্ধে আবাসিক হলের কক্ষে মাদক সেবনের অভিযোগ তোলা হয়।
অভিযুক্ত চার শিক্ষার্থীর মধ্যে দুজন ফিন্যান্স অ্যান্ড ব্যাংকিং বিভাগের, অন্য দুজন ফার্মাসি ও আইন বিভাগের শিক্ষার্থী।
বিশ্ববিদ্যালয়ের আদেশে বলা হয়, কুমিল্লা বিশ্ববিদ্যালয়ের সুনীতি শান্তি হলের আবাসিক শিক্ষার্থীদের লিখিত অভিযোগের পরিপ্রেক্ষিতে প্রাধ্যক্ষ (প্রভোস্ট) কমিটি ও প্রক্টরিয়াল বডির সমন্বয়ে বুধবার বিকেলে সভা হয়। সভার সুপারিশ অনুযায়ী হলের পরিস্থিতি এবং বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার পরিবেশ স্বাভাবিক রাখার স্বার্থে অভিযোগ ওঠার চার শিক্ষার্থীকে পরবর্তী নির্দেশ না দেওয়া পর্যন্ত আবাসিক হলের বাইরে অবস্থানের জন্য কর্তৃপক্ষের নির্দেশক্রমে অনুরোধ করা যাচ্ছে।’
এ বিষয়ে জানতে বিশ্ববিদ্যালয়ের রেজিস্ট্রার মজিবুর রহমান মজুমদারের মোবাইল ফোনে কল দেওয়া হলে তিনি তা ধরেননি।
অভিযুক্তদের একজন আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘তাঁরা (কর্তৃপক্ষ) বুধবার বিকেল ৩টা থেকে সন্ধ্যা সাড়ে ৭টা পর্যন্ত মিটিং করে এক দিনের জন্য হলের বাইরে থাকার সিদ্ধান্ত দিয়েছেন। মেয়ে মানুষ, কোথায় যাব ভেবে ছাত্রীদের অন্য একটি হলে থাকার কথা বলা হয়েছে। আমার হলের মেয়েরা নাকি নিরাপত্তাহীনতা অনুভব করবেন এবং আমাদেরও ঝুঁকি আছে, এই বলে আমাদের হল থেকে বের করা হয়। যে হলে গিয়ে থাকতে বলা হয়েছে, সেখানে আমার পরিচিত কেউ না থাকায় আমি আপাতত আমার এক বান্ধবীর বাসায় আছি। একটি অভিযোগের ভিত্তিতে হল থেকে বের করে দিয়েছে। কিছুদিন পর আমার পরীক্ষা। এখন কোথায় যাব, জানি না।’
হলের বাইরে থাকা এই ছাত্রী আরও বলেন, ‘আমি ডোপ টেস্ট করিয়েছি। সেটির রিপোর্ট আগামীকাল (শুক্রবার) প্রশাসনের কাছে দেব। এ ছাড়া (কর্তৃপক্ষ) আমাদের অভিভাবক ডাকিয়েছেন।’
অভিযুক্তদের আরেকজন বলেন, ‘তদন্ত যত দিন চলবে, আমাদের নিরাপত্তা কথা চিন্তা করে আবাসিক হলের বাইরে থাকার কথা বলা হয়েছেন। আপাতত আমি বাইরেই আছি।’
মাদক সেবনের অভিযোগ ওঠায় হলের বাইরে থাকা আরেকজন বলেন, ‘আমি বর্তমানে হলের বাইরে আছি। তদন্ত যত দিন চলবে, তত দিন আমাদের নিরাপত্তার কথা বলে বাইরে থাকার নির্দেশনা দেওয়া হয়েছে।’
এ বিষয়ে সুনীতি শান্তি হলের প্রাধ্যক্ষ ড. মোসা. শাহীনুর বেগমের মোবাইল ফোনে কল দেওয়া হলে তিনি তা ধরেননি।
গত জুলাইয়ের প্রথম সপ্তাহ থেকে ভারী বৃষ্টির কারণে নোয়াখালীর আটটি উপজেলার বেশির ভাগ এলাকায় দেখা দেয় জলাবদ্ধতা। অব্যাহত বৃষ্টি ও পানি নিষ্কাশন ব্যবস্থা না থাকায় ডুবে যায় জেলার বিভিন্ন সড়ক, মহল্লা ও শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান। জেলার ১৭৭টি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে সেই জলাবদ্ধতা এখনো রয়ে গেছে। এক মাসের বেশি এই জলাবদ্ধতায়
১৬ মিনিট আগেসরকারি কেনাকাটার ক্ষেত্রে যে ঠিকাদার সর্বনিম্ন দরে মালপত্র সরবরাহ করবেন, তাকেই কাজ দেওয়ার কথা। তবে উল্টো চিত্র দেখা যাচ্ছে রাজশাহী আঞ্চলিক দুগ্ধ ও গবাদি উন্নয়ন খামারে। এখানে সর্বনিম্ন নয়, যাঁরা সর্বোচ্চ দর দিয়েছেন—তাঁদেরই কাজ দেওয়া হয়েছে। এতে সরকারের প্রায় ৯২ লাখ টাকা বাড়তি খরচ হচ্ছে।
২১ মিনিট আগেবিগত আওয়ামী লীগ সরকারের আমলে যশোর বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ে (যবিপ্রবি) নিয়োগ-বাণিজ্যসহ নানা অনিয়মের অভিযোগ ওঠে। এ নিয়ে দুর্নীতি দমন কমিশনের (দুদক) করা মামলায় সম্প্রতি কারাগারে যেতে হয়েছে সাবেক উপাচার্য আব্দুস সাত্তারকে। তবে এসব বিষয়ে বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন গঠিত তদন্ত কমিটি গত পাঁচ মাসেও কাজ
২৬ মিনিট আগেউড়োজাহাজের অনলাইন টিকিট বুকিংয়ে দেশের অন্যতম প্ল্যাটফর্ম ফ্লাইট এক্সপার্টের ব্যবস্থাপনা পরিচালক (এমডি) সালমান বিন রশিদ শাহ সাইমের গ্রামের বাড়ি চাঁদপুরের কচুয়ার মুরাদপুর গ্রামে। এই গ্রাম, উপজেলা, এমনকি পাশের ফরিদগঞ্জ উপজেলার বাসিন্দাদের কাছ থেকেও তাঁরা টাকাপয়সা হাতিয়ে নিয়েছেন ব্যবসার নামে।
১ ঘণ্টা আগে