রাঙামাটি প্রতিনিধি
লাখো মানুষের সাধুবাদের মধ্যে দিয়ে শেষ হলো রাঙামাটির রাজবন বিহারে ৪৮তম কঠিন চীবর দান। শুক্রবার (২৪ নভেম্বর) বিকেলে ২৪ ঘণ্টার মধ্যে কোমর তাঁতের মাধ্যমে তৈরি কঠিন চীবর রাজবন বিহারের আবাসিক প্রধান ও বনভান্তের প্রধান শিষ্য প্রজ্ঞালংকার মহাস্থবিরের হাতে তুলে দেন চাকমা রাজা দেবাশীষ রায়। এ সময় লাখো পুণ্যার্থীর সাধুবাদে মুখরিত হয় রাজবন বিহার এলাকা।
এরে আগে পূণ্যার্থীদের পক্ষ থেকে বুদ্ধ ভিক্ষুদের কাছে পঞ্চশীল প্রার্থনা করেন চাকমা রাজা দেবাশীষ রায়।
শীল গ্রহণের পর কঠিন চীবর, বুদ্ধমূর্তি, কল্পতরু দান, সংঘদান, অষ্টপরিষ্কার দানসহ নানান দান কার্য সম্পাদন করা হয়। এ ধর্মীয় অনুষ্ঠানের মধ্যে দিয়ে দেশের শান্তি ও মঙ্গল কামনা করা হয়। দান শেষে দেশের বিশিষ্ট পণ্ডিত বুদ্ধ ভিক্ষুগণ ধর্ম দেশনা দেন।
বৃহস্পতিবার (২৩ নভেম্বর) বিকেলে শুরু হওয়া দুই দিনের ধর্মীয় উৎসবকে কেন্দ্র করে রাঙামাটিতে ভিড় করেন দেশ–বিদেশের লাখো পুণ্যার্থী।
ধর্মীয় এ অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন— রাঙামাটি সংসদ সদস্য দীপংকর তালুকদার, রাঙামাটি আসনের সাবেক সংসদ সদস্য ঊষাতন তালুকদার, মণি স্বপন দেওয়ান, পার্বত্য চট্টগ্রাম উন্নয়ন বোর্ডের চেয়ারম্যান সুপ্রদীপ চাকমা, রাঙামাটি জেলা পরিষদের অংসুই প্রু চৌধুরী, রাঙামাটি জেলা প্রশাসক মোশারফ হোসেন খান, রাঙামাটি সিভিল সার্জন ড. নিহার রঞ্জন নন্দী, রাঙামাটি অতিরিক্ত পুলিশ সুপার মারুফ আহমেদ, মো. জাহিদুল ইসলাম, মোহাম্মদ শাহ ইমরান, রাঙামাটি পৌর মেয়র আকবর হোসেন চৌধুরী, চাকমা রানি য়েন য়েন সহ জেলার সরকারি বেসরকারি প্রতিষ্ঠানের শীর্ষ কর্মকর্তারা।
গৌতম বুদ্ধের সময় ২৪ ঘণ্টার মধ্যে তুলা থেকে সুতা কেটে চীবর তৈরি করে বুদ্ধ ও তাঁর শিষ্য সংঘকে দান করেন বিশাখা নামে এক নারী।
১৯৭২ সালে রাঙামাটির লংগদুতে পরি–নির্বাপিত সাধনানন্দ মহাস্থবির (বনভান্তে) সর্বপ্রথম এ রীতিতে কঠিন চীবর দান প্রচলন করেন। এরপর থেকে ধারাবাহিকভাবে এ রীতিতে চীবর দান করে আসছেন পাহাড়ের বৌদ্ধধর্মাবলম্বীরা। বৌদ্ধদের বিশ্বাস, কঠিন চীবর দানের মাধ্যমে সুখ শান্তি অর্জনের পাশাপাশি পরবর্তী জন্মে সুখ লাভ করা যায়।
লাখো মানুষের সাধুবাদের মধ্যে দিয়ে শেষ হলো রাঙামাটির রাজবন বিহারে ৪৮তম কঠিন চীবর দান। শুক্রবার (২৪ নভেম্বর) বিকেলে ২৪ ঘণ্টার মধ্যে কোমর তাঁতের মাধ্যমে তৈরি কঠিন চীবর রাজবন বিহারের আবাসিক প্রধান ও বনভান্তের প্রধান শিষ্য প্রজ্ঞালংকার মহাস্থবিরের হাতে তুলে দেন চাকমা রাজা দেবাশীষ রায়। এ সময় লাখো পুণ্যার্থীর সাধুবাদে মুখরিত হয় রাজবন বিহার এলাকা।
এরে আগে পূণ্যার্থীদের পক্ষ থেকে বুদ্ধ ভিক্ষুদের কাছে পঞ্চশীল প্রার্থনা করেন চাকমা রাজা দেবাশীষ রায়।
শীল গ্রহণের পর কঠিন চীবর, বুদ্ধমূর্তি, কল্পতরু দান, সংঘদান, অষ্টপরিষ্কার দানসহ নানান দান কার্য সম্পাদন করা হয়। এ ধর্মীয় অনুষ্ঠানের মধ্যে দিয়ে দেশের শান্তি ও মঙ্গল কামনা করা হয়। দান শেষে দেশের বিশিষ্ট পণ্ডিত বুদ্ধ ভিক্ষুগণ ধর্ম দেশনা দেন।
বৃহস্পতিবার (২৩ নভেম্বর) বিকেলে শুরু হওয়া দুই দিনের ধর্মীয় উৎসবকে কেন্দ্র করে রাঙামাটিতে ভিড় করেন দেশ–বিদেশের লাখো পুণ্যার্থী।
ধর্মীয় এ অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন— রাঙামাটি সংসদ সদস্য দীপংকর তালুকদার, রাঙামাটি আসনের সাবেক সংসদ সদস্য ঊষাতন তালুকদার, মণি স্বপন দেওয়ান, পার্বত্য চট্টগ্রাম উন্নয়ন বোর্ডের চেয়ারম্যান সুপ্রদীপ চাকমা, রাঙামাটি জেলা পরিষদের অংসুই প্রু চৌধুরী, রাঙামাটি জেলা প্রশাসক মোশারফ হোসেন খান, রাঙামাটি সিভিল সার্জন ড. নিহার রঞ্জন নন্দী, রাঙামাটি অতিরিক্ত পুলিশ সুপার মারুফ আহমেদ, মো. জাহিদুল ইসলাম, মোহাম্মদ শাহ ইমরান, রাঙামাটি পৌর মেয়র আকবর হোসেন চৌধুরী, চাকমা রানি য়েন য়েন সহ জেলার সরকারি বেসরকারি প্রতিষ্ঠানের শীর্ষ কর্মকর্তারা।
গৌতম বুদ্ধের সময় ২৪ ঘণ্টার মধ্যে তুলা থেকে সুতা কেটে চীবর তৈরি করে বুদ্ধ ও তাঁর শিষ্য সংঘকে দান করেন বিশাখা নামে এক নারী।
১৯৭২ সালে রাঙামাটির লংগদুতে পরি–নির্বাপিত সাধনানন্দ মহাস্থবির (বনভান্তে) সর্বপ্রথম এ রীতিতে কঠিন চীবর দান প্রচলন করেন। এরপর থেকে ধারাবাহিকভাবে এ রীতিতে চীবর দান করে আসছেন পাহাড়ের বৌদ্ধধর্মাবলম্বীরা। বৌদ্ধদের বিশ্বাস, কঠিন চীবর দানের মাধ্যমে সুখ শান্তি অর্জনের পাশাপাশি পরবর্তী জন্মে সুখ লাভ করা যায়।
মৌলভীবাজারের সৌন্দর্য বাড়িয়েছে নদী আর ছড়া। এ জেলায় রয়েছে কয়েক শ ছড়া। কিন্তু সিলিকা বালু লুটের কারণে এসব ছড়া শ্রীহীন হয়ে পড়ছে। বিপন্ন হচ্ছে পরিবেশ। এখানকার অর্ধশতাধিক ছড়া থেকে রাতের আঁধারে একটি মহল বালু উত্তোলন করে বিক্রি করছে বলে অভিযোগ পাওয়া গেছে; কিন্তু তা ঠেকানোর দৃশ্যমান কোনো পদক্ষেপ নেই। প্রশাস
১ ঘণ্টা আগেসন্ত্রাসী কার্যকলাপের জন্য চাঁপাইনবাবগঞ্জের এক বিএনপি নেতা আগ্নেয়াস্ত্র সরবরাহ করেছেন বলে অভিযোগ উঠেছে। এ-সংক্রান্ত তিনজনের একটি ফোনকল রেকর্ড ছড়িয়ে পড়েছে। এ ফোনকল রেকর্ড নিয়ে স্থানীয় প্রশাসন ও রাজনৈতিক অঙ্গনে তোলপাড় চলছে।
১ ঘণ্টা আগেটাঙ্গাইলের মির্জাপুরে বছরে জমির নামজারি বা খারিজ হয় ৭ হাজারের অধিক। উপজেলা সহকারী কমিশনার (ভূমি) বা এসি ল্যান্ড কার্যালয়ের এলআর (লোকাল রিলেশনস) ফান্ডের নামে নেওয়া হয় ২ হাজার টাকা। সেই সঙ্গে পৌর ও ইউনিয়ন ভূমি অফিসগুলোর কন্টিনজেন্সি বিলের (খাতা, কলমসহ আনুষঙ্গিক খরচ) জন্য বরাদ্দ আসে বছরে সাড়ে ৩ থেকে ৫
২ ঘণ্টা আগেকৃষি ব্যাংকের খুলনার পূর্ব রূপসা শাখা থেকে লকার ভেঙে কয়েক লাখ টাকা নিয়ে গেছে সংঘবদ্ধ চোরেরা। শুক্রবার রাতে বিষয়টি ধরা পড়ে। বৃহস্পতিবার বিকেল থেকে শুক্রবার রাত সাড়ে ১০টার মধ্যে কোনো এক সময়ে এ চুরির ঘটনা ঘটতে পারে বলে পুলিশের ধারণা। ব্যাংক এবং আশপাশের ভিডিও ফুটেজ সংগ্রহ করে চোরদের শনাক্ত করার চেষ্টা
৩ ঘণ্টা আগে