নিজস্ব প্রতিবেদক, চট্টগ্রাম
চট্টগ্রামে কারাবন্দী আলোচিত সন্ত্রাসী সাজ্জাদ হোসেন ওরফে ছোট সাজ্জাদকে ৯ দিনের রিমান্ডে নিয়েছে পুলিশ। সম্প্রতি নগরীর বাকলিয়ায় প্রাইভেট কারে ব্রাশফায়ারে দুজনকে হত্যাসহ দুটি মামলায় জিজ্ঞাসাবাদের জন্য তাঁর রিমান্ড মঞ্জুর করেন আদালত। এ ছাড়া জোড়া খুনের মামলায় গ্রেপ্তার আরও দুই আসামিকে চার দিনের রিমান্ড নেওয়া হয়েছে।
আজ রোববার দুপুরে চট্টগ্রামের অতিরিক্ত চিফ মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট আদালতের বিচারক সরকার হাসান শাহরিয়ার এবং ষষ্ঠ মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট আদালতের বিচারক এস এম আলাউদ্দিন মাহমুদ পুলিশের আবেদনের পরিপ্রেক্ষিতে শুনানি শেষে রিমান্ড আবেদন মঞ্জুর করেন।
চট্টগ্রাম মহানগর আদালতের সহকারী সরকারি কৌঁসুলি মো. রায়হানুল ওয়াজেদ চৌধুরী আজকের পত্রিকাকে বলেন, বাকলিয়া থানায় জোড়া খুনের মামলায় তদন্ত কর্মকর্তা কারাবন্দী সাজ্জাদকে গ্রেপ্তার দেখানোর আবেদন করেন। এ সময় আদালত আসামি সাজ্জাদকে ওই মামলায় গ্রেপ্তার দেখানোর আবেদন মঞ্জুর করেন। একই আদালতে ওই হত্যা মামলায় সাজ্জাদসহ বেলাল ও মানিক নামে গ্রেপ্তার তিন আসামিকে সাত দিনের রিমান্ড আবেদন করা হয়। পরে আদালত প্রত্যেক আসামিকে চার দিনের রিমান্ড মঞ্জুর করেন।
রায়হানুল ওয়াজেদ চৌধুরী আরও বলেন, একই দিন ষষ্ঠ মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট আদালতে চান্দগাঁও থানার আরেকটি হত্যা মামলায় আসামি সাজ্জাদ হোসেনকে ১০ দিনের রিমান্ড আবেদন করেছিল পুলিশ। এ সময় আদালত এই হত্যা মামলাতে সাজ্জাদকে পাঁচ দিনের রিমান্ড মঞ্জুর করেন।
জানা গেছে, গত আগস্টে সরকার পতনের পর নগরের বায়েজিদ ও চান্দগাঁওয়ে আওয়ামী লীগ, যুবলীগ ও ছাত্রলীগের তিনজনকে গুলি করে হত্যা এবং প্রকাশ্যে অস্ত্র উঁচিয়ে চাঁদাবাজির ঘটনায় আলোচনায় আসেন ছোট সাজ্জাদ। তিনি ওই এলাকার বুড়ির নাতি হিসেবে পরিচিত। আধিপত্য বিস্তারকে কেন্দ্র করে ওই বছর ২৯ আগস্ট বায়েজিদ থানা এলাকার অক্সিজেন-কুয়াইশ সড়ক ও ২১ অক্টোবর চান্দগাঁও এলাকায় তিন খুনের ঘটনা ঘটে।
পুলিশ জানিয়েছে, চট্টগ্রামে আরেক শীর্ষ সন্ত্রাসী সরোয়ার হোসেন বাবলার সঙ্গে দীর্ঘদিন ধরে আধিপত্য বিস্তার ও দ্বন্দ্ব রয়েছে সাজ্জাদের। নিহত ব্যক্তিরা সবাই সরোয়ারের সহযোগী হিসেবে পরিচিত ছিলেন। আলোচিত এসব ঘটনার পর শীর্ষ সন্ত্রাসীর তকমা পাওয়া ছোট সাজ্জাদকে ধরতে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী একাধিক অভিযান চালিয়েও তাঁকে গ্রেপ্তার করে পারেনি। সর্বশেষ গত ২৮ জানুয়ারি ফেসবুক লাইভে এসে বায়েজিদ থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তাকে (ওসি) নগ্ন করে প্রকাশ্যে পেটানোর হুমকি দিয়ে আরেকবার আলোচনায় আসেন সাজ্জাদ। এরপর তাঁকে ধরিয়ে দিতে পুরস্কার ঘোষণা করে মহানগর পুলিশ।
গত ১৫ মার্চ দিবাগত রাতে রাজধানীর তেজগাঁও থানার বসুন্ধরা সিটি শপিং সেন্টার থেকে সাজ্জাদকে গ্রেপ্তার করে চট্টগ্রাম মহানগর পুলিশের একটি বিশেষ দল। এরপর চান্দগাঁও থানায় হত্যা মামলায় তাঁকে গ্রেপ্তার দেখিয়ে কারাগারে পাঠায়। তাঁকে সাত দিনের রিমান্ডে নিয়েছিল পুলিশ।
জানা গেছে, পুলিশের হাতে গ্রেপ্তারের পর সাজ্জাদের স্ত্রী ফেসবুক লাইভে এসে প্রতিপক্ষদের দেখে নেওয়ার হুমকি দিয়েছিলেন; যা ফেসবুকে ভাইরাল হয়।
গত ২৯ মার্চ দিবাগত রাতে বাকলিয়া থানার এক্সেস রোড এলাকায় একটি প্রাইভেট কার লক্ষ্য করে গুলি করতে করতে ধাওয়া করে পাঁচ-ছয়টি মোটরসাইকেলে থাকা অস্ত্রধারীরা। ওই ঘটনায় প্রাইভেট কারে থাকা আব্দুল্লাহ ও মানিক নামের দুজন গুলিবিদ্ধ হয়ে মারা যান। এ ছাড়া গুলিবিদ্ধ দুজনকে হাসপাতালে ভর্তি করা হয়। আলোচিত এই জোড়া খুনের ঘটনার জন্য সাজ্জাদের সহযোগীদের বিরুদ্ধে অভিযোগ ওঠে।
পুলিশ জানিয়েছে, ওই প্রাইভেট কারে সাজ্জাদের পুরোনো প্রতিপক্ষ আরেক সন্ত্রাসী সরোয়ার হোসেন বাবলা ছিলেন। মূলত তাঁকে লক্ষ্য করেই হামলা হয়েছিল। কিন্তু ভাগ্যক্রমে তিনি প্রাণে বেঁচে যান। এ ঘটনায় ১ এপ্রিল বাকলিয়া থানায় মানিকের স্বজনেরা কারাবন্দী সন্ত্রাসী সাজ্জাদ ও তাঁর স্ত্রী শারমিনসহ পাঁচজনের নাম উল্লেখ করে হত্যা মামলা করেন। মামলায় ৩ এপ্রিল নগরের বহদ্দারহাট এলাকা থেকে সিসিটিভি ফুটেজে শনাক্ত ও মামলার সন্দিগ্ধ আসামি হিসেবে বেলাল ও মানিককে গ্রেপ্তার করে পুলিশ।
পুলিশের ভাষ্য, বেলাল ‘সরাসরি’ এই হত্যাকাণ্ডে অংশ নিয়েছিলেন এবং মানিক মোটরসাইকেল সরবরাহ করেছিলেন।
পুলিশ ও স্থানীয় সূত্রগুলো জানায়, চট্টগ্রামে আলোচিত আট হত্যা মামলার মৃত্যুদণ্ডাদেশপ্রাপ্ত আসামি ভারতে পলাতক সাজ্জাদ আলী খানের অনুসারী হিসেবে পরিচিত ছিলেন সরোয়ার হোসেন বাবলা ও ছোট সাজ্জাদ। পরে সাজ্জাদ আলী খানের সঙ্গে দ্বন্দ্বের পর আলাদা একটি গ্রুপ নিয়ন্ত্রণ করছেন সরোয়ার। অন্যদিকে সাজ্জাদ আলী খানের অন্যতম সহযোগী অপরাধ কর্মকাণ্ড নিয়ন্ত্রণ করছিলেন চট্টগ্রাম কারাগারে বন্দী ছোট সাজ্জাদ হোসেন।
চট্টগ্রামে কারাবন্দী আলোচিত সন্ত্রাসী সাজ্জাদ হোসেন ওরফে ছোট সাজ্জাদকে ৯ দিনের রিমান্ডে নিয়েছে পুলিশ। সম্প্রতি নগরীর বাকলিয়ায় প্রাইভেট কারে ব্রাশফায়ারে দুজনকে হত্যাসহ দুটি মামলায় জিজ্ঞাসাবাদের জন্য তাঁর রিমান্ড মঞ্জুর করেন আদালত। এ ছাড়া জোড়া খুনের মামলায় গ্রেপ্তার আরও দুই আসামিকে চার দিনের রিমান্ড নেওয়া হয়েছে।
আজ রোববার দুপুরে চট্টগ্রামের অতিরিক্ত চিফ মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট আদালতের বিচারক সরকার হাসান শাহরিয়ার এবং ষষ্ঠ মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট আদালতের বিচারক এস এম আলাউদ্দিন মাহমুদ পুলিশের আবেদনের পরিপ্রেক্ষিতে শুনানি শেষে রিমান্ড আবেদন মঞ্জুর করেন।
চট্টগ্রাম মহানগর আদালতের সহকারী সরকারি কৌঁসুলি মো. রায়হানুল ওয়াজেদ চৌধুরী আজকের পত্রিকাকে বলেন, বাকলিয়া থানায় জোড়া খুনের মামলায় তদন্ত কর্মকর্তা কারাবন্দী সাজ্জাদকে গ্রেপ্তার দেখানোর আবেদন করেন। এ সময় আদালত আসামি সাজ্জাদকে ওই মামলায় গ্রেপ্তার দেখানোর আবেদন মঞ্জুর করেন। একই আদালতে ওই হত্যা মামলায় সাজ্জাদসহ বেলাল ও মানিক নামে গ্রেপ্তার তিন আসামিকে সাত দিনের রিমান্ড আবেদন করা হয়। পরে আদালত প্রত্যেক আসামিকে চার দিনের রিমান্ড মঞ্জুর করেন।
রায়হানুল ওয়াজেদ চৌধুরী আরও বলেন, একই দিন ষষ্ঠ মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট আদালতে চান্দগাঁও থানার আরেকটি হত্যা মামলায় আসামি সাজ্জাদ হোসেনকে ১০ দিনের রিমান্ড আবেদন করেছিল পুলিশ। এ সময় আদালত এই হত্যা মামলাতে সাজ্জাদকে পাঁচ দিনের রিমান্ড মঞ্জুর করেন।
জানা গেছে, গত আগস্টে সরকার পতনের পর নগরের বায়েজিদ ও চান্দগাঁওয়ে আওয়ামী লীগ, যুবলীগ ও ছাত্রলীগের তিনজনকে গুলি করে হত্যা এবং প্রকাশ্যে অস্ত্র উঁচিয়ে চাঁদাবাজির ঘটনায় আলোচনায় আসেন ছোট সাজ্জাদ। তিনি ওই এলাকার বুড়ির নাতি হিসেবে পরিচিত। আধিপত্য বিস্তারকে কেন্দ্র করে ওই বছর ২৯ আগস্ট বায়েজিদ থানা এলাকার অক্সিজেন-কুয়াইশ সড়ক ও ২১ অক্টোবর চান্দগাঁও এলাকায় তিন খুনের ঘটনা ঘটে।
পুলিশ জানিয়েছে, চট্টগ্রামে আরেক শীর্ষ সন্ত্রাসী সরোয়ার হোসেন বাবলার সঙ্গে দীর্ঘদিন ধরে আধিপত্য বিস্তার ও দ্বন্দ্ব রয়েছে সাজ্জাদের। নিহত ব্যক্তিরা সবাই সরোয়ারের সহযোগী হিসেবে পরিচিত ছিলেন। আলোচিত এসব ঘটনার পর শীর্ষ সন্ত্রাসীর তকমা পাওয়া ছোট সাজ্জাদকে ধরতে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী একাধিক অভিযান চালিয়েও তাঁকে গ্রেপ্তার করে পারেনি। সর্বশেষ গত ২৮ জানুয়ারি ফেসবুক লাইভে এসে বায়েজিদ থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তাকে (ওসি) নগ্ন করে প্রকাশ্যে পেটানোর হুমকি দিয়ে আরেকবার আলোচনায় আসেন সাজ্জাদ। এরপর তাঁকে ধরিয়ে দিতে পুরস্কার ঘোষণা করে মহানগর পুলিশ।
গত ১৫ মার্চ দিবাগত রাতে রাজধানীর তেজগাঁও থানার বসুন্ধরা সিটি শপিং সেন্টার থেকে সাজ্জাদকে গ্রেপ্তার করে চট্টগ্রাম মহানগর পুলিশের একটি বিশেষ দল। এরপর চান্দগাঁও থানায় হত্যা মামলায় তাঁকে গ্রেপ্তার দেখিয়ে কারাগারে পাঠায়। তাঁকে সাত দিনের রিমান্ডে নিয়েছিল পুলিশ।
জানা গেছে, পুলিশের হাতে গ্রেপ্তারের পর সাজ্জাদের স্ত্রী ফেসবুক লাইভে এসে প্রতিপক্ষদের দেখে নেওয়ার হুমকি দিয়েছিলেন; যা ফেসবুকে ভাইরাল হয়।
গত ২৯ মার্চ দিবাগত রাতে বাকলিয়া থানার এক্সেস রোড এলাকায় একটি প্রাইভেট কার লক্ষ্য করে গুলি করতে করতে ধাওয়া করে পাঁচ-ছয়টি মোটরসাইকেলে থাকা অস্ত্রধারীরা। ওই ঘটনায় প্রাইভেট কারে থাকা আব্দুল্লাহ ও মানিক নামের দুজন গুলিবিদ্ধ হয়ে মারা যান। এ ছাড়া গুলিবিদ্ধ দুজনকে হাসপাতালে ভর্তি করা হয়। আলোচিত এই জোড়া খুনের ঘটনার জন্য সাজ্জাদের সহযোগীদের বিরুদ্ধে অভিযোগ ওঠে।
পুলিশ জানিয়েছে, ওই প্রাইভেট কারে সাজ্জাদের পুরোনো প্রতিপক্ষ আরেক সন্ত্রাসী সরোয়ার হোসেন বাবলা ছিলেন। মূলত তাঁকে লক্ষ্য করেই হামলা হয়েছিল। কিন্তু ভাগ্যক্রমে তিনি প্রাণে বেঁচে যান। এ ঘটনায় ১ এপ্রিল বাকলিয়া থানায় মানিকের স্বজনেরা কারাবন্দী সন্ত্রাসী সাজ্জাদ ও তাঁর স্ত্রী শারমিনসহ পাঁচজনের নাম উল্লেখ করে হত্যা মামলা করেন। মামলায় ৩ এপ্রিল নগরের বহদ্দারহাট এলাকা থেকে সিসিটিভি ফুটেজে শনাক্ত ও মামলার সন্দিগ্ধ আসামি হিসেবে বেলাল ও মানিককে গ্রেপ্তার করে পুলিশ।
পুলিশের ভাষ্য, বেলাল ‘সরাসরি’ এই হত্যাকাণ্ডে অংশ নিয়েছিলেন এবং মানিক মোটরসাইকেল সরবরাহ করেছিলেন।
পুলিশ ও স্থানীয় সূত্রগুলো জানায়, চট্টগ্রামে আলোচিত আট হত্যা মামলার মৃত্যুদণ্ডাদেশপ্রাপ্ত আসামি ভারতে পলাতক সাজ্জাদ আলী খানের অনুসারী হিসেবে পরিচিত ছিলেন সরোয়ার হোসেন বাবলা ও ছোট সাজ্জাদ। পরে সাজ্জাদ আলী খানের সঙ্গে দ্বন্দ্বের পর আলাদা একটি গ্রুপ নিয়ন্ত্রণ করছেন সরোয়ার। অন্যদিকে সাজ্জাদ আলী খানের অন্যতম সহযোগী অপরাধ কর্মকাণ্ড নিয়ন্ত্রণ করছিলেন চট্টগ্রাম কারাগারে বন্দী ছোট সাজ্জাদ হোসেন।
গাজীপুর মহানগরীর কোনাবাড়ীতে অবস্থিত তৈরি পোশাক কারখানা এম এম নিটওয়্যার ও মামুন নিটওয়্যার লিমিটেড শ্রমিক বিক্ষোভের মুখে অনির্দিষ্টকালের জন্য বন্ধ ঘোষণা করেছে কর্তৃপক্ষ। আজ বুধবার সকাল ৮টায় শ্রমিকেরা কারখানার গেটে টানানো বন্ধ ঘোষণার নোটিশ দেখতে পান। নোটিশ দেখার পর শ্রমিকদের মধ্যে চাপা উত্তেজনা...
১৭ মিনিট আগেকারও হাতে খাতা, কারও বইয়ের ভাঁজে গুঁজে রাখা কলম। হঠাৎ হাওয়ার ঝাপটা এসে উড়িয়ে দেয় কাগজ। মাথায় হাত দিয়ে ধরে রাখতে হয় বই। শিক্ষক একটু থেমে যান। শব্দ থেমে যায়। কয়েক সেকেন্ড পরে আবারও
৩৮ মিনিট আগে২০০১ সালের ১৪ এপ্রিল রমনা বটমূলে পয়লা বৈশাখের অনুষ্ঠানে বোমা হামলার ঘটনা ঘটে। ওই হামলায় ঘটনাস্থলেই নয়জন নিহত হন। হাসপাতালে মারা যান আরও একজন। রমনা বটমূলে বোমা হামলার ঘটনায় দায়ের করা মামলায় ২০১৪ সালের ২৩ জুন রায় দেন বিচারিক আদালত। রায়ে মুফতি হান্নানসহ আটজনের মৃত্যুদণ্ড এবং ছয়জনের যাবজ্জীবন কারাদণ্ড
১ ঘণ্টা আগেগাজীপুরের টঙ্গীতে বকেয়া বেতনের দাবিতে সড়ক অবরোধ করে শ্রমিক বিক্ষোভ করছেন। আজ বুধবার সকাল ১০টা থেকে টঙ্গীর খাঁ-পাড়া এলাকার সিজন্স ড্রেসেস লিমিটেড নামক কারখানার শ্রমিকেরা ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়কে অবস্থান নিয়ে এ বিক্ষোভ করেন।
১ ঘণ্টা আগে