লক্ষ্মীপুর প্রতিনিধি
লক্ষ্মীপুরের রামগঞ্জে মা আমেনা বেগমকে কুপিয়ে হত্যার পর লাশ গুমের উদ্দেশ্যে পুড়িয়ে ফেলার দায়ে ছেলে রেদওয়ান হোসেন মিলনকে (৩৯) মৃত্যুদণ্ডাদেশ দিয়েছেন আদালত। একই সঙ্গে তাঁর ১০ হাজার টাকা জরিমানা করা হয়েছে। আজ বৃহস্পতিবার দুপুরে জেলা ও দায়রা জজ আদালতের বিচারক মো. রহিবুল ইসলাম এই রায় ঘোষণা করেন।
বিষয়টি নিশ্চিত করেন লক্ষ্মীপুর জজ আদালতের সরকারি কৌঁসুলি (পিপি) জসিম উদ্দিন। তিনি বলেন, ‘আসামি তাঁর মাকে হত্যার ঘটনা স্বীকার করে আদালতে ১৬৪ ধারায় জবানবন্দি দেন। অপরাধ প্রমাণিত হওয়ায় আদালত তাঁকে মৃত্যুদণ্ডাদেশ দিয়েছেন। রায়ের সময় আসামি আদালতে উপস্থিত ছিলেন।’
মৃত্যুদণ্ডাদেশ পাওয়া মিলন রামগঞ্জ উপজেলার নোয়াগাঁও ইউনিয়নের আশারকোটা গ্রামের মৃত আলী আকবরের ছেলে।
আদালত থেকে জানা গেছে, ২০২২ সালের ২৩ ফেব্রুয়ারি রাতে মিলন রাগান্বিত হয়ে তাঁর মা আমেনাকে দা দিয়ে কুপিয়ে হত্যা করেন। পরে গুমের উদ্দেশ্যে লাশে কাপড় ও কম্বল মুড়িয়ে আগুন দেন। পরদিন ভোরে ঘর থেকে ধোঁয়া বের হতে দেখেন স্থানীয় লোকজন। পরে দরজা ভেঙে বাসায় ঢুকে মেঝেতে আমেনার লাশ দেখতে পান তাঁরা। আগুনে আমেনার শরীরের বেশির ভাগ অংশই পুড়ে যায়। খবর পেয়ে পুলিশ ঘটনাস্থল থেকে মিলনকে আটক করে।
২০২২ সালের ২৪ ফেব্রুয়ারি নিহত আমেনার ভাই টিপু সুলতান বাদী হয়ে রামগঞ্জ থানায় হত্যা মামলা দায়ের করেন। পরে আসামি দোষ স্বীকার করে আদালতে ১৬৪ ধারায় জবানবন্দি দেন। জবানবন্দিতে বলা হয়, একটি রোগের চিকিৎসার জন্য মিলনকে দু-তিনজন চিকিৎসক দেখান তাঁর মা আমেনা। এ নিয়ে তিনি মায়ের ওপর ক্ষিপ্ত হন। এ কারণে মাকে তিনি কুপিয়ে হত্যা করেন। পরে লাশ গুমের উদ্দেশ্যে কাপড় ও কম্বল মুড়িয়ে আগুন ধরিয়ে দেন।
আমেনা হত্যা মামলার তদন্ত কর্মকর্তা ও রামগঞ্জ থানার উপপরিদর্শক (এসআই) মো. অলিউল্লাহ ২০২২ সালের ২২ জুন আদালতে আসামির বিরুদ্ধে অভিযোগপত্র দায়ের করেন। শুনানি ও সাক্ষ্য নেওয়া শেষে আজ আদালত এ রায় দেন।
লক্ষ্মীপুরের রামগঞ্জে মা আমেনা বেগমকে কুপিয়ে হত্যার পর লাশ গুমের উদ্দেশ্যে পুড়িয়ে ফেলার দায়ে ছেলে রেদওয়ান হোসেন মিলনকে (৩৯) মৃত্যুদণ্ডাদেশ দিয়েছেন আদালত। একই সঙ্গে তাঁর ১০ হাজার টাকা জরিমানা করা হয়েছে। আজ বৃহস্পতিবার দুপুরে জেলা ও দায়রা জজ আদালতের বিচারক মো. রহিবুল ইসলাম এই রায় ঘোষণা করেন।
বিষয়টি নিশ্চিত করেন লক্ষ্মীপুর জজ আদালতের সরকারি কৌঁসুলি (পিপি) জসিম উদ্দিন। তিনি বলেন, ‘আসামি তাঁর মাকে হত্যার ঘটনা স্বীকার করে আদালতে ১৬৪ ধারায় জবানবন্দি দেন। অপরাধ প্রমাণিত হওয়ায় আদালত তাঁকে মৃত্যুদণ্ডাদেশ দিয়েছেন। রায়ের সময় আসামি আদালতে উপস্থিত ছিলেন।’
মৃত্যুদণ্ডাদেশ পাওয়া মিলন রামগঞ্জ উপজেলার নোয়াগাঁও ইউনিয়নের আশারকোটা গ্রামের মৃত আলী আকবরের ছেলে।
আদালত থেকে জানা গেছে, ২০২২ সালের ২৩ ফেব্রুয়ারি রাতে মিলন রাগান্বিত হয়ে তাঁর মা আমেনাকে দা দিয়ে কুপিয়ে হত্যা করেন। পরে গুমের উদ্দেশ্যে লাশে কাপড় ও কম্বল মুড়িয়ে আগুন দেন। পরদিন ভোরে ঘর থেকে ধোঁয়া বের হতে দেখেন স্থানীয় লোকজন। পরে দরজা ভেঙে বাসায় ঢুকে মেঝেতে আমেনার লাশ দেখতে পান তাঁরা। আগুনে আমেনার শরীরের বেশির ভাগ অংশই পুড়ে যায়। খবর পেয়ে পুলিশ ঘটনাস্থল থেকে মিলনকে আটক করে।
২০২২ সালের ২৪ ফেব্রুয়ারি নিহত আমেনার ভাই টিপু সুলতান বাদী হয়ে রামগঞ্জ থানায় হত্যা মামলা দায়ের করেন। পরে আসামি দোষ স্বীকার করে আদালতে ১৬৪ ধারায় জবানবন্দি দেন। জবানবন্দিতে বলা হয়, একটি রোগের চিকিৎসার জন্য মিলনকে দু-তিনজন চিকিৎসক দেখান তাঁর মা আমেনা। এ নিয়ে তিনি মায়ের ওপর ক্ষিপ্ত হন। এ কারণে মাকে তিনি কুপিয়ে হত্যা করেন। পরে লাশ গুমের উদ্দেশ্যে কাপড় ও কম্বল মুড়িয়ে আগুন ধরিয়ে দেন।
আমেনা হত্যা মামলার তদন্ত কর্মকর্তা ও রামগঞ্জ থানার উপপরিদর্শক (এসআই) মো. অলিউল্লাহ ২০২২ সালের ২২ জুন আদালতে আসামির বিরুদ্ধে অভিযোগপত্র দায়ের করেন। শুনানি ও সাক্ষ্য নেওয়া শেষে আজ আদালত এ রায় দেন।
রাজধানীর মৌচাকে সিরাজুল ইসলাম মেডিকেল কলেজ অ্যান্ড হাসপাতালের পার্কিংয়ে থাকা প্রাইভেট কার থেকে উদ্ধার হওয়া দুই মরদেহের পরিচয় মিলেছে। তাঁদের দুজনের বাড়ি একই এলাকায়।
৫ মিনিট আগেআগামী জাতীয় সংসদ নির্বাচনে তরুণ ভোটারদের জন্য আলাদা বুথ থাকতে পারে বলে জানিয়েছেন অন্তর্বর্তী সরকারের স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা জাহাঙ্গীর আলম চৌধুরী। আজ সোমবার সকালে ঢাকার কেরানীগঞ্জে র্যাব-১০ সদর দপ্তর, কেন্দ্রীয় কারাগার ও তেঘরিয়া উচ্চবিদ্যালয়ের ভোটকেন্দ্র পরিদর্শন শেষে উপদেষ্টা এই তথ্য জানান।
১৬ মিনিট আগেসাংবাদিক দম্পতি সাগর-রুনি হত্যা মামলার তদন্ত প্রতিবেদন দাখিলের তারিখ আবারও পিছিয়েছে। এই নিয়ে ১২০ বারের মতো তারিখ পিছিয়ে নতুন তারিখ ধার্য করা হয়েছে আগামী ১৪ সেপ্টেম্বর। আজ সোমবার (১১ আগস্ট) ঢাকার মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট মিনহাজুর রহমান এই তারিখ ধার্য করেন।
১৯ মিনিট আগেমৃত্যুর হাত থেকে বাঁচতে প্রাণপণ চেষ্টা করেছিলেন গণপিটুনির শিকার রূপলাল দাস ও প্রদীপ লাল। দুই হাতজোড় করে ভিড়ের মধ্যে দাঁড়িয়ে বলেছিলেন, ‘আমি চোর না, ডাকাত না।’ তবুও শেষরক্ষা হয়নি রূপলাল দাস ও প্রদীপ লালের। তাঁদের সেই মর্মস্পর্শী আকুতির ভিডিও এখন ছড়িয়ে পড়েছে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে, যা দেখে অনেকেই..
১৯ মিনিট আগে