সোনাগাজী (ফেনী) প্রতিনিধি
মসজিদে আজানরত অবস্থায় বিদ্যুতায়িত হয়ে ফেনীর সোনাগাজীতে সাঈদ উল্যাহ (৫৫) নামে এক মুয়াজ্জিনের মৃত্যু হয়েছে। আজ রোববার দুপুরে উপজেলার দক্ষিণ চরচান্দিয়া আব্দুর রশিদ হাফিজ বাড়ি জামে মসজিদে এ ঘটনা ঘটে।
ধারণা করা হচ্ছে, বজ্রপাতে মাইকের তার ও আইপিএসে বিদ্যুতায়িত হয়ে তার মৃত্যু হয়।
স্থানীয় ইউপি সদস্য এস্কান্দার রকি ঘটনার সত্যতা নিশ্চিত করেছেন।
প্রত্যক্ষদর্শী ও পারিবারিক সূত্রে জানা যায়, সাঈদ উল্যাহ মসজিদের দেখাশোনা করতেন। পাশাপাশি মুয়াজ্জিন না থাকলে আজান দিতেন। ঘটনার আগের দিন গভীর রাত পর্যন্ত মসজিদে এসি লাগানোর কাজ করেছেন। সকালে ব্যক্তিগত কাজ সেরে বাড়িতে আসেন। ওই সময় হচ্ছে মুষলধারে বৃষ্টি ও বজ্রপাত হচ্ছিল।
জোহরের আজানের সময় হলে বৃষ্টি উপেক্ষা তিনি মসজিদে যান। সেখানে আজান দিতে মাইকে ফুঁ দেন। এরপর হঠাৎ আজানের শব্দ বন্ধ হয়ে যায় এবং তার চিৎকার শুনে বাড়ির কর্মচারী কাউছার ও গাড়িচালক সারওয়ার হোসেন মসজিদে ছুটে যায়। সেখানে সাঈদ উল্যাহকে পড়ে থাকতে দেখে তারা উপস্থিত মুসল্লিরা উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে নিয়ে যায়। সেখানে কর্তব্যরত চিকিৎসক তাকে মৃত ঘোষণা করেন।
গাড়িচালক সারওয়ার হোসেন বলেন, ‘দুপুরের দিকে প্রচুর বৃষ্টি হচ্ছিল। মসজিদের মাইকে আজানের শব্দ শোনা যায়। হঠাৎ একটা চিৎকার শোনা যায়। আমি দ্রুত মসজিদের দিকে চলে যাই। এ সময় কয়েকজনসহ সাঈদ উল্যাহ সাহেবকে পড়ে থাকতে দেখি এবং হাসপাতালে নিয়ে যাই।’
মসজিদের মুয়াজ্জিন ইয়াছিন আরাফাত বলেন, ‘সারা রাত মসজিদের এসির কাজ করে ছিলেন। আমি অনেক সময় আসতে দেরি হলে সাঈদ উল্যাহ সাহেব আজান ও নামাজ পড়াতেন। আজকে অনেক বৃষ্টি হওয়ায় আসতে পারিনি। তিনি আজান দেওয়ার সময় বৈদ্যুতিক সট সার্কিটের মৃত্যু বরণ করেন।’
উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের জরুরি বিভাগের কর্মরত চিকিৎসক শাহাদাত হোসাইন বলেন, ‘বৈদ্যুতিক সট সার্কিটে সাঈদ উল্যাহ নামে এক ব্যক্তিকে চিকিৎসার জন্য আনা হয়। কিন্তু তিনি ঘটনাস্থলে মারা যান।’
মসজিদে আজানরত অবস্থায় বিদ্যুতায়িত হয়ে ফেনীর সোনাগাজীতে সাঈদ উল্যাহ (৫৫) নামে এক মুয়াজ্জিনের মৃত্যু হয়েছে। আজ রোববার দুপুরে উপজেলার দক্ষিণ চরচান্দিয়া আব্দুর রশিদ হাফিজ বাড়ি জামে মসজিদে এ ঘটনা ঘটে।
ধারণা করা হচ্ছে, বজ্রপাতে মাইকের তার ও আইপিএসে বিদ্যুতায়িত হয়ে তার মৃত্যু হয়।
স্থানীয় ইউপি সদস্য এস্কান্দার রকি ঘটনার সত্যতা নিশ্চিত করেছেন।
প্রত্যক্ষদর্শী ও পারিবারিক সূত্রে জানা যায়, সাঈদ উল্যাহ মসজিদের দেখাশোনা করতেন। পাশাপাশি মুয়াজ্জিন না থাকলে আজান দিতেন। ঘটনার আগের দিন গভীর রাত পর্যন্ত মসজিদে এসি লাগানোর কাজ করেছেন। সকালে ব্যক্তিগত কাজ সেরে বাড়িতে আসেন। ওই সময় হচ্ছে মুষলধারে বৃষ্টি ও বজ্রপাত হচ্ছিল।
জোহরের আজানের সময় হলে বৃষ্টি উপেক্ষা তিনি মসজিদে যান। সেখানে আজান দিতে মাইকে ফুঁ দেন। এরপর হঠাৎ আজানের শব্দ বন্ধ হয়ে যায় এবং তার চিৎকার শুনে বাড়ির কর্মচারী কাউছার ও গাড়িচালক সারওয়ার হোসেন মসজিদে ছুটে যায়। সেখানে সাঈদ উল্যাহকে পড়ে থাকতে দেখে তারা উপস্থিত মুসল্লিরা উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে নিয়ে যায়। সেখানে কর্তব্যরত চিকিৎসক তাকে মৃত ঘোষণা করেন।
গাড়িচালক সারওয়ার হোসেন বলেন, ‘দুপুরের দিকে প্রচুর বৃষ্টি হচ্ছিল। মসজিদের মাইকে আজানের শব্দ শোনা যায়। হঠাৎ একটা চিৎকার শোনা যায়। আমি দ্রুত মসজিদের দিকে চলে যাই। এ সময় কয়েকজনসহ সাঈদ উল্যাহ সাহেবকে পড়ে থাকতে দেখি এবং হাসপাতালে নিয়ে যাই।’
মসজিদের মুয়াজ্জিন ইয়াছিন আরাফাত বলেন, ‘সারা রাত মসজিদের এসির কাজ করে ছিলেন। আমি অনেক সময় আসতে দেরি হলে সাঈদ উল্যাহ সাহেব আজান ও নামাজ পড়াতেন। আজকে অনেক বৃষ্টি হওয়ায় আসতে পারিনি। তিনি আজান দেওয়ার সময় বৈদ্যুতিক সট সার্কিটের মৃত্যু বরণ করেন।’
উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের জরুরি বিভাগের কর্মরত চিকিৎসক শাহাদাত হোসাইন বলেন, ‘বৈদ্যুতিক সট সার্কিটে সাঈদ উল্যাহ নামে এক ব্যক্তিকে চিকিৎসার জন্য আনা হয়। কিন্তু তিনি ঘটনাস্থলে মারা যান।’
চট্টগ্রাম নগরে পরীর পাহাড়ে যাতায়াতের দুর্ভোগ কমাতে বছরখানেক আগে সড়কের পাশের ২৩ শতক জায়গার ওপর গড়ে ওঠা অবৈধ দখলদারদের স্থাপনা ভেঙে দিয়েছিলেন তৎকালীন জেলা প্রশাসক। উচ্ছেদের পর সেখানে জনস্বার্থে প্রকল্প বাস্তবায়নের কথা ছিল। জুলাই-আগস্ট অভ্যুত্থানের পর ডিসি রদবদল হলে সেই উদ্ধার করা জায়গা আরেক দখলদারের
২ ঘণ্টা আগেসিলেটের ১৩৩ বছরের পুরোনো এমসি কলেজ। এর ছাত্রাবাসের সপ্তম ব্লকে ১২৮ জন শিক্ষার্থীর পাশাপাশি কলেজের কয়েকজন কর্মচারীও থাকেন। কিন্তু বেশ কয়েক দিন ধরে পানির তীব্র সংকট থাকায় ভোগান্তিতে পড়েছেন শিক্ষার্থীরা। গোসল করা দূরে থাক, প্রয়োজনীয় খাওয়ার পানিও পাচ্ছেন না তাঁরা। তাই অনেকে বাধ্য হয়ে নিজ নিজ বাড়িতে চলে
২ ঘণ্টা আগেটানা বৃষ্টি আর উজানের ঢলে পদ্মা নদীতে বৃদ্ধি পাচ্ছে পানি। এতে চাঁপাইনবাবগঞ্জ সদর ও শিবগঞ্জ উপজেলার চরাঞ্চল ডুবে পানিবন্দী হয়ে পড়েছে পাঁচটি ইউনিয়নের নিম্নাঞ্চলের সাড়ে ৬ হাজার পরিবার। অন্যদিকে কুষ্টিয়ার দৌলতপুরের পদ্মার চরের নিম্নাঞ্চলের আবাদি জমি ও চলাচলের রাস্তা ডুবে গেছে। ইতিমধ্যে রামকৃষ্ণপুর
২ ঘণ্টা আগেরংপুরের তারাগঞ্জে গণপিটুনিতে শ্বশুর রূপলাল দাস (৪৫) ও জামাই প্রদীপ লালের (৩৫) প্রাণহানির পেছনে আইনশৃঙ্খলাহীনতাকে দুষছেন স্থানীয় লোকজন। তাঁরা বলছেন, গত কয়েক দিনের চুরি, ছিনতাই ও হত্যাকাণ্ড-সংশ্লিষ্ট অপরাধের কারণে স্থানীয় জনতার ভেতর মবের মনোভাব তৈরি হয়েছে। পাশাপাশি পুলিশও সেভাবে তৎপর নয়। এসব কারণেই শ্
২ ঘণ্টা আগে