চবি সংবাদদাতা
চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ে (চবি) পরীক্ষা দিতে আসা সাজ্জাদ হোসেন নামের নিষিদ্ধঘোষিত সংগঠন ছাত্রলীগের এক কর্মীকে আটক করেছেন শিক্ষার্থীরা। আজ সোমবার বিভাগের সামনে থেকে তাঁকে আটক করা হয়। পরে তাঁকে প্রক্টরের কার্যালয় থেকে পুলিশে সোপর্দ করা হয়।
শিক্ষার্থীদের অভিযোগ, সাজ্জাদ জুলাই অভ্যুত্থানে চবির ছাত্র হৃদয় তরুয়া হত্যার সঙ্গে জড়িত এবং গত ৩ আগস্ট চট্টগ্রামের নিউমার্কেট এলাকায় সাধারণ শিক্ষার্থীদের ওপর হামলার সঙ্গে সরাসরি যুক্ত।
আটক সাজ্জাদ হোসেন বিশ্ববিদ্যালয়ের রাজনীতিবিজ্ঞান বিভাগের ২০১৮-১৯ শিক্ষাবর্ষের শিক্ষার্থী।
রাজনীতিবিজ্ঞান বিভাগের ২০১৮-১৯ শিক্ষাবর্ষের শিক্ষার্থী আবদুল্লাহ হাজারী বলেন, ‘সাজ্জাদ জুলাই আন্দোলনে প্রত্যক্ষভাবে সাধারণ শিক্ষার্থীদের ওপর হামলা করেছে। অনলাইনের মাধ্যমে নানাভাবে শিক্ষার্থীদের হুমকি দিয়েছে। সে মাস্টার্সের ছয় নম্বর পরীক্ষা দিতে এসেছে, কীভাবে একজন অভিযুক্ত ইতিপূর্বে পাঁচটি পরীক্ষা দিয়েছে প্রশাসনের নিকট এটা আমাদের প্রশ্ন! আমরা এই হত্যাকারীর ছাত্রত্ব বাতিল চাই।’
ইতিহাস বিভাগের ২০১৮-১৯ শিক্ষাবর্ষের শিক্ষার্থী তাহসান হাবিব বলেন, ‘সাজ্জাদ হোসেন নামের ছাত্রলীগ কর্মী আমার ডিপার্টমেন্টের ছোট ভাই হৃদয় তরুয়া হত্যার সঙ্গে সরাসরি জড়িত ছিল। এমন সন্ত্রাসীকে ক্যাম্পাসে দেখে আমরা বিস্মিত। এদের এখনো বিচার না হওয়া প্রশাসনের ব্যর্থতা প্রমাণ করে।’
আরবি বিভাগের শিক্ষার্থী সাকিব মাহমুদ রুমী বলেন, ‘আমরা তার ফোন চেক করে জানতে পারি যে সে এখনো চারটি ফেসবুক আইডি দিয়ে হুমকি এবং উগ্রবাদী প্রচারণা চালিয়ে আসছে। হতে পারে চবিতে সম্প্রতি যে গুপ্ত হামলা হয়েছে, তার সঙ্গে এরাই জড়িত।’
জানতে চাইলে রাজনীতিবিজ্ঞান বিভাগের মাস্টার্সের পরীক্ষা কমিটির সভাপতি অধ্যাপক ড. ভূঁইয়া মো. মনোয়ার কবীর বলেন, ‘বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন থেকে কোনো নির্দেশনা না থাকায় আমরা তাঁকে পরীক্ষার সুযোগ করে দিই। আমরা তাঁকে বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থী হিসেবে পরীক্ষা দিতে দিয়েছি। যে কেউ যেকোনো আদর্শ ধারণ করতে পারেন। আমাদের তাঁর বিরুদ্ধে লিখিত নির্দেশনা দিলে তাঁকে পরীক্ষা দেওয়ার সুযোগ দিতাম না।’
চবি প্রক্টর তানভীর মোহাম্মদ হায়দার আরিফ বলেন, ‘আমরা আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর হাতে তাঁকে (সাজ্জাদ) হস্তান্তর করেছি এবং প্রমাণ সাপেক্ষে আইনানুগ ব্যবস্থা নেওয়ার কথা বলেছি।’
হাটহাজারী থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) আবু কাওসার মোহাম্মদ হোসেন বলেন, ‘আমাদের কাছে ছাত্রলীগের একজন কর্মীকে নিয়ে আসা হয়েছে। আমরা তাঁকে আদালতে পাঠিয়ে দেব।’
চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ে (চবি) পরীক্ষা দিতে আসা সাজ্জাদ হোসেন নামের নিষিদ্ধঘোষিত সংগঠন ছাত্রলীগের এক কর্মীকে আটক করেছেন শিক্ষার্থীরা। আজ সোমবার বিভাগের সামনে থেকে তাঁকে আটক করা হয়। পরে তাঁকে প্রক্টরের কার্যালয় থেকে পুলিশে সোপর্দ করা হয়।
শিক্ষার্থীদের অভিযোগ, সাজ্জাদ জুলাই অভ্যুত্থানে চবির ছাত্র হৃদয় তরুয়া হত্যার সঙ্গে জড়িত এবং গত ৩ আগস্ট চট্টগ্রামের নিউমার্কেট এলাকায় সাধারণ শিক্ষার্থীদের ওপর হামলার সঙ্গে সরাসরি যুক্ত।
আটক সাজ্জাদ হোসেন বিশ্ববিদ্যালয়ের রাজনীতিবিজ্ঞান বিভাগের ২০১৮-১৯ শিক্ষাবর্ষের শিক্ষার্থী।
রাজনীতিবিজ্ঞান বিভাগের ২০১৮-১৯ শিক্ষাবর্ষের শিক্ষার্থী আবদুল্লাহ হাজারী বলেন, ‘সাজ্জাদ জুলাই আন্দোলনে প্রত্যক্ষভাবে সাধারণ শিক্ষার্থীদের ওপর হামলা করেছে। অনলাইনের মাধ্যমে নানাভাবে শিক্ষার্থীদের হুমকি দিয়েছে। সে মাস্টার্সের ছয় নম্বর পরীক্ষা দিতে এসেছে, কীভাবে একজন অভিযুক্ত ইতিপূর্বে পাঁচটি পরীক্ষা দিয়েছে প্রশাসনের নিকট এটা আমাদের প্রশ্ন! আমরা এই হত্যাকারীর ছাত্রত্ব বাতিল চাই।’
ইতিহাস বিভাগের ২০১৮-১৯ শিক্ষাবর্ষের শিক্ষার্থী তাহসান হাবিব বলেন, ‘সাজ্জাদ হোসেন নামের ছাত্রলীগ কর্মী আমার ডিপার্টমেন্টের ছোট ভাই হৃদয় তরুয়া হত্যার সঙ্গে সরাসরি জড়িত ছিল। এমন সন্ত্রাসীকে ক্যাম্পাসে দেখে আমরা বিস্মিত। এদের এখনো বিচার না হওয়া প্রশাসনের ব্যর্থতা প্রমাণ করে।’
আরবি বিভাগের শিক্ষার্থী সাকিব মাহমুদ রুমী বলেন, ‘আমরা তার ফোন চেক করে জানতে পারি যে সে এখনো চারটি ফেসবুক আইডি দিয়ে হুমকি এবং উগ্রবাদী প্রচারণা চালিয়ে আসছে। হতে পারে চবিতে সম্প্রতি যে গুপ্ত হামলা হয়েছে, তার সঙ্গে এরাই জড়িত।’
জানতে চাইলে রাজনীতিবিজ্ঞান বিভাগের মাস্টার্সের পরীক্ষা কমিটির সভাপতি অধ্যাপক ড. ভূঁইয়া মো. মনোয়ার কবীর বলেন, ‘বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন থেকে কোনো নির্দেশনা না থাকায় আমরা তাঁকে পরীক্ষার সুযোগ করে দিই। আমরা তাঁকে বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থী হিসেবে পরীক্ষা দিতে দিয়েছি। যে কেউ যেকোনো আদর্শ ধারণ করতে পারেন। আমাদের তাঁর বিরুদ্ধে লিখিত নির্দেশনা দিলে তাঁকে পরীক্ষা দেওয়ার সুযোগ দিতাম না।’
চবি প্রক্টর তানভীর মোহাম্মদ হায়দার আরিফ বলেন, ‘আমরা আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর হাতে তাঁকে (সাজ্জাদ) হস্তান্তর করেছি এবং প্রমাণ সাপেক্ষে আইনানুগ ব্যবস্থা নেওয়ার কথা বলেছি।’
হাটহাজারী থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) আবু কাওসার মোহাম্মদ হোসেন বলেন, ‘আমাদের কাছে ছাত্রলীগের একজন কর্মীকে নিয়ে আসা হয়েছে। আমরা তাঁকে আদালতে পাঠিয়ে দেব।’
গাজীপুর মহানগরীর কোনাবাড়ীতে অবস্থিত তৈরি পোশাক কারখানা এম এম নিটওয়্যার ও মামুন নিটওয়্যার লিমিটেড শ্রমিক বিক্ষোভের মুখে অনির্দিষ্টকালের জন্য বন্ধ ঘোষণা করেছে কর্তৃপক্ষ। আজ বুধবার সকাল ৮টায় শ্রমিকেরা কারখানার গেটে টানানো বন্ধ ঘোষণার নোটিশ দেখতে পান। নোটিশ দেখার পর শ্রমিকদের মধ্যে চাপা উত্তেজনা...
২১ মিনিট আগেকারও হাতে খাতা, কারও বইয়ের ভাঁজে গুঁজে রাখা কলম। হঠাৎ হাওয়ার ঝাপটা এসে উড়িয়ে দেয় কাগজ। মাথায় হাত দিয়ে ধরে রাখতে হয় বই। শিক্ষক একটু থেমে যান। শব্দ থেমে যায়। কয়েক সেকেন্ড পরে আবারও
৪২ মিনিট আগে২০০১ সালের ১৪ এপ্রিল রমনা বটমূলে পয়লা বৈশাখের অনুষ্ঠানে বোমা হামলার ঘটনা ঘটে। ওই হামলায় ঘটনাস্থলেই নয়জন নিহত হন। হাসপাতালে মারা যান আরও একজন। রমনা বটমূলে বোমা হামলার ঘটনায় দায়ের করা মামলায় ২০১৪ সালের ২৩ জুন রায় দেন বিচারিক আদালত। রায়ে মুফতি হান্নানসহ আটজনের মৃত্যুদণ্ড এবং ছয়জনের যাবজ্জীবন কারাদণ্ড
১ ঘণ্টা আগেগাজীপুরের টঙ্গীতে বকেয়া বেতনের দাবিতে সড়ক অবরোধ করে শ্রমিক বিক্ষোভ করছেন। আজ বুধবার সকাল ১০টা থেকে টঙ্গীর খাঁ-পাড়া এলাকার সিজন্স ড্রেসেস লিমিটেড নামক কারখানার শ্রমিকেরা ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়কে অবস্থান নিয়ে এ বিক্ষোভ করেন।
১ ঘণ্টা আগে