তিতাস (কুমিল্লা) প্রতিনিধি
কুমিল্লার দাউদকান্দিতে শ্রেণিকক্ষে অসুস্থ হয়ে আরও ১৫ জন শিক্ষার্থীকে হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে। এদের মধ্যে দুজনের অবস্থা আশঙ্কাজনক। এ ঘটনায় ওই প্রতিষ্ঠানের ক্লাস–পরীক্ষা দুদিনের বন্ধ রাখা হয়েছে। আজ বুধবার উপজেলার গৌরীপুরে দুইটি বিদ্যালয়ের অর্ধবার্ষিকী পরীক্ষা চলাকালে এ ঘটনা ঘটে।
শিক্ষার্থীদের অসুস্থতার খবর পেয়ে উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) মো. মহিনুল হাসান, মাধ্যমিক শিক্ষা কর্মকর্তা একে এম ফজলুল হক ও মডেল থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মুহাম্মদ আলমগীর ভূঞা, গৌরীপুর ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান নোমান মিয়া হাসপাতালে ছুটে যান।
উপজেলা স্বাস্থ্য কর্মকর্তা তৌহিদ আল হাসান আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘প্রথমে একজন শিক্ষার্থীকে অসুস্থ অবস্থায় তার সহপাঠীরা হাসপাতালে নিয়ে আসে। পরে একজনের পর একজন আসতেই থাকে। অতিরিক্ত গরমে একজনের দেখাদেখি আরেকজন অসুস্থ হয়ে যাচ্ছে, তাই পরে বিদ্যালয়ে একটি মেডিকেল দল পাঠাই।’
তিনি আরও বলেন, ‘হাসপাতালে ১০ জন শিক্ষার্থী চিকিৎসাধীন আছে। অন্যদের প্রাথমিক চিকিৎসার পর অভিভাবকেরা নিয়ে গেছেন। বর্তমানে তাদের অবস্থা ভালো আছে। আশা করছি, সবাই দ্রুত সুস্থ হয়ে উঠবে।’
বিদ্যালয় সূত্রে জানা গেছে, আজ বুধবার থেকে উপজেলার গৌরীপুর সুবল আফতাব উচ্চ বিদ্যালয়ের অর্ধবার্ষিক পরীক্ষা শুরু হয়। প্রথম দিনে পরীক্ষা শুরু হওয়ার পর একদিকে প্রচণ্ড গরম, অপরদিকে বিদ্যুৎ না থাকায় ৮ম শ্রেণির ছাত্রী ফাতেমা ও সুমাইয়া নামে দুজন অসুস্থ হয়ে পড়ে।
তাদের হাসপাতালে নেওয়ার পর লামিয়া, মাহি, সামিয়া, সাইদুল, মালিহা, তাবাসসুম, তানিয়া, জাকিয়া, কারিম, চন্দ্রিকা, মাহিয়া এবং একই এলাকার বিলকিস মোশাররফ বালিকা বিদ্যালয়ের তনিমা আক্তারকে অসুস্থ অবস্থায় সহপাঠীরা হাসপাতালে নিয়ে যায়। এর মধ্যে ১০ জন শিক্ষার্থী উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে ভর্তি রয়েছে। বাকিরা বিভিন্ন জায়গায় চিকিৎসা নিয়েছে।
এদিকে ১৫ জন শিক্ষার্থী অসুস্থের ঘটনায় তাদের অভিভাবকেরা ক্ষুব্ধ প্রতিক্রিয়া ব্যক্ত করেছেন। তাদের মতে, ‘গরমের কারণে গতকাল মঙ্গলবার এক শিক্ষার্থী মারা গেছে। গরমে যেখানে মানুষ টিকতে পারে না, সেখানে কোমলমতি শিক্ষার্থীদের পরীক্ষা নেওয়ার কি প্রয়োজন।’
বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক মো. সেলিম মিয়া আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘গতকাল একজন শিক্ষার্থী মারা গেছে। তবে, কি কারণে মারা গেছে জানি না। আজ প্রচণ্ড গরম এবং লোডশেডিংয়ের কারণে শিক্ষার্থীরা অসুস্থ হয়ে গেছে। অনেক শিক্ষার্থী হাসপাতালে ভর্তি হয়েছে।’
দাউদকান্দি উপজেলা মাধ্যমিক শিক্ষা কর্মকর্তা একেএম ফজলুল হক আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘মঙ্গলবার হাবিবা নামে এক শিক্ষার্থী মারা যাওয়ার ভীতি কাজ করছে। পাশাপাশি অসহনীয় গরম ও বিদ্যুৎ না থাকায় শিক্ষার্থীরা অসুস্থ হয়ে পড়েছে। আর গতকালের বিষয়টি ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষকে জানিয়েছি।’
উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) মো. মহিনুল হাসান আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘‘গতকাল এক শিক্ষার্থীরা অসুস্থ হয়ে মারা যায়, আজ প্রায় ১৫-২০ জনের মতো শিক্ষার্থী অসুস্থ অবস্থায় হাসপাতালে চিকিৎসাধীন। এটা আসলে চিকিৎসকরাই ভালো বলতে পারবেন, যে কি কারণে তারা অসুস্থ হচ্ছে। আর গৌরীপুর সুবল আফতাব উচ্চ বিদ্যালয়ের পরীক্ষা–ক্লাস আজ এবং কাল বৃহস্পতিবার বন্ধ রাখার জন্য বলা হয়েছে।’
কুমিল্লার দাউদকান্দিতে শ্রেণিকক্ষে অসুস্থ হয়ে আরও ১৫ জন শিক্ষার্থীকে হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে। এদের মধ্যে দুজনের অবস্থা আশঙ্কাজনক। এ ঘটনায় ওই প্রতিষ্ঠানের ক্লাস–পরীক্ষা দুদিনের বন্ধ রাখা হয়েছে। আজ বুধবার উপজেলার গৌরীপুরে দুইটি বিদ্যালয়ের অর্ধবার্ষিকী পরীক্ষা চলাকালে এ ঘটনা ঘটে।
শিক্ষার্থীদের অসুস্থতার খবর পেয়ে উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) মো. মহিনুল হাসান, মাধ্যমিক শিক্ষা কর্মকর্তা একে এম ফজলুল হক ও মডেল থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মুহাম্মদ আলমগীর ভূঞা, গৌরীপুর ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান নোমান মিয়া হাসপাতালে ছুটে যান।
উপজেলা স্বাস্থ্য কর্মকর্তা তৌহিদ আল হাসান আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘প্রথমে একজন শিক্ষার্থীকে অসুস্থ অবস্থায় তার সহপাঠীরা হাসপাতালে নিয়ে আসে। পরে একজনের পর একজন আসতেই থাকে। অতিরিক্ত গরমে একজনের দেখাদেখি আরেকজন অসুস্থ হয়ে যাচ্ছে, তাই পরে বিদ্যালয়ে একটি মেডিকেল দল পাঠাই।’
তিনি আরও বলেন, ‘হাসপাতালে ১০ জন শিক্ষার্থী চিকিৎসাধীন আছে। অন্যদের প্রাথমিক চিকিৎসার পর অভিভাবকেরা নিয়ে গেছেন। বর্তমানে তাদের অবস্থা ভালো আছে। আশা করছি, সবাই দ্রুত সুস্থ হয়ে উঠবে।’
বিদ্যালয় সূত্রে জানা গেছে, আজ বুধবার থেকে উপজেলার গৌরীপুর সুবল আফতাব উচ্চ বিদ্যালয়ের অর্ধবার্ষিক পরীক্ষা শুরু হয়। প্রথম দিনে পরীক্ষা শুরু হওয়ার পর একদিকে প্রচণ্ড গরম, অপরদিকে বিদ্যুৎ না থাকায় ৮ম শ্রেণির ছাত্রী ফাতেমা ও সুমাইয়া নামে দুজন অসুস্থ হয়ে পড়ে।
তাদের হাসপাতালে নেওয়ার পর লামিয়া, মাহি, সামিয়া, সাইদুল, মালিহা, তাবাসসুম, তানিয়া, জাকিয়া, কারিম, চন্দ্রিকা, মাহিয়া এবং একই এলাকার বিলকিস মোশাররফ বালিকা বিদ্যালয়ের তনিমা আক্তারকে অসুস্থ অবস্থায় সহপাঠীরা হাসপাতালে নিয়ে যায়। এর মধ্যে ১০ জন শিক্ষার্থী উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে ভর্তি রয়েছে। বাকিরা বিভিন্ন জায়গায় চিকিৎসা নিয়েছে।
এদিকে ১৫ জন শিক্ষার্থী অসুস্থের ঘটনায় তাদের অভিভাবকেরা ক্ষুব্ধ প্রতিক্রিয়া ব্যক্ত করেছেন। তাদের মতে, ‘গরমের কারণে গতকাল মঙ্গলবার এক শিক্ষার্থী মারা গেছে। গরমে যেখানে মানুষ টিকতে পারে না, সেখানে কোমলমতি শিক্ষার্থীদের পরীক্ষা নেওয়ার কি প্রয়োজন।’
বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক মো. সেলিম মিয়া আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘গতকাল একজন শিক্ষার্থী মারা গেছে। তবে, কি কারণে মারা গেছে জানি না। আজ প্রচণ্ড গরম এবং লোডশেডিংয়ের কারণে শিক্ষার্থীরা অসুস্থ হয়ে গেছে। অনেক শিক্ষার্থী হাসপাতালে ভর্তি হয়েছে।’
দাউদকান্দি উপজেলা মাধ্যমিক শিক্ষা কর্মকর্তা একেএম ফজলুল হক আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘মঙ্গলবার হাবিবা নামে এক শিক্ষার্থী মারা যাওয়ার ভীতি কাজ করছে। পাশাপাশি অসহনীয় গরম ও বিদ্যুৎ না থাকায় শিক্ষার্থীরা অসুস্থ হয়ে পড়েছে। আর গতকালের বিষয়টি ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষকে জানিয়েছি।’
উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) মো. মহিনুল হাসান আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘‘গতকাল এক শিক্ষার্থীরা অসুস্থ হয়ে মারা যায়, আজ প্রায় ১৫-২০ জনের মতো শিক্ষার্থী অসুস্থ অবস্থায় হাসপাতালে চিকিৎসাধীন। এটা আসলে চিকিৎসকরাই ভালো বলতে পারবেন, যে কি কারণে তারা অসুস্থ হচ্ছে। আর গৌরীপুর সুবল আফতাব উচ্চ বিদ্যালয়ের পরীক্ষা–ক্লাস আজ এবং কাল বৃহস্পতিবার বন্ধ রাখার জন্য বলা হয়েছে।’
ঢাকার আশুলিয়ায় উল্টো পথে চলা একটি অটোরিকশা লরির নিচে চাপা পড়ে নারী ও শিশুসহ তিনজন নিহত হয়েছেন। আহত হয়েছেন আরও একজন। নিহতরা হলেন আলতাফ (৫০), নূরজাহান (২৪) ও শিশু আব্দুল্লাহ (৪)। দুর্ঘটনাটি ঘটে রোববার (৩ আগস্ট) রাত সাড়ে ৯টার দিকে নবীনগর-চন্দ্রা মহাসড়কের বাইপাইল কেন্দ্রীয় মসজিদের সামনে।
১ ঘণ্টা আগেপৌরসভার ৭ নম্বর ওয়ার্ডের মধ্যকুল সরদারপাড়ায় সরেজমিন ঘুরে দেখা গেছে, বাড়িঘরে পানি ঢুকে পড়েছে, তলিয়ে গেছে চলাচলের একমাত্র পথ। ১ নম্বর ওয়ার্ডের সাহাপাড়া খ্রিষ্টান মিশনের পাশের সড়কেও পানি উঠে এসেছে।
১ ঘণ্টা আগেপার্বত্য চট্টগ্রামবিষয়ক মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা ও বিশিষ্ট কূটনীতিক সুপ্রদীপ চাকমা বলেছেন, ‘আজকের এই কৃষি যন্ত্রপাতি হস্তান্তর শুধু যন্ত্র সরবরাহ নয়, এটি রাষ্ট্রের প্রতিশ্রুতি ও দায়বদ্ধতার প্রতিফলন। আমরা এমন একটি বাংলাদেশ গড়তে চাই, যেখানে সমতল হোক কিংবা পাহাড়—কোথাও খাদ্যঘাটতির জায়গা থাকবে না।’
১ ঘণ্টা আগেগত বছর ঢাকায় কোটা সংস্কার আন্দোলনের সময় পুলিশের গুলিতে প্রাণ হারান লালমনিরহাটের আদিতমারী উপজেলার মহিষখোঁচা ইউনিয়নের বারঘড়িয়া গ্রামের মিরাজ। তিনি ছিলেন মৃত আব্দুস ছালামের বড় ছেলে। মাত্র ৫ শতাংশ জমি কিনে বাড়ি করার ইচ্ছে ছিল তাঁদের। কিন্তু প্রতিবেশী দুলাল মণ্ডল দলিল থাকা সত্ত্বেও জমিটি দখলে নিতে দেননি।
২ ঘণ্টা আগে