কক্সবাজার প্রতিনিধি
আবারও মিয়ানমারের সামরিক জান্তার বিরুদ্ধে কক্সবাজারে বাংলাদেশের জলসীমায় গুলি ছোড়ার অভিযোগ উঠেছে। আজ মঙ্গলবার নাফ নদীর মোহনায় টেকনাফ-সেন্ট মার্টিনের যাত্রীবাহী ট্রলার লক্ষ্য করে গুলি ছোড়ার এ ঘটনা ঘটে। এ সময় ট্রলারের কোনো যাত্রী হতাহত না হলেও অন্তত ৫০ রাউন্ডের মতো গুলি ছোড়া হয় বলে জানা গেছে।
সেন্ট মার্টিন সার্ভিস ট্রলার মালিক সমিতির সাধারণ সম্পাদক জাহাঙ্গীর আলম ঘটনার সত্যতা নিশ্চিত করেছেন। তিনি আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘সেন্ট মার্টিনের আব্দুর রশিদের মালিকানাধীন যাত্রীবাহী ট্রলারটি ৫০ থেকে ৫৫ জন যাত্রী নিয়ে সেন্ট মার্টিন থেকে টেকনাফে ফিরছিল। পথে নাফ নদীর মোহনায় পৌঁছালে পরপর কয়েক রাউন্ড গুলি ছোড়া হয়।’
তিনি আরও বলেন, ‘ট্রলারে থাকা লোকজন গুলি বর্ষণের সময় শুয়ে পড়েন। এতে হতাহত না হলেও ট্রলারটির বিভিন্ন স্থানে গুলি লেগেছে। এ সময় অন্তত ৫০ রাউন্ড গুলি ছোড়া হয়। পরে ট্রলারটি শাহপরীর দ্বীপ জেটিঘাটে ভিড়ে যাত্রীদের নামিয়ে দেয়।’
ট্রলারের যাত্রীরা জানান, ট্রলারটি শাহপরীর দ্বীপের নাফ নদীর মোহনায় ঘোলার চরের কাছাকাছি পৌঁছালে হঠাৎ করে মিয়ানমার সীমান্ত থেকে গুলি আসতে থাকে। এ সময় অন্তত ৫০ রাউন্ডের মতো গুলি ছোড়া হয়।
তথ্য মতে, চলতি বছরের ১ জুন টেকনাফ থেকে সেন্ট মার্টিনের উদ্দেশে পণ্যসহ ১০ জন যাত্রীর একটি ট্রলারকে লক্ষ্য করে নাইক্ষ্যংছড়ির এলাকা থেকে প্রথমবারের মতো গুলি ছোড়ে মিয়ানমারের সামরিক বাহিনী। এরপর গত ৫ জুন সেন্ট মার্টিনের স্থগিত হওয়া একটি কেন্দ্রে টেকনাফ উপজেলা পরিষদের ভাইস চেয়ারম্যান পদের ভোট গ্রহণ হয়।
ভোট গ্রহণ শেষে ফেরার পথে দায়িত্বরত ম্যাজিস্ট্রেটসহ নির্বাচন সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তা-কর্মচারীদের ট্রলারকে লক্ষ্য করে একই পয়েন্টে গুলি করা হয়। এরপর আরও একাধিকবার গুলি করা হয়। প্রতিটি গুলিবর্ষণের ঘটনা বাংলাদেশের জলসীমায় ঘটেছে।
এ ছাড়া সম্প্রতি মিয়ানমারের সশস্ত্র গোষ্ঠী আরকান আর্মি জান্তা বাহিনীকে হটিয়ে বাংলাদেশ সীমান্তের দেশটির বর্ডার গার্ড পুলিশের চৌকি দখল করে নেয় বিদ্রোহীরা।
এ বিষয়ে টেকনাফ উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) মোহাম্মদ আদনান চৌধুরী আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘সেন্টমার্টিন থেকে ফেরার পথে ট্রলারে গুলি করার বিষয়টি জেনেছি। কে বা কারা গুলি করেছে তা খোঁজ খবর নেওয়া হচ্ছে।’
আবারও মিয়ানমারের সামরিক জান্তার বিরুদ্ধে কক্সবাজারে বাংলাদেশের জলসীমায় গুলি ছোড়ার অভিযোগ উঠেছে। আজ মঙ্গলবার নাফ নদীর মোহনায় টেকনাফ-সেন্ট মার্টিনের যাত্রীবাহী ট্রলার লক্ষ্য করে গুলি ছোড়ার এ ঘটনা ঘটে। এ সময় ট্রলারের কোনো যাত্রী হতাহত না হলেও অন্তত ৫০ রাউন্ডের মতো গুলি ছোড়া হয় বলে জানা গেছে।
সেন্ট মার্টিন সার্ভিস ট্রলার মালিক সমিতির সাধারণ সম্পাদক জাহাঙ্গীর আলম ঘটনার সত্যতা নিশ্চিত করেছেন। তিনি আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘সেন্ট মার্টিনের আব্দুর রশিদের মালিকানাধীন যাত্রীবাহী ট্রলারটি ৫০ থেকে ৫৫ জন যাত্রী নিয়ে সেন্ট মার্টিন থেকে টেকনাফে ফিরছিল। পথে নাফ নদীর মোহনায় পৌঁছালে পরপর কয়েক রাউন্ড গুলি ছোড়া হয়।’
তিনি আরও বলেন, ‘ট্রলারে থাকা লোকজন গুলি বর্ষণের সময় শুয়ে পড়েন। এতে হতাহত না হলেও ট্রলারটির বিভিন্ন স্থানে গুলি লেগেছে। এ সময় অন্তত ৫০ রাউন্ড গুলি ছোড়া হয়। পরে ট্রলারটি শাহপরীর দ্বীপ জেটিঘাটে ভিড়ে যাত্রীদের নামিয়ে দেয়।’
ট্রলারের যাত্রীরা জানান, ট্রলারটি শাহপরীর দ্বীপের নাফ নদীর মোহনায় ঘোলার চরের কাছাকাছি পৌঁছালে হঠাৎ করে মিয়ানমার সীমান্ত থেকে গুলি আসতে থাকে। এ সময় অন্তত ৫০ রাউন্ডের মতো গুলি ছোড়া হয়।
তথ্য মতে, চলতি বছরের ১ জুন টেকনাফ থেকে সেন্ট মার্টিনের উদ্দেশে পণ্যসহ ১০ জন যাত্রীর একটি ট্রলারকে লক্ষ্য করে নাইক্ষ্যংছড়ির এলাকা থেকে প্রথমবারের মতো গুলি ছোড়ে মিয়ানমারের সামরিক বাহিনী। এরপর গত ৫ জুন সেন্ট মার্টিনের স্থগিত হওয়া একটি কেন্দ্রে টেকনাফ উপজেলা পরিষদের ভাইস চেয়ারম্যান পদের ভোট গ্রহণ হয়।
ভোট গ্রহণ শেষে ফেরার পথে দায়িত্বরত ম্যাজিস্ট্রেটসহ নির্বাচন সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তা-কর্মচারীদের ট্রলারকে লক্ষ্য করে একই পয়েন্টে গুলি করা হয়। এরপর আরও একাধিকবার গুলি করা হয়। প্রতিটি গুলিবর্ষণের ঘটনা বাংলাদেশের জলসীমায় ঘটেছে।
এ ছাড়া সম্প্রতি মিয়ানমারের সশস্ত্র গোষ্ঠী আরকান আর্মি জান্তা বাহিনীকে হটিয়ে বাংলাদেশ সীমান্তের দেশটির বর্ডার গার্ড পুলিশের চৌকি দখল করে নেয় বিদ্রোহীরা।
এ বিষয়ে টেকনাফ উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) মোহাম্মদ আদনান চৌধুরী আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘সেন্টমার্টিন থেকে ফেরার পথে ট্রলারে গুলি করার বিষয়টি জেনেছি। কে বা কারা গুলি করেছে তা খোঁজ খবর নেওয়া হচ্ছে।’
২০১৯ সালের গোড়ায় মডেল মসজিদের কাজ শুরু হয়। এখন ২০২৫ সালের মাঝামাঝি চলছে, প্রায় সাত বছর পার হলেও ৮০ শতাংশ কাজও শেষ হয়নি। অথচ তিন বছরের চুক্তিতে কাজ শুরু হয়েছিল।”
৮ মিনিট আগেজমানো পানি পচে দুর্গন্ধ ছড়াচ্ছে, মশা ও মাছির জন্ম হয়ে পরিবেশ চরম আকারে দুষিত হচ্ছে। দ্রুত পৌর শহরের অর্ধলাখ মানুষকে রক্ষায় কালভার্ট ও ড্রেনেজ দখল করে স্থাপনা উচ্ছেদের দাবি জানিয়েছেন ভুক্তভোগীরা। অভিযোগ রয়েছে পৌর কর্তৃপক্ষ পানি নিস্কাশনে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেয়ার আশ্বাস দিলেও কার্যকর ব্যবস্থা নিচ্ছেন
১১ মিনিট আগেসরেজমিনে কুর্নী ও বহনতলী এলাকায় গিয়ে দেখা গেছে, সড়কের বিভিন্ন স্থানে বড় বড় গর্তে বৃষ্টির পানি জমে আছে। এতে গর্তের গভীরতা ও অবস্থান বোঝা কঠিন হয়ে পড়েছে চালকদের জন্য। প্রতিনিয়ত যানবাহন এসব গর্তে পড়ে দুর্ঘটনার শিকার হচ্ছে।
২২ মিনিট আগেউপজেলার বড়বিল-তুলাবিল-কালাপানি সড়কের পান্নাবিল এলাকায় একটি ব্রিজ সম্পূর্ণভাবে দেবে গেছে। এ ছাড়া একসত্যাপাড়া-বড়বিল, যোগ্যাছোলা-আছারতলী ও গচ্ছাবিল-চইক্যাবিল সড়কে চলমান কার্পেটিং প্রকল্পের ৪০-৫০ শতাংশ ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে। কংক্রিট-বালু দিয়ে প্রস্তুত সড়ক অংশ খরস্রোতে ভেসে গেছে।
২৬ মিনিট আগে