ফেনী প্রতিনিধি
দক্ষিণ আফ্রিকায় সন্ত্রাসীদের গুলিতে ফেনীর দাগনভূঞার জগৎপুর গ্রামের এক যুবক নিহত হয়েছেন। তাঁর নাম নুরুল হুদা লিটন (৩৫)। দক্ষিণ আফ্রিকার সময় গতকাল শুক্রবার রাতে জোহান্সবাগে হিলবো শহরে এ ঘটনা ঘটে।
নুরুল হুদা লিটন দাগনভূঞা সদর ইউনিয়নের জগতপুর গ্রামের লাল মোহাম্মদের বাড়ির এবাদুল হকের ছেলে। এবাদুল হকের তিন ছেলে ও তিন মেয়ের মধ্যে লিটন ছিল সবার বড়। মেজ ছেলে সৌদি আরব এবং ছোট ছেলে মিঠু দক্ষিণ আফ্রিকা তাঁর সঙ্গে থাকেন।
নিহতের চাচাতো ভাই মনির হোসেন সবুজ আজকের পত্রিকাকে বলেন, গতকাল শুক্রবার রাতে নিজের গ্রোসারি ব্যবসার প্রতিষ্ঠান থেকে নাশতা করতে বের হয়ে গাড়িতে উঠতে গেলে আগে থেকে ওত পেতে থাকা সন্ত্রাসীরা তাঁকে লক্ষ্য করে এলোপাতাড়ি গুলি ছোড়ে। এতে ঘটনাস্থলেই সে মাটিতে লুটিয়ে পড়েন। পরে স্থানীয়রা তাঁকে উদ্ধার করে হাসপাতালে নিয়ে কর্তব্যরত চিকিৎসক মৃত ঘোষণা করেন। আজ শনিবার বাংলাদেশ সময় সকাল ১০টার দিকে তাঁর মৃত্যুর খবর আসে।
পারিবারিক সূত্রে জানায়, লিটন জীবিকার তাগিদে ২০০৭ সালে দক্ষিণ আফ্রিকায় পাড়ি জমান। সেখানে নিজে দুটি ব্যবসায়িক প্রতিষ্ঠান গড়ে তোলেন। তিনি এবং তাঁর ছোট ভাই মিঠু সেই ব্যবসা প্রতিষ্ঠান পরিচালনা করে আসছিলেন। সাত মাস আগে সর্বশেষ দেশে এসেছিলেন। এদিকে আগামী ফেব্রুয়ারি মাসের ১৫ তারিখ দেশে ফিরে বিয়ে করার কথা ছিল। এজন্য পাত্রীও ঠিক করা আছে। তাঁদের জন্য বাড়িতে তিন তলা ঘরের নির্মাণকাজ চলছে।
দাগনভূঞা সদর ইউপি চেয়ারম্যান বেলায়ত উল্লাহ স্বপন বলেন, ‘লিটনের মৃত্যুর খবরে এলাকায় শোকের ছায়া নেমে এসেছে। তাঁর মরদেহ দেশে আনতে সরকারের প্রতি কার্যকর ব্যবস্থা গ্রহণ করতে অনুরোধ করছি।’
এ বিষয়ে দাগনভূঞার থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) আবুল হাসিম বলেন, ‘স্থানীয়দের মাধ্যমে জানতে পেরেছি দক্ষিণ আফ্রিকায় এখানকার এক যুবক সন্ত্রাসীর গুলিতে নিহত হয়েছেন।’
দক্ষিণ আফ্রিকায় সন্ত্রাসীদের গুলিতে ফেনীর দাগনভূঞার জগৎপুর গ্রামের এক যুবক নিহত হয়েছেন। তাঁর নাম নুরুল হুদা লিটন (৩৫)। দক্ষিণ আফ্রিকার সময় গতকাল শুক্রবার রাতে জোহান্সবাগে হিলবো শহরে এ ঘটনা ঘটে।
নুরুল হুদা লিটন দাগনভূঞা সদর ইউনিয়নের জগতপুর গ্রামের লাল মোহাম্মদের বাড়ির এবাদুল হকের ছেলে। এবাদুল হকের তিন ছেলে ও তিন মেয়ের মধ্যে লিটন ছিল সবার বড়। মেজ ছেলে সৌদি আরব এবং ছোট ছেলে মিঠু দক্ষিণ আফ্রিকা তাঁর সঙ্গে থাকেন।
নিহতের চাচাতো ভাই মনির হোসেন সবুজ আজকের পত্রিকাকে বলেন, গতকাল শুক্রবার রাতে নিজের গ্রোসারি ব্যবসার প্রতিষ্ঠান থেকে নাশতা করতে বের হয়ে গাড়িতে উঠতে গেলে আগে থেকে ওত পেতে থাকা সন্ত্রাসীরা তাঁকে লক্ষ্য করে এলোপাতাড়ি গুলি ছোড়ে। এতে ঘটনাস্থলেই সে মাটিতে লুটিয়ে পড়েন। পরে স্থানীয়রা তাঁকে উদ্ধার করে হাসপাতালে নিয়ে কর্তব্যরত চিকিৎসক মৃত ঘোষণা করেন। আজ শনিবার বাংলাদেশ সময় সকাল ১০টার দিকে তাঁর মৃত্যুর খবর আসে।
পারিবারিক সূত্রে জানায়, লিটন জীবিকার তাগিদে ২০০৭ সালে দক্ষিণ আফ্রিকায় পাড়ি জমান। সেখানে নিজে দুটি ব্যবসায়িক প্রতিষ্ঠান গড়ে তোলেন। তিনি এবং তাঁর ছোট ভাই মিঠু সেই ব্যবসা প্রতিষ্ঠান পরিচালনা করে আসছিলেন। সাত মাস আগে সর্বশেষ দেশে এসেছিলেন। এদিকে আগামী ফেব্রুয়ারি মাসের ১৫ তারিখ দেশে ফিরে বিয়ে করার কথা ছিল। এজন্য পাত্রীও ঠিক করা আছে। তাঁদের জন্য বাড়িতে তিন তলা ঘরের নির্মাণকাজ চলছে।
দাগনভূঞা সদর ইউপি চেয়ারম্যান বেলায়ত উল্লাহ স্বপন বলেন, ‘লিটনের মৃত্যুর খবরে এলাকায় শোকের ছায়া নেমে এসেছে। তাঁর মরদেহ দেশে আনতে সরকারের প্রতি কার্যকর ব্যবস্থা গ্রহণ করতে অনুরোধ করছি।’
এ বিষয়ে দাগনভূঞার থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) আবুল হাসিম বলেন, ‘স্থানীয়দের মাধ্যমে জানতে পেরেছি দক্ষিণ আফ্রিকায় এখানকার এক যুবক সন্ত্রাসীর গুলিতে নিহত হয়েছেন।’
রাজধানীর বিমানবন্দর রেলস্টেশন এলাকার নারীসহ সাত মাদক কারবারিকে গ্রেপ্তার করেছে সেনাবাহিনী। গ্রেপ্তারকৃতরা হলেন— মো. জয় (২০), খাদিজা (২১), আম্বিয়া (৪০), ফাতেমা (২১), পরিমনি (১৯), নাছরিন (২১) এবং সুমাইয়া (১৯)।
১ ঘণ্টা আগেরিফাতের বাবা দুলাল শরীফ আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘আমার শারীরিক অবস্থা খুবই খারাপ। আমার ছেলেকে যারা নির্মমভাবে হত্যা করেছে, জীবিত থাকতে এই হত্যাকাণ্ডের বিচার দেখে যেতে চাই। এত দিন হয়ে গেল, প্রধান আসামির ফাঁসির রায় এখনো কার্যকর করা হয়নি। আমি সরকারের কাছে প্রার্থনা জানাই, দ্রুত ফাঁসির রায় কার্যকর করার
১ ঘণ্টা আগেপাহাড় ভ্রমণে পর্যটকদের মানতে হয় নানা নির্দেশনা। সঙ্গে জীবনরক্ষাকারী সামগ্রীর পাশাপাশি রাখতে হয় অভিজ্ঞ গাইড। আবহাওয়ার পূর্বাভাস জেনে ঘর থেকে বের হওয়ার দায়িত্ব সত্ত্বেও অনেকে তা না মেনেই পরিবার নিয়ে বের হন। এতে তাঁরা নিজেদের বিপদই ডেকে আনছেন, অনেক সময় হারাচ্ছেন প্রাণ। সংশ্লিষ্ট ব্যক্তিরা বলছেন, নিয়ম ন
২ ঘণ্টা আগেজানা গেছে, মিয়ানমারের সরকারি বাহিনীর সঙ্গে সংঘাতের জন্য মিয়ানমারে বিদ্রোহী গোষ্ঠীগুলোর অস্ত্র কেনার জন্য টাকা দরকার। সেই টাকা জোগাড় করতে এপারে বাংলাদেশ সীমান্তে থাকা রোহিঙ্গা ও দেশি মাদক কারবারিদের কাছে অল্প দামে বিভিন্ন ধরনের মাদক বিক্রি করছে তারা। মিয়ানমারের অভ্যন্তরীণ অস্থিরতা বাড়ার সঙ্গে...
২ ঘণ্টা আগে