চাঁদপুর প্রতিনিধি
শিক্ষামন্ত্রী দীপু মনি বলেছেন, ‘বঙ্গবন্ধুকন্যা একটানা ১৪ বছর ক্ষমতায় থেকে দেশ পরিচালনা করার কারণে দেশে এত উন্নয়ন সম্ভব হয়েছে। এর ধারাবাহিকতা রক্ষা করতে হবে। কারণ, আমরা আর পেছনে ফিরে যেতে চাই না। আমরা একই দিনে ৫০০ জায়গা বোমা দেখতে চাই না, শেখ হাসিনা যেমন একই দিনে ১০০টি ব্রিজ, ১০০টি সড়ক উদ্বোধন করছেন, আমরা তা দেখতে চাই।’
আজ শুক্রবার দুপুরে চাঁদপুর সদর উপজেলা পরিষদ মিলনায়তনে উপজেলায় বসবাসরত ক্ষুদ্র নৃগোষ্ঠীর ২২২ জন শিক্ষার্থীদের মাঝে শিক্ষা বৃত্তির টাকা বিতরণ অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তব্যে এসব কথা বলেন দীপু মনি।
মন্ত্রী বলেন, ‘আমরা চাই না সরকারের উচ্চ পর্যায়ে যারা থাকেন, তাঁরা এতিমের অর্থ আত্মসাৎ করুক। সে জন্য বর্তমান যে সরকার রয়েছে বঙ্গবন্ধুকন্যার নেতৃত্বে, দেশটাকে এগিয়ে নিয়ে যেতে তার ধারাবাহিকতা আমাদের দরকার। আজকে আমরা যে অবস্থায় আছি, আগামী দিনে আমরা আরও ভালো অবস্থায় থাকব, যদি এ সরকারের ধারাবাহিকতা থাকে। এই ধারাবাহিকতা থাকবে। বঙ্গবন্ধুকন্যাকে মানুষ কেন বারবার ভোট দিয়ে নির্বাচিত করছেন, এর কারণ মানুষ সুখে ও শান্তিতে আছে এবং আগের তুলনায় অনেক ভালো আছে।’
দীপু মনি বলেন, ‘আমরা জেনেছি, চাঁদপুর সদর উপজেলায় ৩২১ পরিবার রয়েছে ক্ষুদ্র নৃগোষ্ঠীর। তাদের মোট ১ হাজার ৩৬৫ জন মানুষ বসবাস করেন এই উপজেলায়। আমাদের সংবিধানই আপনাদের সমান অধিকার দিয়েছে। দেশের অন্য নাগরিকের মতো আপনাদেরও সমান অধিকার প্রাপ্য। শুধু ক্ষুদ্র নৃগোষ্ঠীই নয়, পেশাগত কিংবা ভৌগোলিক কারণে যারা প্রান্তিক জনগোষ্ঠী আছেন, তাদের মূলধারায় ফিরিয়ে আনার জন্য সুযোগ-সুবিধা দেওয়া হচ্ছে। তাঁদের অন্যের মতো সমান অধিকার নয়, আরও অতিরিক্ত সহযোগিতা দিয়ে অন্য সবার সমান জায়গায় নিয়ে আসার জন্য বঙ্গবন্ধুকন্যার সরকার আমাদের সংবিধানের নির্দেশনা অনুযায়ী করে যাচ্ছেন সক্রিয়ভাবে।’
ক্ষুদ্র নৃগোষ্ঠীর উন্নয়নে নানা কর্মসূচি গ্রহণ করা হয়েছে জানিয়ে মন্ত্রী বলেন, ‘আমরা দেখেছি শুধু পার্বত্য অঞ্চলেই নয়, আমাদের সমতলে বসবাসকারী সব ক্ষুদ্র নৃগোষ্ঠীর উন্নয়নে নানা কর্মসূচি গ্রহণ করা হয়েছে। সারা দেশে বঙ্গবন্ধুকন্যার নেতৃত্বে কেউ গৃহহীন ও ভূমিহীন থাকবে না, সে জন্য ঘর করে দেওয়া হচ্ছে। একইভাবে শিক্ষায় সহায়তার জন্য বৃত্তি-উপবৃত্তি দেওয়া হচ্ছে। তেমনি এই ক্ষুদ্র নৃগোষ্ঠীর যারা রয়েছেন, তাঁদের ঘর করে দেওয়া, তাঁদের সন্তানদের পড়ালেখার জন্য বৃত্তির ব্যবস্থা করা, তাঁদের এলাকার উন্নয়ন, প্রশিক্ষণ এবং ঋণ দিয়ে কর্মসংস্থানের ব্যবস্থা করা, বিভিন্ন উপকরণ দিয়ে ধারাবাহিকভাবে বর্তমান সরকার করে যাচ্ছে।’
অনুষ্ঠানে সভাপতিত্ব করেন চাঁদপুর সদর উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) সানজিদা শাহনাজ। বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন সদর উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান নুরুল ইসলাম নাজিম দেওয়ান, অতিরিক্ত পুলিশ সুপার (সদর সার্কেল) ইয়াসির আরাফাত।
চাঁদপুর জেলা আওয়ামী লীগের সাংগঠনিক সম্পাদক অ্যাডভোকেট মজিবুর রহমান ভূঁইয়া, সদর উপজেলা পরিষদ ভাইস চেয়ারম্যান মো. আইয়ুব আলী ব্যাপারী, মহিলা ভাইস চেয়ারম্যান আবিদা সুলতানা, চাঁদপুর প্রেসক্লাবের সভাপতি এ এইচ এম আহসান উল্লাহ, সদর উপজেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক আলী এরশাদ মিয়াজী, ক্ষুদ্র নৃগোষ্ঠীর সামাজিক সংগঠন বালিয়া ত্রিপুরা সমাজ উন্নয়ন সংস্থার সভাপতি কর্ণরাজ ত্রিপুরা, সাধারণ সম্পাদক খোকন ত্রিপুরাসহ শিক্ষার্থীরা অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন।
শিক্ষামন্ত্রী দীপু মনি বলেছেন, ‘বঙ্গবন্ধুকন্যা একটানা ১৪ বছর ক্ষমতায় থেকে দেশ পরিচালনা করার কারণে দেশে এত উন্নয়ন সম্ভব হয়েছে। এর ধারাবাহিকতা রক্ষা করতে হবে। কারণ, আমরা আর পেছনে ফিরে যেতে চাই না। আমরা একই দিনে ৫০০ জায়গা বোমা দেখতে চাই না, শেখ হাসিনা যেমন একই দিনে ১০০টি ব্রিজ, ১০০টি সড়ক উদ্বোধন করছেন, আমরা তা দেখতে চাই।’
আজ শুক্রবার দুপুরে চাঁদপুর সদর উপজেলা পরিষদ মিলনায়তনে উপজেলায় বসবাসরত ক্ষুদ্র নৃগোষ্ঠীর ২২২ জন শিক্ষার্থীদের মাঝে শিক্ষা বৃত্তির টাকা বিতরণ অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তব্যে এসব কথা বলেন দীপু মনি।
মন্ত্রী বলেন, ‘আমরা চাই না সরকারের উচ্চ পর্যায়ে যারা থাকেন, তাঁরা এতিমের অর্থ আত্মসাৎ করুক। সে জন্য বর্তমান যে সরকার রয়েছে বঙ্গবন্ধুকন্যার নেতৃত্বে, দেশটাকে এগিয়ে নিয়ে যেতে তার ধারাবাহিকতা আমাদের দরকার। আজকে আমরা যে অবস্থায় আছি, আগামী দিনে আমরা আরও ভালো অবস্থায় থাকব, যদি এ সরকারের ধারাবাহিকতা থাকে। এই ধারাবাহিকতা থাকবে। বঙ্গবন্ধুকন্যাকে মানুষ কেন বারবার ভোট দিয়ে নির্বাচিত করছেন, এর কারণ মানুষ সুখে ও শান্তিতে আছে এবং আগের তুলনায় অনেক ভালো আছে।’
দীপু মনি বলেন, ‘আমরা জেনেছি, চাঁদপুর সদর উপজেলায় ৩২১ পরিবার রয়েছে ক্ষুদ্র নৃগোষ্ঠীর। তাদের মোট ১ হাজার ৩৬৫ জন মানুষ বসবাস করেন এই উপজেলায়। আমাদের সংবিধানই আপনাদের সমান অধিকার দিয়েছে। দেশের অন্য নাগরিকের মতো আপনাদেরও সমান অধিকার প্রাপ্য। শুধু ক্ষুদ্র নৃগোষ্ঠীই নয়, পেশাগত কিংবা ভৌগোলিক কারণে যারা প্রান্তিক জনগোষ্ঠী আছেন, তাদের মূলধারায় ফিরিয়ে আনার জন্য সুযোগ-সুবিধা দেওয়া হচ্ছে। তাঁদের অন্যের মতো সমান অধিকার নয়, আরও অতিরিক্ত সহযোগিতা দিয়ে অন্য সবার সমান জায়গায় নিয়ে আসার জন্য বঙ্গবন্ধুকন্যার সরকার আমাদের সংবিধানের নির্দেশনা অনুযায়ী করে যাচ্ছেন সক্রিয়ভাবে।’
ক্ষুদ্র নৃগোষ্ঠীর উন্নয়নে নানা কর্মসূচি গ্রহণ করা হয়েছে জানিয়ে মন্ত্রী বলেন, ‘আমরা দেখেছি শুধু পার্বত্য অঞ্চলেই নয়, আমাদের সমতলে বসবাসকারী সব ক্ষুদ্র নৃগোষ্ঠীর উন্নয়নে নানা কর্মসূচি গ্রহণ করা হয়েছে। সারা দেশে বঙ্গবন্ধুকন্যার নেতৃত্বে কেউ গৃহহীন ও ভূমিহীন থাকবে না, সে জন্য ঘর করে দেওয়া হচ্ছে। একইভাবে শিক্ষায় সহায়তার জন্য বৃত্তি-উপবৃত্তি দেওয়া হচ্ছে। তেমনি এই ক্ষুদ্র নৃগোষ্ঠীর যারা রয়েছেন, তাঁদের ঘর করে দেওয়া, তাঁদের সন্তানদের পড়ালেখার জন্য বৃত্তির ব্যবস্থা করা, তাঁদের এলাকার উন্নয়ন, প্রশিক্ষণ এবং ঋণ দিয়ে কর্মসংস্থানের ব্যবস্থা করা, বিভিন্ন উপকরণ দিয়ে ধারাবাহিকভাবে বর্তমান সরকার করে যাচ্ছে।’
অনুষ্ঠানে সভাপতিত্ব করেন চাঁদপুর সদর উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) সানজিদা শাহনাজ। বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন সদর উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান নুরুল ইসলাম নাজিম দেওয়ান, অতিরিক্ত পুলিশ সুপার (সদর সার্কেল) ইয়াসির আরাফাত।
চাঁদপুর জেলা আওয়ামী লীগের সাংগঠনিক সম্পাদক অ্যাডভোকেট মজিবুর রহমান ভূঁইয়া, সদর উপজেলা পরিষদ ভাইস চেয়ারম্যান মো. আইয়ুব আলী ব্যাপারী, মহিলা ভাইস চেয়ারম্যান আবিদা সুলতানা, চাঁদপুর প্রেসক্লাবের সভাপতি এ এইচ এম আহসান উল্লাহ, সদর উপজেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক আলী এরশাদ মিয়াজী, ক্ষুদ্র নৃগোষ্ঠীর সামাজিক সংগঠন বালিয়া ত্রিপুরা সমাজ উন্নয়ন সংস্থার সভাপতি কর্ণরাজ ত্রিপুরা, সাধারণ সম্পাদক খোকন ত্রিপুরাসহ শিক্ষার্থীরা অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন।
রাজধানীর রামপুরা ব্রিজের দুই রেলিং ঢুকে আছে একটি বাসের মাঝ বরাবর। যাত্রী নিতে আরেক বাসের সঙ্গে প্রতিযোগিতায় নেমে চালক নিয়ন্ত্রণ হারালে ‘রইছ’ নামের বাসটির এই দশা হয়। ৪ জুন সকালের এই দুর্ঘটনায় বাসটি দুমড়ে-মুচড়ে যায়। যাত্রী বেশি নিতে বাসচালকদের অসুস্থ প্রতিযোগিতা, লক্কড়ঝক্কড় ও ফিটনেসবিহীন বাস দুর্ঘটনা
৩ ঘণ্টা আগেগোপালগঞ্জ জেলা শহরের গুরুত্বপূর্ণ কয়েকটি সড়কে বছরের পর বছর বাস, ট্রাক ও মাইক্রোবাস পার্ক করে রাখা হচ্ছে। বিভিন্ন সড়কের এক লেন দখল করে রাখা হচ্ছে এসব যানবাহন। এতে প্রতিদিন যানজটসহ নানা ভোগান্তিতে পড়ছে মানুষ। মালিক-শ্রমিকেরা বলছেন, নির্ধারিত স্ট্যান্ড না থাকায় বাধ্য হয়ে রাস্তায় গাড়ি রাখছেন তাঁরা।
৩ ঘণ্টা আগেআলুতে বছরের পর বছর লাভ করে অভ্যস্ত জয়পুরহাটের কৃষক ও ব্যবসায়ীরা। তবে এবার পড়েছেন বড় ধরনের বিপাকে। একদিকে বাজারে আলুর দাম অস্থির, অন্যদিকে হিমাগারে সংরক্ষণ ব্যয় বেড়ে যাওয়ায় হিমশিম খাচ্ছেন সবাই। সংরক্ষণ মৌসুমের শুরুতে স্থানীয় প্রশাসনের চাপে ভাড়া না বাড়াতে বাধ্য হলেও পরে কিছু হিমাগারের মালিক নানা অজুহা
৩ ঘণ্টা আগেনীলফামারীর সৈয়দপুরে চলছে জুয়ার জমজমাট আসর। উপজেলার দেড় শতাধিক স্থানে এসব আসর বসে বলে জানা গেছে। প্রতিদিন ২০-৩০ লাখ টাকা লেনদেন হয় এসব আসরে। সেই হিসাবে প্রতি মাসে জুয়াড়িদের কাছে হাতবদল হয় ৬ থেকে ৯ কোটি টাকা। এদিকে, জুয়ার কারণে অনেক পরিবার সর্বস্বান্ত হচ্ছে। জুয়ার টাকা সংগ্রহ করতে গিয়ে এলাকায় বেড়েছে
৪ ঘণ্টা আগে