আলীকদম (বান্দরবান) প্রতিনিধি
পার্বত্য চট্টগ্রাম বিষয়ক মন্ত্রী বীর বাহাদুর উশৈসিং বলেছেন, ‘দুর্গম পার্বত্য অঞ্চলের প্রতিটি গ্রাম বিদ্যুতের আলোতে আলোকিত হয়েছে। পাহাড়ের দুর্গম এলাকা সোলারের আলোয় আলোকিত করা হবে। প্রধানমন্ত্রীর সদিচ্ছায় তিন পার্বত্য জেলায় ৪২ হাজার ৫০০ পরিবারের মধ্যে সোলার বিতরণ করে আলোর ব্যবস্থা করা হয়েছে।’
আজ শুক্রবার বান্দরবানের আলীকদম উপজেলার চৈক্ষ্য ইউনিয়ন পরিষদ প্রাঙ্গণে পাহাড়ি–বাঙালি জনগোষ্ঠীদের মধ্যে সোলার প্যানেল বিতরণ অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এসব কথা বলেন।
মন্ত্রী বলেন, ‘পার্বত্য অঞ্চলের প্রতিটি গ্রামে বিদ্যুৎ পৌঁছে দেওয়ার কার্যক্রম সরকার হাতে নিয়েছে। বিদ্যুৎ সঞ্চালন লাইন ইতিমধ্যে বসানো হচ্ছে। যেখানে বিদ্যুৎ লাইন বসানো যাবে না সে সমস্ত দুর্গম পাহাড়ি এলাকায় সোলার প্যানেলের মাধ্যমে বিদ্যুতের পৌঁছে যাবে।’
তিনি আরও বলেন, ‘দুর্গম পার্বত্য পল্লিগুলোতে সোলারের মাধ্যমে বিদ্যুৎ পৌঁছানোর কারণে সেখানকার মানুষ দুর্গমতা কাটিয়ে স্মার্ট বাংলাদেশ বিনির্মাণ অংশ নিবে। তাঁরা নানা ধরনের ডিজিটাল সুযোগ-সুবিধার অন্তর্ভুক্ত হবে।’
আগামীতেও যে সমস্ত পার্বত্য এলাকায় বিদ্যুৎ নেই সেসব এলাকায় বিনা মূল্যে সোলার সিস্টেম প্রদানের আশ্বাস দেন পার্বত্য চট্টগ্রাম বিষয়ক মন্ত্রী বীর বাহাদুর উশৈসিং।
এ সময় পার্বত্য চট্টগ্রাম উন্নয়ন বোর্ডের চেয়ারম্যান নিখিল কুমার চাকমা, পার্বত্য চট্টগ্রাম উন্নয়ন বোর্ডের সোলার হোম সিস্টেম প্রকল্পের প্রকল্প পরিচালক (উপসচিব সচিব) হারুন অর রশীদ, জেলা প্রশাসনের স্থানীয় সরকার বিভাগের উপসচিব-পরিচালক মো. লুৎফুর রহমান, পার্বত্য চট্টগ্রাম উন্নয়ন বোর্ডের বান্দরবান ইউনিটের নির্বাহী প্রকৌশলী আবু বিন মো. ইয়াছির আরাফাত, পার্বত্য জেলা পরিষদের সদস্য লক্ষ্মীপদ দাশ, মোজাম্মেল হক বাহাদুরসহ জেলা ও উপজেলার বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানের কর্মকর্তা ও স্থানীয় জনগণ উপস্থিত ছিলেন।
উল্লেখ, পার্বত্য চট্টগ্রাম উন্নয়ন বোর্ডের মাধ্যমে তিন পার্বত্য জেলায় ২০২০ সাল থেকে এ পর্যন্ত ৪২ হাজার ৫০০ পরিবারের মাঝে বিনা মূল্যে সোলার হোম সিস্টেম ও সোলার কমিউনিটি সিস্টেম বিতরণ কার্যক্রম চলমান রয়েছে। আর এই সোলার বিতরণের মধ্য দিয়ে পার্বত্য এলাকার দুর্গম এলাকায় সৌর বিদ্যুতের আলোয় আলোকিত হয়ে উঠেছে।
পার্বত্য চট্টগ্রাম বিষয়ক মন্ত্রী বীর বাহাদুর উশৈসিং বলেছেন, ‘দুর্গম পার্বত্য অঞ্চলের প্রতিটি গ্রাম বিদ্যুতের আলোতে আলোকিত হয়েছে। পাহাড়ের দুর্গম এলাকা সোলারের আলোয় আলোকিত করা হবে। প্রধানমন্ত্রীর সদিচ্ছায় তিন পার্বত্য জেলায় ৪২ হাজার ৫০০ পরিবারের মধ্যে সোলার বিতরণ করে আলোর ব্যবস্থা করা হয়েছে।’
আজ শুক্রবার বান্দরবানের আলীকদম উপজেলার চৈক্ষ্য ইউনিয়ন পরিষদ প্রাঙ্গণে পাহাড়ি–বাঙালি জনগোষ্ঠীদের মধ্যে সোলার প্যানেল বিতরণ অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এসব কথা বলেন।
মন্ত্রী বলেন, ‘পার্বত্য অঞ্চলের প্রতিটি গ্রামে বিদ্যুৎ পৌঁছে দেওয়ার কার্যক্রম সরকার হাতে নিয়েছে। বিদ্যুৎ সঞ্চালন লাইন ইতিমধ্যে বসানো হচ্ছে। যেখানে বিদ্যুৎ লাইন বসানো যাবে না সে সমস্ত দুর্গম পাহাড়ি এলাকায় সোলার প্যানেলের মাধ্যমে বিদ্যুতের পৌঁছে যাবে।’
তিনি আরও বলেন, ‘দুর্গম পার্বত্য পল্লিগুলোতে সোলারের মাধ্যমে বিদ্যুৎ পৌঁছানোর কারণে সেখানকার মানুষ দুর্গমতা কাটিয়ে স্মার্ট বাংলাদেশ বিনির্মাণ অংশ নিবে। তাঁরা নানা ধরনের ডিজিটাল সুযোগ-সুবিধার অন্তর্ভুক্ত হবে।’
আগামীতেও যে সমস্ত পার্বত্য এলাকায় বিদ্যুৎ নেই সেসব এলাকায় বিনা মূল্যে সোলার সিস্টেম প্রদানের আশ্বাস দেন পার্বত্য চট্টগ্রাম বিষয়ক মন্ত্রী বীর বাহাদুর উশৈসিং।
এ সময় পার্বত্য চট্টগ্রাম উন্নয়ন বোর্ডের চেয়ারম্যান নিখিল কুমার চাকমা, পার্বত্য চট্টগ্রাম উন্নয়ন বোর্ডের সোলার হোম সিস্টেম প্রকল্পের প্রকল্প পরিচালক (উপসচিব সচিব) হারুন অর রশীদ, জেলা প্রশাসনের স্থানীয় সরকার বিভাগের উপসচিব-পরিচালক মো. লুৎফুর রহমান, পার্বত্য চট্টগ্রাম উন্নয়ন বোর্ডের বান্দরবান ইউনিটের নির্বাহী প্রকৌশলী আবু বিন মো. ইয়াছির আরাফাত, পার্বত্য জেলা পরিষদের সদস্য লক্ষ্মীপদ দাশ, মোজাম্মেল হক বাহাদুরসহ জেলা ও উপজেলার বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানের কর্মকর্তা ও স্থানীয় জনগণ উপস্থিত ছিলেন।
উল্লেখ, পার্বত্য চট্টগ্রাম উন্নয়ন বোর্ডের মাধ্যমে তিন পার্বত্য জেলায় ২০২০ সাল থেকে এ পর্যন্ত ৪২ হাজার ৫০০ পরিবারের মাঝে বিনা মূল্যে সোলার হোম সিস্টেম ও সোলার কমিউনিটি সিস্টেম বিতরণ কার্যক্রম চলমান রয়েছে। আর এই সোলার বিতরণের মধ্য দিয়ে পার্বত্য এলাকার দুর্গম এলাকায় সৌর বিদ্যুতের আলোয় আলোকিত হয়ে উঠেছে।
সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে ছড়িয়ে পড়া অজ্ঞান অবস্থায় উদ্ধার সেই তরুণীর বাড়ি ভোলা জেলায়। তিনি কলেজছাত্রী। বর্তমানে ভোলা সদর উপজেলার ধনিয়া ইউনিয়নে নিজ বাড়িতে চিকিৎসা নিচ্ছেন। বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন তাঁর বাবা মো. ফিরোজ হোসেন।
১৪ মিনিট আগেচাঁদাবাজির দায় স্বীকার করে আদালতে স্বীকারোক্তিমূলক জবানবন্দি দিয়েছেন বাংলাদেশ গণতান্ত্রিক ছাত্রসংসদের (বাগছাস) বহিষ্কৃত আহ্বায়ক সদস্য আব্দুর রাজ্জাক বিন সুলাইমান ওরফে রিয়াদ। আজ রোববার ঢাকার মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট মো. সেফাত উল্লাহর কাছে তিনি ফৌজদার কার্যবিধির ১৬৪ ধারায় জবানবন্দি দেন।
১৯ মিনিট আগেশিক্ষার্থীরা জানান, প্রতিষ্ঠানটিতে পাঁচটি ট্রেডে পড়ালেখা চালু রয়েছে। ভারপ্রাপ্ত অধ্যক্ষের দায়িত্ব পাওয়ার পর শাহীন আক্তার নানান অনিয়ম ও দুর্নীতিতে জড়িয়ে পড়েন। তাঁরা অভিযোগ করেন, সরকার থেকে পাওয়া নিম্নমানের শিক্ষা উপকরণ বিতরণ করে অর্থ আত্মসাৎ করা হয়েছে। অফিস সহায়ক আমিনুলকে হিসাব শাখার দায়িত্ব দেওয়ার
২৫ মিনিট আগেবস্ত্র ও পাট এবং নৌপরিবহন উপদেষ্টা ব্রিগেডিয়ার জেনারেল (অব.) এম সাখাওয়াত হোসেন বলেছেন, পুলিশ-প্রশাসন ঠিকমতো কাজ করছে না, কারণ, তাদের স্ট্রাকচারটাই শেষ হয়ে গেছে। আজ রোববার (৩ আগস্ট) দুপুরে নাটোর জেলা প্রশাসকের কার্যালয়ে শ্রমিক কল্যাণ ফাউন্ডেশনের চেক হস্তান্তর এবং স্থানীয় প্রশাসন ও ট্রেড ইউনিয়ন...
১ ঘণ্টা আগে