কক্সবাজার প্রতিনিধি
মিয়ানমারে কারাভোগের পর দেশে ফিরেছেন বিশ বছরের তরুণ সাইফুল ইসলাম ও তাঁর ভাই মোহাম্মদ ইছহাক (২২)। সন্তানদের ফেরার খবরে আগে থেকেই কক্সবাজার শহরের নুনিয়ারছড়া বিআইডব্লিউটিএ ঘাটে অপেক্ষারত মা। দীর্ঘ ২৫ মাস পর কোলে ফিরবে সন্তান। চোখে-মুখে উচ্ছ্বাসের ছাপ। তাঁদের দেখতেই জাপটে ধরে আদর করে মা রেদুয়ান বেগম বলেন, ‘আল্লাহ আমার বুকের ধনগুলো ফিরিয়ে দিয়েছে। এবার আমি মরলেও শান্তি পাব।’
২০২২ সালের ১৫ মার্চ কক্সবাজারের টেকনাফ-সেন্টমার্টিন নৌরুটের নাফ নদীর নাইক্ষ্যংদিয়া এলাকা থেকে ১৮ জেলেসহ চারটি মাছ ধরার ট্রলার ধরে নিয়ে যায় মিয়ানমার সীমান্তরক্ষী বাহিনী বর্ডার গার্ড পুলিশ (বিজিপি)। বর্ডার গার্ড বাংলাদেশের (বিজিবি) সঙ্গে বিজিপির পতাকা বৈঠকের পর একই বছরের ১ জুন চার কিশোরকে ফেরত দেয় তারা। তবে বাকি ১৪ জনকে তখন ফিরিয়ে আনা যায়নি। তাঁদের মধ্যে ১১ জন ২৫ মাস কারাভোগের পর আজ বুধবার দেশে ফিরে এসেছেন।
ফিরে আসা ১১ জনের মধ্যে সাইফুল ইসলাম ও মোহাম্মদ ইছহাক টেকনাফ উপজেলার সাবরাং ইউনিয়নের শাহপরীর দ্বীপের জালিয়া পাড়ার আবদু শুক্কুরের ছেলে। বেলা আড়াইটার দিকে নুনিয়ারছড়া বিআইডব্লিউটিএ ঘাটে মা রিদুয়ান বেগম দুই ছেলেকে নিতে আসেন।
সাইফুল ও ইছহাক জানান, নাফ নদীর মোহনায় মাছ ধরার সময় বিজিপি তাঁদের ধরে নিয়ে যায়।
এই দুই জেলের মতো সম্প্রতি বিভিন্ন সময়ে মিয়ানমার বিজিপি ও নৌবাহিনীর হাতে আটক হয়ে কারাভোগ শেষে ১৭৩ জন বাংলাদেশিকে মিয়ানমার কর্তৃপক্ষ দেশটির নৌবাহিনীর একটি জাহাজে করে বাংলাদেশে ফেরত পাঠায়।
গতকাল মঙ্গলবার তাদের নিয়ে জাহাজটি রাখাইনের সিথুয়ে বন্দর থেকে রওনা দেয়। আজ সকালে বাংলাদেশের জলসীমা থেকে একটি টাগবোটে করে তাঁদের কক্সবাজার পৌঁছানো হয়। কক্সবাজার শহরের নুনিয়ারছড়া বিআইডব্লিউটিএ ঘাটে প্রক্রিয়া শেষে তাঁদের পরিবারের কাছে হস্তান্তর করা হয়। এ সময় কক্সবাজার-৩ আসনের সংসদ সদস্য ও হুইপ সাইমুম সরওয়ার কমল, কক্সবাজার পৌরসভার মেয়র মাহাবুবুর রহমান চৌধুরী, জেলা প্রশাসন, বিজিবি, কোস্ট গার্ডসহ বিভিন্ন দপ্তরের কর্মকর্তারা উপস্থিত ছিলেন।
একই জাহাজে করে মিয়ানমারের রাখাইনে বিদ্রোহীগোষ্ঠীর সঙ্গে সংঘাতের কারণে পালিয়ে বাংলাদেশে আশ্রয় নেওয়া মিয়ানমার সরকারি বাহিনীর সদস্যদের নিজ দেশে ফেরত পাঠানো হবে।
মিয়ানমারের ইয়াঙ্গুনে বাংলাদেশ দূতাবাস জানিয়েছে, ১৭৩ বাংলাদেশির মধ্যে ১২৯ জন কক্সবাজারের, ৩০ জন বান্দরবানের, ৭ জন রাঙামাটির ও খাগড়াছড়ি, নোয়াখালী, নারায়ণগঞ্জ, চট্টগ্রাম, রাজবাড়ী, নরসিংদী ও নীলফামারীর একজন করে রয়েছেন।
মিয়ানমারে কারাভোগের পর দেশে ফিরেছেন বিশ বছরের তরুণ সাইফুল ইসলাম ও তাঁর ভাই মোহাম্মদ ইছহাক (২২)। সন্তানদের ফেরার খবরে আগে থেকেই কক্সবাজার শহরের নুনিয়ারছড়া বিআইডব্লিউটিএ ঘাটে অপেক্ষারত মা। দীর্ঘ ২৫ মাস পর কোলে ফিরবে সন্তান। চোখে-মুখে উচ্ছ্বাসের ছাপ। তাঁদের দেখতেই জাপটে ধরে আদর করে মা রেদুয়ান বেগম বলেন, ‘আল্লাহ আমার বুকের ধনগুলো ফিরিয়ে দিয়েছে। এবার আমি মরলেও শান্তি পাব।’
২০২২ সালের ১৫ মার্চ কক্সবাজারের টেকনাফ-সেন্টমার্টিন নৌরুটের নাফ নদীর নাইক্ষ্যংদিয়া এলাকা থেকে ১৮ জেলেসহ চারটি মাছ ধরার ট্রলার ধরে নিয়ে যায় মিয়ানমার সীমান্তরক্ষী বাহিনী বর্ডার গার্ড পুলিশ (বিজিপি)। বর্ডার গার্ড বাংলাদেশের (বিজিবি) সঙ্গে বিজিপির পতাকা বৈঠকের পর একই বছরের ১ জুন চার কিশোরকে ফেরত দেয় তারা। তবে বাকি ১৪ জনকে তখন ফিরিয়ে আনা যায়নি। তাঁদের মধ্যে ১১ জন ২৫ মাস কারাভোগের পর আজ বুধবার দেশে ফিরে এসেছেন।
ফিরে আসা ১১ জনের মধ্যে সাইফুল ইসলাম ও মোহাম্মদ ইছহাক টেকনাফ উপজেলার সাবরাং ইউনিয়নের শাহপরীর দ্বীপের জালিয়া পাড়ার আবদু শুক্কুরের ছেলে। বেলা আড়াইটার দিকে নুনিয়ারছড়া বিআইডব্লিউটিএ ঘাটে মা রিদুয়ান বেগম দুই ছেলেকে নিতে আসেন।
সাইফুল ও ইছহাক জানান, নাফ নদীর মোহনায় মাছ ধরার সময় বিজিপি তাঁদের ধরে নিয়ে যায়।
এই দুই জেলের মতো সম্প্রতি বিভিন্ন সময়ে মিয়ানমার বিজিপি ও নৌবাহিনীর হাতে আটক হয়ে কারাভোগ শেষে ১৭৩ জন বাংলাদেশিকে মিয়ানমার কর্তৃপক্ষ দেশটির নৌবাহিনীর একটি জাহাজে করে বাংলাদেশে ফেরত পাঠায়।
গতকাল মঙ্গলবার তাদের নিয়ে জাহাজটি রাখাইনের সিথুয়ে বন্দর থেকে রওনা দেয়। আজ সকালে বাংলাদেশের জলসীমা থেকে একটি টাগবোটে করে তাঁদের কক্সবাজার পৌঁছানো হয়। কক্সবাজার শহরের নুনিয়ারছড়া বিআইডব্লিউটিএ ঘাটে প্রক্রিয়া শেষে তাঁদের পরিবারের কাছে হস্তান্তর করা হয়। এ সময় কক্সবাজার-৩ আসনের সংসদ সদস্য ও হুইপ সাইমুম সরওয়ার কমল, কক্সবাজার পৌরসভার মেয়র মাহাবুবুর রহমান চৌধুরী, জেলা প্রশাসন, বিজিবি, কোস্ট গার্ডসহ বিভিন্ন দপ্তরের কর্মকর্তারা উপস্থিত ছিলেন।
একই জাহাজে করে মিয়ানমারের রাখাইনে বিদ্রোহীগোষ্ঠীর সঙ্গে সংঘাতের কারণে পালিয়ে বাংলাদেশে আশ্রয় নেওয়া মিয়ানমার সরকারি বাহিনীর সদস্যদের নিজ দেশে ফেরত পাঠানো হবে।
মিয়ানমারের ইয়াঙ্গুনে বাংলাদেশ দূতাবাস জানিয়েছে, ১৭৩ বাংলাদেশির মধ্যে ১২৯ জন কক্সবাজারের, ৩০ জন বান্দরবানের, ৭ জন রাঙামাটির ও খাগড়াছড়ি, নোয়াখালী, নারায়ণগঞ্জ, চট্টগ্রাম, রাজবাড়ী, নরসিংদী ও নীলফামারীর একজন করে রয়েছেন।
২০১৯ সালের গোড়ায় মডেল মসজিদের কাজ শুরু হয়। এখন ২০২৫ সালের মাঝামাঝি চলছে, প্রায় সাত বছর পার হলেও ৮০ শতাংশ কাজও শেষ হয়নি। অথচ তিন বছরের চুক্তিতে কাজ শুরু হয়েছিল।”
১০ মিনিট আগেজমানো পানি পচে দুর্গন্ধ ছড়াচ্ছে, মশা ও মাছির জন্ম হয়ে পরিবেশ চরম আকারে দুষিত হচ্ছে। দ্রুত পৌর শহরের অর্ধলাখ মানুষকে রক্ষায় কালভার্ট ও ড্রেনেজ দখল করে স্থাপনা উচ্ছেদের দাবি জানিয়েছেন ভুক্তভোগীরা। অভিযোগ রয়েছে পৌর কর্তৃপক্ষ পানি নিস্কাশনে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেয়ার আশ্বাস দিলেও কার্যকর ব্যবস্থা নিচ্ছেন
১৪ মিনিট আগেসরেজমিনে কুর্নী ও বহনতলী এলাকায় গিয়ে দেখা গেছে, সড়কের বিভিন্ন স্থানে বড় বড় গর্তে বৃষ্টির পানি জমে আছে। এতে গর্তের গভীরতা ও অবস্থান বোঝা কঠিন হয়ে পড়েছে চালকদের জন্য। প্রতিনিয়ত যানবাহন এসব গর্তে পড়ে দুর্ঘটনার শিকার হচ্ছে।
২৫ মিনিট আগেউপজেলার বড়বিল-তুলাবিল-কালাপানি সড়কের পান্নাবিল এলাকায় একটি ব্রিজ সম্পূর্ণভাবে দেবে গেছে। এ ছাড়া একসত্যাপাড়া-বড়বিল, যোগ্যাছোলা-আছারতলী ও গচ্ছাবিল-চইক্যাবিল সড়কে চলমান কার্পেটিং প্রকল্পের ৪০-৫০ শতাংশ ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে। কংক্রিট-বালু দিয়ে প্রস্তুত সড়ক অংশ খরস্রোতে ভেসে গেছে।
২৯ মিনিট আগে