উখিয়া ও কক্সবাজার প্রতিনিধি
কক্সবাজারের উখিয়ার রোহিঙ্গা ক্যাম্পে দুর্বৃত্তদের হামলায় আবারও এক রোহিঙ্গা মাঝি গুলিবিদ্ধ হয়েছে। গতকাল বুধবার রাত ১০টার দিকে উখিয়ার কুতুপালং ৫ নম্বর রোহিঙ্গা ক্যাম্পের সি-২ ব্লকে এই ঘটনা ঘটে।
গুলিবিদ্ধ রোহিঙ্গার নাম মোহাম্মদ সলিম (২৮)। তিনি ওই ক্যাম্পের সি ব্লকের রফিক উদ্দিনের ছেলে ও একই ব্লকের সাব মাঝি (সহকারী কমিউনিটি নেতা) হিসেবে দায়িত্বরত আছেন।
জানা যায়, ঘটনার পর স্থানীয় লোকজন সলিমকে উদ্ধার করে কুতুপালংয়ে দাতব্য সংস্থা এমএসএফ পরিচালিত হাসপাতালে নিয়ে যায়। অবস্থা আশঙ্কাজনক হওয়ায় সেখানে কর্তব্যরত চিকিৎসক তাঁকে উন্নত চিকিৎসার জন্য কক্সবাজার সদর হাসপাতালে পাঠান।
ক্যাম্পের নিরাপত্তায় নিয়োজিত ১৪ আর্মড পুলিশ ব্যাটালিয়নের (এপিবিএন) অধিনায়ক ও অতিরিক্ত উপমহাপরিদর্শক (অ্যাডিশনাল ডিআইজি) ছৈয়দ হারুনুর রশিদ বিষয়টির সত্যতা নিশ্চিত করেছেন।
ছৈয়দ হারুনুর রশিদ বলেন, ‘৫-৬ জনের একটি দুর্বৃত্তের দল গুপ্ত হামলা চালিয়ে সাব মাঝি সলিমকে গুলি করে পালিয়ে যায়। ঘটনার পর থেকে ওই ক্যাম্পে অভিযান অব্যাহত রেখেছে এপিবিএন, সার্বিক পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আছে।’
গুলিবিদ্ধ সলিমের স্ত্রী জানান, ‘আমার স্বামী রাতের পাহারায় যাওয়ার প্রস্তুতি নিচ্ছিল। এ সময় দুজন লোক এসে তাকে ডাকাডাকি করে। পরে সে ঘর থেকে বের হওয়ার সঙ্গে সঙ্গে গুলির শব্দ শুনি।’
সলিমের প্রতিবেশী আব্দুর রহিম বলেন, ‘গুলি শব্দ শুনে আমরা বের হয়ে সলিমকে রক্তাক্ত অবস্থায় পাই। পরে তাকে উদ্ধার করে হাসপাতালে নিয়ে যাই। গুলি করা লোক গুলো পালিয়ে যায়। তারা ৫-৬ জন ছিল।’
উল্লেখ্য, বৃহস্পতিবার একই দিনে দুপুর ১টার দিকে রোহিঙ্গা ক্যাম্প ৮-ডব্লিউ তে দুই রোহিঙ্গা শিশু দুই সন্ত্রাসী গ্রুপের সংঘর্ষ চলাকালে গুলিবিদ্ধ হয়।
কক্সবাজারের উখিয়ার রোহিঙ্গা ক্যাম্পে দুর্বৃত্তদের হামলায় আবারও এক রোহিঙ্গা মাঝি গুলিবিদ্ধ হয়েছে। গতকাল বুধবার রাত ১০টার দিকে উখিয়ার কুতুপালং ৫ নম্বর রোহিঙ্গা ক্যাম্পের সি-২ ব্লকে এই ঘটনা ঘটে।
গুলিবিদ্ধ রোহিঙ্গার নাম মোহাম্মদ সলিম (২৮)। তিনি ওই ক্যাম্পের সি ব্লকের রফিক উদ্দিনের ছেলে ও একই ব্লকের সাব মাঝি (সহকারী কমিউনিটি নেতা) হিসেবে দায়িত্বরত আছেন।
জানা যায়, ঘটনার পর স্থানীয় লোকজন সলিমকে উদ্ধার করে কুতুপালংয়ে দাতব্য সংস্থা এমএসএফ পরিচালিত হাসপাতালে নিয়ে যায়। অবস্থা আশঙ্কাজনক হওয়ায় সেখানে কর্তব্যরত চিকিৎসক তাঁকে উন্নত চিকিৎসার জন্য কক্সবাজার সদর হাসপাতালে পাঠান।
ক্যাম্পের নিরাপত্তায় নিয়োজিত ১৪ আর্মড পুলিশ ব্যাটালিয়নের (এপিবিএন) অধিনায়ক ও অতিরিক্ত উপমহাপরিদর্শক (অ্যাডিশনাল ডিআইজি) ছৈয়দ হারুনুর রশিদ বিষয়টির সত্যতা নিশ্চিত করেছেন।
ছৈয়দ হারুনুর রশিদ বলেন, ‘৫-৬ জনের একটি দুর্বৃত্তের দল গুপ্ত হামলা চালিয়ে সাব মাঝি সলিমকে গুলি করে পালিয়ে যায়। ঘটনার পর থেকে ওই ক্যাম্পে অভিযান অব্যাহত রেখেছে এপিবিএন, সার্বিক পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আছে।’
গুলিবিদ্ধ সলিমের স্ত্রী জানান, ‘আমার স্বামী রাতের পাহারায় যাওয়ার প্রস্তুতি নিচ্ছিল। এ সময় দুজন লোক এসে তাকে ডাকাডাকি করে। পরে সে ঘর থেকে বের হওয়ার সঙ্গে সঙ্গে গুলির শব্দ শুনি।’
সলিমের প্রতিবেশী আব্দুর রহিম বলেন, ‘গুলি শব্দ শুনে আমরা বের হয়ে সলিমকে রক্তাক্ত অবস্থায় পাই। পরে তাকে উদ্ধার করে হাসপাতালে নিয়ে যাই। গুলি করা লোক গুলো পালিয়ে যায়। তারা ৫-৬ জন ছিল।’
উল্লেখ্য, বৃহস্পতিবার একই দিনে দুপুর ১টার দিকে রোহিঙ্গা ক্যাম্প ৮-ডব্লিউ তে দুই রোহিঙ্গা শিশু দুই সন্ত্রাসী গ্রুপের সংঘর্ষ চলাকালে গুলিবিদ্ধ হয়।
রাজধানীর রামপুরা ব্রিজের দুই রেলিং ঢুকে আছে একটি বাসের মাঝ বরাবর। যাত্রী নিতে আরেক বাসের সঙ্গে প্রতিযোগিতায় নেমে চালক নিয়ন্ত্রণ হারালে ‘রইছ’ নামের বাসটির এই দশা হয়। ৪ জুন সকালের এই দুর্ঘটনায় বাসটি দুমড়ে-মুচড়ে যায়। যাত্রী বেশি নিতে বাসচালকদের অসুস্থ প্রতিযোগিতা, লক্কড়ঝক্কড় ও ফিটনেসবিহীন বাস দুর্ঘটনা
১ ঘণ্টা আগেগোপালগঞ্জ জেলা শহরের গুরুত্বপূর্ণ কয়েকটি সড়কে বছরের পর বছর বাস, ট্রাক ও মাইক্রোবাস পার্ক করে রাখা হচ্ছে। বিভিন্ন সড়কের এক লেন দখল করে রাখা হচ্ছে এসব যানবাহন। এতে প্রতিদিন যানজটসহ নানা ভোগান্তিতে পড়ছে মানুষ। মালিক-শ্রমিকেরা বলছেন, নির্ধারিত স্ট্যান্ড না থাকায় বাধ্য হয়ে রাস্তায় গাড়ি রাখছেন তাঁরা।
১ ঘণ্টা আগেআলুতে বছরের পর বছর লাভ করে অভ্যস্ত জয়পুরহাটের কৃষক ও ব্যবসায়ীরা। তবে এবার পড়েছেন বড় ধরনের বিপাকে। একদিকে বাজারে আলুর দাম অস্থির, অন্যদিকে হিমাগারে সংরক্ষণ ব্যয় বেড়ে যাওয়ায় হিমশিম খাচ্ছেন সবাই। সংরক্ষণ মৌসুমের শুরুতে স্থানীয় প্রশাসনের চাপে ভাড়া না বাড়াতে বাধ্য হলেও পরে কিছু হিমাগারের মালিক নানা অজুহা
১ ঘণ্টা আগেনীলফামারীর সৈয়দপুরে চলছে জুয়ার জমজমাট আসর। উপজেলার দেড় শতাধিক স্থানে এসব আসর বসে বলে জানা গেছে। প্রতিদিন ২০-৩০ লাখ টাকা লেনদেন হয় এসব আসরে। সেই হিসাবে প্রতি মাসে জুয়াড়িদের কাছে হাতবদল হয় ৬ থেকে ৯ কোটি টাকা। এদিকে, জুয়ার কারণে অনেক পরিবার সর্বস্বান্ত হচ্ছে। জুয়ার টাকা সংগ্রহ করতে গিয়ে এলাকায় বেড়েছে
২ ঘণ্টা আগে