ইমরান হোসাইন, পেকুয়া (কক্সবাজার)
৪০ শতক জমিতে মাত্র ১০৬টি গাছ। তিন থেকে চার ফুট উচ্চতার একেকটি গাছে ঝুলছে ৫০ থেকে ৮০টি করে মাল্টা। গাঢ় সবুজ রঙের মাল্টাগুলোর কোনো কোনোটিতে হলুদাভ ভাব এসেছে। ছিমছাম এবং পরিপাটি বাগানে ভাদ্র মাসের এক পশলা বৃষ্টি শেষে স্নিগ্ধতা ঝরছিল। ফলবতী গাছে ঠাসা বাগানটির মালিক কক্সবাজারের পেকুয়া উপজেলার টইটং ইউনিয়নের বটতলী মাদ্রাসাপাড়া গ্রামের বাসিন্দা ইউনুস আহমদ (৪৭)। আড়াই বছর আগে শখের বশে শুরু করা বাগানটি থেকেই এখন তাঁর আয় হয় বেশি।
গত সোমবার বিকেলে বাগান পরিচর্যার কাজের ফাঁকে এই গল্প শোনান ইউনুস আহমদ। তিনি বলেন, বাগানের জন্য আম চারা কিনতে সাতক্ষীরায় গিয়ে মাল্টার চারা নিয়ে বাড়ি ফেরেন তিনি। শৌখিন লোকজন তাঁর কাছ থেকে এসব চারা কিনে লাগায়। তবে অন্য কারও বাগানেই টেকেনি এর চারা। শুরুর দিকে তিনিও ইউনিয়নের আব্দুল্লাহর ঝিরি এলাকায় দুই একর জমিতে মাল্টার ৪০০ চারা রোপণ করেন। কিন্তু সবকটি মারা যায়। তখন কিছুটা হতাশ হয়ে পড়েন। সেই ব্যর্থতা থেকে শিক্ষা নিয়ে টইটং ইউনিয়নের জুম পাড়া এলাকায় ৪০ শতক জমিতে ১০৬টি চারা রোপণ করেন। নিবিড় পরিচর্যার মাধ্যমে ১০০ চারা বড় হয়। চলতি মৌসুমে সব গাছেই ফলন এসেছে। ইতিমধ্যে দেড় লক্ষাধিক টাকার মাল্টা বিক্রি করেছেন।
উপসহকারী কৃষি কর্মকর্তা মোকাদ্দেস মোহাম্মদ রাসেল বলেন, ‘পেকুয়ায় ইউনুস আহমদ-ই একমাত্র বারি মাল্টা চাষি।’
উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা তপন কুমার রায় বলেন, ‘বারি মাল্টা বাংলাদেশে উদ্ভাবিত একপ্রকার সাইট্রাস জাতীয় ফল। দেশের বাজারে এটি অন্যতম জনপ্রিয় ফল। পাহাড়ি ঢালু জমিতে মাল্টা চাষ ভালো হয়ে থাকে। প্রতিটি মাল্টা গাছ ১০-১২ বছর ফলন দেয়। এক মৌসুমে প্রতি গাছে ৮০-১০০ কেজি ফলন হয়। মাল্টা গাছ খুবই স্পর্শকাতর। সার-কীটনাশক দেওয়ায় তারতম্য হলে গাছের নানা সমস্যা দেখা দেয়। অনেক সময় মারা যায়। মাল্টা চাষে সফল হওয়া ইউনুস আহমদকে সহযোগিতা ও পরামর্শ দেওয়া হচ্ছে।’
৪০ শতক জমিতে মাত্র ১০৬টি গাছ। তিন থেকে চার ফুট উচ্চতার একেকটি গাছে ঝুলছে ৫০ থেকে ৮০টি করে মাল্টা। গাঢ় সবুজ রঙের মাল্টাগুলোর কোনো কোনোটিতে হলুদাভ ভাব এসেছে। ছিমছাম এবং পরিপাটি বাগানে ভাদ্র মাসের এক পশলা বৃষ্টি শেষে স্নিগ্ধতা ঝরছিল। ফলবতী গাছে ঠাসা বাগানটির মালিক কক্সবাজারের পেকুয়া উপজেলার টইটং ইউনিয়নের বটতলী মাদ্রাসাপাড়া গ্রামের বাসিন্দা ইউনুস আহমদ (৪৭)। আড়াই বছর আগে শখের বশে শুরু করা বাগানটি থেকেই এখন তাঁর আয় হয় বেশি।
গত সোমবার বিকেলে বাগান পরিচর্যার কাজের ফাঁকে এই গল্প শোনান ইউনুস আহমদ। তিনি বলেন, বাগানের জন্য আম চারা কিনতে সাতক্ষীরায় গিয়ে মাল্টার চারা নিয়ে বাড়ি ফেরেন তিনি। শৌখিন লোকজন তাঁর কাছ থেকে এসব চারা কিনে লাগায়। তবে অন্য কারও বাগানেই টেকেনি এর চারা। শুরুর দিকে তিনিও ইউনিয়নের আব্দুল্লাহর ঝিরি এলাকায় দুই একর জমিতে মাল্টার ৪০০ চারা রোপণ করেন। কিন্তু সবকটি মারা যায়। তখন কিছুটা হতাশ হয়ে পড়েন। সেই ব্যর্থতা থেকে শিক্ষা নিয়ে টইটং ইউনিয়নের জুম পাড়া এলাকায় ৪০ শতক জমিতে ১০৬টি চারা রোপণ করেন। নিবিড় পরিচর্যার মাধ্যমে ১০০ চারা বড় হয়। চলতি মৌসুমে সব গাছেই ফলন এসেছে। ইতিমধ্যে দেড় লক্ষাধিক টাকার মাল্টা বিক্রি করেছেন।
উপসহকারী কৃষি কর্মকর্তা মোকাদ্দেস মোহাম্মদ রাসেল বলেন, ‘পেকুয়ায় ইউনুস আহমদ-ই একমাত্র বারি মাল্টা চাষি।’
উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা তপন কুমার রায় বলেন, ‘বারি মাল্টা বাংলাদেশে উদ্ভাবিত একপ্রকার সাইট্রাস জাতীয় ফল। দেশের বাজারে এটি অন্যতম জনপ্রিয় ফল। পাহাড়ি ঢালু জমিতে মাল্টা চাষ ভালো হয়ে থাকে। প্রতিটি মাল্টা গাছ ১০-১২ বছর ফলন দেয়। এক মৌসুমে প্রতি গাছে ৮০-১০০ কেজি ফলন হয়। মাল্টা গাছ খুবই স্পর্শকাতর। সার-কীটনাশক দেওয়ায় তারতম্য হলে গাছের নানা সমস্যা দেখা দেয়। অনেক সময় মারা যায়। মাল্টা চাষে সফল হওয়া ইউনুস আহমদকে সহযোগিতা ও পরামর্শ দেওয়া হচ্ছে।’
সাংবাদিক মো. ফজলে রাব্বি বলেন, `আমরা পেশাগত দায়িত্ব থেকে তথ্য-প্রমাণের ভিত্তিতে সংবাদ প্রকাশ করেছি। এ মামলা হয়রানিমূলক এবং সাংবাদিকদের কণ্ঠরোধের চেষ্টা। অবিলম্বে এই হয়রানিমূলক মিথ্যা মামলা প্রত্যাহারের দাবি জানাচ্ছি।’
১০ মিনিট আগে৫ মিনিট ২১ সেকেন্ডের ছড়িয়ে পড়া ভিডিওতে দেখা যায়, শনিবার রাত ৯টার দিকে বুড়িরহাট উচ্চবিদ্যালয় মাঠে ভ্যানের ওপর শোয়া রুপলাল ও প্রদীপ লাল। ভ্যানটির তিন দিকে পুলিশ সদস্য। পুলিশ সদস্যরা হাত তুলে বাঁশিতে ফু দিয়ে লোকজনকে নিবৃত্ত করার চেষ্টা করছে। এতেই হৈ-চৈ বেড়ে যায়। পুলিশের সামনেই রুপলাল-প্রদীপকে মারধর শুর
১৬ মিনিট আগেপানি উন্নয়ন বোর্ড (পাউবো) জানিয়েছে, সকালে ৬টায় পানির উচ্চতা ছিল ৫২ দশমিক ২২ মিটার, যা ছিল বিপৎসীমার ৭ সেন্টিমিটার ওপরে। সকাল ৯টার দিকে কিছুটা কমে তা এসে দাঁড়ায় বিপৎসীমার ৫ সেন্টিমিটার ওপরে। বিপৎসীমা অতিক্রম করায় ব্যারেজের ৪৪টি জলকপাট খুলে দেয়া হয়েছে।
৪১ মিনিট আগেসরেজমিনে জানা যায়, থানচিতে মোট চারটি গণশৌচাগার রয়েছে। এর মধ্যে স্থানীয় সরকার প্রকৌশল অধিদপ্তর (এলজিইডি) এবং বান্দরবান পার্বত্য জেলা পরিষদের অর্থায়নে নির্মিত দুটি শৌচাগার ব্যবসায়ীরা ব্যক্তিগত কাজে ব্যবহার করছেন। একটি শৌচাগার বন্যার পানিতে নষ্ট হয়ে গেছে এবং আরেকটি তালাবদ্ধ অবস্থায় পড়ে আছে।
৪৪ মিনিট আগে