চাঁদপুর প্রতিনিধি
লিবিয়ার বেনগাজি শহরের আরবান এলাকায় চাঁদপুরের কচুয়া গ্রামের ইব্রাহীম ফকির (৪৬) নামের এক ব্যক্তির মৃত্যু হয়েছে। দালাল তাঁকে আটকে রেখে নির্যাতন করায় মৃত্যু হয়েছে বলে দাবি স্বজনদের। লিবিয়ার স্থানীয় সময় গত বৃহস্পতিবার রাত ৮টার দিকে তিনি মারা যান।
ইব্রাহীম উপজেলার পালাখাল মডেল ইউনিয়নের সফিবাদ গ্রামের নুরুল ইসলাম ফকিরের ছেলে। আজ শনিবার ইব্রাহীমের মৃত্যুর বিষয়টি নিশ্চিত করেছে পরিবার।
ইব্রাহীম ফকিরের মৃত্যুর বিষয়টি মোবাইল ফোনে তাঁর পরিবারকে নিশ্চিত করেন একই গ্রামের সহকর্মী আব্দুল হাকিম।
ইব্রাহীমের স্ত্রী রোজিনা বেগম জানান, সফিবাদ গ্রামের খোরশেদ আলম ইতালি নেওয়ার কথা বলে বছরখানেক আগে ইব্রাহীমকে লিবিয়ায় নিয়ে যান। সেখানে কাজ না দিয়ে তাঁকে বদ্ধ কক্ষে আটকে রেখে টাকার জন্য নানাভাবে নির্যাতন করা হতো। নির্যাতনেই ইব্রাহীমের মৃত্যু হয়েছে বলে দাবি রোজিনার।
তিনি খোরশেদ আলমের শাস্তির দাবি জানিয়েছেন। একই সঙ্গে তাঁর স্বামীর লাশ দেশে আনতে সরকারের সহযোগিতা চেয়েছেন।
একই দালালের মাধ্যমে লিবিয়া গিয়ে দুই মাস আগে দেশে আসেন কবির হোসেন। তিনি আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘আমি ও আরেকজন এক বছর পূর্বে লিবিয়া যাই। সেখানে ১৩ দিন থাকার পর পুলিশ আমাদের আটক করে দেশে পাঠিয়ে দেয়। পৃথকভাবে ইব্রাহীম চাচা গিয়েছিলেন আরও একজনসহ। দালালের কাছে আটকে থাকায় চাচা ইব্রাহীম ফকির অনেক কষ্ট পেয়েছেন। মর্মান্তিক নির্যাতন সহ্য করতে না পেরেই তিনি মৃত্যুবরণ করেন।’
স্থানীয় ইউপি সদস্য মো. জাকির হোসেন মোল্লা জানান, দালালের খপ্পরে পড়ে এলাকার অনেকেই নিঃস্ব হয়ে গেছেন। দালাল খোরশেদের কারণে অনেকেই ভিটেমাটি ছাড়া হয়েছে। ইব্রাহীমের লাশ দেশে আনতে সরকারের হস্তক্ষেপ কামনা করেন তিনি।
কচুয়া উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) মো. ইকবাল হাসান বলেন, এ বিষয়ে তিনি কিছু জানেন না। খোঁজখবর নিয়ে এ বিষয়ে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেওয়া হবে।
লিবিয়ার বেনগাজি শহরের আরবান এলাকায় চাঁদপুরের কচুয়া গ্রামের ইব্রাহীম ফকির (৪৬) নামের এক ব্যক্তির মৃত্যু হয়েছে। দালাল তাঁকে আটকে রেখে নির্যাতন করায় মৃত্যু হয়েছে বলে দাবি স্বজনদের। লিবিয়ার স্থানীয় সময় গত বৃহস্পতিবার রাত ৮টার দিকে তিনি মারা যান।
ইব্রাহীম উপজেলার পালাখাল মডেল ইউনিয়নের সফিবাদ গ্রামের নুরুল ইসলাম ফকিরের ছেলে। আজ শনিবার ইব্রাহীমের মৃত্যুর বিষয়টি নিশ্চিত করেছে পরিবার।
ইব্রাহীম ফকিরের মৃত্যুর বিষয়টি মোবাইল ফোনে তাঁর পরিবারকে নিশ্চিত করেন একই গ্রামের সহকর্মী আব্দুল হাকিম।
ইব্রাহীমের স্ত্রী রোজিনা বেগম জানান, সফিবাদ গ্রামের খোরশেদ আলম ইতালি নেওয়ার কথা বলে বছরখানেক আগে ইব্রাহীমকে লিবিয়ায় নিয়ে যান। সেখানে কাজ না দিয়ে তাঁকে বদ্ধ কক্ষে আটকে রেখে টাকার জন্য নানাভাবে নির্যাতন করা হতো। নির্যাতনেই ইব্রাহীমের মৃত্যু হয়েছে বলে দাবি রোজিনার।
তিনি খোরশেদ আলমের শাস্তির দাবি জানিয়েছেন। একই সঙ্গে তাঁর স্বামীর লাশ দেশে আনতে সরকারের সহযোগিতা চেয়েছেন।
একই দালালের মাধ্যমে লিবিয়া গিয়ে দুই মাস আগে দেশে আসেন কবির হোসেন। তিনি আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘আমি ও আরেকজন এক বছর পূর্বে লিবিয়া যাই। সেখানে ১৩ দিন থাকার পর পুলিশ আমাদের আটক করে দেশে পাঠিয়ে দেয়। পৃথকভাবে ইব্রাহীম চাচা গিয়েছিলেন আরও একজনসহ। দালালের কাছে আটকে থাকায় চাচা ইব্রাহীম ফকির অনেক কষ্ট পেয়েছেন। মর্মান্তিক নির্যাতন সহ্য করতে না পেরেই তিনি মৃত্যুবরণ করেন।’
স্থানীয় ইউপি সদস্য মো. জাকির হোসেন মোল্লা জানান, দালালের খপ্পরে পড়ে এলাকার অনেকেই নিঃস্ব হয়ে গেছেন। দালাল খোরশেদের কারণে অনেকেই ভিটেমাটি ছাড়া হয়েছে। ইব্রাহীমের লাশ দেশে আনতে সরকারের হস্তক্ষেপ কামনা করেন তিনি।
কচুয়া উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) মো. ইকবাল হাসান বলেন, এ বিষয়ে তিনি কিছু জানেন না। খোঁজখবর নিয়ে এ বিষয়ে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেওয়া হবে।
দুর্ভাগ্য পিছু ছাড়ছে না এই শিক্ষার্থীর। দুই বছর আগে বাবা মারা যান। শিক্ষকদের সহযোগিতায় কোনোরকমে পড়াশোনা চালিয়ে যাচ্ছিলেন। বিপত্তি বাধে এইচএসসি পরীক্ষার প্রথম দিন। গত বৃহস্পতিবার তিনি যখন পরীক্ষাকেন্দ্রে যাওয়ার প্রস্তুতি নিচ্ছিলেন, তখনই হঠাৎ অসুস্থ হয়ে পড়েন তাঁর মা। এ অবস্থায় মাকে নিয়ে ছুটতে হয়
৪ ঘণ্টা আগেমৌলভীবাজার শহর থেকে ৬৫ কিলোমিটার এবং কমলগঞ্জের ঘনবসতি এলাকা থেকে প্রায় ১২ কিলোমিটার দূরে ভারতের সীমান্ত এলাকায় সুনছড়া চা-বাগান। এর একটি টিলার ওপর টিনের জীর্ণ ঘর। বাইরে হেলে পড়া বাঁশে ঝুলে আছে জাতীয় পতাকা। ছোট্ট কক্ষে বাঁশের বেড়া দিয়ে দুটি কক্ষ তৈরি হয়েছে। ছোট ছোট খুপরি ঘরে চলছে পাঠদান। জীর্ণ ঘরের মত
৪ ঘণ্টা আগেচট্টগ্রাম শাহ আমানত আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে সাবেক বিমান ও পর্যটনমন্ত্রী ইঞ্জিনিয়ার মোশাররফ হোসেনের নাম ভাঙিয়ে দুটি খাবারের দোকান বসান তাঁর চাচাতো ভাই মোসাদ্দেক হোসেন নয়ন। ২০০৮ সাল থেকে দোকান দুটির ভাড়া বকেয়া ২ কোটি ১১ লাখ টাকা।
৪ ঘণ্টা আগেরংপুর মেডিকেল কলেজ (রমেক) হাসপাতালে ১৩ বছর আগে ১০ শয্যার নিবিড় পরিচর্যা কেন্দ্র (আইসিইউ) চালু করা হয়। এর মধ্যে একটি শয্যা দীর্ঘদিন ধরে নষ্ট। এখন ৯ শয্যার ইউনিটই পুরো রংপুর বিভাগের দুই কোটির বেশি মানুষের একমাত্র সরকারি আশ্রয়স্থল।
৫ ঘণ্টা আগে