নিজস্ব প্রতিবেদক, চট্টগ্রাম
দেশব্যাপী ইন্টার্ন চিকিৎসকদের চলমান কর্মবিরতির কারণে চিকিৎসক সংকটে চট্টগ্রাম মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের বহির্বিভাগে চিকিৎসাসেবা বন্ধ হয়ে গেছে। এতে বিপাকে পড়েছেন দূরদূরান্ত থেকে চিকিৎসা নিতে আসা রোগী ও তাদের স্বজনেরা।
বহির্বিভাগের সামনে অপেক্ষমাণ রোগীদের অভিযোগ, সকাল ৯টা থেকে কাউন্টারে টিকিট বিক্রি করা হলে সাড়ে ১০টার দিকে বন্ধ করে দেওয়া হয়। অনেকে টিকিট কেটেও ডাক্তার দেখাতে পারছেন না।
চট্টগ্রামের রাউজান থেকে বৃদ্ধ মাকে নিয়ে মেডিকেলে আসা নজিবুর ইসলাম বলেন, ‘সকাল ৯টায় টিকিট নিয়েছি, এখনো ডাক্তার দেখাতে পারিনি। আজকে ডাক্তার দেখাতে পারব কিনা, জানি না। এ রকম হবে জানলে এত কষ্ট করে রোজার দিনে মাকে নিয়ে এখানে আসতাম না।’
হাসপাতালের পরিচালক ব্রিগেডিয়ার তসলিম উদ্দিন বলেন, ইন্টার্ন চিকিৎসকেরা কর্মবিরতিতে থাকায় বিভিন্ন ওয়ার্ডে সেবা দিতে তাঁদের অভাব পূরণ করছেন হাসপাতালের সিনিয়র ও জুনিয়র ডাক্তাররা। তবে চিকিৎসক সংকট দেখা দেওয়ায় বহির্বিভাগের সেবা কিছুটা ব্যাহত হচ্ছে।
এদিকে দুপুর ১২টার দিকে একাডেমি ভবনের সামনে ইন্টার্ন চিকিৎসক ও মেডিকেল কলেজের শিক্ষার্থীদের বিক্ষোভ করতে দেখা গেছে।
দেশব্যাপী ইন্টার্ন চিকিৎসকদের চলমান কর্মবিরতির কারণে চিকিৎসক সংকটে চট্টগ্রাম মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের বহির্বিভাগে চিকিৎসাসেবা বন্ধ হয়ে গেছে। এতে বিপাকে পড়েছেন দূরদূরান্ত থেকে চিকিৎসা নিতে আসা রোগী ও তাদের স্বজনেরা।
বহির্বিভাগের সামনে অপেক্ষমাণ রোগীদের অভিযোগ, সকাল ৯টা থেকে কাউন্টারে টিকিট বিক্রি করা হলে সাড়ে ১০টার দিকে বন্ধ করে দেওয়া হয়। অনেকে টিকিট কেটেও ডাক্তার দেখাতে পারছেন না।
চট্টগ্রামের রাউজান থেকে বৃদ্ধ মাকে নিয়ে মেডিকেলে আসা নজিবুর ইসলাম বলেন, ‘সকাল ৯টায় টিকিট নিয়েছি, এখনো ডাক্তার দেখাতে পারিনি। আজকে ডাক্তার দেখাতে পারব কিনা, জানি না। এ রকম হবে জানলে এত কষ্ট করে রোজার দিনে মাকে নিয়ে এখানে আসতাম না।’
হাসপাতালের পরিচালক ব্রিগেডিয়ার তসলিম উদ্দিন বলেন, ইন্টার্ন চিকিৎসকেরা কর্মবিরতিতে থাকায় বিভিন্ন ওয়ার্ডে সেবা দিতে তাঁদের অভাব পূরণ করছেন হাসপাতালের সিনিয়র ও জুনিয়র ডাক্তাররা। তবে চিকিৎসক সংকট দেখা দেওয়ায় বহির্বিভাগের সেবা কিছুটা ব্যাহত হচ্ছে।
এদিকে দুপুর ১২টার দিকে একাডেমি ভবনের সামনে ইন্টার্ন চিকিৎসক ও মেডিকেল কলেজের শিক্ষার্থীদের বিক্ষোভ করতে দেখা গেছে।
২০১৯ সালের গোড়ায় মডেল মসজিদের কাজ শুরু হয়। এখন ২০২৫ সালের মাঝামাঝি চলছে, প্রায় সাত বছর পার হলেও ৮০ শতাংশ কাজও শেষ হয়নি। অথচ তিন বছরের চুক্তিতে কাজ শুরু হয়েছিল।”
১৩ মিনিট আগেজমানো পানি পচে দুর্গন্ধ ছড়াচ্ছে, মশা ও মাছির জন্ম হয়ে পরিবেশ চরম আকারে দুষিত হচ্ছে। দ্রুত পৌর শহরের অর্ধলাখ মানুষকে রক্ষায় কালভার্ট ও ড্রেনেজ দখল করে স্থাপনা উচ্ছেদের দাবি জানিয়েছেন ভুক্তভোগীরা। অভিযোগ রয়েছে পৌর কর্তৃপক্ষ পানি নিস্কাশনে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেয়ার আশ্বাস দিলেও কার্যকর ব্যবস্থা নিচ্ছেন
১৬ মিনিট আগেসরেজমিনে কুর্নী ও বহনতলী এলাকায় গিয়ে দেখা গেছে, সড়কের বিভিন্ন স্থানে বড় বড় গর্তে বৃষ্টির পানি জমে আছে। এতে গর্তের গভীরতা ও অবস্থান বোঝা কঠিন হয়ে পড়েছে চালকদের জন্য। প্রতিনিয়ত যানবাহন এসব গর্তে পড়ে দুর্ঘটনার শিকার হচ্ছে।
২৭ মিনিট আগেউপজেলার বড়বিল-তুলাবিল-কালাপানি সড়কের পান্নাবিল এলাকায় একটি ব্রিজ সম্পূর্ণভাবে দেবে গেছে। এ ছাড়া একসত্যাপাড়া-বড়বিল, যোগ্যাছোলা-আছারতলী ও গচ্ছাবিল-চইক্যাবিল সড়কে চলমান কার্পেটিং প্রকল্পের ৪০-৫০ শতাংশ ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে। কংক্রিট-বালু দিয়ে প্রস্তুত সড়ক অংশ খরস্রোতে ভেসে গেছে।
৩১ মিনিট আগে