প্রতিনিধি, রাঙ্গুনিয়া (চট্টগ্রাম)
চট্টগ্রামের রাঙ্গুনিয়ার গুমাই বিলের মাঠ এখন সবুজে ছেয়ে গেছে। যেদিকে চোখ যায়, সবুজ স্বপ্নে ভেসে ওঠে কৃষকের মন। চলতি বছর বৃষ্টি ভালো হওয়ায় বিলের সোয়া ৩ হাজার হেক্টর জমিতে আমনের চাষ হয়েছে। এতে ১৫ হাজার কৃষক ধানের বাম্পার ফলনের স্বপ্ন দেখছেন।
উপজেলা কৃষি অফিসের উপসহকারী কৃষি কর্মকর্তা লোকন বিশ্বাস বলেন, উপজেলার চন্দ্রঘোনা-কদমতলী, মরিয়মনগর, হোসনাবাদ, রাঙ্গুনিয়া ইউনিয়ন ও পৌরসভার ৭, ৮ ও ৯ নম্বর ওয়ার্ডের বিস্তীর্ণ এলাকাজুড়ে রয়েছে গুমাই বিল। প্রতিবছরের মতো এ বছরও গুমাই বিলে ৩ হাজার ২৯০ হেক্টর জমিতে আমনের চাষ করা হয়েছে। এর মধ্যে প্রায় ৩ হাজার হেক্টর জমিতেই উচ্চফলনশীল (উফশী) ব্রি ৯৫, বীনা ১৭, স্বর্ণা ৫, ব্রি ৭১, ব্রি ৭৫, ব্রি ৪৯, ব্রি ৫০, ব্রি ৫২, ব্রি ৭২ ও ব্রি ৮১ জাতের আমনের চারা রোপণ করা হয়েছে। এ ছাড়া ১০০ হেক্টর জমিতে স্থানীয় কালিজিরা, বিন্নি ধান জাতের এবং বাকি ৯০ হেক্টর জমিতে চাষ করা হয়েছে হাইব্রিড জাতের আমন ধান।
কৃষি কর্মকর্তা আরও বলেন, আবহাওয়া অনুকূলে থাকলে চলতি মৌসুমে গুমাই বিল থেকে প্রতি হেক্টরে সাড়ে ৫ টন হিসাবে ১৮ হাজার ৯৫ মেট্রিক টন ধান ঘরে তুলতে পারবেন কৃষকেরা।
রাঙ্গুনিয়ার গুমাই বিলের কৃষক মোবারক হোসেন বলেন, `এ বছর দুই একর জমিতে আমনের আবাদ করেছি। এর মধ্যে নিজের জমি আছে মাত্র ৪০ শতাংশ। বাকি ৬০ শতাংশ জমি বর্গা নিয়ে চাষ করেছি। কৃষি অফিসের পরামর্শে উফশী জাতের আমনের চারা রোপণ করি। জমিতে সার থেকে শুরু করে কীটনাশক—সবকিছুই ব্যবহার করেছি তাঁদের পরামর্শে। সবকিছু মিলিয়ে এবার ভালো ফলনের আশা করছি।'
মরিয়মনগরের টিলা গ্রামের বাসিন্দা আবদুর রহমান বলেন, `শরতের মাঝামাঝি সময়েও বৃষ্টির দেখা মিলছে। আবহাওয়া বেশ ভালো। এ বছর এখানে অতিবৃষ্টি হয়নি, তাই বন্যাও হয়নি। ফলে মাঠ সবুজে ভরে উঠেছে। কোনোরূপ প্রাকৃতিক দুর্যোগ আঘাত না করলে এ বছর ভালো ফলন পাব বলে মনে করছি।'
উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা কারিমা আকতার বলেন, কৃষি অফিসের মাঠ পর্যায়ে তদারকি, সময়মতো কীটনাশক প্রয়োগ ও কীট দমনে প্রাকৃতিক পদ্ধতি ব্যবহার এবং আবহাওয়া ঠিক থাকলে এবার আমনের ফলন প্রত্যাশার চেয়েও ভালো হবে।
চট্টগ্রাম উত্তর জেলা কৃষক লীগের সাধারণ সম্পাদক ও উপজেলা ভাইস চেয়ারম্যান শফিকুল ইসলাম বলেন, `চট্টগ্রামের গুমাই বিলের দিকে তাকালে চোখ ভরে যায়। আমনের বাম্পার ফলনের আশায় বিভোর হয়ে আছেন কৃষকেরা। এবার আবহাওয়া ঠিক থাকলে তাঁদের গোলা ধানে ভরে যাবে বলে আশা করছি।'
চট্টগ্রামের রাঙ্গুনিয়ার গুমাই বিলের মাঠ এখন সবুজে ছেয়ে গেছে। যেদিকে চোখ যায়, সবুজ স্বপ্নে ভেসে ওঠে কৃষকের মন। চলতি বছর বৃষ্টি ভালো হওয়ায় বিলের সোয়া ৩ হাজার হেক্টর জমিতে আমনের চাষ হয়েছে। এতে ১৫ হাজার কৃষক ধানের বাম্পার ফলনের স্বপ্ন দেখছেন।
উপজেলা কৃষি অফিসের উপসহকারী কৃষি কর্মকর্তা লোকন বিশ্বাস বলেন, উপজেলার চন্দ্রঘোনা-কদমতলী, মরিয়মনগর, হোসনাবাদ, রাঙ্গুনিয়া ইউনিয়ন ও পৌরসভার ৭, ৮ ও ৯ নম্বর ওয়ার্ডের বিস্তীর্ণ এলাকাজুড়ে রয়েছে গুমাই বিল। প্রতিবছরের মতো এ বছরও গুমাই বিলে ৩ হাজার ২৯০ হেক্টর জমিতে আমনের চাষ করা হয়েছে। এর মধ্যে প্রায় ৩ হাজার হেক্টর জমিতেই উচ্চফলনশীল (উফশী) ব্রি ৯৫, বীনা ১৭, স্বর্ণা ৫, ব্রি ৭১, ব্রি ৭৫, ব্রি ৪৯, ব্রি ৫০, ব্রি ৫২, ব্রি ৭২ ও ব্রি ৮১ জাতের আমনের চারা রোপণ করা হয়েছে। এ ছাড়া ১০০ হেক্টর জমিতে স্থানীয় কালিজিরা, বিন্নি ধান জাতের এবং বাকি ৯০ হেক্টর জমিতে চাষ করা হয়েছে হাইব্রিড জাতের আমন ধান।
কৃষি কর্মকর্তা আরও বলেন, আবহাওয়া অনুকূলে থাকলে চলতি মৌসুমে গুমাই বিল থেকে প্রতি হেক্টরে সাড়ে ৫ টন হিসাবে ১৮ হাজার ৯৫ মেট্রিক টন ধান ঘরে তুলতে পারবেন কৃষকেরা।
রাঙ্গুনিয়ার গুমাই বিলের কৃষক মোবারক হোসেন বলেন, `এ বছর দুই একর জমিতে আমনের আবাদ করেছি। এর মধ্যে নিজের জমি আছে মাত্র ৪০ শতাংশ। বাকি ৬০ শতাংশ জমি বর্গা নিয়ে চাষ করেছি। কৃষি অফিসের পরামর্শে উফশী জাতের আমনের চারা রোপণ করি। জমিতে সার থেকে শুরু করে কীটনাশক—সবকিছুই ব্যবহার করেছি তাঁদের পরামর্শে। সবকিছু মিলিয়ে এবার ভালো ফলনের আশা করছি।'
মরিয়মনগরের টিলা গ্রামের বাসিন্দা আবদুর রহমান বলেন, `শরতের মাঝামাঝি সময়েও বৃষ্টির দেখা মিলছে। আবহাওয়া বেশ ভালো। এ বছর এখানে অতিবৃষ্টি হয়নি, তাই বন্যাও হয়নি। ফলে মাঠ সবুজে ভরে উঠেছে। কোনোরূপ প্রাকৃতিক দুর্যোগ আঘাত না করলে এ বছর ভালো ফলন পাব বলে মনে করছি।'
উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা কারিমা আকতার বলেন, কৃষি অফিসের মাঠ পর্যায়ে তদারকি, সময়মতো কীটনাশক প্রয়োগ ও কীট দমনে প্রাকৃতিক পদ্ধতি ব্যবহার এবং আবহাওয়া ঠিক থাকলে এবার আমনের ফলন প্রত্যাশার চেয়েও ভালো হবে।
চট্টগ্রাম উত্তর জেলা কৃষক লীগের সাধারণ সম্পাদক ও উপজেলা ভাইস চেয়ারম্যান শফিকুল ইসলাম বলেন, `চট্টগ্রামের গুমাই বিলের দিকে তাকালে চোখ ভরে যায়। আমনের বাম্পার ফলনের আশায় বিভোর হয়ে আছেন কৃষকেরা। এবার আবহাওয়া ঠিক থাকলে তাঁদের গোলা ধানে ভরে যাবে বলে আশা করছি।'
চাঁপাইনবাবগঞ্জ সদর উপজেলার বাখের আলী বিওপি এলাকার আলীমনগর ঘাট থেকে এক যুবককে মাদকসহ আটকের ঘটনায় ৫৩ বিজিবি সদস্যদের বিরুদ্ধে মাদক দিয়ে ফাঁসানোর অভিযোগ উঠেছে। আজ শুক্রবার বিকেলে সদর উপজেলার রামচন্দ্রপুর হাটের কোথালীপাড়া এলাকায় চারজন বিজিবি সদস্য রামচন্দ্রপুর গ্রামের ফজলুর রহমানের ছেলে সাজিদ আহমেদ
০১ জানুয়ারি ১৯৭০রবীন্দ্র বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রস্তাবিত স্থায়ী ক্যাম্পাস নির্মাণ আটকাতে গভীর ষড়যন্ত্র চলছে দাবি করে পৃথক দুটি সংবাদ সম্মেলন করেছেন বিশ্ববিদ্যালয়টির শিক্ষক-কর্মকর্তা-কর্মচারী ও শিক্ষার্থীরা। এ সময় তাঁরা আগামী একনেক সভায় প্রকল্প অনুমোদন না হলে কঠোর কর্মসূচিরও হুঁশিয়ারি দেন। শুক্রবার বেলা ১১টার দিকে...
৩৯ মিনিট আগেহবিগঞ্জের মাধবপুরে চাঁদাবাজির অভিযোগে সেনাবাহিনীর হাতে আটক মাধবপুর উপজেলা ছাত্রদলের সদস্যসচিব জামিল চৌধুরীর বিরুদ্ধে চাঁদাবাজি মামলার বাদী অরূপ চৌধুরীকে মাদক ও ডাকাতি মামলায় গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ। অরূপ চৌধুরীকে শায়েস্তাগঞ্জ থানার একটি ডাকাতি মামলায় মাধবপুর থেকে গ্রেপ্তার করা হয় বলে...
১ ঘণ্টা আগেঅনৈতিক কাজে জড়িত থাকার অভিযোগে মানিকগঞ্জের সিংগাইরে মো. রউফুল মুনশি নামের এক ছাত্রদল নেতাকে বহিষ্কার করা হয়েছে। আজ শুক্রবার জেলা ছাত্রদলের দপ্তর সম্পাদক মো. শোয়েব হোসেন স্বাক্ষরিত বিজ্ঞপ্তিতে এই তথ্য জানানো হয়।
১ ঘণ্টা আগে