নোয়াখালী প্রতিনিধি
নোয়াখালীর বেগমগঞ্জ উপজেলার রসুলপুর ইউনিয়নে শাহ পরান (৯) নামের এক মাদ্রাসাছাত্রের লাশ উদ্ধার করেছে পুলিশ। আজ সোমবার দুপুরে উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স থেকে লাশটি উদ্ধার করা হয়। নিহতের পরিবারের দাবি শাহ পরানকে হত্যা করা হয়েছে। তবে পুলিশ বলছে, নিহতের মৃতদেহ ময়নাতদন্ত শেষে মৃত্যুর কারণ জানা যাবে।
পুলিশ উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স থেকে লাশটি উদ্ধার ময়নাতদন্তের জন্য ২৫০ শয্যা নোয়াখালী জেনারেল হাসপাতালের মর্গে পাঠিয়েছে। নিহত শিশু শাহ পরান রসুলপুর ইউনিয়নের এনায়েতপুর গ্রামের আবদুর রহিমের ছেলে। সে স্থানীয় আশরাফুল উলুম মাদ্রাসার তৃতীয় জামাতের ছাত্র।
নিহত শিশুর মা নাছিমা আক্তার জানান, তাঁর সন্তান আশরাফুল উলুম মাদ্রাসায় আবাসিক থেকে পড়ালেখা করত। রোববার বিকেলে তিনি নিজে সুস্থ অবস্থায় ছেলেকে মাদ্রাসায় রেখে আসেন। সোমবার সকাল ১০টার দিকে মাদ্রাসা থেকে জানানো হয় ছেলে অসুস্থ, তাকে হাসপাতাল ভর্তি করা হয়েছে। পরে হাসপাতালে এসে দেখেন ছেলের মৃতদেহ পড়ে আছে। তাঁর দাবি, ছেলেটিকে হত্যা করেছে মাদ্রাসা কর্তৃপক্ষ।
এ বিষয়ে মাদ্রাসার সুপার বা মাদ্রাসা কর্তৃপক্ষের কোনো বক্তব্য পাওয়া যায়নি। মাদ্রাসায় গিয়েও দেখা মেলেনি কোনো শিক্ষক বা দায়িত্বশীলদের।
বেগমগঞ্জ উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের মেডিকেল অফিসার রিয়াদ হোসেন জানান, সকালে আশরাফুল উলুম মাদ্রাসার শিক্ষক বেলায়াতে ও কাউসার বাচ্চাটিকে হাসপাতালে নিয়ে আসেন। প্রাথমিকভাবে দেখে তাকে মৃত মনে হয়েছিল, তারপরও আমরা তাকে পরীক্ষা নিরীক্ষা করার পর নিশ্চিত হই সে আগেই মারা গেছে।
বেগমগঞ্জ মডেল থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মীর জাহেদুল হক রনি বলেন, ওই শিশুকে সকালে হাসপাতালে আনা হলে কর্তব্যরত চিকিৎসক তাকে মৃত ঘোষণা করেন। পরে পুলিশে খবর দিলে মৃতদেহটি উদ্ধার করে ময়নাতদন্তের জন্য মরদেহ মর্গে পাঠানো হয়। এ ঘটনায় একটি অপমৃত্যু মামলা হয়েছে, ময়নাতদন্ত প্রতিবেদন পাওয়ার পর আইনগত ব্যবস্থা নেওয়া হবে।
নোয়াখালীর বেগমগঞ্জ উপজেলার রসুলপুর ইউনিয়নে শাহ পরান (৯) নামের এক মাদ্রাসাছাত্রের লাশ উদ্ধার করেছে পুলিশ। আজ সোমবার দুপুরে উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স থেকে লাশটি উদ্ধার করা হয়। নিহতের পরিবারের দাবি শাহ পরানকে হত্যা করা হয়েছে। তবে পুলিশ বলছে, নিহতের মৃতদেহ ময়নাতদন্ত শেষে মৃত্যুর কারণ জানা যাবে।
পুলিশ উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স থেকে লাশটি উদ্ধার ময়নাতদন্তের জন্য ২৫০ শয্যা নোয়াখালী জেনারেল হাসপাতালের মর্গে পাঠিয়েছে। নিহত শিশু শাহ পরান রসুলপুর ইউনিয়নের এনায়েতপুর গ্রামের আবদুর রহিমের ছেলে। সে স্থানীয় আশরাফুল উলুম মাদ্রাসার তৃতীয় জামাতের ছাত্র।
নিহত শিশুর মা নাছিমা আক্তার জানান, তাঁর সন্তান আশরাফুল উলুম মাদ্রাসায় আবাসিক থেকে পড়ালেখা করত। রোববার বিকেলে তিনি নিজে সুস্থ অবস্থায় ছেলেকে মাদ্রাসায় রেখে আসেন। সোমবার সকাল ১০টার দিকে মাদ্রাসা থেকে জানানো হয় ছেলে অসুস্থ, তাকে হাসপাতাল ভর্তি করা হয়েছে। পরে হাসপাতালে এসে দেখেন ছেলের মৃতদেহ পড়ে আছে। তাঁর দাবি, ছেলেটিকে হত্যা করেছে মাদ্রাসা কর্তৃপক্ষ।
এ বিষয়ে মাদ্রাসার সুপার বা মাদ্রাসা কর্তৃপক্ষের কোনো বক্তব্য পাওয়া যায়নি। মাদ্রাসায় গিয়েও দেখা মেলেনি কোনো শিক্ষক বা দায়িত্বশীলদের।
বেগমগঞ্জ উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের মেডিকেল অফিসার রিয়াদ হোসেন জানান, সকালে আশরাফুল উলুম মাদ্রাসার শিক্ষক বেলায়াতে ও কাউসার বাচ্চাটিকে হাসপাতালে নিয়ে আসেন। প্রাথমিকভাবে দেখে তাকে মৃত মনে হয়েছিল, তারপরও আমরা তাকে পরীক্ষা নিরীক্ষা করার পর নিশ্চিত হই সে আগেই মারা গেছে।
বেগমগঞ্জ মডেল থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মীর জাহেদুল হক রনি বলেন, ওই শিশুকে সকালে হাসপাতালে আনা হলে কর্তব্যরত চিকিৎসক তাকে মৃত ঘোষণা করেন। পরে পুলিশে খবর দিলে মৃতদেহটি উদ্ধার করে ময়নাতদন্তের জন্য মরদেহ মর্গে পাঠানো হয়। এ ঘটনায় একটি অপমৃত্যু মামলা হয়েছে, ময়নাতদন্ত প্রতিবেদন পাওয়ার পর আইনগত ব্যবস্থা নেওয়া হবে।
রাজধানীর একটি আবাসিক এলাকা থেকে গত সোমবার (২৮ এপ্রিল) নিখোঁজ হন নর্থ সাউথ বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্রী তাহিয়া। নিখোঁজ হওয়ার একদিন পর আজ বুধবার (৩০ এপ্রিল) বিকেল ৪টার দিকে তাঁকে কুড়িল বিশ্বরোড এলাকা থেকে উদ্ধার করেছে পুলিশ। বিকেল তাঁকে উদ্ধারের বিষয়টি আজকের পত্রিকাকে নিশ্চিত করেছেন ভাটারা থানার...
৩ ঘণ্টা আগেমালিকদের সব রকম অপকৌশল ও চাতুরতা সম্পর্কে শ্রমিকেরা সজাগ, সতর্ক ও সচেতন। মহান মে দিবসের বিপ্লবী চেতনাকে ধারণ করে দাবি ও অধিকার বাস্তবায়নের আন্দোলন বেগবান করতে হবে।
৪ ঘণ্টা আগেমাদারীপুরের শিবচরে নিজের ১৫ বছর বয়সী প্রতিবন্ধী ছেলেকে আড়িয়াল খাঁ নদে ফেলে দিয়েছেন এক মা। আজ বুধবার সন্ধ্যা সাড়ে ৭টার পর উপজেলার দত্তপাড়া ইউনিয়নের আড়িয়াল খাঁ নদের হাজি শরীয়তুল্লাহ সেতুতে এ ঘটনা ঘটে। প্রতিবন্ধী ছেলের বোঝা বইতে না পেরে ছেলেকে নদে ফেলে দিয়েছেন বলে জানিয়েছেন ওই নারী।
৪ ঘণ্টা আগেনোয়াখালীর সদর উপজেলায় মাদ্রাসা থেকে জোবায়ের ইবনে জিদান (১২) নামের এক শিক্ষার্থীর লাশ উদ্ধার করা হয়েছে। শিশুটির পরিবারের অভিযোগ, মাদ্রাসার শিক্ষকেরা নির্যাতনে জিদানকে হত্যা করে লাশ শৌচাগারে ঝুলিয়ে রেখেছেন। আজ বুধবার সন্ধ্যায় নোয়াখালী পৌরসভার ৯ নম্বর ওয়ার্ডের মহব্বতপুর কাঞ্চন মেম্বারের পোল
৪ ঘণ্টা আগে