নিজস্ব প্রতিবেদক, চট্টগ্রাম
চট্টগ্রামে একটি চার তারকা হোটেলের কক্ষ থেকে পোল্যান্ডের এক নাগরিকের রক্তাক্ত মরদেহ উদ্ধার করা হয়েছে। আজ সোমবার সকালে চট্টগ্রাম নগরের জিইসি মোড়ে অবস্থিত ‘দ্য পেনিনসুলা চিটাগাং’ নামের ওই হোটেল থেকে লাশটি উদ্ধার করে পুলিশ। পুলিশ বলছে, তাঁর মাথার পেছনে ও শরীরের বিভিন্ন জায়গায় আঘাতের চিহ্ন রয়েছে।
হোটেলের নথিতে ওই ব্যক্তির নাম Zdzislaw michal czeryba (জিস্লাভ মিহাল চেরিবা) এবং বয়স ৫৮ উল্লেখ রয়েছে। তিনি ঢাকার বিগ স্টার নামের একটি বায়িং হাউসে কোয়ালিটি কন্ট্রোলার হিসেবে কাজ করে আসছিলেন। গত ২৪ ফেব্রুয়ারি তিনি চট্টগ্রামে কেনপার্ক নামের একটি গার্মেন্টস পরিদর্শনের জন্য আসেন। সে সময় জিইসি মোড়ে অবস্থিত হোটেল পেনিনসুলার ৯১৫ নম্বর কক্ষে ওঠেন।
চট্টগ্রাম মেট্রোপলিটন পুলিশের উপকমিশনার মোস্তাফিজুর রহমান ঘটনাস্থল পরিদর্শনে শেষে হোটেলটিতে উপস্থিত সাংবাদিকদের বলেন, ওই ব্যক্তি বায়িং হাউসের হয়ে চট্টগ্রামে একটি গার্মেন্টস পরিদর্শনের জন্য এখানে এসেছিলেন। গত রোববার রাত থেকে সকাল পর্যন্ত ওনার কক্ষের দরজা বন্ধ থাকায় হোটেল কর্তৃপক্ষের সন্দেহ হয়। পরে কর্তৃপক্ষ রুমের বিকল্প চাবি দিয়ে দরজা খোলার পর দরজার পাশে পোল্যান্ডের ওই নাগরিককে রক্তাক্ত অবস্থায় পড়ে থাকতে দেখে পুলিশকে খবর দেয়।
উপকমিশনার মোস্তাফিজুর রহমান বলেন, ‘তাঁর মাথার পেছনে ও শরীরের বিভিন্ন জায়গায় আঘাতের চিহ্ন পাওয়া গেছে। পুরো কক্ষটি রক্তাক্ত অবস্থায় ও এলোমেলো ছিল। তাতে আমরা প্রাথমিকভাবে সন্দেহ করছি, এটা একটা হত্যাকাণ্ড হতে পারে।’ তবে পুরো বিষয়টি বলা যাবে তাঁর ফরেনসিক, মেডিকেল রিপোর্ট ও অন্যান্য তথ্য উপাত্ত যাচাই-বাছাই সাপেক্ষে। এ ছাড়া ঘটনাটি কীভাবে ঘটেছে তা জানতে ঘটনাস্থলের সিসিটিভি ফুটেজ, ফরেনসিক সংগ্রহ নানা আলামত উদ্ধারে সিআইডি ও পিবিআই কাজ করছে।
পুলিশ জানায়, ২০১৮ সাল থেকে ওই নাগরিক চট্টগ্রামে বহুবার এসেছেন। সর্বশেষ গত ডিসেম্বরেও তিনি এখানে এসেছিলেন। এ সময় একই হোটেলটিতে ছিলেন। পরে ক্রিসমাসে ছুটিতে তিনি নিজ দেশ পোল্যান্ডে ফিরে যান। গত ২৪ ফেব্রুয়ারি তিনি আবার ফ্লাই দুবাই করে চট্টগ্রামে আসার পর বিমানবন্দর থেকে সরাসরি এই হোটেলে আসেন।
এই বিষয়ে হোটেল পেনিনসুলা কর্তৃপক্ষের কেউ কথা বলতে রাজি হয়নি। তবে হোটেলটির একজন কর্মকর্তা দাবি করেছেন, বায়াররা তাঁকে ফোনে না পেয়ে হোটেলের ফোন নম্বরের যোগাযোগ করেন। এ সময় পোল্যান্ডের ওই নাগরিকের রুমে গিয়ে একটু দেখে আসার জন্য বলা হয়। পরে হোটেল কর্তৃপক্ষ ৯১৫ নম্বর কক্ষে গেলে ভেতর থেকে দরজা লক করা অবস্থায় পায়। এ সময় বাইরে থেকে দরজার ওপর ‘ডন্ট ডিস্টার্ব’ সাইনবোর্ড ঝোলানো ছিল।
চট্টগ্রামে একটি চার তারকা হোটেলের কক্ষ থেকে পোল্যান্ডের এক নাগরিকের রক্তাক্ত মরদেহ উদ্ধার করা হয়েছে। আজ সোমবার সকালে চট্টগ্রাম নগরের জিইসি মোড়ে অবস্থিত ‘দ্য পেনিনসুলা চিটাগাং’ নামের ওই হোটেল থেকে লাশটি উদ্ধার করে পুলিশ। পুলিশ বলছে, তাঁর মাথার পেছনে ও শরীরের বিভিন্ন জায়গায় আঘাতের চিহ্ন রয়েছে।
হোটেলের নথিতে ওই ব্যক্তির নাম Zdzislaw michal czeryba (জিস্লাভ মিহাল চেরিবা) এবং বয়স ৫৮ উল্লেখ রয়েছে। তিনি ঢাকার বিগ স্টার নামের একটি বায়িং হাউসে কোয়ালিটি কন্ট্রোলার হিসেবে কাজ করে আসছিলেন। গত ২৪ ফেব্রুয়ারি তিনি চট্টগ্রামে কেনপার্ক নামের একটি গার্মেন্টস পরিদর্শনের জন্য আসেন। সে সময় জিইসি মোড়ে অবস্থিত হোটেল পেনিনসুলার ৯১৫ নম্বর কক্ষে ওঠেন।
চট্টগ্রাম মেট্রোপলিটন পুলিশের উপকমিশনার মোস্তাফিজুর রহমান ঘটনাস্থল পরিদর্শনে শেষে হোটেলটিতে উপস্থিত সাংবাদিকদের বলেন, ওই ব্যক্তি বায়িং হাউসের হয়ে চট্টগ্রামে একটি গার্মেন্টস পরিদর্শনের জন্য এখানে এসেছিলেন। গত রোববার রাত থেকে সকাল পর্যন্ত ওনার কক্ষের দরজা বন্ধ থাকায় হোটেল কর্তৃপক্ষের সন্দেহ হয়। পরে কর্তৃপক্ষ রুমের বিকল্প চাবি দিয়ে দরজা খোলার পর দরজার পাশে পোল্যান্ডের ওই নাগরিককে রক্তাক্ত অবস্থায় পড়ে থাকতে দেখে পুলিশকে খবর দেয়।
উপকমিশনার মোস্তাফিজুর রহমান বলেন, ‘তাঁর মাথার পেছনে ও শরীরের বিভিন্ন জায়গায় আঘাতের চিহ্ন পাওয়া গেছে। পুরো কক্ষটি রক্তাক্ত অবস্থায় ও এলোমেলো ছিল। তাতে আমরা প্রাথমিকভাবে সন্দেহ করছি, এটা একটা হত্যাকাণ্ড হতে পারে।’ তবে পুরো বিষয়টি বলা যাবে তাঁর ফরেনসিক, মেডিকেল রিপোর্ট ও অন্যান্য তথ্য উপাত্ত যাচাই-বাছাই সাপেক্ষে। এ ছাড়া ঘটনাটি কীভাবে ঘটেছে তা জানতে ঘটনাস্থলের সিসিটিভি ফুটেজ, ফরেনসিক সংগ্রহ নানা আলামত উদ্ধারে সিআইডি ও পিবিআই কাজ করছে।
পুলিশ জানায়, ২০১৮ সাল থেকে ওই নাগরিক চট্টগ্রামে বহুবার এসেছেন। সর্বশেষ গত ডিসেম্বরেও তিনি এখানে এসেছিলেন। এ সময় একই হোটেলটিতে ছিলেন। পরে ক্রিসমাসে ছুটিতে তিনি নিজ দেশ পোল্যান্ডে ফিরে যান। গত ২৪ ফেব্রুয়ারি তিনি আবার ফ্লাই দুবাই করে চট্টগ্রামে আসার পর বিমানবন্দর থেকে সরাসরি এই হোটেলে আসেন।
এই বিষয়ে হোটেল পেনিনসুলা কর্তৃপক্ষের কেউ কথা বলতে রাজি হয়নি। তবে হোটেলটির একজন কর্মকর্তা দাবি করেছেন, বায়াররা তাঁকে ফোনে না পেয়ে হোটেলের ফোন নম্বরের যোগাযোগ করেন। এ সময় পোল্যান্ডের ওই নাগরিকের রুমে গিয়ে একটু দেখে আসার জন্য বলা হয়। পরে হোটেল কর্তৃপক্ষ ৯১৫ নম্বর কক্ষে গেলে ভেতর থেকে দরজা লক করা অবস্থায় পায়। এ সময় বাইরে থেকে দরজার ওপর ‘ডন্ট ডিস্টার্ব’ সাইনবোর্ড ঝোলানো ছিল।
তিনি টেকের বাজারে কাগজপত্র ফটোকপি করতে গেলে স্থানীয় বিএনপির কর্মী গিয়াস উদ্দিন দেওয়ান, তাঁর ছেলে রিয়াজুল ইসলাম জিসান এবং সহযোগী আজমাইন চৌধুরীসহ আরও তিন-চারজন মিলে তাঁর পথরোধ করে। একপর্যায়ে গিয়াস উদ্দিন বাঁশের লাঠি দিয়ে তাঁর মাথায় আঘাত করেন এবং অন্যরা এলোপাতাড়ি মারধর করেন। এতে তিনি গুরুতর আহত হন।
৩০ মিনিট আগেনারায়ণগঞ্জের সোনারগাঁয়ে চাঁদা চেয়ে না পেয়ে বন্দুক দিয়ে গুলি করে হত্যার হুমকির অভিযোগে অস্ত্রধারী এক বিএনপি নেতাকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ। গতকাল রোববার রাতে তাঁকে উপজেলার সাদিপুর ইউনিয়নের আমগাঁও এলাকা থেকে গ্রেপ্তার করা হয়। গ্রেপ্তার ব্যক্তির নাম শাহজাহান ভূঁইয়া।
১ ঘণ্টা আগে২২ জুন রাতে বিস্ফোরণের ঘটনায় ক্ষতিগ্রস্ত সাচড়া ইউনিয়নের দেউলা শিবপুর গ্রামের দুটি পরিবারের জন্য হাফিজ ইব্রাহিমের পক্ষ থেকে ২৩ জুন (সোমবার) সকালে এক লাখ টাকার আর্থিক সহায়তা প্রদান করে উপজেলা বিএনপি। মিছির কাজীর ছেলে মোজাম্মেলকে ৭০ হাজার ও আজাহার চৌকিদারকে ৩০ হাজার টাকা দেওয়া হয়।
১ ঘণ্টা আগেমব জাস্টিস কোনোভাবেই গ্রহণযোগ্য নয়। তাঁর (নূরুল হুদার) সঙ্গে যেটা হয়েছে, মানে গলায় এটা-সেটা পরিয়ে দেওয়া হয়েছে, তা কোনোভাবেই গ্রহণযোগ্য নয়।
১ ঘণ্টা আগে