দীঘিনালা (খাগড়াছড়ি) প্রতিনিধি
খাগড়াছড়ির দীঘিনালা উপজেলার বোয়ালখালী ইউপির উত্তর থানা পাড়ায় বিদ্যুতের শর্টসার্কিটের আগুনে ১৪ বসতঘর পুড়ে গেছে। স্থানীয়দের অভিযোগ, বিদ্যুৎ বিভাগের গাফিলতির কারণে আগুনে ১৪ বসতঘর পুড়েছে। এদিকে অগ্নিকাণ্ডের ঘটনা জানেন না আবাসিক প্রকৌশলী।
গতকাল বুধবার রাত পৌনে ৩টায় দীঘিনালার উত্তর থানা পাড়ায় এই ঘটনা ঘটে।
খোঁজ নিয়ে জানা যায়, গতকাল বুধবার গভীর রাতে বিদ্যুতের শর্টসার্কিট থেকে অগ্নিকাণ্ডের ঘটনা ঘটে। এ সময় মুহূর্তেই আগুন চারদিকে ছড়িয়ে পড়ে। এরপর দীঘিনালা ফায়ার সার্ভিসের দুটি ইউনিট ও খাগড়াছড়ি সদর ফায়ার সার্ভিসের দুটি ইউনিটের যৌথ প্রচেষ্টায় পৌনে ৩ ঘণ্টা চেষ্টা চালিয়ে আজ বৃহস্পতিবার সকাল পৌনে ৬টায় আগুন সম্পূর্ণ নিয়ন্ত্রণে আনেন ফায়ার সার্ভিসের কর্মীরা।
সরেজমিনে দেখা যায়, অগ্নিকাণ্ডে বসতঘর, আসবাবপত্র, বই, টাকা, ছাগল, হাঁস, মুরগি ও টাকা পুড়ে গেছে। এ সময় স্থানীয় মো. মোবারকের সঙ্গে কথা হলে তিনি বলেন, ‘অগ্নিকাণ্ডের সঙ্গে সঙ্গে চারদিকের মানুষ সহযোগিতার জন্য ছুটে আসেন। বিদ্যুৎ সংযোগ বন্ধ না করার কারণে আগুন নেভানোর কাজে সহযোগিতা করতে পারছেন না। ফলে মুহূর্তে আগুন চারদিকে ছড়িয়ে পড়ে।’
পুড়ে যাওয়া বসতঘরের মালিক মো. শাহিন বলেন, ‘আগুন লাগার সঙ্গে সঙ্গে দীঘিনালা আবাসিক প্রকৌশলী অধিদপ্তরে ফোন করে জানানো হলেও তাৎক্ষণিকভাবে বিদ্যুৎ সংযোগ বিচ্ছিন্ন করা হয়নি। অন্তত ৩০ মিনিট পরে বিদ্যুৎ সংযোগ বিচ্ছিন্ন করা হয়। এতে করে আগুন নিয়ন্ত্রণ ব্যাঘাত ঘটে। আগুন ছড়িয়ে পড়ে চারদিকে।’
খাগড়াছড়ি ফায়ার সার্ভিসের উপসহকারী পরিচালক শিমুল মোহাম্মদ রফি বলেন, ‘আমাদের খাগড়াছড়ি ও দীঘিনালা ফায়ার সার্ভিসের চারটি ইউনিট যৌথ প্রচেষ্টায় আগুন নিয়ন্ত্রণে আনে।’
দীঘিনালা ফায়ার সার্ভিসের স্টেশন অফিসার নুরে-নবী বলেন, ‘বিদ্যুৎ সংযোগ বিচ্ছিন্ন হতে দেরি হওয়ায় আমাদের কাজের ব্যাঘাত ঘটেছে। তা ছাড়া আগুন নিয়ন্ত্রণে আমাদের যৌথ চারটি ইউনিট কাজ করে আগুন নিয়ন্ত্রণে এনেছে। আনুমানিক ১ কোটির টাকার সম্পদ পুড়েছে।’
দীঘিনালা আবাসিক প্রকৌশলী (ভারপ্রাপ্ত) কর্মকর্তা সন্তোষ চাকমার কাছে দীঘিনালার অগ্নিকাণ্ডের ঘটনা ও বিদ্যুৎ বিভাগের গাফিলতি সম্পর্কে জানতে চাইলে তিনি বলেন, ‘দীঘিনালা অগ্নিকাণ্ডের ঘটনা আমার জানা নেই।’
এ সময় তিনি আরও বলেন, ‘দীঘিনালা কোথায় অগ্নিকাণ্ড হয়েছে তা জানি না। আমার মোবাইলে কল করা হয়নি। আমাকে কল করা হলে বলে দিলেই বিদ্যুৎ সংযোগ বন্ধ করতে বলে দিতাম।’
খাগড়াছড়ির দীঘিনালা উপজেলার বোয়ালখালী ইউপির উত্তর থানা পাড়ায় বিদ্যুতের শর্টসার্কিটের আগুনে ১৪ বসতঘর পুড়ে গেছে। স্থানীয়দের অভিযোগ, বিদ্যুৎ বিভাগের গাফিলতির কারণে আগুনে ১৪ বসতঘর পুড়েছে। এদিকে অগ্নিকাণ্ডের ঘটনা জানেন না আবাসিক প্রকৌশলী।
গতকাল বুধবার রাত পৌনে ৩টায় দীঘিনালার উত্তর থানা পাড়ায় এই ঘটনা ঘটে।
খোঁজ নিয়ে জানা যায়, গতকাল বুধবার গভীর রাতে বিদ্যুতের শর্টসার্কিট থেকে অগ্নিকাণ্ডের ঘটনা ঘটে। এ সময় মুহূর্তেই আগুন চারদিকে ছড়িয়ে পড়ে। এরপর দীঘিনালা ফায়ার সার্ভিসের দুটি ইউনিট ও খাগড়াছড়ি সদর ফায়ার সার্ভিসের দুটি ইউনিটের যৌথ প্রচেষ্টায় পৌনে ৩ ঘণ্টা চেষ্টা চালিয়ে আজ বৃহস্পতিবার সকাল পৌনে ৬টায় আগুন সম্পূর্ণ নিয়ন্ত্রণে আনেন ফায়ার সার্ভিসের কর্মীরা।
সরেজমিনে দেখা যায়, অগ্নিকাণ্ডে বসতঘর, আসবাবপত্র, বই, টাকা, ছাগল, হাঁস, মুরগি ও টাকা পুড়ে গেছে। এ সময় স্থানীয় মো. মোবারকের সঙ্গে কথা হলে তিনি বলেন, ‘অগ্নিকাণ্ডের সঙ্গে সঙ্গে চারদিকের মানুষ সহযোগিতার জন্য ছুটে আসেন। বিদ্যুৎ সংযোগ বন্ধ না করার কারণে আগুন নেভানোর কাজে সহযোগিতা করতে পারছেন না। ফলে মুহূর্তে আগুন চারদিকে ছড়িয়ে পড়ে।’
পুড়ে যাওয়া বসতঘরের মালিক মো. শাহিন বলেন, ‘আগুন লাগার সঙ্গে সঙ্গে দীঘিনালা আবাসিক প্রকৌশলী অধিদপ্তরে ফোন করে জানানো হলেও তাৎক্ষণিকভাবে বিদ্যুৎ সংযোগ বিচ্ছিন্ন করা হয়নি। অন্তত ৩০ মিনিট পরে বিদ্যুৎ সংযোগ বিচ্ছিন্ন করা হয়। এতে করে আগুন নিয়ন্ত্রণ ব্যাঘাত ঘটে। আগুন ছড়িয়ে পড়ে চারদিকে।’
খাগড়াছড়ি ফায়ার সার্ভিসের উপসহকারী পরিচালক শিমুল মোহাম্মদ রফি বলেন, ‘আমাদের খাগড়াছড়ি ও দীঘিনালা ফায়ার সার্ভিসের চারটি ইউনিট যৌথ প্রচেষ্টায় আগুন নিয়ন্ত্রণে আনে।’
দীঘিনালা ফায়ার সার্ভিসের স্টেশন অফিসার নুরে-নবী বলেন, ‘বিদ্যুৎ সংযোগ বিচ্ছিন্ন হতে দেরি হওয়ায় আমাদের কাজের ব্যাঘাত ঘটেছে। তা ছাড়া আগুন নিয়ন্ত্রণে আমাদের যৌথ চারটি ইউনিট কাজ করে আগুন নিয়ন্ত্রণে এনেছে। আনুমানিক ১ কোটির টাকার সম্পদ পুড়েছে।’
দীঘিনালা আবাসিক প্রকৌশলী (ভারপ্রাপ্ত) কর্মকর্তা সন্তোষ চাকমার কাছে দীঘিনালার অগ্নিকাণ্ডের ঘটনা ও বিদ্যুৎ বিভাগের গাফিলতি সম্পর্কে জানতে চাইলে তিনি বলেন, ‘দীঘিনালা অগ্নিকাণ্ডের ঘটনা আমার জানা নেই।’
এ সময় তিনি আরও বলেন, ‘দীঘিনালা কোথায় অগ্নিকাণ্ড হয়েছে তা জানি না। আমার মোবাইলে কল করা হয়নি। আমাকে কল করা হলে বলে দিলেই বিদ্যুৎ সংযোগ বন্ধ করতে বলে দিতাম।’
মাগুরায় শিশুকে ধর্ষণ ও হত্যা মামলায় ৪র্থ দিনের সাক্ষ্যগ্রহণ শেষ হয়েছে। আজ বুধবার সকাল ১০ টার দিকে নারী ও শিশু নির্যাতন দমন ট্রাইব্যুনালের বিচারক এম জাহিদ হাসানের আদালতে সাক্ষ্য গ্রহণ হয়। সাক্ষ্য দিয়েছেন মাগুরা ও ফরিদপুর মেডিকেলের তিন জন চিকিৎসক। যারা শিশুটির চিকিৎসা করেছিলেন।
৯ মিনিট আগেখুলনা মহানগরীর দৌলতপুর রেলস্টেশন সংলগ্ন এলাকায় ট্রেনের ধাক্কায় মো. হেলাল (৪৫) নামে এক ব্যক্তি নিহত হয়েছেন। বুধবার সকাল ৮টার দিকে এ দুর্ঘটনা ঘটে।
৩৮ মিনিট আগেরাজশাহীতে রেললাইনের পাশে এক শ্রমিকের লাশ পাওয়া গেছে। তাঁর নাম হাবিবুর রহমান (৫০)। চাঁপাইনবাবগঞ্জের শিবগঞ্জ উপজেলার চর বারোরশিয়া গ্রামের বাসিন্দা ছিলেন তিনি। পুলিশের ধারণা, চলন্ত ট্রেন থেকে পড়ে মৃত্যু হয়েছে ধান কাটা শ্রমিক হাবিবুরের।
৪০ মিনিট আগেরাজধানীর ফকিরাপুলে প্রাইভেটকারের ধাক্কায় মতিন মিয়া (৩৫) নামে এক রিকশাচালক নিহত হয়েছেন। আজ বুধবার (৩০ এপ্রিল) সকাল সাড়ে ১০টার দিকে ফকিরাপুল মোড়ে এই দুর্ঘটনা ঘটে। গুরুতর আহত অবস্থায় পথচারীরা তাঁকে উদ্ধার করে ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে নিয়ে গেলে চিকিৎসক বেলা সাড়ে ১১টার দিকে মৃত ঘোষণা করেন।
২ ঘণ্টা আগে