প্রতিনিধি, খাগড়াছড়ি
খাগড়াছড়িতে করোনার প্রকোপ বৃদ্ধি পাওয়ায় সেন্ট্রাল অক্সিজেন প্ল্যান্ট চালু করা হয়েছে। প্ল্যান্ট থেকে সরাসরি পোর্টের মাধ্যমে ১৫৬ জন রোগীদের একই সঙ্গে অক্সিজেন সরবরাহ করা যাবে।
গত জুন মাসে ১৪শ ৬১ জনের নমুনা পরীক্ষায় ২১২ জনের শরীরে করোনা শনাক্ত হয়েছে। হাসপাতালে ২৬ জন রোগী ভর্তি রয়েছে। পরিস্থিতি বিবেচনায় খাগড়াছড়ি সদর হাসপাতালে চালু হয়েছে সেন্ট্রাল অক্সিজেন প্ল্যান্ট। করোনার ঊর্ধ্বগতিতে হাসপাতালে সেন্ট্রাল অক্সিজেন প্ল্যান্ট স্থাপন হওয়ায় স্বস্তি ফিরে পেয়েছে রোগী ও স্বজনরা।
খাগড়াছড়ি স্বাস্থ্য বিভাগ সূত্রে জানা যায়, ‘প্রতিদিনই খাগড়াছড়িতে করোনা আক্রান্ত রোগীর সংখ্যা বাড়ছে। হাসপাতালে ভর্তি হওয়া করোনা রোগীদের চিকিৎসা দিতে হিমশিম খাচ্ছে চিকিৎসক ও নার্সরা। করোনা আক্রান্ত রোগীদের সিলিন্ডারের মাধ্যমে অক্সিজেন সরবরাহ করা হতো। কিন্তু তা পর্যাপ্ত ছিল না। অক্সিজেনের সংকটের কারণে প্রায়ই রোগীদের চট্টগ্রামে পাঠানো হতো।'
করোনা আক্রান্তদের চিকিৎসায় সম্প্রতি খাগড়াছড়ি সদর হাসপাতালে চালু করা হয়েছে কেন্দ্রীয় অক্সিজেন প্ল্যান্ট। হাসপাতালের নিকটে উন্মুক্ত স্থানে স্থাপন করা হয়েছে ৬ হাজার লিটার ধারণ ক্ষমতার অক্সিজেন প্ল্যান্ট। পাইপের মাধ্যমে হাসপাতালের করোনাসহ প্রতিটি ওয়ার্ডে অক্সিজেন র্পোট স্থাপন করা হয়েছে। এতে করোনা আক্রান্ত রোগী দ্রুত ও সহজেই চিকিৎসা সেবা পাবে। করোনা ওয়ার্ড ছাড়াও অপারেশন থিয়েটার (ওটি), সার্জারি ওয়ার্ড, শিশু ওয়ার্ড এবং জরুরি বিভাগে সরাসরি পোর্টের মাধ্যমে অক্সিজেন সরবরাহ করা হবে।
চিকিৎসা নিতে আসা রোগী আকতার হোসেন জানান, ‘আগে সিলিন্ডার নিয়ে টানাটানি করতে হতো। অনেক সময় সিলিন্ডার পাওয়া না গেলে অক্সিজেন পাওয়া যেত না। এখন বেডের পাশেই অক্সিজেন র্পোট। সহজেই অক্সিজেন পাচ্ছি।’
করোনা পরিস্থিতি বিবেচনায় শতভাগ গুণগত মান রক্ষা করে অক্সিজেন প্ল্যান্ট স্থাপন করা হয়েছে বলে জানান সিভিল সার্জন নূপুর কান্তি দাশ। তিনি বলেন, ‘করোনা আক্রান্ত রোগীদের চিকিৎসায় প্রচুর অক্সিজেন প্রয়োজন হয়। করোনা আক্রান্ত রোগীদের চিকিৎসায় করোনা ওয়ার্ডে পোর্টের মাধ্যমে অক্সিজেন সরবরাহ করা হচ্ছে। এর মাধ্যমে একই সঙ্গে ১৫৬ জনকে অক্সিজেন সরবরাহ করা যাবে। প্ল্যান্ট চালু হওয়ায় জেলার মানুষ এই সুবিধার আওতায় আসবে।’
খাগড়াছড়িতে করোনার প্রকোপ বৃদ্ধি পাওয়ায় সেন্ট্রাল অক্সিজেন প্ল্যান্ট চালু করা হয়েছে। প্ল্যান্ট থেকে সরাসরি পোর্টের মাধ্যমে ১৫৬ জন রোগীদের একই সঙ্গে অক্সিজেন সরবরাহ করা যাবে।
গত জুন মাসে ১৪শ ৬১ জনের নমুনা পরীক্ষায় ২১২ জনের শরীরে করোনা শনাক্ত হয়েছে। হাসপাতালে ২৬ জন রোগী ভর্তি রয়েছে। পরিস্থিতি বিবেচনায় খাগড়াছড়ি সদর হাসপাতালে চালু হয়েছে সেন্ট্রাল অক্সিজেন প্ল্যান্ট। করোনার ঊর্ধ্বগতিতে হাসপাতালে সেন্ট্রাল অক্সিজেন প্ল্যান্ট স্থাপন হওয়ায় স্বস্তি ফিরে পেয়েছে রোগী ও স্বজনরা।
খাগড়াছড়ি স্বাস্থ্য বিভাগ সূত্রে জানা যায়, ‘প্রতিদিনই খাগড়াছড়িতে করোনা আক্রান্ত রোগীর সংখ্যা বাড়ছে। হাসপাতালে ভর্তি হওয়া করোনা রোগীদের চিকিৎসা দিতে হিমশিম খাচ্ছে চিকিৎসক ও নার্সরা। করোনা আক্রান্ত রোগীদের সিলিন্ডারের মাধ্যমে অক্সিজেন সরবরাহ করা হতো। কিন্তু তা পর্যাপ্ত ছিল না। অক্সিজেনের সংকটের কারণে প্রায়ই রোগীদের চট্টগ্রামে পাঠানো হতো।'
করোনা আক্রান্তদের চিকিৎসায় সম্প্রতি খাগড়াছড়ি সদর হাসপাতালে চালু করা হয়েছে কেন্দ্রীয় অক্সিজেন প্ল্যান্ট। হাসপাতালের নিকটে উন্মুক্ত স্থানে স্থাপন করা হয়েছে ৬ হাজার লিটার ধারণ ক্ষমতার অক্সিজেন প্ল্যান্ট। পাইপের মাধ্যমে হাসপাতালের করোনাসহ প্রতিটি ওয়ার্ডে অক্সিজেন র্পোট স্থাপন করা হয়েছে। এতে করোনা আক্রান্ত রোগী দ্রুত ও সহজেই চিকিৎসা সেবা পাবে। করোনা ওয়ার্ড ছাড়াও অপারেশন থিয়েটার (ওটি), সার্জারি ওয়ার্ড, শিশু ওয়ার্ড এবং জরুরি বিভাগে সরাসরি পোর্টের মাধ্যমে অক্সিজেন সরবরাহ করা হবে।
চিকিৎসা নিতে আসা রোগী আকতার হোসেন জানান, ‘আগে সিলিন্ডার নিয়ে টানাটানি করতে হতো। অনেক সময় সিলিন্ডার পাওয়া না গেলে অক্সিজেন পাওয়া যেত না। এখন বেডের পাশেই অক্সিজেন র্পোট। সহজেই অক্সিজেন পাচ্ছি।’
করোনা পরিস্থিতি বিবেচনায় শতভাগ গুণগত মান রক্ষা করে অক্সিজেন প্ল্যান্ট স্থাপন করা হয়েছে বলে জানান সিভিল সার্জন নূপুর কান্তি দাশ। তিনি বলেন, ‘করোনা আক্রান্ত রোগীদের চিকিৎসায় প্রচুর অক্সিজেন প্রয়োজন হয়। করোনা আক্রান্ত রোগীদের চিকিৎসায় করোনা ওয়ার্ডে পোর্টের মাধ্যমে অক্সিজেন সরবরাহ করা হচ্ছে। এর মাধ্যমে একই সঙ্গে ১৫৬ জনকে অক্সিজেন সরবরাহ করা যাবে। প্ল্যান্ট চালু হওয়ায় জেলার মানুষ এই সুবিধার আওতায় আসবে।’
রাজধানীর রামপুরা ব্রিজের দুই রেলিং ঢুকে আছে একটি বাসের মাঝ বরাবর। যাত্রী নিতে আরেক বাসের সঙ্গে প্রতিযোগিতায় নেমে চালক নিয়ন্ত্রণ হারালে ‘রইছ’ নামের বাসটির এই দশা হয়। ৪ জুন সকালের এই দুর্ঘটনায় বাসটি দুমড়ে-মুচড়ে যায়। যাত্রী বেশি নিতে বাসচালকদের অসুস্থ প্রতিযোগিতা, লক্কড়ঝক্কড় ও ফিটনেসবিহীন বাস দুর্ঘটনা
৩ ঘণ্টা আগেগোপালগঞ্জ জেলা শহরের গুরুত্বপূর্ণ কয়েকটি সড়কে বছরের পর বছর বাস, ট্রাক ও মাইক্রোবাস পার্ক করে রাখা হচ্ছে। বিভিন্ন সড়কের এক লেন দখল করে রাখা হচ্ছে এসব যানবাহন। এতে প্রতিদিন যানজটসহ নানা ভোগান্তিতে পড়ছে মানুষ। মালিক-শ্রমিকেরা বলছেন, নির্ধারিত স্ট্যান্ড না থাকায় বাধ্য হয়ে রাস্তায় গাড়ি রাখছেন তাঁরা।
৪ ঘণ্টা আগেআলুতে বছরের পর বছর লাভ করে অভ্যস্ত জয়পুরহাটের কৃষক ও ব্যবসায়ীরা। তবে এবার পড়েছেন বড় ধরনের বিপাকে। একদিকে বাজারে আলুর দাম অস্থির, অন্যদিকে হিমাগারে সংরক্ষণ ব্যয় বেড়ে যাওয়ায় হিমশিম খাচ্ছেন সবাই। সংরক্ষণ মৌসুমের শুরুতে স্থানীয় প্রশাসনের চাপে ভাড়া না বাড়াতে বাধ্য হলেও পরে কিছু হিমাগারের মালিক নানা অজুহা
৪ ঘণ্টা আগেনীলফামারীর সৈয়দপুরে চলছে জুয়ার জমজমাট আসর। উপজেলার দেড় শতাধিক স্থানে এসব আসর বসে বলে জানা গেছে। প্রতিদিন ২০-৩০ লাখ টাকা লেনদেন হয় এসব আসরে। সেই হিসাবে প্রতি মাসে জুয়াড়িদের কাছে হাতবদল হয় ৬ থেকে ৯ কোটি টাকা। এদিকে, জুয়ার কারণে অনেক পরিবার সর্বস্বান্ত হচ্ছে। জুয়ার টাকা সংগ্রহ করতে গিয়ে এলাকায় বেড়েছে
৪ ঘণ্টা আগে