ওমর ফারুক সুমন, বাঘাইছড়ি
সমুদ্রপৃষ্ঠ থেকে ১৮০০ ফুট উচ্চতায় অবস্থিত রাঙামাটির ছাদ খ্যাত বাঘাইছড়ি সাজেক পর্যটন কেন্দ্র। টানা তিন দিনের সরকারি ছুটিতে এখানে বিপুলসংখ্যক দর্শনার্থী এসেছেন। হাজারো পর্যটকের উচ্ছ্বাসে মুখরিত হয়ে উঠেছে ছোট-বড় শতাধিক রিসোর্ট ও কটেজ।
সাজেকে ৫ হাজার পর্যটকের ধারণক্ষমতা থাকলেও গত তিন দিনে কমপক্ষে ২০ হাজার পর্যটকের সমাগম হয়েছে। অতিরিক্ত পর্যটকের চাপ সামলাতে হিমশিম খাচ্ছেন সাজেকের রিসোর্ট ও কটেজ এবং রেস্টুরেন্ট মালিকেরা। রিসোর্ট ও কটেজে রুম না পেয়ে অনেক পর্যটক সকালে এসে বিকেলে ফিরে গেছেন বলেও জানিয়েছেন সংশ্লিষ্টরা।
সাজেক রিসোর্ট ও কটেজ মালিক সমিতির সাধারণ সম্পাদক জেরী লুসাই বলেন, গত তিন দিনে ধারণক্ষমতার চেয়ে কয়েক গুণ বেশি পর্যটক এসেছে। রিসোর্টে জায়গা না পেয়ে বিকেলে ফিরে গেছেন ১৫০ থেকে ২০০ পর্যটক। সাজেক মনটানা রেস্টুরেন্টের মালিক জহিরুল ইসলাম বলেন, গত তিন দিনের বাড়তি পর্যটকের চাপ সামলাতে হিমশিম খাচ্ছি। এর পরেও পর্যটকদের ভালো সেবা দেওয়ার চেষ্টা করছি।
ঢাকা থেকে আসা ট্রাভেল গ্রুপ এমএএস হলিডেসের মালিক শাহাদাৎ হোসেন বলেন, যাঁরা তিন থেকে চার মাস আগেই রিসোর্ট বুকিং দিয়েছেন, তাঁঁরাই রুম পেয়েছেন। আগেই সব রিসোর্ট বুকিং হয়ে যাওয়ায় নতুন পর্যটকেরা কিছুটা বেকায়দায় পড়েছেন।
পর্যটকের বাড়তি চাপের সুযোগে কিছু রিসোর্ট ও কটেজে বাড়তি ভাড়া আদায় করা হচ্ছে বলে অভিযোগ উঠছে। পর্যটকদের অভিযোগ, খোলা মাঠে সিঙ্গেল একটি তাঁবুর জন্যও ২ থেকে ৩ হাজার টাকা আদায় করছেন অনেকে। স্থানীয় প্রশাসনের পক্ষ থেকে বাড়তি ভাড়া আদায় ও স্বাস্থ্যবিধি মানার বিষয়ে সতর্কতামূলক মাইকিং করলেও তা মানছেন না অনেক রিসোর্ট ও কটেজ মালিক।
এ নিয়ে পর্যটকদের অনেকেই ক্ষোভ প্রকাশ করেছেন। একজন বলেন, ‘আমরা কক্সবাজার, সেন্ট মার্টিন, বান্দরবানসহ বিভিন্ন জায়গায় গিয়েছি। কিন্তু সাজেকের খরচ অনেক বেশি।’
অভিযোগ প্রসঙ্গে রিসোর্ট মালিকেরা বলছেন, তাঁদের রিসোর্টে ধারণক্ষমতা কম বলে এক কক্ষে তিন থেকে চারজন থাকার ব্যবস্থা থাকলেও আগত পর্যটকেরা পাঁচ থেকে ছয়জন থাকতে চান। বাড়তি ভাড়া আদায় প্রসঙ্গে বলছেন, ‘আমরা রিসোর্ট মালিক সমিতি নির্ধারিত ভাড়াই নিচ্ছি।’
সমুদ্রপৃষ্ঠ থেকে ১৮০০ ফুট উচ্চতায় অবস্থিত রাঙামাটির ছাদ খ্যাত বাঘাইছড়ি সাজেক পর্যটন কেন্দ্র। টানা তিন দিনের সরকারি ছুটিতে এখানে বিপুলসংখ্যক দর্শনার্থী এসেছেন। হাজারো পর্যটকের উচ্ছ্বাসে মুখরিত হয়ে উঠেছে ছোট-বড় শতাধিক রিসোর্ট ও কটেজ।
সাজেকে ৫ হাজার পর্যটকের ধারণক্ষমতা থাকলেও গত তিন দিনে কমপক্ষে ২০ হাজার পর্যটকের সমাগম হয়েছে। অতিরিক্ত পর্যটকের চাপ সামলাতে হিমশিম খাচ্ছেন সাজেকের রিসোর্ট ও কটেজ এবং রেস্টুরেন্ট মালিকেরা। রিসোর্ট ও কটেজে রুম না পেয়ে অনেক পর্যটক সকালে এসে বিকেলে ফিরে গেছেন বলেও জানিয়েছেন সংশ্লিষ্টরা।
সাজেক রিসোর্ট ও কটেজ মালিক সমিতির সাধারণ সম্পাদক জেরী লুসাই বলেন, গত তিন দিনে ধারণক্ষমতার চেয়ে কয়েক গুণ বেশি পর্যটক এসেছে। রিসোর্টে জায়গা না পেয়ে বিকেলে ফিরে গেছেন ১৫০ থেকে ২০০ পর্যটক। সাজেক মনটানা রেস্টুরেন্টের মালিক জহিরুল ইসলাম বলেন, গত তিন দিনের বাড়তি পর্যটকের চাপ সামলাতে হিমশিম খাচ্ছি। এর পরেও পর্যটকদের ভালো সেবা দেওয়ার চেষ্টা করছি।
ঢাকা থেকে আসা ট্রাভেল গ্রুপ এমএএস হলিডেসের মালিক শাহাদাৎ হোসেন বলেন, যাঁরা তিন থেকে চার মাস আগেই রিসোর্ট বুকিং দিয়েছেন, তাঁঁরাই রুম পেয়েছেন। আগেই সব রিসোর্ট বুকিং হয়ে যাওয়ায় নতুন পর্যটকেরা কিছুটা বেকায়দায় পড়েছেন।
পর্যটকের বাড়তি চাপের সুযোগে কিছু রিসোর্ট ও কটেজে বাড়তি ভাড়া আদায় করা হচ্ছে বলে অভিযোগ উঠছে। পর্যটকদের অভিযোগ, খোলা মাঠে সিঙ্গেল একটি তাঁবুর জন্যও ২ থেকে ৩ হাজার টাকা আদায় করছেন অনেকে। স্থানীয় প্রশাসনের পক্ষ থেকে বাড়তি ভাড়া আদায় ও স্বাস্থ্যবিধি মানার বিষয়ে সতর্কতামূলক মাইকিং করলেও তা মানছেন না অনেক রিসোর্ট ও কটেজ মালিক।
এ নিয়ে পর্যটকদের অনেকেই ক্ষোভ প্রকাশ করেছেন। একজন বলেন, ‘আমরা কক্সবাজার, সেন্ট মার্টিন, বান্দরবানসহ বিভিন্ন জায়গায় গিয়েছি। কিন্তু সাজেকের খরচ অনেক বেশি।’
অভিযোগ প্রসঙ্গে রিসোর্ট মালিকেরা বলছেন, তাঁদের রিসোর্টে ধারণক্ষমতা কম বলে এক কক্ষে তিন থেকে চারজন থাকার ব্যবস্থা থাকলেও আগত পর্যটকেরা পাঁচ থেকে ছয়জন থাকতে চান। বাড়তি ভাড়া আদায় প্রসঙ্গে বলছেন, ‘আমরা রিসোর্ট মালিক সমিতি নির্ধারিত ভাড়াই নিচ্ছি।’
চট্টগ্রামে ডেঙ্গুতে এক নারীসহ দুজনের মৃত্যু হয়েছে। আজ সোমবার (৪ আগস্ট) সন্ধ্যায় চট্টগ্রাম জেলা সিভিল সার্জনের কার্যালয় এই তথ্য জানায়। এ ছাড়া সর্বশেষ ২৪ ঘণ্টায় আরও ১৯ জনের ডেঙ্গু এবং ২০ জনের চিকুনগুনিয়া শনাক্ত হয়েছে।
০১ জানুয়ারি ১৯৭০রাজশাহীর দুর্গাপুর উপজেলার বিভিন্ন এলাকায় টানা বৃষ্টিতে তলিয়ে গেছে ৫০০ বিঘার অধিক ফসলি জমি। তার মধ্যে অনেক জমিতে ছিল আমন ধান। এ ছাড়া বিভিন্ন স্কুল, কলেজ ও কাঁচা-পাকা রাস্তায় জলাবদ্ধতা দেখা দিয়েছে। অবৈধভাবে অপরিকল্পিত পুকুর খননের ফলে খালের মুখ বন্ধ হয়ে পড়ায় এমন জলাবদ্ধতার সৃষ্ট হয়েছে...
২ ঘণ্টা আগেখুঁড়িয়ে চলছে দেশের অন্যতম তাপবিদ্যুৎকেন্দ্র বড়পুকুরিয়া। চালুর পর থেকে যান্ত্রিক ত্রুটির কারণে কখনোই এ বিদ্যুৎকেন্দ্র থেকে পূর্ণ লক্ষ্যমাত্রার বিদ্যুৎ পাওয়া যায়নি। তিনটি ইউনিটের মধ্যে কখনো একটি, কখনোবা দুটি থেকে বিদ্যুৎ পাওয়া গেছে। বর্তমানে নষ্ট হয়ে পড়ে রয়েছে দুটি ইউনিট।
২ ঘণ্টা আগেখুলনায় গত শুক্রবার রাত থেকে পরবর্তী ৪৮ ঘণ্টায় তিনজন খুন এবং একজন গুলিবিদ্ধ হওয়ার ঘটনা ঘটেছে। স্থানীয় লোকজনের ভাষ্য, হত্যাকারীরা চিহ্নিত সন্ত্রাসী। তারা ধরাছোঁয়ার বাইরে থেকে যাচ্ছে। এসব হত্যাকাণ্ডকে টার্গেট কিলিং বলছে পুলিশ। তারা বলছে, এসব পুলিশের একার পক্ষে নিয়ন্ত্রণ করা সম্ভব নয়।
৩ ঘণ্টা আগে