নিজস্ব প্রতিবেদক, চট্টগ্রাম
চট্টগ্রাম মেডিকেল কলেজ (চমেক) হাসপাতালে একটি ওয়ার্ডে রোগী ভর্তি করা নিয়ে ছাত্রলীগের শিক্ষানবিশ চিকিৎসকের সঙ্গে নার্স-স্টাফদের মধ্যে ধস্তাধস্তির ঘটনা ঘটেছে। এর মধ্যে এক অন্তঃসত্ত্বা নার্সকে ছাত্রলীগের ওই কর্মী লাথি মারার অভিযোগ উঠেছে। তবে অভিযোগটি ভিত্তিহীন বলছে ছাত্রলীগ। এটিকে ষড়যন্ত্রের অংশ বলে মনে করেছেন তাঁরা।
এই ঘটনায় আজ মঙ্গলবার বিকেল থেকে রাত ৯টা পর্যন্ত চমেকের প্রধান ফটকে অবস্থান কর্মসূচি পালন করেছেন নার্স-স্টাফরা। এই সময় চিকিৎসাধীন থাকা শত শত রোগী বিপাকে পড়েন। বর্তমানে সীতাকুণ্ডে আহত ৯০ জন রোগী বিভিন্ন ওয়ার্ডে ভর্তি আছেন।
চমেক হাসপাতালের সিনিয়র নার্স দীপ্ত মল্লিক আজকের পত্রিকাকে জানান, আজ বিকেলে ২৬ নম্বর ওয়ার্ডে পঞ্চম বর্ষের শিক্ষার্থী এক রোগী নিয়ে যান। ওই সময় দায়িত্বে ছিলেন নার্স আকলিমা। তিনি এন্ট্রি খাতায় মোবাইল নম্বর লেখার জন্য দ্বিতীয়বার ফোন নম্বর জানতে চান। এ সময় রোগীর সঙ্গে থাকা ওই শিক্ষার্থী বলেন ‘আপনি কি কানে কম শোনেন’ এই বলে উত্তেজিত হয়ে যান। পরে নিজেকে ছাত্রলীগের পরিচয় দেন। এই ঘটনার প্রতিবাদ করলে আরেক ওয়ার্ডবয়কেও বেধড়ক মারধর করেন তিনি।
দীপ্ত মল্লিক বলেন, তর্কাতর্কির একপর্যায়ে ওই শিক্ষার্থী নার্সকে লাথি মেরে বসেন। অথচ তিনি অন্তঃসত্ত্বা ছিলেন। ওই ওয়ার্ডের বয় ও অন্যান্য নার্সরা এগিয়ে আসলে ছাত্রলীগ পরিচয় দেওয়া শিক্ষার্থী ফোন করে আরও ১০-১৫ জন ছাত্রলীগ কর্মী নিয়ে আসেন। এরপর তাঁদের মধ্যে ধস্তাধস্তি হয়। ঘটনা ছড়িয়ে পড়লে চমেকের সব নার্স ওয়ার্ডবয়রা ছুটে এসে প্রতিবাদ জানান। এ ঘটনায় আহত ওই নার্স ও ওয়ার্ডবয় চমেকে চিকিৎসাধীন আছেন।
২৬ নম্বর ওয়ার্ডে ছাত্রলীগ ও নার্সদের সঙ্গে ধস্তাধস্তির ঘটনা এক নার্সকে লাইভ দিতে দেখা গেছে। সেই ভিডিওতে ওই নার্স চিৎকার করে বলেন, দেখেন নার্সদের ওপর ছাত্রলীগের কর্মীরা হামলা করছে। একজনকে মেরে আহত করেছে। এই সময় ছাত্রলীগের এক কর্মী তেড়ে এসে এক ওয়ার্ডবয়কে মারধর করে।
এ বিষয়ে জানতে চমেক ইন্টার্ন চিকিৎসক পরিষদের (ইচিপ) সভাপতি কে এম তানভীর বলেন, ‘তাঁদের অভিযোগ ভিত্তিহীন। তাঁরা জোনাইদ সাকীর সঙ্গে দল বেধে বরং আমাদের কর্মীদের ওপর হামলা করেছে। এমনকি এক ডাক্তারের ওপরও হামলা করতে পিছপা হয়নি।’
চমেক হাসপাতাল পরিচালক ব্রিগেডিয়ার জেনারেল মো. শামীম আহসান আজকের পত্রিকাকে বলেন, দুই পক্ষকেই ডেকেছি। তাঁদের সঙ্গে কথা বলব। কেউ দোষী প্রমাণিত হলে ব্যবস্থা নেওয়া হবে।
চট্টগ্রাম মেডিকেল কলেজ (চমেক) হাসপাতালে একটি ওয়ার্ডে রোগী ভর্তি করা নিয়ে ছাত্রলীগের শিক্ষানবিশ চিকিৎসকের সঙ্গে নার্স-স্টাফদের মধ্যে ধস্তাধস্তির ঘটনা ঘটেছে। এর মধ্যে এক অন্তঃসত্ত্বা নার্সকে ছাত্রলীগের ওই কর্মী লাথি মারার অভিযোগ উঠেছে। তবে অভিযোগটি ভিত্তিহীন বলছে ছাত্রলীগ। এটিকে ষড়যন্ত্রের অংশ বলে মনে করেছেন তাঁরা।
এই ঘটনায় আজ মঙ্গলবার বিকেল থেকে রাত ৯টা পর্যন্ত চমেকের প্রধান ফটকে অবস্থান কর্মসূচি পালন করেছেন নার্স-স্টাফরা। এই সময় চিকিৎসাধীন থাকা শত শত রোগী বিপাকে পড়েন। বর্তমানে সীতাকুণ্ডে আহত ৯০ জন রোগী বিভিন্ন ওয়ার্ডে ভর্তি আছেন।
চমেক হাসপাতালের সিনিয়র নার্স দীপ্ত মল্লিক আজকের পত্রিকাকে জানান, আজ বিকেলে ২৬ নম্বর ওয়ার্ডে পঞ্চম বর্ষের শিক্ষার্থী এক রোগী নিয়ে যান। ওই সময় দায়িত্বে ছিলেন নার্স আকলিমা। তিনি এন্ট্রি খাতায় মোবাইল নম্বর লেখার জন্য দ্বিতীয়বার ফোন নম্বর জানতে চান। এ সময় রোগীর সঙ্গে থাকা ওই শিক্ষার্থী বলেন ‘আপনি কি কানে কম শোনেন’ এই বলে উত্তেজিত হয়ে যান। পরে নিজেকে ছাত্রলীগের পরিচয় দেন। এই ঘটনার প্রতিবাদ করলে আরেক ওয়ার্ডবয়কেও বেধড়ক মারধর করেন তিনি।
দীপ্ত মল্লিক বলেন, তর্কাতর্কির একপর্যায়ে ওই শিক্ষার্থী নার্সকে লাথি মেরে বসেন। অথচ তিনি অন্তঃসত্ত্বা ছিলেন। ওই ওয়ার্ডের বয় ও অন্যান্য নার্সরা এগিয়ে আসলে ছাত্রলীগ পরিচয় দেওয়া শিক্ষার্থী ফোন করে আরও ১০-১৫ জন ছাত্রলীগ কর্মী নিয়ে আসেন। এরপর তাঁদের মধ্যে ধস্তাধস্তি হয়। ঘটনা ছড়িয়ে পড়লে চমেকের সব নার্স ওয়ার্ডবয়রা ছুটে এসে প্রতিবাদ জানান। এ ঘটনায় আহত ওই নার্স ও ওয়ার্ডবয় চমেকে চিকিৎসাধীন আছেন।
২৬ নম্বর ওয়ার্ডে ছাত্রলীগ ও নার্সদের সঙ্গে ধস্তাধস্তির ঘটনা এক নার্সকে লাইভ দিতে দেখা গেছে। সেই ভিডিওতে ওই নার্স চিৎকার করে বলেন, দেখেন নার্সদের ওপর ছাত্রলীগের কর্মীরা হামলা করছে। একজনকে মেরে আহত করেছে। এই সময় ছাত্রলীগের এক কর্মী তেড়ে এসে এক ওয়ার্ডবয়কে মারধর করে।
এ বিষয়ে জানতে চমেক ইন্টার্ন চিকিৎসক পরিষদের (ইচিপ) সভাপতি কে এম তানভীর বলেন, ‘তাঁদের অভিযোগ ভিত্তিহীন। তাঁরা জোনাইদ সাকীর সঙ্গে দল বেধে বরং আমাদের কর্মীদের ওপর হামলা করেছে। এমনকি এক ডাক্তারের ওপরও হামলা করতে পিছপা হয়নি।’
চমেক হাসপাতাল পরিচালক ব্রিগেডিয়ার জেনারেল মো. শামীম আহসান আজকের পত্রিকাকে বলেন, দুই পক্ষকেই ডেকেছি। তাঁদের সঙ্গে কথা বলব। কেউ দোষী প্রমাণিত হলে ব্যবস্থা নেওয়া হবে।
নীলফামারীর সৈয়দপুরে চলছে জুয়ার জমজমাট আসর। উপজেলার দেড় শতাধিক স্থানে এসব আসর বসে বলে জানা গেছে। প্রতিদিন ২০-৩০ লাখ টাকা লেনদেন হয় এসব আসরে। সেই হিসাবে প্রতি মাসে জুয়াড়িদের কাছে হাতবদল হয় ৬ থেকে ৯ কোটি টাকা। এদিকে, জুয়ার কারণে অনেক পরিবার সর্বস্বান্ত হচ্ছে। জুয়ার টাকা সংগ্রহ করতে গিয়ে এলাকায় বেড়েছে
১১ মিনিট আগেইসলামী ব্যাংক বাংলাদেশ লিমিটেডের সাবেক ব্যবস্থাপনা পরিচালক (এমডি) মুহাম্মদ মুনিরুল মওলাকে গ্রেপ্তার করেছে ঢাকা মহানগর গোয়েন্দা পুলিশ (ডিবি)।
১ ঘণ্টা আগেসিরাজগঞ্জের তাড়াশে মুদিদোকানির ১ মাসের বিদ্যুৎ বিল এসেছে ১৩ লাখ ৫৩ হাজার ১৯৩ টাকা। এই অস্বাভাবিক বিল দেখে হতবাক হন তিনি। ঘটনাটি ঘটেছে উপজেলার তালম ইউনিয়নের তালম খাসপাড়া গ্রামে।
৩ ঘণ্টা আগেমানিকগঞ্জের ঘিওর উপজেলায় একটি কাঁঠালের জন্য ভাবি শোভা বেগমকে (৩৫) ছুরিকাঘাতে হত্যার ঘটনায় অভিযুক্ত দেবর রাকিব (২৮) আদালতে স্বীকারোক্তিমূলক জবানবন্দি দিয়েছেন। রোববার (২২ জুন) দুপুরে তাঁকে মানিকগঞ্জের জুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট আদালত-২-এ হাজির করা হলে বিচারক রাহুল দে ১৬৪ ধারায় তাঁর জবানবন্দি গ্রহণ করে
৩ ঘণ্টা আগে