চাঁদপুর প্রতিনিধি
সেবাগ্রহীতাদের কাছ থেকে চাঁদপুর সদর উপজেলার বিষ্ণুপুর ইউনিয়নের ভূমি সহকারী কর্মকর্তা আলমগীর আলমের বিরুদ্ধে ঘুষ নেওয়ার অভিযোগ উঠেছে। শুধু তাই নয়, ঘুষ নিয়েও সঠিক সময়ে কাজ না করে হয়রানি করেন বলে জানান এক ভুক্তভোগী। আজ বৃহস্পতিবার অভিযুক্ত ভূমি সহকারী কর্মকর্তার সঙ্গে কথা হলে তিনি অভিযোগ অস্বীকার করেছেন।
ভুক্তভোগী হলেন ওই ইউনিয়নের খেরুদিয়া গ্রামের আবদুর রহমান বকাউলের স্ত্রী আমেনা বেগম লাকী। এ ঘটনায় গত সোমবার চাঁদপুর জেলা প্রশাসক বরাবর লিখিত অভিযোগ করেন তিনি।
অভিযোগে উল্লেখ করা হয়, তাঁর স্বামীর নামীয় ৯ শতক জমি খাজনা দাখিল অনলাইন করার জন্য ইউনিয়ন ভূমি অফিসে যান। কিন্তু ইউনিয়ন ভূমি অফিসের কর্মকর্তা আলমগীর আলম কাজটি নিয়ে টালবাহানা করেন। তিনি এই কাজের জন্য ওই কর্মকর্তাকে দুই হাজার ৫০০ টাকা দিলেও সেবা পাননি।
পরবর্তীতে গেলে আলমগীর আলম ও অফিসের ঝাড়ুদার তাঁর সঙ্গে খারাপ আচরণ করেন। এসব কারণে তিনি প্রতিকার চেয়ে জেলা প্রশাসক বরাবর অভিযোগ করেছেন।
আমেনা বেগম বলেন, ‘এই কর্মকর্তার কাছে সেবার জন্য গেলে সবাইকে হয়রানি করেন। তিনি প্রকাশ্যে বলেন, সরকার যে কয় টাকা বেতন দেয়, তা দিয়ে সংসার চলে না। টাকা না দিলে আমি কোনো কাজ করব না। আমি নিজে একজন ভুক্তভোগী এবং যাঁরা তার কাছে গিয়ে হয়রানির শিকার হন, সবার দাবি তাঁর বিরুদ্ধে কর্তৃপক্ষ ব্যবস্থা গ্রহণ করবে।’
অভিযোগ অস্বীকার করে ইউনিয়ন সহকারী ভূমি কর্মকর্তা আলমগীর আলম বলেন, ‘বিষয়টি ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষ সত্যতা যাচাই করছে। অভিযোগের আলোকে আমি ও আমেনা বেগম লাকী বক্তব্য দিয়েছি। আপাতত এ বিষয়ে কিছু বলতে পারব না।’
তিনি আরও বলেন, ‘সেবা নিতে আসা আমেনা বেগম লাকী যেসব অভিযোগ করেছেন তা সঠিক নয়। উনি যখন আমার কাছে সেবা নিতে এসেছেন, আমরা তখন অফিসের নিজস্ব কাজে ব্যস্ত ছিলাম। আর ওনার কাগজপত্র ও মোবাইল নম্বর নিয়ে সমস্যা ছিল। সে জন্য কাজটি করতে দেরি হয়েছে। তবে আমি ওনার কাজ সম্পন্ন করেছি।’
এ বিষয়ে অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক (শিক্ষা ও আইসিটি) মো. মোস্তাফিজুর রহমান বলেন, ‘অভিযোগকারী আমেনা বেগম লাকী বলেছেন, তাঁকে হয়রানি ও নামজারির জন্য অতিরিক্ত টাকা নেওয়া হয়েছে। আর আলমগীর আলম তা অস্বীকার করেছেন।
মূল সত্যটা বেরিয়ে না আসায় এ বিষয়ে এখনো কোনো সিদ্ধান্ত হয়নি। আমি তাঁদের বক্তব্যের বিষয়টি জেলা প্রশাসককে জানাব। এরপর পরবর্তী ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে।’
সেবাগ্রহীতাদের কাছ থেকে চাঁদপুর সদর উপজেলার বিষ্ণুপুর ইউনিয়নের ভূমি সহকারী কর্মকর্তা আলমগীর আলমের বিরুদ্ধে ঘুষ নেওয়ার অভিযোগ উঠেছে। শুধু তাই নয়, ঘুষ নিয়েও সঠিক সময়ে কাজ না করে হয়রানি করেন বলে জানান এক ভুক্তভোগী। আজ বৃহস্পতিবার অভিযুক্ত ভূমি সহকারী কর্মকর্তার সঙ্গে কথা হলে তিনি অভিযোগ অস্বীকার করেছেন।
ভুক্তভোগী হলেন ওই ইউনিয়নের খেরুদিয়া গ্রামের আবদুর রহমান বকাউলের স্ত্রী আমেনা বেগম লাকী। এ ঘটনায় গত সোমবার চাঁদপুর জেলা প্রশাসক বরাবর লিখিত অভিযোগ করেন তিনি।
অভিযোগে উল্লেখ করা হয়, তাঁর স্বামীর নামীয় ৯ শতক জমি খাজনা দাখিল অনলাইন করার জন্য ইউনিয়ন ভূমি অফিসে যান। কিন্তু ইউনিয়ন ভূমি অফিসের কর্মকর্তা আলমগীর আলম কাজটি নিয়ে টালবাহানা করেন। তিনি এই কাজের জন্য ওই কর্মকর্তাকে দুই হাজার ৫০০ টাকা দিলেও সেবা পাননি।
পরবর্তীতে গেলে আলমগীর আলম ও অফিসের ঝাড়ুদার তাঁর সঙ্গে খারাপ আচরণ করেন। এসব কারণে তিনি প্রতিকার চেয়ে জেলা প্রশাসক বরাবর অভিযোগ করেছেন।
আমেনা বেগম বলেন, ‘এই কর্মকর্তার কাছে সেবার জন্য গেলে সবাইকে হয়রানি করেন। তিনি প্রকাশ্যে বলেন, সরকার যে কয় টাকা বেতন দেয়, তা দিয়ে সংসার চলে না। টাকা না দিলে আমি কোনো কাজ করব না। আমি নিজে একজন ভুক্তভোগী এবং যাঁরা তার কাছে গিয়ে হয়রানির শিকার হন, সবার দাবি তাঁর বিরুদ্ধে কর্তৃপক্ষ ব্যবস্থা গ্রহণ করবে।’
অভিযোগ অস্বীকার করে ইউনিয়ন সহকারী ভূমি কর্মকর্তা আলমগীর আলম বলেন, ‘বিষয়টি ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষ সত্যতা যাচাই করছে। অভিযোগের আলোকে আমি ও আমেনা বেগম লাকী বক্তব্য দিয়েছি। আপাতত এ বিষয়ে কিছু বলতে পারব না।’
তিনি আরও বলেন, ‘সেবা নিতে আসা আমেনা বেগম লাকী যেসব অভিযোগ করেছেন তা সঠিক নয়। উনি যখন আমার কাছে সেবা নিতে এসেছেন, আমরা তখন অফিসের নিজস্ব কাজে ব্যস্ত ছিলাম। আর ওনার কাগজপত্র ও মোবাইল নম্বর নিয়ে সমস্যা ছিল। সে জন্য কাজটি করতে দেরি হয়েছে। তবে আমি ওনার কাজ সম্পন্ন করেছি।’
এ বিষয়ে অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক (শিক্ষা ও আইসিটি) মো. মোস্তাফিজুর রহমান বলেন, ‘অভিযোগকারী আমেনা বেগম লাকী বলেছেন, তাঁকে হয়রানি ও নামজারির জন্য অতিরিক্ত টাকা নেওয়া হয়েছে। আর আলমগীর আলম তা অস্বীকার করেছেন।
মূল সত্যটা বেরিয়ে না আসায় এ বিষয়ে এখনো কোনো সিদ্ধান্ত হয়নি। আমি তাঁদের বক্তব্যের বিষয়টি জেলা প্রশাসককে জানাব। এরপর পরবর্তী ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে।’
শেরপুরের নকলায় জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) নবগঠিত উপজেলা সমন্বয় কমিটি থেকে একযোগে ১৫ নেতা পদত্যাগ করেছেন। গতকাল মঙ্গলবার (১৯ আগস্ট) রাতে নকলা উপজেলা সদরে এক সংবাদ সম্মেলনে তাঁরা জানান, নকলা উপজেলা শাখার প্রধান সমন্বয়কারী হুমায়ুন কবির অযোগ্য ও অগ্রহণযোগ্য হওয়ায় তাঁরা পদত্যাগ করেছেন। এদিকে পুরো ঘটনা
০১ জানুয়ারি ১৯৭০যানজট ও জনভোগান্তি নিরসনে কুমিল্লা-চাঁদপুর আঞ্চলিক মহাসড়কের লাকসামের বিজরা ও মুদাফফরগঞ্জ বাজারে সড়ক দখল করে গড়ে ওঠা অবৈধ স্থাপনা উচ্ছেদে অভিযান পরিচালনা করেছে উপজেলা প্রশাসন এবং সড়ক ও জনপথ (সওজ) বিভাগ।
৪ মিনিট আগেনাইক্ষ্যংছড়ি সীমান্তের ওপারে তমব্রু রাইট ক্যাম্প এলাকায় ব্যাপক গোলাগুলির ঘটনা ঘটেছে। গতকাল মঙ্গলবার রাতে গুলির আওয়াজে উপজেলার তমব্রুবাজার এলাকায় আতঙ্ক ছড়িয়ে পড়ে।
৫ মিনিট আগেএই প্যানেলে সহসভাপতি (ভিপি) পদে প্রার্থী হয়েছেন আবদুল কাদের। সাধারণ সম্পাদক (জিএস) পদে আবু বাকের মজুমদার এবং সহকারী সাধারণ সম্পাদক (এজিএস) পদে আশরেফা খাতুন এই প্যানেল থেকে এবার নির্বাচন করবেন।
৭ মিনিট আগে