মো. আরফাত হোসাইন, রাউজান (চট্টগ্রাম)
চট্টগ্রামের রাউজানে জমে উঠেছে কোরবানির পশুর হাট। প্রচুর গরু-ছাগল উঠলেও মাঝারি আকারের গরুর প্রতি ক্রেতাদের আগ্রহ বেশি। তবে দাম চড়া থাকায় অধিকাংশ ক্রেতা শেষের কয়েকটি হাটের অপেক্ষায় আছেন। কেউ কেউ আবার শেষ মুহূর্তে কেনার ঝুঁকি এড়াতে বেশি দামে পছন্দসই কোরবানির পশু কিনছেন। উপজেলার বেশ কয়েকটি কোরবানির পশুর হাট ঘুরে এ চিত্র দেখা গেছে।
অবশ্য ব্যাপারীদের দাবি, পশুখাদ্যের ঊর্ধ্বমুখী মূল্য, নানা রোগবালাইয়ে ওষুধের পেছনে খরচ, সবকিছু মিলিয়ে তাঁদের আর খুব একটা লাভ হয় না।
রাউজান উপজেলার ঐতিহ্যবাহী লাম্বুর হাট, নোয়াপাড়া চৌধুরী হাট, চারাবটতল বাজার, ফকির হাট, মুছাপীর হাট, আমির হাট, কালাচাঁন চৌধুরীর হাটসহ বেশ কয়েকটি হাট ঘুরে দেখা যায় অন্যান্য বারের চেয়ে এবার গরু, মহিষ, ছাগলের দাম বেশি চাইছেন বিক্রেতারা। তাই এখনো বিক্রি সেভাবে জমজমাট হয়ে ওঠেনি। তবে বিক্রেতাদের ধারণা ,শেষ মুহূর্তে বিক্রি বাড়বে।
নোয়াপাড়া চৌধুরী হাটে গরু কিনতে আসা মো. আনোয়ার বলেন, অসংখ্য পশু রয়েছে হাটে। তবে বিক্রি এখনো কম। বিক্রেতা দাম ছাড়ছেন না। তাই ক্রেতারা এখনো কিনতে পারছেন না। যে গরুর দাম হওয়া উচিত ৮০ হাজার টাকা, বিক্রেতারা দাম হাঁকাচ্ছে ১ লাখ ২০ হাজার টাকা।
গহিরা কালাচাঁন চৌধুরীর হাটে মোহাম্মদ সরোয়ার নামের এক ক্রেতা বলেন, বাজারে প্রচুর কোরবানির পশু থাকলেও দাম খুবই চড়া। বাজার ছাড়াও খামারিদের ফার্মেও কোরবানির পশু বিকিকিনি চলছে। তবে মাঝারি সাইজের গরুর চাহিদা বেশি মনে হচ্ছে।
রাউজানের সবচেয়ে পুরোনো বাজার হিসেবে পরিচিত বাগোয়ানের লাম্বুরহাটে মো. ইউনুস মিয়া নামে এক বিক্রেতা বলেন, পশুর খাবারের দাম অত্যধিক। যে কারণে কম দামে গরু বিক্রি পোষাবে না। কোরবানি এলে ব্যবসার উদ্দেশে পশু লালন-পালন করি। বাজারের যা অবস্থা, এখনো ভালো বিক্রি হয়নি। ক্রেতারা খরচের দামও বলছেন না।
ডাবুয়ার শান্তিনগর এলাকায় গড়ে ওঠা বারাকা এগ্রো ফার্মের মালিক সুমন দে বলেন, চলতি বছর কোরবানির জন্য ফার্মে প্রায় অর্ধশত গরু তাজা করেছি। তাঁর ফার্মের প্রতিটি গরুর বাজারমূল্য ২ লাখ টাকার ওপরে। ইতিমধ্যে ফার্মের অধিকাংশ গরু বিক্রি হয়েছে। তিনি আরও জানান, চলতি বছর খামারের সবচেয়ে বড় গরুটি গত ২৪ জুন চট্টগ্রামের এক ব্যবসায়ী ৪ লাখ টাকায় কিনে নিয়েছেন।
রাউজান পৌরসভার ৯ নম্বর ওয়ার্ডের কাউন্সিলর জসিম উদ্দিন জানান, ক্রেতা ও বিক্রেতাদের সব ধরনের সহযোগিতা করছেন। ফলে অন্যান্য বছরের মতো চলতি মৌসুমেও রেকর্ড পরিমাণ কোরবানির পশু উঠেছে। রাউজান ছাড়াও চট্টগ্রামের বিভিন্ন উপজেলা থেকে প্রচুর ক্রেতা চারাবটতল বাজারে আসছেন।
চট্টগ্রামের রাউজানে জমে উঠেছে কোরবানির পশুর হাট। প্রচুর গরু-ছাগল উঠলেও মাঝারি আকারের গরুর প্রতি ক্রেতাদের আগ্রহ বেশি। তবে দাম চড়া থাকায় অধিকাংশ ক্রেতা শেষের কয়েকটি হাটের অপেক্ষায় আছেন। কেউ কেউ আবার শেষ মুহূর্তে কেনার ঝুঁকি এড়াতে বেশি দামে পছন্দসই কোরবানির পশু কিনছেন। উপজেলার বেশ কয়েকটি কোরবানির পশুর হাট ঘুরে এ চিত্র দেখা গেছে।
অবশ্য ব্যাপারীদের দাবি, পশুখাদ্যের ঊর্ধ্বমুখী মূল্য, নানা রোগবালাইয়ে ওষুধের পেছনে খরচ, সবকিছু মিলিয়ে তাঁদের আর খুব একটা লাভ হয় না।
রাউজান উপজেলার ঐতিহ্যবাহী লাম্বুর হাট, নোয়াপাড়া চৌধুরী হাট, চারাবটতল বাজার, ফকির হাট, মুছাপীর হাট, আমির হাট, কালাচাঁন চৌধুরীর হাটসহ বেশ কয়েকটি হাট ঘুরে দেখা যায় অন্যান্য বারের চেয়ে এবার গরু, মহিষ, ছাগলের দাম বেশি চাইছেন বিক্রেতারা। তাই এখনো বিক্রি সেভাবে জমজমাট হয়ে ওঠেনি। তবে বিক্রেতাদের ধারণা ,শেষ মুহূর্তে বিক্রি বাড়বে।
নোয়াপাড়া চৌধুরী হাটে গরু কিনতে আসা মো. আনোয়ার বলেন, অসংখ্য পশু রয়েছে হাটে। তবে বিক্রি এখনো কম। বিক্রেতা দাম ছাড়ছেন না। তাই ক্রেতারা এখনো কিনতে পারছেন না। যে গরুর দাম হওয়া উচিত ৮০ হাজার টাকা, বিক্রেতারা দাম হাঁকাচ্ছে ১ লাখ ২০ হাজার টাকা।
গহিরা কালাচাঁন চৌধুরীর হাটে মোহাম্মদ সরোয়ার নামের এক ক্রেতা বলেন, বাজারে প্রচুর কোরবানির পশু থাকলেও দাম খুবই চড়া। বাজার ছাড়াও খামারিদের ফার্মেও কোরবানির পশু বিকিকিনি চলছে। তবে মাঝারি সাইজের গরুর চাহিদা বেশি মনে হচ্ছে।
রাউজানের সবচেয়ে পুরোনো বাজার হিসেবে পরিচিত বাগোয়ানের লাম্বুরহাটে মো. ইউনুস মিয়া নামে এক বিক্রেতা বলেন, পশুর খাবারের দাম অত্যধিক। যে কারণে কম দামে গরু বিক্রি পোষাবে না। কোরবানি এলে ব্যবসার উদ্দেশে পশু লালন-পালন করি। বাজারের যা অবস্থা, এখনো ভালো বিক্রি হয়নি। ক্রেতারা খরচের দামও বলছেন না।
ডাবুয়ার শান্তিনগর এলাকায় গড়ে ওঠা বারাকা এগ্রো ফার্মের মালিক সুমন দে বলেন, চলতি বছর কোরবানির জন্য ফার্মে প্রায় অর্ধশত গরু তাজা করেছি। তাঁর ফার্মের প্রতিটি গরুর বাজারমূল্য ২ লাখ টাকার ওপরে। ইতিমধ্যে ফার্মের অধিকাংশ গরু বিক্রি হয়েছে। তিনি আরও জানান, চলতি বছর খামারের সবচেয়ে বড় গরুটি গত ২৪ জুন চট্টগ্রামের এক ব্যবসায়ী ৪ লাখ টাকায় কিনে নিয়েছেন।
রাউজান পৌরসভার ৯ নম্বর ওয়ার্ডের কাউন্সিলর জসিম উদ্দিন জানান, ক্রেতা ও বিক্রেতাদের সব ধরনের সহযোগিতা করছেন। ফলে অন্যান্য বছরের মতো চলতি মৌসুমেও রেকর্ড পরিমাণ কোরবানির পশু উঠেছে। রাউজান ছাড়াও চট্টগ্রামের বিভিন্ন উপজেলা থেকে প্রচুর ক্রেতা চারাবটতল বাজারে আসছেন।
নীলফামারীর ডিমলা উপজেলার বাবুরহাট বাজারে নির্মাণকাজ শেষ হওয়ার এক মাস যেতে না যেতেই উঠে যাচ্ছে সড়কের আরসিসি ঢালাই। এ ছাড়া সড়কটির সম্প্রসারণ জয়েন্টগুলোতে আঁকাবাঁকা ফাটল দেখা দিয়েছে। বিষয়টি বুঝতে পেরে সংশ্লিষ্টরা তাড়াহুড়া করে বিটুমিন দিয়ে ফাটল বন্ধের চেষ্টা চালিয়েছেন বলে জানা গেছে।
৬ ঘণ্টা আগেতিন পার্বত্য জেলার মধ্যে আগে থেকেই চিকিৎসাসেবায় পিছিয়ে খাগড়াছড়ি। তার ওপর বছরের পর বছর চিকিৎসক, নার্স, কর্মচারী ও প্রয়োজনীয় যন্ত্রপাতির সংকট থাকায় খাগড়াছড়ি আধুনিক সদর হাসপাতালে কাঙ্ক্ষিত সেবা পাচ্ছেন না রোগীরা।
৬ ঘণ্টা আগেনেত্রকোনার দুর্গাপুরে এক কলেজ ছাত্রীকে ধর্ষণের অভিযোগে ফয়সাল আহমেদ ওরফে দুর্জয় (২৪) নামে এক ছাত্রদল নেতাকে আটক করেছে পুলিশ। আটক ফয়সাল আহমেদ ওরফে দুর্জয় দুর্গাপুর উপজেলা ছাত্রদলের যুগ্ম আহ্বায়ক। মঙ্গলবার (২৯ এপ্রিল) রাতে দুর্গাপুর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মাহমুদুল হাসান...
৬ ঘণ্টা আগেরাজধানীর খিলগাঁওয়ে একটি নির্মাণাধীন ভবনে অগ্নিকাণ্ডের ঘটনা ঘটেছে। আজ মঙ্গলবার সন্ধ্যা ৭টায় এ অগ্নিকাণ্ড ঘটে। তবে ফায়ার সার্ভিসের দুটি ইউনিট ঘটনাস্থলে যাওয়ার আগেই আগুন নিভে গেছে। এতে কোনো ধরনের ক্ষয়ক্ষতি হয়নি।
৮ ঘণ্টা আগে