পটিয়া (চট্টগ্রাম) প্রতিনিধি
চট্টগ্রামের পটিয়ায় নজিরবিহীন লোডশেডিংয়ে অতিষ্ঠ হয়ে উঠেছে জনজীবন। লোডশেডিংয়ে এসএসসি পরীক্ষার্থী, বয়োবৃদ্ধসহ সকলেই বেশ ভোগান্তিতে পড়েছে। গরমে অসুস্থ হয়ে পড়ছে শিশুরা।
জানা গেছে, বিদ্যুৎ বিতরণকারী প্রতিষ্ঠানগুলো থেকে এলাকাভিত্তিক লোডশেডিংয়ের যে তালিকা প্রকাশ করা হয়েছে তার কোনো কিছুই মানা হচ্ছে না। পটিয়ায় এক থেকে দুই ঘণ্টা লোডশেডিং হওয়ার কথা থাকলেও এলাকাভিত্তিক তিন থেকে পাঁচ ঘণ্টা লোডশেডিং হচ্ছে প্রতিদিন। তা ছাড়া যে সময়ের কথা উল্লেখ করা হচ্ছে তার সঙ্গেও লোডশেডিংয়ের কোনো মিল থাকছে না।
পৌর এলাকার বাসিন্দা সামশুল আলম বলেন, লোডশেডিং আগেও হয়েছে। তবে সে সময়ের বাস্তবতার সঙ্গে এখনকার বাস্তবতার মিল নেই। দিনের বেলার পাশাপাশি এখন রাতের বেলায়ও বিদ্যুৎ থাকছে না।
গৃহিণী নারগিস আকতার বলেন, দেড়-দুই ঘণ্টা করে পাঁচ-সাতবার লোডশেডিং হচ্ছে। এই গরমে রাতেও বিদ্যুৎ চলে যায়। এটি অসহনীয়। বাস্তবতা মেনে নিয়ে এক-দুই ঘণ্টার লোডশেডিং মেনে নেওয়া যায়। কিন্তু এখন যা হচ্ছে তা একেবারে যাচ্ছেতাই অবস্থা।
অতিরিক্ত লোডশেডিংয়ের বিষয়টি মেনে নিয়ে পটিয়া পল্লি বিদ্যুৎ সমিতি ১ এর জিএম আবু বক্কর সিদ্দিকী বলেন, ‘রোববার সকাল থেকে আরও করুণ অবস্থা। পাওয়ার মোটেও পাচ্ছি না। জেনারেশনের পরিমানও কম আবার সে তুলনায় বরাদ্দও অপ্রতুল। কীভাবে লোডশেডিংয়ের মাত্রাটা সহনীয় পর্যায়ে আনা যায় সে ব্যাপারে আমরা চিন্তা করছি।’
রাতে কেনো লোডশেডিংয়ের মাত্রা বেড়ে যায় এমন প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন, ‘রাত ১১টার পর শিল্প কারখানাগুলো চালু হয়ে যায়। তাদের প্রচুর লোড দিতে হয়। যার কারণে রাতে এর প্রভাবটা বেশি পড়ে। শিডিউল অনুযায়ী এলাকাভিত্তিক যেভাবে দেওয়ার কথা তা আমরা রক্ষা করতে পারছি না।’
পটিয়া পিডিবির নির্বাহী প্রকৌশলী ইসমাইল হোসেন বলেন, ‘কয়েক দিন যাবৎ সব জায়গাতেই লোডশেডিংয়ের মাত্রাটা বাড়ছে। উৎপাদন কম হওয়ার কারণে সবখানেই এ প্রভাবটা বিরাজ করছে। আমরা ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষকে জানিয়েছি। তারাও দেখছেন বিষয়টি। হয়তো শিল্প কারখানাগুলো একদিন বন্ধ রেখে শিডিউলের মাধ্যমে নিয়ন্ত্রণের চিন্তা ভাবনা করা হচ্ছে।’
দৈনিক পাঁচ-সাত ঘণ্টা লোডশেডিংয়ের বিষয়টি স্বীকার করে তিনি বলেন, ‘আমরা নিজেরাও ভুক্তভোগী। বিদ্যুৎ সরবরাহের দায়িত্ব আমাদের, কিন্তু আমরা চাহিদা অনুযায়ী বিদ্যুৎ না পেলে গ্রাহকদের সরবরাহ করব কীভাবে।’
চট্টগ্রামের পটিয়ায় নজিরবিহীন লোডশেডিংয়ে অতিষ্ঠ হয়ে উঠেছে জনজীবন। লোডশেডিংয়ে এসএসসি পরীক্ষার্থী, বয়োবৃদ্ধসহ সকলেই বেশ ভোগান্তিতে পড়েছে। গরমে অসুস্থ হয়ে পড়ছে শিশুরা।
জানা গেছে, বিদ্যুৎ বিতরণকারী প্রতিষ্ঠানগুলো থেকে এলাকাভিত্তিক লোডশেডিংয়ের যে তালিকা প্রকাশ করা হয়েছে তার কোনো কিছুই মানা হচ্ছে না। পটিয়ায় এক থেকে দুই ঘণ্টা লোডশেডিং হওয়ার কথা থাকলেও এলাকাভিত্তিক তিন থেকে পাঁচ ঘণ্টা লোডশেডিং হচ্ছে প্রতিদিন। তা ছাড়া যে সময়ের কথা উল্লেখ করা হচ্ছে তার সঙ্গেও লোডশেডিংয়ের কোনো মিল থাকছে না।
পৌর এলাকার বাসিন্দা সামশুল আলম বলেন, লোডশেডিং আগেও হয়েছে। তবে সে সময়ের বাস্তবতার সঙ্গে এখনকার বাস্তবতার মিল নেই। দিনের বেলার পাশাপাশি এখন রাতের বেলায়ও বিদ্যুৎ থাকছে না।
গৃহিণী নারগিস আকতার বলেন, দেড়-দুই ঘণ্টা করে পাঁচ-সাতবার লোডশেডিং হচ্ছে। এই গরমে রাতেও বিদ্যুৎ চলে যায়। এটি অসহনীয়। বাস্তবতা মেনে নিয়ে এক-দুই ঘণ্টার লোডশেডিং মেনে নেওয়া যায়। কিন্তু এখন যা হচ্ছে তা একেবারে যাচ্ছেতাই অবস্থা।
অতিরিক্ত লোডশেডিংয়ের বিষয়টি মেনে নিয়ে পটিয়া পল্লি বিদ্যুৎ সমিতি ১ এর জিএম আবু বক্কর সিদ্দিকী বলেন, ‘রোববার সকাল থেকে আরও করুণ অবস্থা। পাওয়ার মোটেও পাচ্ছি না। জেনারেশনের পরিমানও কম আবার সে তুলনায় বরাদ্দও অপ্রতুল। কীভাবে লোডশেডিংয়ের মাত্রাটা সহনীয় পর্যায়ে আনা যায় সে ব্যাপারে আমরা চিন্তা করছি।’
রাতে কেনো লোডশেডিংয়ের মাত্রা বেড়ে যায় এমন প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন, ‘রাত ১১টার পর শিল্প কারখানাগুলো চালু হয়ে যায়। তাদের প্রচুর লোড দিতে হয়। যার কারণে রাতে এর প্রভাবটা বেশি পড়ে। শিডিউল অনুযায়ী এলাকাভিত্তিক যেভাবে দেওয়ার কথা তা আমরা রক্ষা করতে পারছি না।’
পটিয়া পিডিবির নির্বাহী প্রকৌশলী ইসমাইল হোসেন বলেন, ‘কয়েক দিন যাবৎ সব জায়গাতেই লোডশেডিংয়ের মাত্রাটা বাড়ছে। উৎপাদন কম হওয়ার কারণে সবখানেই এ প্রভাবটা বিরাজ করছে। আমরা ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষকে জানিয়েছি। তারাও দেখছেন বিষয়টি। হয়তো শিল্প কারখানাগুলো একদিন বন্ধ রেখে শিডিউলের মাধ্যমে নিয়ন্ত্রণের চিন্তা ভাবনা করা হচ্ছে।’
দৈনিক পাঁচ-সাত ঘণ্টা লোডশেডিংয়ের বিষয়টি স্বীকার করে তিনি বলেন, ‘আমরা নিজেরাও ভুক্তভোগী। বিদ্যুৎ সরবরাহের দায়িত্ব আমাদের, কিন্তু আমরা চাহিদা অনুযায়ী বিদ্যুৎ না পেলে গ্রাহকদের সরবরাহ করব কীভাবে।’
গত জুলাইয়ের প্রথম সপ্তাহ থেকে ভারী বৃষ্টির কারণে নোয়াখালীর আটটি উপজেলার বেশির ভাগ এলাকায় দেখা দেয় জলাবদ্ধতা। অব্যাহত বৃষ্টি ও পানি নিষ্কাশন ব্যবস্থা না থাকায় ডুবে যায় জেলার বিভিন্ন সড়ক, মহল্লা ও শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান। জেলার ১৭৭টি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে সেই জলাবদ্ধতা এখনো রয়ে গেছে। এক মাসের বেশি এই জলাবদ্ধতায়
২৬ মিনিট আগেসরকারি কেনাকাটার ক্ষেত্রে যে ঠিকাদার সর্বনিম্ন দরে মালপত্র সরবরাহ করবেন, তাকেই কাজ দেওয়ার কথা। তবে উল্টো চিত্র দেখা যাচ্ছে রাজশাহী আঞ্চলিক দুগ্ধ ও গবাদি উন্নয়ন খামারে। এখানে সর্বনিম্ন নয়, যাঁরা সর্বোচ্চ দর দিয়েছেন—তাঁদেরই কাজ দেওয়া হয়েছে। এতে সরকারের প্রায় ৯২ লাখ টাকা বাড়তি খরচ হচ্ছে।
৩১ মিনিট আগেবিগত আওয়ামী লীগ সরকারের আমলে যশোর বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ে (যবিপ্রবি) নিয়োগ-বাণিজ্যসহ নানা অনিয়মের অভিযোগ ওঠে। এ নিয়ে দুর্নীতি দমন কমিশনের (দুদক) করা মামলায় সম্প্রতি কারাগারে যেতে হয়েছে সাবেক উপাচার্য আব্দুস সাত্তারকে। তবে এসব বিষয়ে বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন গঠিত তদন্ত কমিটি গত পাঁচ মাসেও কাজ
৩৬ মিনিট আগেউড়োজাহাজের অনলাইন টিকিট বুকিংয়ে দেশের অন্যতম প্ল্যাটফর্ম ফ্লাইট এক্সপার্টের ব্যবস্থাপনা পরিচালক (এমডি) সালমান বিন রশিদ শাহ সাইমের গ্রামের বাড়ি চাঁদপুরের কচুয়ার মুরাদপুর গ্রামে। এই গ্রাম, উপজেলা, এমনকি পাশের ফরিদগঞ্জ উপজেলার বাসিন্দাদের কাছ থেকেও তাঁরা টাকাপয়সা হাতিয়ে নিয়েছেন ব্যবসার নামে।
১ ঘণ্টা আগে