চট্টগ্রামের সীতাকুণ্ড
সীতাকুণ্ড (চট্টগ্রাম) প্রতিনিধি
সাগরে বিলীন হয়েছে চট্টগ্রামের সীতাকুণ্ডের বাঁশবাড়িয়া সৈকত থেকে সোনাইছড়ি ইউনিয়নের উপকূলীয় ৪ কিলোমিটার বেড়িবাঁধ। এ ছাড়া বাঁশবাড়িয়া থেকে কুমিরা ইউনিয়নের ৩ কিলোমিটার ব্লক বেড়িবাঁধের অন্তত ১৬ স্থানের ব্লক সরে গেছে। ভঙ্গুর অবস্থায় রয়েছে বাঁশবাড়িয়া ফেরিঘাটসংলগ্ন স্লুইসগেটটিও; সেটি কোনো রকম বালুর বস্তা দিয়ে ধরে রেখেছেন স্থানীয়রা। এমন পরিস্থিতিতে উপকূলবাসী আসন্ন বর্ষায় ভেঙে যাওয়া এসব অংশ দিয়ে জোয়ারের পানি প্রবেশ এবং বসতঘর ও ফসলের মাঠ তলিয়ে যাওয়ার আশঙ্কা করছেন।
তবে পানি উন্নয়ন বোর্ডের (পাউবো) উপসহকারী প্রকৌশলী এস এম তারেক জানান, ভেঙে সাগরে বিলীন হওয়া চার কিলোমিটার বেড়িবাঁধ ব্যক্তি মালিকানাধীন হওয়ায় তা সংস্কার করতে পারছেন না তাঁরা। তবে ব্লক সরে ক্ষতিগ্রস্ত হওয়া আধা কিলোমিটার বেড়িবাঁধ সংস্কারের জন্য তাঁরা একটি প্রস্তাব ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষের কাছে পাঠিয়েছেন। ৪ কিলোমিটার দৈর্ঘ্য এবং ৬ মিটার প্রশস্ত উপরিতলের ওই প্রকল্পের ব্যয় ধরা হয়েছে ৫৬০ কোটি টাকা। অনুমোদন পেলে তাঁরা সহসা বেড়িবাঁধে টেকসই ভারী ব্লক বসানোর কাজ শুরু করবেন।
সরেজমিনে দেখা যায়, বাঁশবাড়িয়া ইউনিয়নের আকিলপুর সৈকতের দক্ষিণাংশে আধা কিলোমিটারের মধ্যে তিন স্থানে বড় বড় গর্ত। সৈকতের জমাদারপাড়া এলাকায় সবচেয়ে বেশি ক্ষতিগ্রস্ত। এখানে দুই কিলোমিটার সড়কের অন্তত ১৩ স্থানে ব্লক সরে গিয়ে গর্তের সৃষ্টি হয়েছে। বোয়ালিয়া কূল এলাকায় একটি গর্তের সৃষ্টি হয়েছে। সরে যাওয়া অংশে মাটি ধুয়ে গেছে। জমাদারপাড়া এলাকায় দুটি অংশে বেড়িবাঁধের উপরিতলে মাটি ধুয়ে ৩ মিটার প্রস্থের স্থলে এক মিটারেরও কম হয়ে গেছে। সিকদার খালের নষ্ট স্লুইসগেট কতগুলো বালির বস্তা দিয়ে ধরে রাখা হয়েছে।
জমাদারপাড়া এলাকার বাসিন্দা আব্দুল মোমিন বলেন, এখন থেকে ২৫ বছর আগেও বেড়িবাঁধের এ অংশটি বিলীন হয়ে গিয়েছিল। তবে ভেঙে যাওয়ার ২০ বছর পর ২০১৯ সালের মাঝামাঝিতে ক্ষতিগ্রস্ত বেড়িবাঁধ নতুনভাবে নির্মাণ করা হয়। কিন্তু নতুনভাবে নির্মাণের পাঁচ বছরের মধ্যে বেড়িবাঁধটি ভেঙে আগের অবস্থায় ফিরে গেছে। এতে আসন্ন বর্ষায় জোয়ারের পানিতে তাঁদের এলাকা তলিয়ে যাওয়ার আশঙ্কা দেখা দিয়েছে।
বাঁশবাড়িয়া এলাকার বাসিন্দা মো. কামরুল বলেন, ভেঙে যাওয়া বেড়িবাঁধ ও ভঙ্গুর স্লুইসগেটের কারণে প্রতিবছর বর্ষায় জোয়ারের পানি ঢুকে এলাকা প্লাবিত হয়। সেই সঙ্গে লবণ পানি ঢুকে ক্ষতিগ্রস্ত হয় চাষাবাদ। আসন্ন বর্ষার আগেই এসব মেরামত করা না হলে গত বছরের চেয়েও বড় দুর্ভোগে পড়বেন তাঁরা।
উপসহকারী প্রকৌশলী এস এম তারেক বলেন, ভাঙন রোধে বেড়িবাঁধে যে ব্লক ব্যবহার করা হয়েছে, তা বঙ্গোপসাগরের ঢেউয়ের উপযোগী নয়। সাগরের প্রবল বেগে ছুটে আসা এ ঢেউয়ের চাপ সামাল দিতে হলে নতুন করে ভারী ব্লক তৈরির মাধ্যমে ক্ষতিগ্রস্ত বেড়িবাঁধ পুনর্নির্মাণ বা মেরামত করতে হবে।
সাগরে বিলীন হয়েছে চট্টগ্রামের সীতাকুণ্ডের বাঁশবাড়িয়া সৈকত থেকে সোনাইছড়ি ইউনিয়নের উপকূলীয় ৪ কিলোমিটার বেড়িবাঁধ। এ ছাড়া বাঁশবাড়িয়া থেকে কুমিরা ইউনিয়নের ৩ কিলোমিটার ব্লক বেড়িবাঁধের অন্তত ১৬ স্থানের ব্লক সরে গেছে। ভঙ্গুর অবস্থায় রয়েছে বাঁশবাড়িয়া ফেরিঘাটসংলগ্ন স্লুইসগেটটিও; সেটি কোনো রকম বালুর বস্তা দিয়ে ধরে রেখেছেন স্থানীয়রা। এমন পরিস্থিতিতে উপকূলবাসী আসন্ন বর্ষায় ভেঙে যাওয়া এসব অংশ দিয়ে জোয়ারের পানি প্রবেশ এবং বসতঘর ও ফসলের মাঠ তলিয়ে যাওয়ার আশঙ্কা করছেন।
তবে পানি উন্নয়ন বোর্ডের (পাউবো) উপসহকারী প্রকৌশলী এস এম তারেক জানান, ভেঙে সাগরে বিলীন হওয়া চার কিলোমিটার বেড়িবাঁধ ব্যক্তি মালিকানাধীন হওয়ায় তা সংস্কার করতে পারছেন না তাঁরা। তবে ব্লক সরে ক্ষতিগ্রস্ত হওয়া আধা কিলোমিটার বেড়িবাঁধ সংস্কারের জন্য তাঁরা একটি প্রস্তাব ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষের কাছে পাঠিয়েছেন। ৪ কিলোমিটার দৈর্ঘ্য এবং ৬ মিটার প্রশস্ত উপরিতলের ওই প্রকল্পের ব্যয় ধরা হয়েছে ৫৬০ কোটি টাকা। অনুমোদন পেলে তাঁরা সহসা বেড়িবাঁধে টেকসই ভারী ব্লক বসানোর কাজ শুরু করবেন।
সরেজমিনে দেখা যায়, বাঁশবাড়িয়া ইউনিয়নের আকিলপুর সৈকতের দক্ষিণাংশে আধা কিলোমিটারের মধ্যে তিন স্থানে বড় বড় গর্ত। সৈকতের জমাদারপাড়া এলাকায় সবচেয়ে বেশি ক্ষতিগ্রস্ত। এখানে দুই কিলোমিটার সড়কের অন্তত ১৩ স্থানে ব্লক সরে গিয়ে গর্তের সৃষ্টি হয়েছে। বোয়ালিয়া কূল এলাকায় একটি গর্তের সৃষ্টি হয়েছে। সরে যাওয়া অংশে মাটি ধুয়ে গেছে। জমাদারপাড়া এলাকায় দুটি অংশে বেড়িবাঁধের উপরিতলে মাটি ধুয়ে ৩ মিটার প্রস্থের স্থলে এক মিটারেরও কম হয়ে গেছে। সিকদার খালের নষ্ট স্লুইসগেট কতগুলো বালির বস্তা দিয়ে ধরে রাখা হয়েছে।
জমাদারপাড়া এলাকার বাসিন্দা আব্দুল মোমিন বলেন, এখন থেকে ২৫ বছর আগেও বেড়িবাঁধের এ অংশটি বিলীন হয়ে গিয়েছিল। তবে ভেঙে যাওয়ার ২০ বছর পর ২০১৯ সালের মাঝামাঝিতে ক্ষতিগ্রস্ত বেড়িবাঁধ নতুনভাবে নির্মাণ করা হয়। কিন্তু নতুনভাবে নির্মাণের পাঁচ বছরের মধ্যে বেড়িবাঁধটি ভেঙে আগের অবস্থায় ফিরে গেছে। এতে আসন্ন বর্ষায় জোয়ারের পানিতে তাঁদের এলাকা তলিয়ে যাওয়ার আশঙ্কা দেখা দিয়েছে।
বাঁশবাড়িয়া এলাকার বাসিন্দা মো. কামরুল বলেন, ভেঙে যাওয়া বেড়িবাঁধ ও ভঙ্গুর স্লুইসগেটের কারণে প্রতিবছর বর্ষায় জোয়ারের পানি ঢুকে এলাকা প্লাবিত হয়। সেই সঙ্গে লবণ পানি ঢুকে ক্ষতিগ্রস্ত হয় চাষাবাদ। আসন্ন বর্ষার আগেই এসব মেরামত করা না হলে গত বছরের চেয়েও বড় দুর্ভোগে পড়বেন তাঁরা।
উপসহকারী প্রকৌশলী এস এম তারেক বলেন, ভাঙন রোধে বেড়িবাঁধে যে ব্লক ব্যবহার করা হয়েছে, তা বঙ্গোপসাগরের ঢেউয়ের উপযোগী নয়। সাগরের প্রবল বেগে ছুটে আসা এ ঢেউয়ের চাপ সামাল দিতে হলে নতুন করে ভারী ব্লক তৈরির মাধ্যমে ক্ষতিগ্রস্ত বেড়িবাঁধ পুনর্নির্মাণ বা মেরামত করতে হবে।
ঢাকার আশুলিয়ায় উল্টো পথে চলা একটি অটোরিকশা লরির নিচে চাপা পড়ে নারী ও শিশুসহ তিনজন নিহত হয়েছেন। আহত হয়েছেন আরও একজন। নিহতরা হলেন আলতাফ (৫০), নূরজাহান (২৪) ও শিশু আব্দুল্লাহ (৪)। দুর্ঘটনাটি ঘটে রোববার (৩ আগস্ট) রাত সাড়ে ৯টার দিকে নবীনগর-চন্দ্রা মহাসড়কের বাইপাইল কেন্দ্রীয় মসজিদের সামনে।
১ ঘণ্টা আগেপৌরসভার ৭ নম্বর ওয়ার্ডের মধ্যকুল সরদারপাড়ায় সরেজমিন ঘুরে দেখা গেছে, বাড়িঘরে পানি ঢুকে পড়েছে, তলিয়ে গেছে চলাচলের একমাত্র পথ। ১ নম্বর ওয়ার্ডের সাহাপাড়া খ্রিষ্টান মিশনের পাশের সড়কেও পানি উঠে এসেছে।
১ ঘণ্টা আগেপার্বত্য চট্টগ্রামবিষয়ক মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা ও বিশিষ্ট কূটনীতিক সুপ্রদীপ চাকমা বলেছেন, ‘আজকের এই কৃষি যন্ত্রপাতি হস্তান্তর শুধু যন্ত্র সরবরাহ নয়, এটি রাষ্ট্রের প্রতিশ্রুতি ও দায়বদ্ধতার প্রতিফলন। আমরা এমন একটি বাংলাদেশ গড়তে চাই, যেখানে সমতল হোক কিংবা পাহাড়—কোথাও খাদ্যঘাটতির জায়গা থাকবে না।’
১ ঘণ্টা আগেগত বছর ঢাকায় কোটা সংস্কার আন্দোলনের সময় পুলিশের গুলিতে প্রাণ হারান লালমনিরহাটের আদিতমারী উপজেলার মহিষখোঁচা ইউনিয়নের বারঘড়িয়া গ্রামের মিরাজ। তিনি ছিলেন মৃত আব্দুস ছালামের বড় ছেলে। মাত্র ৫ শতাংশ জমি কিনে বাড়ি করার ইচ্ছে ছিল তাঁদের। কিন্তু প্রতিবেশী দুলাল মণ্ডল দলিল থাকা সত্ত্বেও জমিটি দখলে নিতে দেননি।
২ ঘণ্টা আগে