নিজস্ব প্রতিবেদক, চট্টগ্রাম
ক্যানসার, লিভার সিরোসিস, জন্মগত হৃদ্রোগ, স্ট্রোকে প্যারালাইজড, থ্যালাসেমিয়া, কিডনি রোগে আক্রান্ত ৩৪৭ জনকে আর্থিক সহায়তা করেছে সমাজকল্যাণ মন্ত্রণালয়। এদের প্রত্যেককে ৫০ হাজার টাকা করে মোট ১ কোটি ৭৩ লাখ ৫০ হাজার টাকা দেওয়া হয়। এ উপলক্ষে চট্টগ্রাম ইন্টারন্যাশনাল মেডিকেল কলেজ ও হাসপাতালের (সিআইএমসিএইচ) ব্যবস্থাপনায় আজ শনিবার (৫ জুলাই) দুপুরে কলেজ অডিটরিয়ামে এক অনুষ্ঠান করা হয়। এতে প্রধান অতিথি ছিলেন সমাজকল্যাণ মন্ত্রণালয়ের সচিব ড. মো. মহিউদ্দিন।
সিআইএমসিএইচের নির্বাহী কমিটির (ইসি) চেয়ারম্যান ডা. ফজলুল হকের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে বিশেষ অতিথি হিসেবে ছিলেন ইসি কমিটির সেক্রেটারি অধ্যাপক ডা. মো. মুসলিম উদ্দিন, ইসি কমিটির সদস্য ফয়সাল মোহাম্মদ ইউনুছ, অধ্যাপক মো. নুরুন্নবী, অধ্যাপক মো. সিরাজদ্দৌলা, মেডিকেল কলেজ অধ্যক্ষ অধ্যাপক ডা. মো. টিপু সুলতান, ডেন্টাল কলেজের অধ্যক্ষ অধ্যাপক ডা. আকরাম পারভেজ চৌধুরী, হাসপাতালের পরিচালক ডা. বখতিয়ার আলম, সমাজসেবার বিভাগীয় পরিচালক কাজী নাজিমুল ইসলাম, উপপরিচালক ফরিদুল আলম প্রমুখ।
অনুষ্ঠানে সমাজকল্যাণ মন্ত্রণালয়ের সচিব ড. মো. মহিউদ্দিন বলেন, ‘নানা জটিল রোগে আক্রান্তদের পাশে থেকে দীর্ঘদিন ধরে আর্থিক অনুদান দিয়ে আসছে সমাজকল্যাণ মন্ত্রণালয়। চট্টগ্রাম ইন্টারন্যাশনাল মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের সার্বিক ব্যবস্থাপনায় এখানে একসঙ্গে ৩৪৭ জনকে সহায়তা তুলে দিয়েছি। ভবিষ্যতেও এ ধারা অব্যাহত থাকবে। এখানে এসে আমি খুব আনন্দিত। এক ক্যাম্পাসের ভেতরে তিনটি প্রতিষ্ঠান দেখে ভালো লাগল। নিঃসন্দেহে এটা বলা যায় যে চট্টগ্রামবাসীর স্বাস্থ্যসেবায় গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রেখে যাচ্ছে সিআইএমসিএইচ। প্রতিষ্ঠানটির সার্বিক সফলতা কামনা করছি।’ তিনি বলেন, ‘আজকে এখানে রোগীদের ডেকে আমরা নগদ সহায়তা দিয়েছি। আমি মনে করি এটাও যথেষ্ট নয়। রোগীদের বাড়ি বাড়ি এ সহায়তার টাকা পৌঁছে দিতে পারলে আরও ভালো হতো।’
ক্যানসার, লিভার সিরোসিস, জন্মগত হৃদ্রোগ, স্ট্রোকে প্যারালাইজড, থ্যালাসেমিয়া, কিডনি রোগে আক্রান্ত ৩৪৭ জনকে আর্থিক সহায়তা করেছে সমাজকল্যাণ মন্ত্রণালয়। এদের প্রত্যেককে ৫০ হাজার টাকা করে মোট ১ কোটি ৭৩ লাখ ৫০ হাজার টাকা দেওয়া হয়। এ উপলক্ষে চট্টগ্রাম ইন্টারন্যাশনাল মেডিকেল কলেজ ও হাসপাতালের (সিআইএমসিএইচ) ব্যবস্থাপনায় আজ শনিবার (৫ জুলাই) দুপুরে কলেজ অডিটরিয়ামে এক অনুষ্ঠান করা হয়। এতে প্রধান অতিথি ছিলেন সমাজকল্যাণ মন্ত্রণালয়ের সচিব ড. মো. মহিউদ্দিন।
সিআইএমসিএইচের নির্বাহী কমিটির (ইসি) চেয়ারম্যান ডা. ফজলুল হকের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে বিশেষ অতিথি হিসেবে ছিলেন ইসি কমিটির সেক্রেটারি অধ্যাপক ডা. মো. মুসলিম উদ্দিন, ইসি কমিটির সদস্য ফয়সাল মোহাম্মদ ইউনুছ, অধ্যাপক মো. নুরুন্নবী, অধ্যাপক মো. সিরাজদ্দৌলা, মেডিকেল কলেজ অধ্যক্ষ অধ্যাপক ডা. মো. টিপু সুলতান, ডেন্টাল কলেজের অধ্যক্ষ অধ্যাপক ডা. আকরাম পারভেজ চৌধুরী, হাসপাতালের পরিচালক ডা. বখতিয়ার আলম, সমাজসেবার বিভাগীয় পরিচালক কাজী নাজিমুল ইসলাম, উপপরিচালক ফরিদুল আলম প্রমুখ।
অনুষ্ঠানে সমাজকল্যাণ মন্ত্রণালয়ের সচিব ড. মো. মহিউদ্দিন বলেন, ‘নানা জটিল রোগে আক্রান্তদের পাশে থেকে দীর্ঘদিন ধরে আর্থিক অনুদান দিয়ে আসছে সমাজকল্যাণ মন্ত্রণালয়। চট্টগ্রাম ইন্টারন্যাশনাল মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের সার্বিক ব্যবস্থাপনায় এখানে একসঙ্গে ৩৪৭ জনকে সহায়তা তুলে দিয়েছি। ভবিষ্যতেও এ ধারা অব্যাহত থাকবে। এখানে এসে আমি খুব আনন্দিত। এক ক্যাম্পাসের ভেতরে তিনটি প্রতিষ্ঠান দেখে ভালো লাগল। নিঃসন্দেহে এটা বলা যায় যে চট্টগ্রামবাসীর স্বাস্থ্যসেবায় গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রেখে যাচ্ছে সিআইএমসিএইচ। প্রতিষ্ঠানটির সার্বিক সফলতা কামনা করছি।’ তিনি বলেন, ‘আজকে এখানে রোগীদের ডেকে আমরা নগদ সহায়তা দিয়েছি। আমি মনে করি এটাও যথেষ্ট নয়। রোগীদের বাড়ি বাড়ি এ সহায়তার টাকা পৌঁছে দিতে পারলে আরও ভালো হতো।’
সরেজমিনে দেখা যায়, দীর্ঘদিনের জলাবদ্ধতায় উপলশহর উচ্চবিদ্যালয়ের মাঠ ভরে উঠেছে কচুরিপানায়। শতাধিক প্রান্তিক কৃষক কয়েক বছর ধরে তাঁদের জমিতে চাষাবাদ করতে পারছেন না। এতে তাঁরা মানবেতর জীবনযাপন করছেন। এলাকাবাসীর অভিযোগ, পুকুর খননকারীরা প্রভাবশালী হওয়ায় অনেকে প্রতিবাদ করতেও সাহস পাচ্ছেন না।
১ ঘণ্টা আগেসিরাজগঞ্জ পৌরসভার ধানবান্ধি মহল্লা ও হোসেনপুর এলাকায় ডায়রিয়ার প্রাদুর্ভাব দেখা দিয়েছে। গত কয়েক দিনে তিন শতাধিকের বেশি মানুষ এ রোগে আক্রান্ত হয়ে বিভিন্ন হাসপাতালে ভর্তি হয়েছে। সিরাজগঞ্জ জেনারেল হাসপাতালে রোগীর চাপ বাড়ায় অনেককে শয্যা না পেয়ে হাসপাতালের মেঝেতে চিকিৎসা নিতে হচ্ছে।
২ ঘণ্টা আগেগাজীপুরের শ্রীপুর উপজেলা সীমানাঘেঁষা এলাকায় রয়েছে বেশ কয়েকটি ছোট-বড় সেতু। যেগুলো শ্রীপুরের সঙ্গে যুক্ত করেছে পাশের কয়েকটি উপজেলাকে। সন্ধ্যা হলেই এসব সেতু ঘিরে মাদক বেচাকেনা শুরু হয়। চলে রাতভর। দিনের পর দিন এই অবস্থা চলছে।
২ ঘণ্টা আগেসুনামগঞ্জ সদর, শান্তিগঞ্জ ও জামালগঞ্জ উপজেলা নিয়ে বিস্তৃত সুনামগঞ্জ-জামালগঞ্জ সড়কটি সুনামগঞ্জ ও সিলেটে জরুরি যাতায়াতের অন্যতম মাধ্যম। এ ছাড়া ধর্মপাশা ও মধ্যনগর উপজেলা ছাড়াও নেত্রকোনার একাংশের মানুষ এটি ব্যবহার করে।
২ ঘণ্টা আগে