নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
ইউনিয়ন পরিষদসহ সব স্তরের স্থানীয় সরকারে সমতলের নৃগোষ্ঠীর মানুষের জন্য বিশেষ আসন সংরক্ষণ, জীবনমান উন্নয়নে বিশেষ পদক্ষেপ গ্রহণ এবং সমতলের ক্ষুদ্র-নৃগোষ্ঠীর জন্য আলাদা ভূমি কমিশন গঠনের দাবি তুলেছে পার্বত্য চট্টগ্রাম চুক্তি বাস্তবায়ন আন্দোলন।
পার্বত্য চট্টগ্রাম চুক্তি বাস্তবায়নের দাবিতে আজ মঙ্গলবার রাজধানীর জাতীয় প্রেসক্লাব এলাকায় গণসংযোগ ও প্রচার কর্মসূচিতে এসব দাবিসহ পার্বত্য অঞ্চলের জন্য সুনির্দিষ্ট আরও পাঁচটি দাবি তোলা হয়।
গণসংযোগ ও প্রচার কর্মসূচির শুরুতে পার্বত্য চট্টগ্রাম চুক্তি বাস্তবায়ন আন্দোলনের যুগ্ম সমন্বয়কারী জাকির হোসেন সংক্ষিপ্ত বক্তব্য দেন। তিনি বলেন, ‘ঐতিহাসিক পার্বত্য চট্টগ্রাম চুক্তির ২৬ বছর অতিক্রান্ত হয়ে যাওয়ার পরেও তা এখনো পূর্ণ বাস্তবায়ন হয়নি। পার্বত্য চুক্তি বাস্তবায়ন আন্দোলনে সর্বস্তরের মানুষকে সম্পৃক্ত করার লক্ষ্য নিয়েই পার্বত্য চট্টগ্রাম চুক্তি বাস্তবায়ন আন্দোলন নামে একটি জাতীয় প্ল্যাটফর্ম গড়ে তোলা হয়েছে। আমরা পার্বত্য চট্টগ্রাম চুক্তি বাস্তবায়নের জন্য আন্দোলন চালিয়ে যাব।’
গণসংযোগ ও প্রচার কর্মসূচিতে সর্বস্তরের লোকজনের কাছে পার্বত্য চট্টগ্রাম চুক্তি বিষয়ে প্রচারপত্র বিতরণ করা হয়েছে। এই প্রচার কার্যক্রম জাতীয় প্রেসক্লাব থেকে শুরু হয়ে তোপখানা রোড, পল্টন হয়ে দৈনিক বাংলা মোড় পর্যন্ত চালানো হয়।
পার্বত্য চট্টগ্রাম চুক্তি বাস্তবায়ন আন্দোলনের দুই যুগ্ম সমন্বয়কারী মানবাধিকারকর্মী জাকির হোসেন ও ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের অধ্যাপক ড. খায়রুল ইসলাম চৌধুরীর নেতৃত্বে এ সময় গণসংযোগ ও প্রচার কর্মসূচিতে অংশগ্রহণ করেন সিপিবির সাধারণ সম্পাদক রুহিন হোসেন প্রিন্স, বাংলাদেশ জাসদের সাধারণ সম্পাদক নাজমুল হক প্রধান, বাসদের সাধারণ সম্পাদক বজলুর রশীদ ফিরোজসহ বিভিন্ন রাজনৈতিক দলের শীর্ষস্থানীয় নেতারা।
পার্বত্য চট্টগ্রাম চুক্তি বাস্তবায়ন না হওয়ার মূলে রাজনৈতিক সদিচ্ছার অভাব রয়েছে বলে গণসংযোগ কর্মসূচিতে উপস্থিত নেতারা মনে করেন। তাঁরা বলেন, ‘এই মার্চ মাস আমাদের জাতীয় জীবনে অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। এই মাস স্বাধীনতার মাস। স্বাধীনতা যুদ্ধের সময় আপামর মানুষ আশা করেছিল সকলের জন্য মানবিক মর্যাদা নিশ্চিত হয় এমন একটি স্বাধীন রাষ্ট্র প্রতিষ্ঠিত হবে। কিন্তু স্বাধীনতার পরে আজ দীর্ঘ চার দশকেরও অধিক সময় পার হয়ে যাওয়ার পরেও আমাদের বলতে হয়, এই রাষ্ট্র এখনো সকলের জন্য সমান মর্যাদা ও অধিকার নিশ্চিত করতে পারেনি। আমরা চাই এই রাষ্ট্র সকলের জন্য সমান অধিকার নিশ্চিত করবে যেখানে পার্বত্য চট্টগ্রাম অঞ্চলের মানুষের অধিকার তথা ঐতিহাসিক পার্বত্য চট্টগ্রাম চুক্তি অনুযায়ী অঙ্গীকার করা অধিকারগুলো প্রতিষ্ঠিত হবে।’
গণসংযোগ কর্মসূচি থেকে পার্বত্য চট্টগ্রাম চুক্তির দ্রুত ও যথাযথ বাস্তবায়ন এবং পার্বত্য সমস্যার স্থায়ী সমাধানের জন্য যেসব দাবি উত্থাপন করা হয় সেগুলো বাস্তবায়নের প্রতি জোর দেন নেতারা।
ইউনিয়ন পরিষদসহ সব স্তরের স্থানীয় সরকারে সমতলের নৃগোষ্ঠীর মানুষের জন্য বিশেষ আসন সংরক্ষণ, জীবনমান উন্নয়নে বিশেষ পদক্ষেপ গ্রহণ এবং সমতলের ক্ষুদ্র-নৃগোষ্ঠীর জন্য আলাদা ভূমি কমিশন গঠনের দাবি তুলেছে পার্বত্য চট্টগ্রাম চুক্তি বাস্তবায়ন আন্দোলন।
পার্বত্য চট্টগ্রাম চুক্তি বাস্তবায়নের দাবিতে আজ মঙ্গলবার রাজধানীর জাতীয় প্রেসক্লাব এলাকায় গণসংযোগ ও প্রচার কর্মসূচিতে এসব দাবিসহ পার্বত্য অঞ্চলের জন্য সুনির্দিষ্ট আরও পাঁচটি দাবি তোলা হয়।
গণসংযোগ ও প্রচার কর্মসূচির শুরুতে পার্বত্য চট্টগ্রাম চুক্তি বাস্তবায়ন আন্দোলনের যুগ্ম সমন্বয়কারী জাকির হোসেন সংক্ষিপ্ত বক্তব্য দেন। তিনি বলেন, ‘ঐতিহাসিক পার্বত্য চট্টগ্রাম চুক্তির ২৬ বছর অতিক্রান্ত হয়ে যাওয়ার পরেও তা এখনো পূর্ণ বাস্তবায়ন হয়নি। পার্বত্য চুক্তি বাস্তবায়ন আন্দোলনে সর্বস্তরের মানুষকে সম্পৃক্ত করার লক্ষ্য নিয়েই পার্বত্য চট্টগ্রাম চুক্তি বাস্তবায়ন আন্দোলন নামে একটি জাতীয় প্ল্যাটফর্ম গড়ে তোলা হয়েছে। আমরা পার্বত্য চট্টগ্রাম চুক্তি বাস্তবায়নের জন্য আন্দোলন চালিয়ে যাব।’
গণসংযোগ ও প্রচার কর্মসূচিতে সর্বস্তরের লোকজনের কাছে পার্বত্য চট্টগ্রাম চুক্তি বিষয়ে প্রচারপত্র বিতরণ করা হয়েছে। এই প্রচার কার্যক্রম জাতীয় প্রেসক্লাব থেকে শুরু হয়ে তোপখানা রোড, পল্টন হয়ে দৈনিক বাংলা মোড় পর্যন্ত চালানো হয়।
পার্বত্য চট্টগ্রাম চুক্তি বাস্তবায়ন আন্দোলনের দুই যুগ্ম সমন্বয়কারী মানবাধিকারকর্মী জাকির হোসেন ও ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের অধ্যাপক ড. খায়রুল ইসলাম চৌধুরীর নেতৃত্বে এ সময় গণসংযোগ ও প্রচার কর্মসূচিতে অংশগ্রহণ করেন সিপিবির সাধারণ সম্পাদক রুহিন হোসেন প্রিন্স, বাংলাদেশ জাসদের সাধারণ সম্পাদক নাজমুল হক প্রধান, বাসদের সাধারণ সম্পাদক বজলুর রশীদ ফিরোজসহ বিভিন্ন রাজনৈতিক দলের শীর্ষস্থানীয় নেতারা।
পার্বত্য চট্টগ্রাম চুক্তি বাস্তবায়ন না হওয়ার মূলে রাজনৈতিক সদিচ্ছার অভাব রয়েছে বলে গণসংযোগ কর্মসূচিতে উপস্থিত নেতারা মনে করেন। তাঁরা বলেন, ‘এই মার্চ মাস আমাদের জাতীয় জীবনে অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। এই মাস স্বাধীনতার মাস। স্বাধীনতা যুদ্ধের সময় আপামর মানুষ আশা করেছিল সকলের জন্য মানবিক মর্যাদা নিশ্চিত হয় এমন একটি স্বাধীন রাষ্ট্র প্রতিষ্ঠিত হবে। কিন্তু স্বাধীনতার পরে আজ দীর্ঘ চার দশকেরও অধিক সময় পার হয়ে যাওয়ার পরেও আমাদের বলতে হয়, এই রাষ্ট্র এখনো সকলের জন্য সমান মর্যাদা ও অধিকার নিশ্চিত করতে পারেনি। আমরা চাই এই রাষ্ট্র সকলের জন্য সমান অধিকার নিশ্চিত করবে যেখানে পার্বত্য চট্টগ্রাম অঞ্চলের মানুষের অধিকার তথা ঐতিহাসিক পার্বত্য চট্টগ্রাম চুক্তি অনুযায়ী অঙ্গীকার করা অধিকারগুলো প্রতিষ্ঠিত হবে।’
গণসংযোগ কর্মসূচি থেকে পার্বত্য চট্টগ্রাম চুক্তির দ্রুত ও যথাযথ বাস্তবায়ন এবং পার্বত্য সমস্যার স্থায়ী সমাধানের জন্য যেসব দাবি উত্থাপন করা হয় সেগুলো বাস্তবায়নের প্রতি জোর দেন নেতারা।
বগুড়ায় জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) কেন্দ্রীয় মুখ্য সংগঠক (উত্তরাঞ্চল) সারজিস আলমের উপস্থিতিতে দলের নেতা-কর্মীদের সঙ্গে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের একাংশের নেতা-কর্মীদের সংঘর্ষ হয়েছে। আজ বুধবার বিকেল সাড়ে ৫টার দিকে শহরের শহীদ টিটু মিলনায়তনের বাইরে এ ঘটনা ঘটে। এতে দুজন ছুরিকাহতসহ কয়েকজন আহত হয়েছেন।
৭ মিনিট আগেজাটকা রক্ষায় দুই মাসের (মার্চ-এপ্রিল) অভয়াশ্রম শেষে ইলিশ ধরার প্রস্তুতি নিচ্ছেন বরিশাল, চাঁদপুর ও লক্ষ্মীপুরের মেঘনা নদী পাড়ের জেলেরা। ইতিমধ্যে শেষ হয়েছে জেলেদের জাল ও নৌকার মেরামতকাজ। আজ বুধবার (৩০ এপ্রিল) মধ্যরাতে পদ্মা–মেঘনা নদীতে ইলিশসহ অন্যান্য মাছ ধরতে নামবেন জেলেরা। ইলিশ পাওয়ার সম্ভাবনার কথাও
১০ মিনিট আগেচট্টগ্রামে অপরিচিত ব্যক্তিদের ধাওয়া খেয়ে একটি মার্কেটের নিচে আশ্রয় নিয়েছিলেন নুরুল ইসলাম চৌধুরী (৬৩)। পাশেই টহল দিচ্ছিল কোতোয়ালি থানা-পুলিশের একটি দল। খবর পেয়ে পুলিশ নুরুল ইসলামকে হেফাজতে নেয়। কিন্তু আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর আশ্রয়ে যাওয়া ব্যক্তির কাছে মিলল বিদেশ থেকে অবৈধভাবে
৩৭ মিনিট আগেনওগাঁর মান্দায় দুই ছাত্রীকে বিয়ে করে আলোচনায় আসা মুক্তিযোদ্ধা মেমোরিয়াল বালিকা বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক আকরাম হোসেনের বিরুদ্ধে ধর্ষণের মামলা হয়েছে। আজ বুধবার মান্দা থানায় মামলাটি করেন ছাত্রীর বাবা। মামলায় প্রধান শিক্ষক আকরাম হোসেনের প্রথম স্ত্রী স্বপ্না খাতুনকেও আসামি করা হয়েছে।
১ ঘণ্টা আগে