নাইক্ষ্যংছড়ি প্রতিনিধি
মিয়ানমার সীমান্তের চাকঢালার নতুন দুইটিসহ ছয় সীমানা পিলার এলাকায় সকালজুড়ে মর্টারশেল বিস্ফোরণের প্রচণ্ড শব্দে গ্রামবাসীসহ বিভিন্ন শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের শিক্ষক-শিক্ষার্থীদের মধ্যে নতুনভাবে আতঙ্ক ছড়িয়ে পড়েছে। আজ বুধবার সন্ধ্যা নাগাদ খোঁজ নিয়ে এ তথ্য জানান সীমান্তে বসবাসকারীরা। তবে আজ কোনো হেলিকপ্টার ও যুদ্ধবিমান সীমান্তে দেখেনি কেউ।
জানা গেছে, বাংলাদেশ-মিয়ানমারের সীমান্ত পিলার ৩৮, ৩৯, ৪০ ও ৪১ এলাকার বিপরীতে মিয়ানমার অভ্যন্তর থেকে ভেসে আসা তুমুল সংঘর্ষের শব্দ এখনো অব্যাহত রয়েছে। কিন্তু গত তিন দিন (৬, ৭ ও ৮ সেপ্টেম্বর) ধরে নতুন করে নাইক্ষ্যংছড়ি সদর ইউনিয়নের চাকঢালা, আমতলী ও জামছড়ি গ্রামের বিপরীতে মর্টারশেল ও গোলাগুলির বিকট আওয়াজে নতুন এ গ্রামগুলোতে নতুনভাবে আতঙ্ক ছড়িয়ে পড়ে।
নাইক্ষ্যংছড়ি সদর ইউনিয়ন পরিষদের (ইউপি) চেয়ারম্যান আবছার বলেন, ‘তাঁর আওতাভুক্ত চাকঢালা, জামছড়ি, আষারতলী, আমতলীর মাঠ এলাকার মানুষের মধ্যে সীমান্ত পরিস্থিতি নিয়ে কিছুটা শঙ্কা দেখা দেয় গত তিন দিন ধরে। কারণ, এই সীমান্তে প্রতিদিন গোলাগুলি ও মর্টারশেলের আওয়াজ এলাকাবাসী শুনতে পাচ্ছে।’
দক্ষিণ চাকঢালা ও জামছড়ি সীমান্তের একাধিক প্রতিষ্ঠানের শিক্ষক নাম প্রকাশ না করার শর্তে বলেন, সকাল ৯টা থেকে দুপুর নাগাদ অন্তত ৮ থেকে ৯টি মর্টারশেলের আওয়াজে তাঁদের শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান কেঁপে উঠেছে। শিক্ষার্থীরা আতঙ্কে ক্লাসে থাকতে অনীহা দেখাচ্ছিল বারবার। দুপুরের পর এ আওয়াজ বন্ধ ছিল।
অপর সীমান্ত পয়েন্ট তুমরুর ৩৮ থেকে ৪১ পিলার এলাকার বিস্ফোরণ নিয়ে বিষয়ে ঘুমধুম ইউপির চেয়ারম্যান জাহাঙ্গীর আজিদের সঙ্গে যোগাযোগ করা হলে তিনি বলেন, ‘এ নিয়ে আর কত? অনেক বক্তব্য পত্রিকায় দিয়েছি, কিছুই তো হচ্ছে না।’
তবে আজ কোনো হেলিকপ্টার বা যুদ্ধবিমান কেউ দেখেনি। শুধু সীমান্ত মর্টারশেল ও গোলাগুলির আওয়াজে কেঁপেছে ঘুমধুম এলাকা।
মিয়ানমার সীমান্তের চাকঢালার নতুন দুইটিসহ ছয় সীমানা পিলার এলাকায় সকালজুড়ে মর্টারশেল বিস্ফোরণের প্রচণ্ড শব্দে গ্রামবাসীসহ বিভিন্ন শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের শিক্ষক-শিক্ষার্থীদের মধ্যে নতুনভাবে আতঙ্ক ছড়িয়ে পড়েছে। আজ বুধবার সন্ধ্যা নাগাদ খোঁজ নিয়ে এ তথ্য জানান সীমান্তে বসবাসকারীরা। তবে আজ কোনো হেলিকপ্টার ও যুদ্ধবিমান সীমান্তে দেখেনি কেউ।
জানা গেছে, বাংলাদেশ-মিয়ানমারের সীমান্ত পিলার ৩৮, ৩৯, ৪০ ও ৪১ এলাকার বিপরীতে মিয়ানমার অভ্যন্তর থেকে ভেসে আসা তুমুল সংঘর্ষের শব্দ এখনো অব্যাহত রয়েছে। কিন্তু গত তিন দিন (৬, ৭ ও ৮ সেপ্টেম্বর) ধরে নতুন করে নাইক্ষ্যংছড়ি সদর ইউনিয়নের চাকঢালা, আমতলী ও জামছড়ি গ্রামের বিপরীতে মর্টারশেল ও গোলাগুলির বিকট আওয়াজে নতুন এ গ্রামগুলোতে নতুনভাবে আতঙ্ক ছড়িয়ে পড়ে।
নাইক্ষ্যংছড়ি সদর ইউনিয়ন পরিষদের (ইউপি) চেয়ারম্যান আবছার বলেন, ‘তাঁর আওতাভুক্ত চাকঢালা, জামছড়ি, আষারতলী, আমতলীর মাঠ এলাকার মানুষের মধ্যে সীমান্ত পরিস্থিতি নিয়ে কিছুটা শঙ্কা দেখা দেয় গত তিন দিন ধরে। কারণ, এই সীমান্তে প্রতিদিন গোলাগুলি ও মর্টারশেলের আওয়াজ এলাকাবাসী শুনতে পাচ্ছে।’
দক্ষিণ চাকঢালা ও জামছড়ি সীমান্তের একাধিক প্রতিষ্ঠানের শিক্ষক নাম প্রকাশ না করার শর্তে বলেন, সকাল ৯টা থেকে দুপুর নাগাদ অন্তত ৮ থেকে ৯টি মর্টারশেলের আওয়াজে তাঁদের শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান কেঁপে উঠেছে। শিক্ষার্থীরা আতঙ্কে ক্লাসে থাকতে অনীহা দেখাচ্ছিল বারবার। দুপুরের পর এ আওয়াজ বন্ধ ছিল।
অপর সীমান্ত পয়েন্ট তুমরুর ৩৮ থেকে ৪১ পিলার এলাকার বিস্ফোরণ নিয়ে বিষয়ে ঘুমধুম ইউপির চেয়ারম্যান জাহাঙ্গীর আজিদের সঙ্গে যোগাযোগ করা হলে তিনি বলেন, ‘এ নিয়ে আর কত? অনেক বক্তব্য পত্রিকায় দিয়েছি, কিছুই তো হচ্ছে না।’
তবে আজ কোনো হেলিকপ্টার বা যুদ্ধবিমান কেউ দেখেনি। শুধু সীমান্ত মর্টারশেল ও গোলাগুলির আওয়াজে কেঁপেছে ঘুমধুম এলাকা।
শিশুদের কলকাকলিতে মুখর আলিয়ঁস ফ্রঁসেজ দ্য ঢাকার লা গ্যালারি। গ্যালারির দেয়ালজুড়ে সাজানো তাদেরই পছন্দের অনেক ছবি। বইয়ে যে ছবি দেখে পড়া শিখেছে, সেগুলোই ঝুলছিল দেয়ালে। কী নেই সেখানে! নানা নকশায় লেখা বাংলা বর্ণমালা। গাছের ছবি, প্রাণীর ছবি, ফুলের ছবি, পাখির ছবি। বাচ্চারা সেগুলো দেখছে, পরস্পর আলাপ করছে।
৬ ঘণ্টা আগেসংস্কার শুরু হয়েছে রাজশাহী মহানগরীর জামালপুর-চকপাড়া ও হড়গ্রাম এলাকায় সাবেক সংসদ সদস্য ফজলে হোসেন বাদশার বাড়ির সামনের সড়ক। পুরোনো ইট-খোয়া সরিয়ে নতুন উপকরণ দিয়ে করার কথা কাজ। কিন্তু ঠিকাদার সড়ক দুটি খুঁড়ে পাওয়া পুরোনো ইট-খোয়া দিয়েই কাজ করছেন। এ নিয়ে এলাকাবাসী ক্ষোভ প্রকাশ করলেও পরিদর্শনেই যাননি
৬ ঘণ্টা আগেবান্দরবানের আলীকদম উপজেলা সদর ইউনিয়নে ভুয়া কাগজপত্রে ভোটার হচ্ছেন রোহিঙ্গারা। রোহিঙ্গাদের কাছ থেকে জনপ্রতি ২০ থেকে ৫০ হাজার টাকা নিয়ে জনপ্রতিনিধিরা ভুয়া নাগরিক সনদ ও ‘রোহিঙ্গা নয়’ মর্মে প্রত্যয়নপত্র দিয়েছেন বলে অভিযোগ উঠেছে।
৬ ঘণ্টা আগেইতিহাস, ঐতিহ্য আর মুক্তিযুদ্ধের স্মৃতিবিজড়িত বাংলাদেশ বেতারের পুরোনো সদর দপ্তর ভবন। রাজধানীর শাহবাগে অবস্থিত এই ভবনের অবস্থা এখন করুণ। বেতারের স্মৃতি-ঐতিহ্যের কিছুই আর অবশিষ্ট নেই। প্রায় পরিত্যক্ত এই ভবন এখন বাংলাদেশ মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয়ের (সাবেক বিএসএমএমইউ/পিজি) জন্য কাজ করা আনসার সদস্যদের
৬ ঘণ্টা আগে