নোয়াখালী প্রতিনিধি
নোয়াখালীর সুবর্ণচর উপজেলা বিএনপির সদস্য ও চরজব্বার ইউনিয়নের সাবেক চেয়ারম্যান আবদুল্লাহ মিয়ার বিরুদ্ধে আয়োজিত মানববন্ধনে হামলার ঘটনা ঘটেছে। এ হামলার জন্য বিএনপির আরেক পক্ষকে দায়ী করছেন আয়োজকেরা। এ সময় উভয় পক্ষের লোকজনের মধ্যে সংঘর্ষ হয়েছে। এতে উভয় পক্ষের অন্তত ৬ জন আহত হন।
বৃহস্পতিবার (১০ এপ্রিল) দুপুরে জেলা প্রশাসকের কার্যালয়ের সামনে এ ঘটনা ঘটে। খবর পেয়ে পুলিশ ও সেনাসদস্যরা ঘটনাস্থলে গিয়ে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনে।
জানা যায়, সুবর্ণচর উপজেলা আওয়ামী লীগের সাবেক সভাপতি অ্যাডভোকেট ওমর ফারুকের ভাই এবং উপজেলা বিএনপির সদস্য আবদুল্লাহ মিয়ার বিরুদ্ধে মানুষের জায়গা-জমি, পুকুর দখল ও চাঁদা আদায়সহ বিভিন্ন অভিযোগ এনে মানববন্ধনের আয়োজন করা হয়। মানববন্ধনে স্থানীয় চরজব্বার ইউনিয়নের লোকজনের পাশাপাশি বিএনপির একাংশের নেতা-কর্মীরাও উপস্থিত ছিলেন।
বৃহস্পতিবার দুপুরে মানববন্ধন চলাকালে বিএনপির নেতা আবদুল্লাহ মিয়ার লোকজন এসে অতর্কিতে হামলা চালায় এবং মানববন্ধনকারীদের ব্যানার ছিনিয়ে নেওয়ার চেষ্টা করে। এ সময় উভয় পক্ষের লোকজনের মধ্যে পাল্টাপাল্টি ধাওয়া ও সংঘর্ষ হয়। একপর্যায়ে কিছু লোক জেলা প্রশাসক কার্যালয়ের ভেতরে ঢুকলে সেখানেও হামলা করা হয় বলে অভিযোগ রয়েছে। খবর পেয়ে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর সদস্যরা ঘটনাস্থলে গিয়ে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনেন এবং হামলাকারীরা চলে যায়।
এ বিষয়ে আবদুল্লাহ মিয়ার সঙ্গে যোগাযোগ করা হলে তিনি বলেন, ‘উপজেলা বিএনপির গ্রুপিংয়ের কারণে মূলত চরজব্বার ইউনিয়ন বিএনপির সভাপতি সরাফত আলী বাচ্চুসহ কয়েকজন এ মানববন্ধনের আয়োজন করেছিল। মানববন্ধনে ঝামেলা হয়েছে বলে শুনেছি। বিস্তারিত বলতে পারব না। আমি এলাকায় নেই। তবে আমার কোনো লোক হামলা করেনি।’
জানতে চাইলে চরজব্বার ইউনিয়ন বিএনপির সভাপতি সরাফত আলী বাচ্চু বলেন, ‘আমি কেন তাঁর বিরুদ্ধে মানববন্ধন করাতে যাব। যারা ভুক্তভোগী তারা অতিষ্ঠ হয়ে মানববন্ধন করেছে। সেখানে আবার হামলা হয়েছে বলেও আমি লোকমুখে শুনেছি।’
সুধারাম মডেল থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) কামরুল ইসলাম বলেন, এটা সুবর্ণচর উপজেলার ঘটনা। বিএনপির এক পক্ষের মানববন্ধনে অন্য পক্ষের লোকজন হামলা চালিয়েছে। তবে এ ঘটনায় কেউ কোনো লিখিত অভিযোগ দেয়নি।
নোয়াখালীর সুবর্ণচর উপজেলা বিএনপির সদস্য ও চরজব্বার ইউনিয়নের সাবেক চেয়ারম্যান আবদুল্লাহ মিয়ার বিরুদ্ধে আয়োজিত মানববন্ধনে হামলার ঘটনা ঘটেছে। এ হামলার জন্য বিএনপির আরেক পক্ষকে দায়ী করছেন আয়োজকেরা। এ সময় উভয় পক্ষের লোকজনের মধ্যে সংঘর্ষ হয়েছে। এতে উভয় পক্ষের অন্তত ৬ জন আহত হন।
বৃহস্পতিবার (১০ এপ্রিল) দুপুরে জেলা প্রশাসকের কার্যালয়ের সামনে এ ঘটনা ঘটে। খবর পেয়ে পুলিশ ও সেনাসদস্যরা ঘটনাস্থলে গিয়ে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনে।
জানা যায়, সুবর্ণচর উপজেলা আওয়ামী লীগের সাবেক সভাপতি অ্যাডভোকেট ওমর ফারুকের ভাই এবং উপজেলা বিএনপির সদস্য আবদুল্লাহ মিয়ার বিরুদ্ধে মানুষের জায়গা-জমি, পুকুর দখল ও চাঁদা আদায়সহ বিভিন্ন অভিযোগ এনে মানববন্ধনের আয়োজন করা হয়। মানববন্ধনে স্থানীয় চরজব্বার ইউনিয়নের লোকজনের পাশাপাশি বিএনপির একাংশের নেতা-কর্মীরাও উপস্থিত ছিলেন।
বৃহস্পতিবার দুপুরে মানববন্ধন চলাকালে বিএনপির নেতা আবদুল্লাহ মিয়ার লোকজন এসে অতর্কিতে হামলা চালায় এবং মানববন্ধনকারীদের ব্যানার ছিনিয়ে নেওয়ার চেষ্টা করে। এ সময় উভয় পক্ষের লোকজনের মধ্যে পাল্টাপাল্টি ধাওয়া ও সংঘর্ষ হয়। একপর্যায়ে কিছু লোক জেলা প্রশাসক কার্যালয়ের ভেতরে ঢুকলে সেখানেও হামলা করা হয় বলে অভিযোগ রয়েছে। খবর পেয়ে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর সদস্যরা ঘটনাস্থলে গিয়ে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনেন এবং হামলাকারীরা চলে যায়।
এ বিষয়ে আবদুল্লাহ মিয়ার সঙ্গে যোগাযোগ করা হলে তিনি বলেন, ‘উপজেলা বিএনপির গ্রুপিংয়ের কারণে মূলত চরজব্বার ইউনিয়ন বিএনপির সভাপতি সরাফত আলী বাচ্চুসহ কয়েকজন এ মানববন্ধনের আয়োজন করেছিল। মানববন্ধনে ঝামেলা হয়েছে বলে শুনেছি। বিস্তারিত বলতে পারব না। আমি এলাকায় নেই। তবে আমার কোনো লোক হামলা করেনি।’
জানতে চাইলে চরজব্বার ইউনিয়ন বিএনপির সভাপতি সরাফত আলী বাচ্চু বলেন, ‘আমি কেন তাঁর বিরুদ্ধে মানববন্ধন করাতে যাব। যারা ভুক্তভোগী তারা অতিষ্ঠ হয়ে মানববন্ধন করেছে। সেখানে আবার হামলা হয়েছে বলেও আমি লোকমুখে শুনেছি।’
সুধারাম মডেল থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) কামরুল ইসলাম বলেন, এটা সুবর্ণচর উপজেলার ঘটনা। বিএনপির এক পক্ষের মানববন্ধনে অন্য পক্ষের লোকজন হামলা চালিয়েছে। তবে এ ঘটনায় কেউ কোনো লিখিত অভিযোগ দেয়নি।
সরেজমিনে কুর্নী ও বহনতলী এলাকায় গিয়ে দেখা গেছে, সড়কের বিভিন্ন স্থানে বড় বড় গর্তে বৃষ্টির পানি জমে আছে। এতে গর্তের গভীরতা ও অবস্থান বোঝা কঠিন হয়ে পড়েছে চালকদের জন্য। প্রতিনিয়ত যানবাহন এসব গর্তে পড়ে দুর্ঘটনার শিকার হচ্ছে।
৮ মিনিট আগেউপজেলার বড়বিল-তুলাবিল-কালাপানি সড়কের পান্নাবিল এলাকায় একটি ব্রিজ সম্পূর্ণভাবে দেবে গেছে। এ ছাড়া একসত্যাপাড়া-বড়বিল, যোগ্যাছোলা-আছারতলী ও গচ্ছাবিল-চইক্যাবিল সড়কে চলমান কার্পেটিং প্রকল্পের ৪০-৫০ শতাংশ ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে। কংক্রিট-বালু দিয়ে প্রস্তুত সড়ক অংশ খরস্রোতে ভেসে গেছে।
১২ মিনিট আগে২০১১ সাল থেকে বেসরকারি উন্নয়ন সংস্থা সোসাইটি ফর পিপলস অ্যাকশন ইন চেঞ্জ অ্যান্ড ইকুইটি—স্পেস’র সহায়তায় এসব ইকো টয়লেট স্থাপন করা হয়। প্রতিটি টয়লেটের দুটি চেম্বার থেকে বছরে দেড়শ কেজি জৈব সার উৎপন্ন হয়। পাশাপাশি প্রস্রাব সংরক্ষণ করে ব্যবহার করা হয় ইউরিয়া সারের বিকল্প হিসেবে। এতে বিঘাপ্রতি ২-৩ হাজার টাকা
১৬ মিনিট আগেভূমিকম্পপ্রবণ ১৯৪টি দেশের মধ্যে বাংলাদেশ ১৫তম অবস্থানে জানিয়ে পরিকল্পনাবিদ তৌফিকুল আলম বলেন, দেশে সিলেট অঞ্চল সবচেয়ে বেশি ভূমিকম্পপ্রবণ। ঢাকায় উচ্চ জনঘনত্ব, মাটি দুর্বল ও নীতিমালা না মেনেই ভবন নির্মাণের কারণে ৭.৫ মাত্রার ভূমিকম্প হলে ৫১ শতাংশ ভবন ক্ষতিগ্রস্ত হবে।
১ ঘণ্টা আগে