চৌদ্দগ্রাম (কুমিল্লা) প্রতিনিধি
হত্যা মামলার আসামি হয়েও কুমিল্লা পুলিশ সুপার (এসপি) কার্যালয়ে সেলফি-কাণ্ডে ভাইরাল হওয়া যুবদল নেতা আহসান উল্লাহ গ্রেপ্তারের পর এবার দলীয় পদও হারালেন। দলীয় শৃঙ্খলাপরিপন্থী কর্মকাণ্ডে জড়িত থাকার সুস্পষ্ট অভিযোগে তাঁকে দলের প্রাথমিক সদস্যপদসহ বহিষ্কার করা হয়েছে।
আজ রোববার সকালে কেন্দ্রীয় যুবদল সভাপতি আব্দুল মোনায়েম মুন্না ও সাধারণ সম্পাদক মোহাম্মদ নূরুল ইসলাম নয়নের অনুমতিক্রমে সহদপ্তর সম্পাদক মিনহাজুল ইসলাম ভূঁইয়া স্বাক্ষরিত পত্রে এ বহিষ্কার আদেশ প্রদান করা হয়।
জানা গেছে, আহসান উল্লাহ কুমিল্লা দক্ষিণ জেলা যুবদলের যুগ্ম আহ্বায়ক এবং নাঙ্গলকোট উপজেলার হেসাখাল ইউনিয়ন স্বেচ্ছাসেবক দলের আহ্বায়ক সেলিম হত্যা মামলার এজাহারভুক্ত ১৪ নম্বর আসামি।
এর আগে ৬ ফেব্রুয়ারি বেলা ১১টার দিকে কুমিল্লা পুলিশ সুপার মোহাম্মদ নাজির আহাম্মদ খানের সঙ্গে সৌজন্য সাক্ষাৎ করতে যান কুমিল্লা দক্ষিণ জেলা বিএনপির নবনির্বাচিত সদস্যসচিব আশিকুর রহমান মাহমুদ ওয়াসিমসহ কিছু নেতা-কর্মী। তাঁদের সঙ্গে ছিলেন হত্যা মামলার আসামি আহসান উল্লাহ। সেখানে সেলফি তুলে ফেসবুকে পোস্ট দিলে সেটি সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে ভাইরাল হয়ে যায়। পর গত শুক্রবার রাতে পুলিশ অভিযান চালিয়ে তাঁকে গ্রেপ্তার করে।
উল্লেখ্য, ১ ফেব্রুয়ারি দুপুরে উপজেলার বাঙ্গড্ডা বাদশাহ মিয়া আদর্শ উচ্চবিদ্যালয় অ্যান্ড কলেজ মাঠে বাঙ্গড্ডা ইউনিয়ন যুবদলের আয়োজনে বিএনপির কেন্দ্রীয় নির্বাহী কমিটির সদস্য মোবাশ্বের আলম ভূঁইয়ার জনসভা চলছিল। তখন ওই এলাকায় মোটরসাইকেল শোভাযাত্রা নিয়ে বাঙ্গড্ডা বাজার অতিক্রম করার সময় সাবেক সংসদ সদস্য আব্দুল গফুর ভূঁইয়ার পক্ষের সমর্থকদের সঙ্গে সংঘর্ষ বেধে যায়।
সংঘর্ষে গুরুতর আহত সেলিম ভূঁইয়াকে স্থানীয়রা উদ্ধার করে নাঙ্গলকোট উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে নিয়ে যাওয়ার পথে তাঁর মৃত্যু হয়। পরে উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে নিয়ে গেলে চিকিৎসক তাঁকে মৃত ঘোষণা করেন। এর পরদিন নিহত সেলিম ভূঁইয়ার বড় ভাই আব্দুর রহিম বাদী হয়ে নাঙ্গলকোট থানায় এ হত্যা মামলা করেন। ওই মামলায় আহসান উল্লাহ ১৪ নম্বর আসামি।
হত্যা মামলার আসামি হয়েও কুমিল্লা পুলিশ সুপার (এসপি) কার্যালয়ে সেলফি-কাণ্ডে ভাইরাল হওয়া যুবদল নেতা আহসান উল্লাহ গ্রেপ্তারের পর এবার দলীয় পদও হারালেন। দলীয় শৃঙ্খলাপরিপন্থী কর্মকাণ্ডে জড়িত থাকার সুস্পষ্ট অভিযোগে তাঁকে দলের প্রাথমিক সদস্যপদসহ বহিষ্কার করা হয়েছে।
আজ রোববার সকালে কেন্দ্রীয় যুবদল সভাপতি আব্দুল মোনায়েম মুন্না ও সাধারণ সম্পাদক মোহাম্মদ নূরুল ইসলাম নয়নের অনুমতিক্রমে সহদপ্তর সম্পাদক মিনহাজুল ইসলাম ভূঁইয়া স্বাক্ষরিত পত্রে এ বহিষ্কার আদেশ প্রদান করা হয়।
জানা গেছে, আহসান উল্লাহ কুমিল্লা দক্ষিণ জেলা যুবদলের যুগ্ম আহ্বায়ক এবং নাঙ্গলকোট উপজেলার হেসাখাল ইউনিয়ন স্বেচ্ছাসেবক দলের আহ্বায়ক সেলিম হত্যা মামলার এজাহারভুক্ত ১৪ নম্বর আসামি।
এর আগে ৬ ফেব্রুয়ারি বেলা ১১টার দিকে কুমিল্লা পুলিশ সুপার মোহাম্মদ নাজির আহাম্মদ খানের সঙ্গে সৌজন্য সাক্ষাৎ করতে যান কুমিল্লা দক্ষিণ জেলা বিএনপির নবনির্বাচিত সদস্যসচিব আশিকুর রহমান মাহমুদ ওয়াসিমসহ কিছু নেতা-কর্মী। তাঁদের সঙ্গে ছিলেন হত্যা মামলার আসামি আহসান উল্লাহ। সেখানে সেলফি তুলে ফেসবুকে পোস্ট দিলে সেটি সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে ভাইরাল হয়ে যায়। পর গত শুক্রবার রাতে পুলিশ অভিযান চালিয়ে তাঁকে গ্রেপ্তার করে।
উল্লেখ্য, ১ ফেব্রুয়ারি দুপুরে উপজেলার বাঙ্গড্ডা বাদশাহ মিয়া আদর্শ উচ্চবিদ্যালয় অ্যান্ড কলেজ মাঠে বাঙ্গড্ডা ইউনিয়ন যুবদলের আয়োজনে বিএনপির কেন্দ্রীয় নির্বাহী কমিটির সদস্য মোবাশ্বের আলম ভূঁইয়ার জনসভা চলছিল। তখন ওই এলাকায় মোটরসাইকেল শোভাযাত্রা নিয়ে বাঙ্গড্ডা বাজার অতিক্রম করার সময় সাবেক সংসদ সদস্য আব্দুল গফুর ভূঁইয়ার পক্ষের সমর্থকদের সঙ্গে সংঘর্ষ বেধে যায়।
সংঘর্ষে গুরুতর আহত সেলিম ভূঁইয়াকে স্থানীয়রা উদ্ধার করে নাঙ্গলকোট উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে নিয়ে যাওয়ার পথে তাঁর মৃত্যু হয়। পরে উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে নিয়ে গেলে চিকিৎসক তাঁকে মৃত ঘোষণা করেন। এর পরদিন নিহত সেলিম ভূঁইয়ার বড় ভাই আব্দুর রহিম বাদী হয়ে নাঙ্গলকোট থানায় এ হত্যা মামলা করেন। ওই মামলায় আহসান উল্লাহ ১৪ নম্বর আসামি।
জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ে শিক্ষকসহ ১৯ জন কর্মকর্তাকে অবসর দেওয়া হয়েছে। তাঁদের চাকরিকাল ২৫ বছর হওয়ায় বিশ্ববিদ্যালয়ের সংশোধিত চাকরিবিধি অনুযায়ী এই অবসর দেওয়া হয়।
২৯ মিনিট আগেবিষয়টি নিশ্চিত করে শিক্ষক মাহমুদুল হকের আইনজীবী শামীম আল মামুন আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘জেলখানা থেকে মহানগর দায়রা জজকে জানানো হয়, মাহমুদুল হক খুব অসুস্থ। তারপর আমরা পুনরায় আবেদন করেছিলাম। পরে যুগ্ম মহানগর দায়রা জজ আদালত-১-এর বিচারক মোছা. মার্জিয়া খাতুন জামিন আবেদন মঞ্জুর করেন।’
৪০ মিনিট আগেনাটোরের নলডাঙ্গায় একটি হোটেলে মরা মুরগি রাখার দায়ে হোটেলের মালিককে ১০ হাজার টাকা জরিমানা করেছেন ভ্রাম্যমাণ আদালত।
১ ঘণ্টা আগেচট্টগ্রাম মহানগর আদালতের হাজতখানায় আসামিদের অবাধে মোবাইল ফোনে কথা বলার অভিযোগ তদন্তে নেমেছে পুলিশ। গতকাল শনিবার চট্টগ্রাম মহানগর পুলিশের (সিএমপি) কমিশনার হাসিব আজিজ এ বিষয়ে তদন্তের জন্য নির্দেশ দিয়েছেন। এরই মধ্যে তদন্তকাজ শুরু করেছে পুলিশ।
১ ঘণ্টা আগে