নিজস্ব প্রতিবেদক, চট্টগ্রাম
মহান মুক্তিযুদ্ধে বিজয়ের সুবর্ণজয়ন্তী উপলক্ষে তিন দিনের অনুষ্ঠানমালা শুরু করেছে উদীচী চট্টগ্রাম। আজ মঙ্গলবার সন্ধ্যায় শহীদ বুদ্ধিজীবী দিবসের আলোচনা সভার মধ্য দিয়ে শুরু হয় এই অনুষ্ঠানমালা।
আলোচনা সভায় বক্তব্য রাখেন একুশে পদকপ্রাপ্ত কবি ও সাংবাদিক আবুল মোমেন, গেরিলা মুক্তিযোদ্ধা কাজী নুরুল আবছার এবং চট্টগ্রাম চলচ্চিত্র কেন্দ্রের সভাপতি শৈবাল চৌধুরী। অনুষ্ঠান সঞ্চালনা করেন উদীচী চট্টগ্রামের সহসভাপতি ডা. চন্দন দাশ।
আবুল মোমেন বলেন, ‘১৯৭১ সালে নয় মাসের রক্তক্ষয়ী যুদ্ধের পর বিজয়ের উল্লাস করতে করতে আমরা যখন ফিরে আসছিলাম, তখনই পত্রিকার পাতায় আমরা রায়েরবাজারে হত্যাযজ্ঞের ছবি দেখেছিলাম। জাতির সামনের সারির চিন্তাবিদ, বুদ্ধিজীবীদের হত্যার খবর আমরা দেখলাম। মুহূর্তেই আমাদের কাছে স্বাধীনতাটা যেন মিথ্যা হয়ে গিয়েছিল। পাকিস্তান সরকার চেয়েছিল আমাদের দেশের মেধাবী সন্তানদের হত্যা করতে। পাকিস্তানের সেনাবাহিনী এ দেশের আলবদরদের সহযোগিতায় সেটা বাস্তবায়ন করেছিল।’
আবুল মোমেন আরও বলেন, ‘এ দেশের অল্প কিছু মানুষ ছাড়া সবাই মুক্তিযুদ্ধ করেছে। কেউ গেরিলা যুদ্ধ করেছে, কেউ সামনাসামনি যুদ্ধ করেছে। অনেকে মুক্তিযোদ্ধাদের সহযোগিতা করে, রান্না করে খাইয়ে, তথ্য আদানপ্রদানের মাধ্যমে মুক্তিযুদ্ধে অবদান রেখেছে। সবার সম্মিলিত প্রয়াসে আমাদের যুদ্ধ সেদিন জনযুদ্ধে রূপ নিয়েছিল। কিন্তু দুঃখের বিষয় হচ্ছে, স্বাধীনতার পর এই জনযুদ্ধের চেতনা, সবাইকে নিয়ে এগিয়ে যাওয়ার চেতনা আমরা ধরে রাখতে পারিনি। সেদিন ধর্ম, বর্ণ, দেশ নির্বিশেষে সব বাঙালিই মুক্তিযুদ্ধের চেতনায় জয় বাংলার সৈনিক হয়ে গিয়েছিল। কিন্তু স্বাধীনতার পর অনৈক্যের বীজ, বিভাজনের বীজ রোপণ হয়েছে।’
আবুল মোমেন আরও বলেন, ‘বিভাজনের কারণে, স্বাধীনতার চেতনা ধরে রাখতে না পারার কারণে বঙ্গবন্ধু বারবার আক্ষেপ করেছেন। লুটেরার দল, চাটার দল নিয়ে আক্ষেপ করেছেন। শেষপর্যন্ত তাঁকে মানুষের অধিকার সংকোচন করে বাকশাল কায়েম করতে হয়েছে জাতীয় ঐক্য প্রতিষ্ঠার জন্য। সেদিনের সেই বিভাজনের ফল আমরা আজ অনুভব করছি। দেশে মৌলবাদের জোরালো উত্থান হয়েছে। দেশ আজ এমন এক জায়গায় এসে দাঁড়িয়েছে, এখন অন্তঃসারশূন্য, গৎবাঁধা পথে মুক্তিযুদ্ধের চেতনার কথা আর বাঙালি জাতীয়তাবাদের কথা বললে হবে না। প্রকৃত অর্থে বাঙালি জাতীয়তাবাদ আর মুক্তিযুদ্ধের চেতনা কি সেটা নতুন প্রজন্মকে জানাতে হবে। সবকিছু নতুন করে ভাবতে হবে।’
সভায় কাজী নুরুল আবছার বলেন, ‘একাত্তরে নয় মাসের যুদ্ধে প্রতিটি দিন ছিল আমাদের শোকের দিন। বুদ্ধিজীবী দিবস যেভাবে আমাদের জন্য হাহাকারের দিন, তেমনি ১৬ ডিসেম্বর, ২৬ মার্চও আমাদের জন্য হাহাকারের দিন। মুক্তিযুদ্ধে নেতৃত্ব দেওয়া দল আজ ক্ষমতায়। কিন্তু যারা প্রকৃত মুক্তিযোদ্ধা তারা আজ মঞ্চের বাইরে। অনেকে মুক্তিযোদ্ধা সেজে বসে আছেন, তারা এমনভাবে কথা বলেন, আমরা লজ্জা পাই। ১৯৭৫ সালের ১৫ আগস্টের পর আদেশের বেশ কয়েকটি প্রজন্মকে মুক্তিযুদ্ধের সঠিক ইতিহাস জানতে দেওয়া হয়নি। কিন্তু মুক্তিযুদ্ধে নেতৃত্ব দেওয়া দল ক্ষমতায় থাকার পরও সঠিক ইতিহাস জানতে পারছে না প্রজন্ম। এ জায়গায় উদীচীসহ সাংস্কৃতিক সংগঠনগুলোর দায়িত্ব আছে। উদীচীকে শহরে বন্দী না থেকে গ্রামে মাঠঘাটে, কলকারখানায় গিয়ে গানের মধ্য দিয়ে মুক্তিযুদ্ধের কথা বলার আহ্বান জানাচ্ছি।’
কাজী নুরুল আবছার আরও বলেন, ‘এই সরকার মুক্তিযুদ্ধের পক্ষের সরকার। এই সরকার ক্ষমতায় থাকুক, সেটাও আমরা চাই। কিন্তু নোংরামি করে বিশ্রীভাবে ক্ষমতায় থাকুক সেটা চাই না। আমি যুদ্ধাপরাধী সালাহউদ্দিন কাদের চৌধুরীর বিরুদ্ধে আদালতে সাক্ষ্য দিয়েছি। আপনারা ক্ষমতায় না থাকলে আমার কি হবে, আমার পরিবারের কি দশা হবে আমি জানি না। এই সরকারের কাছে সুযোগ থাকার পরও মুক্তিযুদ্ধ বিরোধীদের বিরুদ্ধে কঠোর পদক্ষেপ নেয়নি। বারবার বলেছি স্বাধীনতা বিরোধী ফজলুল কাদের চৌধুরীর বাড়ি গুডস হিলকে একাত্তরের টর্চার ক্যাম্প হিসেবে চিহ্নিত করে জাদুঘর করার জন্য। কিন্তু তাদের সঙ্গে সরকারের কি আত্মীয়তা আমরা জানি না, সরকার সেটা বাস্তবায়ন করছে না।’
শৈবাল চৌধুরী বলেন, ‘স্বাধীনতার ৫০ বছর পরও বাংলাদেশ নিয়ে, মুক্তিযুদ্ধ নিয়ে কুরুচিপূর্ণ কথাবার্তা বলা হয়। এসব শুনলে আমাদের হৃদয়ে রক্তক্ষরণ হয়। স্বাধীনতার বিরোধিতার ক্ষেত্রে নানা রাজনৈতিক সমীকরণ আছে। আমরা মুক্তিযুদ্ধ, স্বাধীনতা নিয়ে কোনো রাজনৈতিক সমীকরণ চাই না।’
আলোচনা সভার পর সুচয়ন ললিতকলা কেন্দ্র, রাগশ্রী এবং উদীচী চট্টগ্রামের ক্ষুদেশিল্পীরা দেশের গান পরিবেশ করেন। তিন দিনব্যাপী আয়োজনের প্রতিদিন নগরীর চেরাগি পাহাড় এলাকায় বিজয়মঞ্চে, গান, গণসংগীত, আবৃত্তি, দেশের গান পরিবেশন করা হবে। ১৬ ডিসেম্বর সকালে চেরাগি চত্বরে মুক্তিযুদ্ধের আলোকচিত্র প্রদর্শন করা হবে।
মহান মুক্তিযুদ্ধে বিজয়ের সুবর্ণজয়ন্তী উপলক্ষে তিন দিনের অনুষ্ঠানমালা শুরু করেছে উদীচী চট্টগ্রাম। আজ মঙ্গলবার সন্ধ্যায় শহীদ বুদ্ধিজীবী দিবসের আলোচনা সভার মধ্য দিয়ে শুরু হয় এই অনুষ্ঠানমালা।
আলোচনা সভায় বক্তব্য রাখেন একুশে পদকপ্রাপ্ত কবি ও সাংবাদিক আবুল মোমেন, গেরিলা মুক্তিযোদ্ধা কাজী নুরুল আবছার এবং চট্টগ্রাম চলচ্চিত্র কেন্দ্রের সভাপতি শৈবাল চৌধুরী। অনুষ্ঠান সঞ্চালনা করেন উদীচী চট্টগ্রামের সহসভাপতি ডা. চন্দন দাশ।
আবুল মোমেন বলেন, ‘১৯৭১ সালে নয় মাসের রক্তক্ষয়ী যুদ্ধের পর বিজয়ের উল্লাস করতে করতে আমরা যখন ফিরে আসছিলাম, তখনই পত্রিকার পাতায় আমরা রায়েরবাজারে হত্যাযজ্ঞের ছবি দেখেছিলাম। জাতির সামনের সারির চিন্তাবিদ, বুদ্ধিজীবীদের হত্যার খবর আমরা দেখলাম। মুহূর্তেই আমাদের কাছে স্বাধীনতাটা যেন মিথ্যা হয়ে গিয়েছিল। পাকিস্তান সরকার চেয়েছিল আমাদের দেশের মেধাবী সন্তানদের হত্যা করতে। পাকিস্তানের সেনাবাহিনী এ দেশের আলবদরদের সহযোগিতায় সেটা বাস্তবায়ন করেছিল।’
আবুল মোমেন আরও বলেন, ‘এ দেশের অল্প কিছু মানুষ ছাড়া সবাই মুক্তিযুদ্ধ করেছে। কেউ গেরিলা যুদ্ধ করেছে, কেউ সামনাসামনি যুদ্ধ করেছে। অনেকে মুক্তিযোদ্ধাদের সহযোগিতা করে, রান্না করে খাইয়ে, তথ্য আদানপ্রদানের মাধ্যমে মুক্তিযুদ্ধে অবদান রেখেছে। সবার সম্মিলিত প্রয়াসে আমাদের যুদ্ধ সেদিন জনযুদ্ধে রূপ নিয়েছিল। কিন্তু দুঃখের বিষয় হচ্ছে, স্বাধীনতার পর এই জনযুদ্ধের চেতনা, সবাইকে নিয়ে এগিয়ে যাওয়ার চেতনা আমরা ধরে রাখতে পারিনি। সেদিন ধর্ম, বর্ণ, দেশ নির্বিশেষে সব বাঙালিই মুক্তিযুদ্ধের চেতনায় জয় বাংলার সৈনিক হয়ে গিয়েছিল। কিন্তু স্বাধীনতার পর অনৈক্যের বীজ, বিভাজনের বীজ রোপণ হয়েছে।’
আবুল মোমেন আরও বলেন, ‘বিভাজনের কারণে, স্বাধীনতার চেতনা ধরে রাখতে না পারার কারণে বঙ্গবন্ধু বারবার আক্ষেপ করেছেন। লুটেরার দল, চাটার দল নিয়ে আক্ষেপ করেছেন। শেষপর্যন্ত তাঁকে মানুষের অধিকার সংকোচন করে বাকশাল কায়েম করতে হয়েছে জাতীয় ঐক্য প্রতিষ্ঠার জন্য। সেদিনের সেই বিভাজনের ফল আমরা আজ অনুভব করছি। দেশে মৌলবাদের জোরালো উত্থান হয়েছে। দেশ আজ এমন এক জায়গায় এসে দাঁড়িয়েছে, এখন অন্তঃসারশূন্য, গৎবাঁধা পথে মুক্তিযুদ্ধের চেতনার কথা আর বাঙালি জাতীয়তাবাদের কথা বললে হবে না। প্রকৃত অর্থে বাঙালি জাতীয়তাবাদ আর মুক্তিযুদ্ধের চেতনা কি সেটা নতুন প্রজন্মকে জানাতে হবে। সবকিছু নতুন করে ভাবতে হবে।’
সভায় কাজী নুরুল আবছার বলেন, ‘একাত্তরে নয় মাসের যুদ্ধে প্রতিটি দিন ছিল আমাদের শোকের দিন। বুদ্ধিজীবী দিবস যেভাবে আমাদের জন্য হাহাকারের দিন, তেমনি ১৬ ডিসেম্বর, ২৬ মার্চও আমাদের জন্য হাহাকারের দিন। মুক্তিযুদ্ধে নেতৃত্ব দেওয়া দল আজ ক্ষমতায়। কিন্তু যারা প্রকৃত মুক্তিযোদ্ধা তারা আজ মঞ্চের বাইরে। অনেকে মুক্তিযোদ্ধা সেজে বসে আছেন, তারা এমনভাবে কথা বলেন, আমরা লজ্জা পাই। ১৯৭৫ সালের ১৫ আগস্টের পর আদেশের বেশ কয়েকটি প্রজন্মকে মুক্তিযুদ্ধের সঠিক ইতিহাস জানতে দেওয়া হয়নি। কিন্তু মুক্তিযুদ্ধে নেতৃত্ব দেওয়া দল ক্ষমতায় থাকার পরও সঠিক ইতিহাস জানতে পারছে না প্রজন্ম। এ জায়গায় উদীচীসহ সাংস্কৃতিক সংগঠনগুলোর দায়িত্ব আছে। উদীচীকে শহরে বন্দী না থেকে গ্রামে মাঠঘাটে, কলকারখানায় গিয়ে গানের মধ্য দিয়ে মুক্তিযুদ্ধের কথা বলার আহ্বান জানাচ্ছি।’
কাজী নুরুল আবছার আরও বলেন, ‘এই সরকার মুক্তিযুদ্ধের পক্ষের সরকার। এই সরকার ক্ষমতায় থাকুক, সেটাও আমরা চাই। কিন্তু নোংরামি করে বিশ্রীভাবে ক্ষমতায় থাকুক সেটা চাই না। আমি যুদ্ধাপরাধী সালাহউদ্দিন কাদের চৌধুরীর বিরুদ্ধে আদালতে সাক্ষ্য দিয়েছি। আপনারা ক্ষমতায় না থাকলে আমার কি হবে, আমার পরিবারের কি দশা হবে আমি জানি না। এই সরকারের কাছে সুযোগ থাকার পরও মুক্তিযুদ্ধ বিরোধীদের বিরুদ্ধে কঠোর পদক্ষেপ নেয়নি। বারবার বলেছি স্বাধীনতা বিরোধী ফজলুল কাদের চৌধুরীর বাড়ি গুডস হিলকে একাত্তরের টর্চার ক্যাম্প হিসেবে চিহ্নিত করে জাদুঘর করার জন্য। কিন্তু তাদের সঙ্গে সরকারের কি আত্মীয়তা আমরা জানি না, সরকার সেটা বাস্তবায়ন করছে না।’
শৈবাল চৌধুরী বলেন, ‘স্বাধীনতার ৫০ বছর পরও বাংলাদেশ নিয়ে, মুক্তিযুদ্ধ নিয়ে কুরুচিপূর্ণ কথাবার্তা বলা হয়। এসব শুনলে আমাদের হৃদয়ে রক্তক্ষরণ হয়। স্বাধীনতার বিরোধিতার ক্ষেত্রে নানা রাজনৈতিক সমীকরণ আছে। আমরা মুক্তিযুদ্ধ, স্বাধীনতা নিয়ে কোনো রাজনৈতিক সমীকরণ চাই না।’
আলোচনা সভার পর সুচয়ন ললিতকলা কেন্দ্র, রাগশ্রী এবং উদীচী চট্টগ্রামের ক্ষুদেশিল্পীরা দেশের গান পরিবেশ করেন। তিন দিনব্যাপী আয়োজনের প্রতিদিন নগরীর চেরাগি পাহাড় এলাকায় বিজয়মঞ্চে, গান, গণসংগীত, আবৃত্তি, দেশের গান পরিবেশন করা হবে। ১৬ ডিসেম্বর সকালে চেরাগি চত্বরে মুক্তিযুদ্ধের আলোকচিত্র প্রদর্শন করা হবে।
যশোর সদর উপজেলার কচুয়া ও বাঘারপাড়া উপজেলার ছাতিয়ানতলার বুক চিরে উত্তর-দক্ষিণে বয়ে গেছে ভৈরব নদ। নদের পশ্চিমে কচুয়া ইউনিয়ন। পূর্বে বাঘারপাড়ার ছাতিয়ানতলা ইউনিয়ন। ছাতিয়ানতলা বাজারের পাশেই এই নদীর ওপরে জরাজীর্ণ সেতুটি ছিল দুটি ইউনিয়নের অন্তত ৩০ গ্রামের যাতায়াতের ভরসা।
১ ঘণ্টা আগেজুলাই গণঅভ্যুত্থানে আহত সেই সানজিদা আহমেদ তন্বীসহ গবেষণা ও প্রকাশনা বিষয়ক সম্পাদকে লড়বে ১১ জন। বৃহস্পতিবার ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের কেন্দ্রীয় ছাত্র সংসদ (ডাকসু) ও হল সংসদ নির্বাচনের প্রার্থীদের তথ্য যাচাই বাছাই শেষে প্রাথমিক প্রার্থী তালিকা প্রকাশ করা হলে এ তথ্য নিশ্চিত হওয়া গেছে।
২ ঘণ্টা আগেপটুয়াখালী নারী ও শিশু নির্যাতন দমন ট্রাইব্যুনালের সরকারি কৌঁসুলি (পিপি) মো. রুহুল আমিনের বিরুদ্ধে বিচারককে ঘুষ দেওয়ার অভিযোগ উঠেছে। এই ঘটনায় জেলা আইনজীবী সমিতি তাঁর সদস্যপদ সাময়িকভাবে স্থগিত করে সাত দিনের মধ্যে কারণ দর্শাতে নোটিশ দিয়েছে।
২ ঘণ্টা আগেপাহাড় ও বনের মিশেলে প্রাকৃতিক সৌন্দর্যে ভরপুর নেত্রকোনার সীমান্তবর্তী উপজেলা দুর্গাপুর। তবে এ অঞ্চলের বনভূমির চিত্র আর আগের মতো নেই। একসময়ের বিশাল বনভূমি এখন অনেকটাই উজাড় হয়ে গেছে। বনের মূল্যবান গাছের অধিকাংশই শেষ পর্যন্ত ঠাঁই নিয়েছে করাতকলে।
২ ঘণ্টা আগে