বান্দরবান প্রতিনিধি
বান্দরবানের আলীকদমে এক ইউনিয়ন পরিষদের (ইউপি) চেয়ারম্যানের বিরুদ্ধে ভিজিডির চাল আত্মসাতের অভিযোগ উঠেছে। এ বিষয়ে উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তার (ইউএনও) কাছে পৃথক অভিযোগ দেওয়া হয়েছে। তালিকায় নাম আসার পরও ভিজিডি কার্ড না পাওয়া ছয় ব্যক্তি ১১ অক্টোবর এ অভিযোগ দেন।
অভিযোগকারী ব্যক্তিরা হলেন আলীকদমের নয়াপাড়া ইউপির ৩ নম্বর ওয়ার্ডের বাসিন্দা উমে তঞ্চঙ্গ্যা (কার্ড নম্বর-৪), মাশাচিং তঞ্চঙ্গ্যা (কার্ড নম্বর-২), ৭ নম্বর ওয়ার্ডের মিওয়া মার্মা (কার্ড নম্বর-১০), ৮ নম্বর ওয়ার্ডের লিক ম্রো (২২) (কার্ড নম্বর-৯), ক্রাপডি মুরুং (২৭) (কার্ড নম্বর-৬) এবং মাইইয়া মার্মা (কার্ড নম্বর-৫০)।
অভিযোগ সূত্রে জানা গেছে, ২০২৩-২৪ অর্থবছরে সরকারের মহিলা ও শিশুবিষয়ক মন্ত্রণালয়ের আওতাধীন ভিজিডি কার্ডের বরাদ্দ পেতে সরকারি নিয়ম অনুযায়ী তাঁরা অনলাইনে আবেদন করেন। চূড়ান্ত তালিকায় তাঁদের নাম আসার পরও ১০ মাস হয়ে গেল ভিজিডি কার্ড দেওয়া হচ্ছে না।
ভুক্তভোগী মাইইয়া মার্মা অভিযোগ করে বলেন, ‘তালিকায় আমার নাম থাকার পরও দুবার পরিষদে গিয়েছি। কিন্তু চেয়ারম্যান ও মেম্বার আমার নামে ভিজিডি হয়নি বলে জানান।’
আরেক ভুক্তভোগী মাশাচিং তঞ্চঙ্গ্যা বলেন, ‘অনলাইনে চূড়ান্ত তালিকায় নাম থাকলেও বিভিন্ন অজুহাতে আমার কার্ডটি দেওয়া হয়নি। আমার পরিবর্তে কে ভিজিডি পাচ্ছে তা-ও জানি না।’
তা ছাড়া ১ নম্বর ওয়ার্ড তাপাও ম্রো, (চার মাস আগে মৃত) কার্ড নম্বর-১৫; ৩ নম্বর ওয়ার্ডে মালাচিং তঞ্চঙ্গ্যা, কার্ড নম্বর ২৯; ৮ নম্বর ওয়ার্ডে মাইইয়াচা মার্মা, কার্ড নম্বর ৫; ৯ নম্বর ওয়ার্ডে তুমম্রাউ ম্রো, কার্ড নম্বর ১৬ এবং তুমরুম ম্রো, কার্ড নম্বর ৩৪—এই উপকারভোগীদের তালিকায় নাম থাকলেও তাঁরা কার্ড পাননি।
এর আগে ওই ইউপির এক নারী সদস্য এক উপকারভোগীর কার্ড না দিয়ে নিজেই দীর্ঘদিন ধরে ভিজিডির চাল উত্তোলন করে আত্মসাৎ করেছেন বলে আমেনা বেগম নামের এক উপকারভোগী উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তার কাছে অভিযোগ করেছেন।
তবে নিজের বিরুদ্ধে ওঠা অভিযোগ মিথ্যা দাবি করে নয়াপাড়া ইউপি চেয়ারম্যান কফিল উদ্দিন বলেন, প্রতিটি ওয়ার্ডে তালিকা অনুসারে কার্ড বিতরণ করা হয়েছে। মেম্বাররা কাদের কার্ড দিয়েছেন তা আমি জানতাম না।’
এ বিষয়ে জানতে চাইলে ইউএনও জাবের মো. শোয়াইব আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘এ বিষয়ে অভিযোগ পেয়েছি। চেয়ারম্যানকে বলা হয়েছে। প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেওয়া হবে।’
এর আগে ভোটার তালিকা হালনাগাদ কার্যক্রমে রোহিঙ্গাকে জন্মসনদ, মৃত্যুসনদ ও প্রত্যয়নপত্র দেওয়ার অভিযোগে গত ৯ আগস্ট উপজেলা নির্বাচন কর্মকর্তা মোহাম্মদ শফিকুল ইসলাম বাদী হয়ে ইউপি চেয়ারম্যান কফিল উদ্দিনসহ আটজনকে আসামি করে থানায় মামলা করেন।
বান্দরবানের আলীকদমে এক ইউনিয়ন পরিষদের (ইউপি) চেয়ারম্যানের বিরুদ্ধে ভিজিডির চাল আত্মসাতের অভিযোগ উঠেছে। এ বিষয়ে উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তার (ইউএনও) কাছে পৃথক অভিযোগ দেওয়া হয়েছে। তালিকায় নাম আসার পরও ভিজিডি কার্ড না পাওয়া ছয় ব্যক্তি ১১ অক্টোবর এ অভিযোগ দেন।
অভিযোগকারী ব্যক্তিরা হলেন আলীকদমের নয়াপাড়া ইউপির ৩ নম্বর ওয়ার্ডের বাসিন্দা উমে তঞ্চঙ্গ্যা (কার্ড নম্বর-৪), মাশাচিং তঞ্চঙ্গ্যা (কার্ড নম্বর-২), ৭ নম্বর ওয়ার্ডের মিওয়া মার্মা (কার্ড নম্বর-১০), ৮ নম্বর ওয়ার্ডের লিক ম্রো (২২) (কার্ড নম্বর-৯), ক্রাপডি মুরুং (২৭) (কার্ড নম্বর-৬) এবং মাইইয়া মার্মা (কার্ড নম্বর-৫০)।
অভিযোগ সূত্রে জানা গেছে, ২০২৩-২৪ অর্থবছরে সরকারের মহিলা ও শিশুবিষয়ক মন্ত্রণালয়ের আওতাধীন ভিজিডি কার্ডের বরাদ্দ পেতে সরকারি নিয়ম অনুযায়ী তাঁরা অনলাইনে আবেদন করেন। চূড়ান্ত তালিকায় তাঁদের নাম আসার পরও ১০ মাস হয়ে গেল ভিজিডি কার্ড দেওয়া হচ্ছে না।
ভুক্তভোগী মাইইয়া মার্মা অভিযোগ করে বলেন, ‘তালিকায় আমার নাম থাকার পরও দুবার পরিষদে গিয়েছি। কিন্তু চেয়ারম্যান ও মেম্বার আমার নামে ভিজিডি হয়নি বলে জানান।’
আরেক ভুক্তভোগী মাশাচিং তঞ্চঙ্গ্যা বলেন, ‘অনলাইনে চূড়ান্ত তালিকায় নাম থাকলেও বিভিন্ন অজুহাতে আমার কার্ডটি দেওয়া হয়নি। আমার পরিবর্তে কে ভিজিডি পাচ্ছে তা-ও জানি না।’
তা ছাড়া ১ নম্বর ওয়ার্ড তাপাও ম্রো, (চার মাস আগে মৃত) কার্ড নম্বর-১৫; ৩ নম্বর ওয়ার্ডে মালাচিং তঞ্চঙ্গ্যা, কার্ড নম্বর ২৯; ৮ নম্বর ওয়ার্ডে মাইইয়াচা মার্মা, কার্ড নম্বর ৫; ৯ নম্বর ওয়ার্ডে তুমম্রাউ ম্রো, কার্ড নম্বর ১৬ এবং তুমরুম ম্রো, কার্ড নম্বর ৩৪—এই উপকারভোগীদের তালিকায় নাম থাকলেও তাঁরা কার্ড পাননি।
এর আগে ওই ইউপির এক নারী সদস্য এক উপকারভোগীর কার্ড না দিয়ে নিজেই দীর্ঘদিন ধরে ভিজিডির চাল উত্তোলন করে আত্মসাৎ করেছেন বলে আমেনা বেগম নামের এক উপকারভোগী উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তার কাছে অভিযোগ করেছেন।
তবে নিজের বিরুদ্ধে ওঠা অভিযোগ মিথ্যা দাবি করে নয়াপাড়া ইউপি চেয়ারম্যান কফিল উদ্দিন বলেন, প্রতিটি ওয়ার্ডে তালিকা অনুসারে কার্ড বিতরণ করা হয়েছে। মেম্বাররা কাদের কার্ড দিয়েছেন তা আমি জানতাম না।’
এ বিষয়ে জানতে চাইলে ইউএনও জাবের মো. শোয়াইব আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘এ বিষয়ে অভিযোগ পেয়েছি। চেয়ারম্যানকে বলা হয়েছে। প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেওয়া হবে।’
এর আগে ভোটার তালিকা হালনাগাদ কার্যক্রমে রোহিঙ্গাকে জন্মসনদ, মৃত্যুসনদ ও প্রত্যয়নপত্র দেওয়ার অভিযোগে গত ৯ আগস্ট উপজেলা নির্বাচন কর্মকর্তা মোহাম্মদ শফিকুল ইসলাম বাদী হয়ে ইউপি চেয়ারম্যান কফিল উদ্দিনসহ আটজনকে আসামি করে থানায় মামলা করেন।
দিনাজপুর মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের অধ্যক্ষ অধ্যাপক ডা. শেখ সাদেক আলীর বিরুদ্ধে ভিত্তিহীন ও মানহানিকর পোস্টার লাগানো ও অপপ্রচারের প্রতিবাদে বিক্ষোভ মিছিল করেছেন শিক্ষার্থীরা। রোববার দুপুর ১২টার দিকে কলেজ ক্যাম্পাস থেকে মিছিলটি শুরু হয়। কলেজ ক্যাম্পাস ও মহাসড়ক প্রদক্ষিণ শেষে কলেজের প্রশাসনিক...
২৯ মিনিট আগেপটুয়াখালী বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের (পবিপ্রবি) ঋণ শাখার দুই কর্মকর্তার বিরুদ্ধে ২ কোটি ৬০ লাখ টাকা আত্মসাতের অভিযোগ উঠেছে। অভিযোগ রয়েছে, মোটরসাইকেল ও কম্পিউটার ক্রয় ঋণের কিস্তির টাকা ব্যাংকে জমা না দিয়ে ভুয়া স্লিপ দেখিয়ে তাঁরা এ অর্থ আত্মসাৎ করেছেন।
৩৯ মিনিট আগেপটুয়াখালীতে এক সাংবাদিককে ‘দেখে নেওয়ার’ হুমকি দিয়েছেন জেলা মহিলা দলের সভানেত্রী ও শেরেবাংলা বালিকা মাধ্যমিক বিদ্যালয় পরিচালনা পর্ষদের সভাপতি আফরোজা সীমা। হুমকির ওই ভিডিও ইতিমধ্যে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে ভাইরাল হয়ে ব্যাপক সমালোচনার জন্ম দিয়েছে।
১ ঘণ্টা আগেরোববার গভীর রাতে সেনাবাহিনীর ক্যাপ্টেন মো. রাহাত খানের নেতৃত্বে পালেরহাট এলাকায় ফরিদ উদ্দিনের বাড়িতে অভিযান চালানো হয়। এ সময় তাঁর কাছ থেকে একটি একনলা বন্দুক ও নগদ এক লাখ পাঁচ হাজার টাকা উদ্ধার করা হয়। পরে ফরিদের দেওয়া তথ্যে সহযোগী নাঈমের বাড়ির পাশের পুকুর থেকে বিপুল পরিমাণ ইয়াবা, গাঁজা...
২ ঘণ্টা আগে