নিজস্ব প্রতিবেদক, চট্টগ্রাম
চট্টগ্রামে পানির রিজার্ভ ট্যাংক বিস্ফোরণে দগ্ধ চারজনের মধ্যে চিকিৎসাধীন অবস্থায় কলেজছাত্র ফাহাদ হোসেনের মৃত্যু হয়েছে। আজ শুক্রবার বিকেলে ঢাকার শেখ হাসিনা জাতীয় বার্ন ও প্লাস্টিক সার্জারি ইনস্টিটিউটে তিনি মারা যান।
ফাহাদ হোসেন (২১) চট্টগ্রামের বেপজা পাবলিক স্কুল অ্যান্ড কলেজ থেকে গতবার এইচএসসি পরীক্ষায় উত্তীর্ণ হন। তাঁর মৃত্যুর বিষয়টি নিশ্চিত করেন ফাহাদের বড় ভাইয়ের বন্ধু রাকিব হাসান অনিক। তিনি আজকের পত্রিকাকে বলেন, বিকেলে চিকিৎসক ফাহাদকে মৃত ঘোষণা করেন।
ফাহাদ হোসেনের মা নাজমা আক্তার পোশাকশ্রমিক। বাবা আব্দুল কাদের সিএনজিচালিত অটোরিকশাচালক। তাঁদের বাসা আগ্রাবাদ বন্দরটিলা এলাকায়।
গতকাল বৃহস্পতিবার চমেকের বার্ন ইউনিটের সামনে কান্নাজড়িত কণ্ঠে নাজমা আক্তার বলেন, ‘ফাহাদ বন্ধুর ডাকে সাড়া দিয়ে ওই খানে গিয়েছিল। এরই মধ্যে দুর্ঘটনা। চিকিৎসকেরা দ্রুত ঢাকায় নিয়ে যেতে বলেছে। আমরা এখন কী করব?’
ফাহাদের বন্ধু আবু তালহা নয়ন বলেন, ‘আমরা হাসপাতালের একটু দূরে ছিলাম। ফাহাদ হেঁটেই আসছিল। হঠাৎ বিস্ফোরণে সে দগ্ধ হয়।’
বন্ধুদের ডাকে সাড়া দিয়ে ফাহাদ হোসেন গতকাল গিয়েছিলেন ডবলমুরিং এলাকার ইসলামী ব্যাংক হাসপাতালের সামনে। এ সময় পাশে পানির ট্যাংক বিস্ফোরণে তিনিসহ চারজন দগ্ধ হন। দগ্ধদের মধ্যে ফাহাদের শরীরের ৯০ শতাংশ পুড়ে যায়।
দগ্ধ বাকিদের মধ্যে জহিরুল ইসলামের ৮০ শতাংশ পুড়ে গেছে। অপর শ্রমিক নয়নের পুড়েছে ৭০ শতাংশ, আরেকজন মাসুমের পুড়েছে ৫০ শতাংশ। তাঁদেরও অবস্থা আশঙ্কাজনক।
গতকাল বিস্ফোরণে আহত হওয়ার পর প্রথমে তাঁদের চট্টগ্রাম মেডিকেল কলেজ (চমেক) হাসপাতালের বার্ন ইউনিটের চিকিৎসা দেওয়া হয়। পরে রাতেই তাঁদের ঢাকায় নিয়ে যাওয়া হয়। সেখানে শেখ হাসিনা বার্ন ও প্লাস্টিক সার্জারি ইউনিটে তাঁরা ভর্তি ছিলেন।
আহত মাসুম একটু একটু কথা বলতে পারছেন। তিনি বলেন, ‘ইসলামী ব্যাংক হাসপাতালের ট্যাংকি পরিষ্কার করছিলেন। ১০ মিনিট কাজও করেন। এরই মধ্যে হঠাৎ বিস্ফোরণ। তারপর আগুন। জ্ঞান ফিরে দেখি, আমি হাসপাতালে।’
চট্টগ্রামে পানির রিজার্ভ ট্যাংক বিস্ফোরণে দগ্ধ চারজনের মধ্যে চিকিৎসাধীন অবস্থায় কলেজছাত্র ফাহাদ হোসেনের মৃত্যু হয়েছে। আজ শুক্রবার বিকেলে ঢাকার শেখ হাসিনা জাতীয় বার্ন ও প্লাস্টিক সার্জারি ইনস্টিটিউটে তিনি মারা যান।
ফাহাদ হোসেন (২১) চট্টগ্রামের বেপজা পাবলিক স্কুল অ্যান্ড কলেজ থেকে গতবার এইচএসসি পরীক্ষায় উত্তীর্ণ হন। তাঁর মৃত্যুর বিষয়টি নিশ্চিত করেন ফাহাদের বড় ভাইয়ের বন্ধু রাকিব হাসান অনিক। তিনি আজকের পত্রিকাকে বলেন, বিকেলে চিকিৎসক ফাহাদকে মৃত ঘোষণা করেন।
ফাহাদ হোসেনের মা নাজমা আক্তার পোশাকশ্রমিক। বাবা আব্দুল কাদের সিএনজিচালিত অটোরিকশাচালক। তাঁদের বাসা আগ্রাবাদ বন্দরটিলা এলাকায়।
গতকাল বৃহস্পতিবার চমেকের বার্ন ইউনিটের সামনে কান্নাজড়িত কণ্ঠে নাজমা আক্তার বলেন, ‘ফাহাদ বন্ধুর ডাকে সাড়া দিয়ে ওই খানে গিয়েছিল। এরই মধ্যে দুর্ঘটনা। চিকিৎসকেরা দ্রুত ঢাকায় নিয়ে যেতে বলেছে। আমরা এখন কী করব?’
ফাহাদের বন্ধু আবু তালহা নয়ন বলেন, ‘আমরা হাসপাতালের একটু দূরে ছিলাম। ফাহাদ হেঁটেই আসছিল। হঠাৎ বিস্ফোরণে সে দগ্ধ হয়।’
বন্ধুদের ডাকে সাড়া দিয়ে ফাহাদ হোসেন গতকাল গিয়েছিলেন ডবলমুরিং এলাকার ইসলামী ব্যাংক হাসপাতালের সামনে। এ সময় পাশে পানির ট্যাংক বিস্ফোরণে তিনিসহ চারজন দগ্ধ হন। দগ্ধদের মধ্যে ফাহাদের শরীরের ৯০ শতাংশ পুড়ে যায়।
দগ্ধ বাকিদের মধ্যে জহিরুল ইসলামের ৮০ শতাংশ পুড়ে গেছে। অপর শ্রমিক নয়নের পুড়েছে ৭০ শতাংশ, আরেকজন মাসুমের পুড়েছে ৫০ শতাংশ। তাঁদেরও অবস্থা আশঙ্কাজনক।
গতকাল বিস্ফোরণে আহত হওয়ার পর প্রথমে তাঁদের চট্টগ্রাম মেডিকেল কলেজ (চমেক) হাসপাতালের বার্ন ইউনিটের চিকিৎসা দেওয়া হয়। পরে রাতেই তাঁদের ঢাকায় নিয়ে যাওয়া হয়। সেখানে শেখ হাসিনা বার্ন ও প্লাস্টিক সার্জারি ইউনিটে তাঁরা ভর্তি ছিলেন।
আহত মাসুম একটু একটু কথা বলতে পারছেন। তিনি বলেন, ‘ইসলামী ব্যাংক হাসপাতালের ট্যাংকি পরিষ্কার করছিলেন। ১০ মিনিট কাজও করেন। এরই মধ্যে হঠাৎ বিস্ফোরণ। তারপর আগুন। জ্ঞান ফিরে দেখি, আমি হাসপাতালে।’
রাজধানীর রামপুরা ব্রিজের দুই রেলিং ঢুকে আছে একটি বাসের মাঝ বরাবর। যাত্রী নিতে আরেক বাসের সঙ্গে প্রতিযোগিতায় নেমে চালক নিয়ন্ত্রণ হারালে ‘রইছ’ নামের বাসটির এই দশা হয়। ৪ জুন সকালের এই দুর্ঘটনায় বাসটি দুমড়ে-মুচড়ে যায়। যাত্রী বেশি নিতে বাসচালকদের অসুস্থ প্রতিযোগিতা, লক্কড়ঝক্কড় ও ফিটনেসবিহীন বাস দুর্ঘটনা
৩ ঘণ্টা আগেগোপালগঞ্জ জেলা শহরের গুরুত্বপূর্ণ কয়েকটি সড়কে বছরের পর বছর বাস, ট্রাক ও মাইক্রোবাস পার্ক করে রাখা হচ্ছে। বিভিন্ন সড়কের এক লেন দখল করে রাখা হচ্ছে এসব যানবাহন। এতে প্রতিদিন যানজটসহ নানা ভোগান্তিতে পড়ছে মানুষ। মালিক-শ্রমিকেরা বলছেন, নির্ধারিত স্ট্যান্ড না থাকায় বাধ্য হয়ে রাস্তায় গাড়ি রাখছেন তাঁরা।
৪ ঘণ্টা আগেআলুতে বছরের পর বছর লাভ করে অভ্যস্ত জয়পুরহাটের কৃষক ও ব্যবসায়ীরা। তবে এবার পড়েছেন বড় ধরনের বিপাকে। একদিকে বাজারে আলুর দাম অস্থির, অন্যদিকে হিমাগারে সংরক্ষণ ব্যয় বেড়ে যাওয়ায় হিমশিম খাচ্ছেন সবাই। সংরক্ষণ মৌসুমের শুরুতে স্থানীয় প্রশাসনের চাপে ভাড়া না বাড়াতে বাধ্য হলেও পরে কিছু হিমাগারের মালিক নানা অজুহা
৪ ঘণ্টা আগেনীলফামারীর সৈয়দপুরে চলছে জুয়ার জমজমাট আসর। উপজেলার দেড় শতাধিক স্থানে এসব আসর বসে বলে জানা গেছে। প্রতিদিন ২০-৩০ লাখ টাকা লেনদেন হয় এসব আসরে। সেই হিসাবে প্রতি মাসে জুয়াড়িদের কাছে হাতবদল হয় ৬ থেকে ৯ কোটি টাকা। এদিকে, জুয়ার কারণে অনেক পরিবার সর্বস্বান্ত হচ্ছে। জুয়ার টাকা সংগ্রহ করতে গিয়ে এলাকায় বেড়েছে
৪ ঘণ্টা আগে