নোয়াখালী প্রতিনিধি
২৫০ শয্যা নোয়াখালী জেনারেল হাসপাতালে অগ্নিকাণ্ডের ঘটনা ঘটেছে। দ্রুত সময়ের মধ্যে আগুন নিয়ন্ত্রণে আনায় হাসপাতালের তেমন কোনো ক্ষয়ক্ষতি হয়নি। তবে বাইরে রাখা পুরাতন কিছু আসবাব ও মালামাল পুড়ে গেছে। আজ রোববার হাসপাতালের জরুরি বিভাগের পশ্চিম পাশে এ অগ্নিকাণ্ডের ঘটনা ঘটে।
ধারণা করা হচ্ছে, সিগারেটের আগুন থেকে এ ঘটনা ঘটে থাকতে পারে।
প্রত্যক্ষদর্শীরা জানান, আজ বেলা ১১টার দিকে প্রথমে পরিত্যক্ত আসবাবের ভেতর থেকে হালকা ধোঁয়া বের হতে দেখা যায়। মুহূর্তের মধ্যেই সেটি আগুনে রূপ নেয় এবং পাশে ছড়াতে শুরু করে। ঘটনাস্থলের পাশে জরুরি বিভাগ থাকায় আতঙ্কিত হয়ে পড়ে উপস্থিত লোকজন, হাসপাতালের রোগী এবং তাদের স্বজনেরা। অনেকেই আতঙ্কে এদিক-ওদিক ছুটোছুটি করতে থাকেন। খবর পেয়ে মাইজদী ফায়ার সার্ভিসের দুটি ইউনিটের সদস্যরা দ্রুত ঘটনাস্থলে পৌঁছে আগুন নিয়ন্ত্রণে আনেন।
এদিকে অগ্নিকাণ্ডে বিদ্যুতের একটি লাইন পুড়ে যাওয়ায় হাসপাতালের আইসিইউসহ বিভিন্ন ওয়ার্ডে বিদ্যুৎ সরবরাহ বন্ধ রয়েছে।
রোগীদের স্বজনেরা জানান, এভাবে একটি হাসপাতালের জরুরি সেবার পাশে এই ধরনের মালামালগুলো উন্মুক্ত স্থানে রাখা ঠিক হয়নি। হাসপাতাল কর্তৃপক্ষের উদাসীনতার কারণে আজ ভয়াবহ ঘটনা ঘটতে পারত। সময়মতো ফায়ার সার্ভিসের লোকজন আসার কারণে বড় ধরনের বিপদ থেকে সবাই রক্ষা পেয়েছে।
হাসপাতালের তত্ত্বাবধায়ক ফরিদ উদ্দিন বলেন, ‘ইমারজেন্সি কক্ষের পাশের ওই স্থানটিতে সিগারেটের শলা থেকে আগুন লাগতে পারে বলে ধারণা করছি। মালামালগুলো আমাদের অকশনের জন্য রাখা হয়েছে। বিদ্যুৎ লাইন ক্ষতিগ্রস্ত হওয়ায় বিদ্যুৎ সেবা সাময়িক বন্ধ আছে।’ তবে বিদ্যুৎ বিভাগের লোকজন কাজ করছে দ্রুত সময়ের মধ্যে বিদ্যুৎ স্বাভাবিক হবে বলে জানান তিনি।
ফায়ার সার্ভিস নোয়াখালীর সহকারী পরিচালক মো. ফরিদ আহমেদ জানান, খবর পাওয়া মাত্রই মাইজদী স্টেশনের দুটি ইউনিট দ্রুত ঘটনাস্থলে গিয়ে এক ঘণ্টা চেষ্টার পর আগুন নিয়ন্ত্রণে আনে। তবে আগুন লাগার সঠিক কারণ তদন্ত শেষে বলা যাবে।
২৫০ শয্যা নোয়াখালী জেনারেল হাসপাতালে অগ্নিকাণ্ডের ঘটনা ঘটেছে। দ্রুত সময়ের মধ্যে আগুন নিয়ন্ত্রণে আনায় হাসপাতালের তেমন কোনো ক্ষয়ক্ষতি হয়নি। তবে বাইরে রাখা পুরাতন কিছু আসবাব ও মালামাল পুড়ে গেছে। আজ রোববার হাসপাতালের জরুরি বিভাগের পশ্চিম পাশে এ অগ্নিকাণ্ডের ঘটনা ঘটে।
ধারণা করা হচ্ছে, সিগারেটের আগুন থেকে এ ঘটনা ঘটে থাকতে পারে।
প্রত্যক্ষদর্শীরা জানান, আজ বেলা ১১টার দিকে প্রথমে পরিত্যক্ত আসবাবের ভেতর থেকে হালকা ধোঁয়া বের হতে দেখা যায়। মুহূর্তের মধ্যেই সেটি আগুনে রূপ নেয় এবং পাশে ছড়াতে শুরু করে। ঘটনাস্থলের পাশে জরুরি বিভাগ থাকায় আতঙ্কিত হয়ে পড়ে উপস্থিত লোকজন, হাসপাতালের রোগী এবং তাদের স্বজনেরা। অনেকেই আতঙ্কে এদিক-ওদিক ছুটোছুটি করতে থাকেন। খবর পেয়ে মাইজদী ফায়ার সার্ভিসের দুটি ইউনিটের সদস্যরা দ্রুত ঘটনাস্থলে পৌঁছে আগুন নিয়ন্ত্রণে আনেন।
এদিকে অগ্নিকাণ্ডে বিদ্যুতের একটি লাইন পুড়ে যাওয়ায় হাসপাতালের আইসিইউসহ বিভিন্ন ওয়ার্ডে বিদ্যুৎ সরবরাহ বন্ধ রয়েছে।
রোগীদের স্বজনেরা জানান, এভাবে একটি হাসপাতালের জরুরি সেবার পাশে এই ধরনের মালামালগুলো উন্মুক্ত স্থানে রাখা ঠিক হয়নি। হাসপাতাল কর্তৃপক্ষের উদাসীনতার কারণে আজ ভয়াবহ ঘটনা ঘটতে পারত। সময়মতো ফায়ার সার্ভিসের লোকজন আসার কারণে বড় ধরনের বিপদ থেকে সবাই রক্ষা পেয়েছে।
হাসপাতালের তত্ত্বাবধায়ক ফরিদ উদ্দিন বলেন, ‘ইমারজেন্সি কক্ষের পাশের ওই স্থানটিতে সিগারেটের শলা থেকে আগুন লাগতে পারে বলে ধারণা করছি। মালামালগুলো আমাদের অকশনের জন্য রাখা হয়েছে। বিদ্যুৎ লাইন ক্ষতিগ্রস্ত হওয়ায় বিদ্যুৎ সেবা সাময়িক বন্ধ আছে।’ তবে বিদ্যুৎ বিভাগের লোকজন কাজ করছে দ্রুত সময়ের মধ্যে বিদ্যুৎ স্বাভাবিক হবে বলে জানান তিনি।
ফায়ার সার্ভিস নোয়াখালীর সহকারী পরিচালক মো. ফরিদ আহমেদ জানান, খবর পাওয়া মাত্রই মাইজদী স্টেশনের দুটি ইউনিট দ্রুত ঘটনাস্থলে গিয়ে এক ঘণ্টা চেষ্টার পর আগুন নিয়ন্ত্রণে আনে। তবে আগুন লাগার সঠিক কারণ তদন্ত শেষে বলা যাবে।
ভবন নির্মাণের পর আর তেমন কোনো সংস্কার না হওয়ায় বর্তমানে ভবনগুলো ভেঙে পড়ার মতো ঝুঁকিতে রয়েছে। একাডেমিক ভবনের তৃতীয় তলায় অবস্থিত ছাত্রদের আবাসিক হোস্টেলে বড় বড় ফাটল থাকায় পরিত্যক্ত ঘোষণা করা হয়েছে। শ্রেণিকক্ষে পাঠদানের সময় পলেস্তারা খসে পড়ে, কোথাও কোথাও রড বের হয়ে গেছে।
৯ মিনিট আগে২০১৯ সালের গোড়ায় মডেল মসজিদের কাজ শুরু হয়। এখন ২০২৫ সালের মাঝামাঝি চলছে, প্রায় সাত বছর পার হলেও ৮০ শতাংশ কাজও শেষ হয়নি। অথচ তিন বছরের চুক্তিতে কাজ শুরু হয়েছিল।”
৪২ মিনিট আগেজমানো পানি পচে দুর্গন্ধ ছড়াচ্ছে, মশা ও মাছির জন্ম হয়ে পরিবেশ চরম আকারে দুষিত হচ্ছে। দ্রুত পৌর শহরের অর্ধলাখ মানুষকে রক্ষায় কালভার্ট ও ড্রেনেজ দখল করে স্থাপনা উচ্ছেদের দাবি জানিয়েছেন ভুক্তভোগীরা। অভিযোগ রয়েছে পৌর কর্তৃপক্ষ পানি নিস্কাশনে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেয়ার আশ্বাস দিলেও কার্যকর ব্যবস্থা নিচ্ছেন
১ ঘণ্টা আগেসরেজমিনে কুর্নী ও বহনতলী এলাকায় গিয়ে দেখা গেছে, সড়কের বিভিন্ন স্থানে বড় বড় গর্তে বৃষ্টির পানি জমে আছে। এতে গর্তের গভীরতা ও অবস্থান বোঝা কঠিন হয়ে পড়েছে চালকদের জন্য। প্রতিনিয়ত যানবাহন এসব গর্তে পড়ে দুর্ঘটনার শিকার হচ্ছে।
১ ঘণ্টা আগে