রামগতি (লক্ষ্মীপুর) প্রতিনিধি
লক্ষ্মীপুরের রামগতিতে বিদ্যুতের অভিযোগ কেন্দ্রে হামলা ও ভাঙচুরের অভিযোগে ৭ জনের বিরুদ্ধে থানায় লিখিত দায়ের করা হয়েছে। আজ রোববার বিদ্যুৎকেন্দ্রের ইনচার্জ মো. হুমায়ুন আহমেদ বাদী হয়ে রামগতি থানায় ৪ জনের নাম উল্লেখসহ ৭ জনের বিরুদ্ধে এ অভিযোগ দেন।
অভিযুক্তরা হলেন—চর পোড়াগাছা ইউনিয়নের চর কলাকোপা গ্রামের মো. ইয়াছিনের ছেলে মো. মনির, একই এলাকার পেয়ার আহমেদের ছেলে আল আমিন, আজাদ নগর বাজার এলাকার মো. রতনের ছেলে মোক্তার হোসেন এবং মো. মীর। এ ছাড়াও ওই অভিযোগপত্রে অজ্ঞাত আরও তিনজনকে আসামি করা হর।
মামলার এজাহার সূত্রে জানা যায়, চর কলাকোপা গ্রামের মনির তাঁর বাড়ির সংস্কার করার সময় বিদ্যুৎ অফিসকে না জানিয়ে তার বিদ্যুৎ লাইনের ব্যবহৃত মিটারটি একটি কাঁচা গাছের সঙ্গে ঝুলিয়ে রাখেন। স্থানীয় একজন বাসিন্দা এ বিষয়টি লক্ষ্মীপুর পল্লী বিদ্যুতের ডিজিএমকে মোবাইলে বিষয়টি অবহিত করেন। পরে ডিজিএম স্থানীয় হাজীগঞ্জ বিদ্যুৎ অভিযোগ কেন্দ্রের ইনচার্জ মো. হুমায়ুনকে ঝুলে থাকা মিটারটি খুলে আনার নির্দেশ দেন। ওই নির্দেশে গতকাল শনিবার দুপুরে মিটারটি খুলে তাঁর কার্যালয়ে নিয়ে আসেন এ কর্মকর্তা। এ ঘটনায় অভিযুক্ত মনির ক্ষিপ্ত হন। তিনি স্থানীয় মোক্তার, আল-আমীন, মীরসহ ৬-৭ জনকে নিয়ে ওই দিন সন্ধ্যায় হাজীগঞ্জের বিদ্যুৎ অভিযোগ কেন্দ্রে হামলা করেন। এ সময় অভিযুক্তরা অফিসে থাকা আসবাবপত্রে আঘাত করে কয়েকটি মিটারকে আছড়ে মেঝেতে ফেলে ভাঙার চেষ্টা করেন। এ সময় একটি মিটার তাদের আঘাতে ভেঙেও যায়। ওই এলাকায় বিদ্যুৎ অফিসের কোনো লোককে পেলে মেরে ফেলা হবে বলে তাঁরা হুমকিও দেন। এ ঘটনায় বিদ্যুৎ বিভাগের সিদ্ধান্ত মোতাবেক অফিস ইনচার্জ মো. হুমায়ুন বাদী হয়ে হামলাকারীদের বিরুদ্ধে অভিযোগ দায়ের করেন।
এ বিষয়ে রামগতি থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. আলমগীর হোসেন বলেন, ‘বিদ্যুৎ অফিসে হামলার বিষয়ে একটি লিখিত অভিযোগ পাওয়া গেছে। বিষয়টি তদন্ত করে দেখা হচ্ছে। দোষী প্রমাণিত হলে অভিযুক্তদের বিরুদ্ধে আইনানুগ ব্যবস্থা নেওয়া হবে।’
লক্ষ্মীপুরের রামগতিতে বিদ্যুতের অভিযোগ কেন্দ্রে হামলা ও ভাঙচুরের অভিযোগে ৭ জনের বিরুদ্ধে থানায় লিখিত দায়ের করা হয়েছে। আজ রোববার বিদ্যুৎকেন্দ্রের ইনচার্জ মো. হুমায়ুন আহমেদ বাদী হয়ে রামগতি থানায় ৪ জনের নাম উল্লেখসহ ৭ জনের বিরুদ্ধে এ অভিযোগ দেন।
অভিযুক্তরা হলেন—চর পোড়াগাছা ইউনিয়নের চর কলাকোপা গ্রামের মো. ইয়াছিনের ছেলে মো. মনির, একই এলাকার পেয়ার আহমেদের ছেলে আল আমিন, আজাদ নগর বাজার এলাকার মো. রতনের ছেলে মোক্তার হোসেন এবং মো. মীর। এ ছাড়াও ওই অভিযোগপত্রে অজ্ঞাত আরও তিনজনকে আসামি করা হর।
মামলার এজাহার সূত্রে জানা যায়, চর কলাকোপা গ্রামের মনির তাঁর বাড়ির সংস্কার করার সময় বিদ্যুৎ অফিসকে না জানিয়ে তার বিদ্যুৎ লাইনের ব্যবহৃত মিটারটি একটি কাঁচা গাছের সঙ্গে ঝুলিয়ে রাখেন। স্থানীয় একজন বাসিন্দা এ বিষয়টি লক্ষ্মীপুর পল্লী বিদ্যুতের ডিজিএমকে মোবাইলে বিষয়টি অবহিত করেন। পরে ডিজিএম স্থানীয় হাজীগঞ্জ বিদ্যুৎ অভিযোগ কেন্দ্রের ইনচার্জ মো. হুমায়ুনকে ঝুলে থাকা মিটারটি খুলে আনার নির্দেশ দেন। ওই নির্দেশে গতকাল শনিবার দুপুরে মিটারটি খুলে তাঁর কার্যালয়ে নিয়ে আসেন এ কর্মকর্তা। এ ঘটনায় অভিযুক্ত মনির ক্ষিপ্ত হন। তিনি স্থানীয় মোক্তার, আল-আমীন, মীরসহ ৬-৭ জনকে নিয়ে ওই দিন সন্ধ্যায় হাজীগঞ্জের বিদ্যুৎ অভিযোগ কেন্দ্রে হামলা করেন। এ সময় অভিযুক্তরা অফিসে থাকা আসবাবপত্রে আঘাত করে কয়েকটি মিটারকে আছড়ে মেঝেতে ফেলে ভাঙার চেষ্টা করেন। এ সময় একটি মিটার তাদের আঘাতে ভেঙেও যায়। ওই এলাকায় বিদ্যুৎ অফিসের কোনো লোককে পেলে মেরে ফেলা হবে বলে তাঁরা হুমকিও দেন। এ ঘটনায় বিদ্যুৎ বিভাগের সিদ্ধান্ত মোতাবেক অফিস ইনচার্জ মো. হুমায়ুন বাদী হয়ে হামলাকারীদের বিরুদ্ধে অভিযোগ দায়ের করেন।
এ বিষয়ে রামগতি থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. আলমগীর হোসেন বলেন, ‘বিদ্যুৎ অফিসে হামলার বিষয়ে একটি লিখিত অভিযোগ পাওয়া গেছে। বিষয়টি তদন্ত করে দেখা হচ্ছে। দোষী প্রমাণিত হলে অভিযুক্তদের বিরুদ্ধে আইনানুগ ব্যবস্থা নেওয়া হবে।’
তিনি টেকের বাজারে কাগজপত্র ফটোকপি করতে গেলে স্থানীয় বিএনপির কর্মী গিয়াস উদ্দিন দেওয়ান, তাঁর ছেলে রিয়াজুল ইসলাম জিসান এবং সহযোগী আজমাইন চৌধুরীসহ আরও তিন-চারজন মিলে তাঁর পথরোধ করে। একপর্যায়ে গিয়াস উদ্দিন বাঁশের লাঠি দিয়ে তাঁর মাথায় আঘাত করেন এবং অন্যরা এলোপাতাড়ি মারধর করেন। এতে তিনি গুরুতর আহত হন।
২৭ মিনিট আগেনারায়ণগঞ্জের সোনারগাঁয়ে চাঁদা চেয়ে না পেয়ে বন্দুক দিয়ে গুলি করে হত্যার হুমকির অভিযোগে অস্ত্রধারী এক বিএনপি নেতাকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ। গতকাল রোববার রাতে তাঁকে উপজেলার সাদিপুর ইউনিয়নের আমগাঁও এলাকা থেকে গ্রেপ্তার করা হয়। গ্রেপ্তার ব্যক্তির নাম শাহজাহান ভূঁইয়া।
৪২ মিনিট আগে২২ জুন রাতে বিস্ফোরণের ঘটনায় ক্ষতিগ্রস্ত সাচড়া ইউনিয়নের দেউলা শিবপুর গ্রামের দুটি পরিবারের জন্য হাফিজ ইব্রাহিমের পক্ষ থেকে ২৩ জুন (সোমবার) সকালে এক লাখ টাকার আর্থিক সহায়তা প্রদান করে উপজেলা বিএনপি। মিছির কাজীর ছেলে মোজাম্মেলকে ৭০ হাজার ও আজাহার চৌকিদারকে ৩০ হাজার টাকা দেওয়া হয়।
১ ঘণ্টা আগেমব জাস্টিস কোনোভাবেই গ্রহণযোগ্য নয়। তাঁর (নূরুল হুদার) সঙ্গে যেটা হয়েছে, মানে গলায় এটা-সেটা পরিয়ে দেওয়া হয়েছে, তা কোনোভাবেই গ্রহণযোগ্য নয়।
১ ঘণ্টা আগে