বান্দরবান প্রতিনিধি
নতুন বর্ষকে বরণের উৎসবে মেতে উঠছে বান্দরবান জেলায় বাস করা ১১টি ক্ষুদ্র জাতিগোষ্ঠীর মানুষ। ঘরে ঘরে চলছে ভিন্ন ভিন্ন নামে বর্ষবরণের এই উৎসব। এর মধ্যে মারমা সম্প্রদায়ের ঐতিহ্যবাহী সাংগ্রাই উৎসব আজ শনিবার সকালে বর্ণিল এক শোভাযাত্রার মাধ্যমে শুরু হয়েছে।
সকালে জেলা শহরের ঐতিহ্যবাহী রাজারমাঠ থেকে একটি বর্ণাঢ্য মঙ্গল শোভাযাত্রা বের করা হয়। ঐতিহ্যবাহী পোশাক পরে এতে অংশ নেন মারমা, চাকমা, ম্রো, ত্রিপুরাসহ ১১টি ক্ষুদ্র নৃগোষ্ঠীর নারী-পুরুষসহ বাঙালিরাও। শোভাযাত্রায় নেতৃত্ব দেন সাবেক পার্বত্যমন্ত্রী ও সংসদ সদস্য বীর বাহাদুর উশৈসিং।
উশৈসিং সবাইকে বাংলা নববর্ষ ও সাংগ্রাই উপলক্ষে শুভেচ্ছা জানিয়ে বলেন, বান্দরবানে সম্প্রীতি, বন্ধুত্ব সবকিছুই আছে। তাই ‘পরিবেশে’র প্রশ্ন তোলার কোনো প্রয়োজন নেই।
তিনি বলেন, প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার সুনেতৃত্বের কারণেই আজকে পার্বত্যাঞ্চলে সুখ, সমৃদ্ধি, শান্তি বজায় রয়েছে। আগামীতেও সব দল-মতের মানুষ শান্তিতে এগিয়ে যাবে।
এ সময় উপস্থিত ছিলেন, জেলা প্রশাসক শাহ মোজাহিদ উদ্দিন, অতিরিক্ত পুলিশ সুপার হোসাইন মো. রায়হান কাজেমী, পৌর মেয়র মো. শামসুল ইসলাম, পৌর আওয়ামী লীগের সভাপতি অমল কান্তি দাশ প্রমুখ।
পরে বান্দরবান ক্ষুদ্র নৃগোষ্ঠীর সাংস্কৃতিক ইনস্টিটিউটে বয়োজ্যেষ্ঠ পূজা অনুষ্ঠিত হয়। এই পূজার মধ্য দিয়ে সমাজের প্রবীণ ব্যক্তিদের সম্মান জানানো হয়।
আগামীকাল রোববার বিকেলে সাঙ্গু নদীর তীরে বুদ্ধমূর্তি স্নান এবং সোমবার ও মঙ্গলবার স্থানীয় রাজার মাঠে সাংগ্রাইয়ের অন্যতম আকর্ষণ ঐতিহ্যবাহী জলকেলি বা পানি খেলা উৎসব হবে। পারস্পরিক মৈত্রীর বন্ধন অটুট রাখা এবং পুরাতন বছরের গ্লানি মুছে ফেলাই হচ্ছে এই জলকেলির মূল উদ্দেশ্য।
নানা আয়োজনে চলবে মারমা সম্প্রদায়ের এই সাংগ্রাই উৎসব উদ্যাপন। ১৬ এপ্রিল সন্ধ্যায় বিহারে বিহারে সমবেত প্রার্থনার মধ্য দিয়ে সমাপ্তি চার দিনের এই সাংগ্রাই উৎসব।
নতুন বর্ষকে বরণের উৎসবে মেতে উঠছে বান্দরবান জেলায় বাস করা ১১টি ক্ষুদ্র জাতিগোষ্ঠীর মানুষ। ঘরে ঘরে চলছে ভিন্ন ভিন্ন নামে বর্ষবরণের এই উৎসব। এর মধ্যে মারমা সম্প্রদায়ের ঐতিহ্যবাহী সাংগ্রাই উৎসব আজ শনিবার সকালে বর্ণিল এক শোভাযাত্রার মাধ্যমে শুরু হয়েছে।
সকালে জেলা শহরের ঐতিহ্যবাহী রাজারমাঠ থেকে একটি বর্ণাঢ্য মঙ্গল শোভাযাত্রা বের করা হয়। ঐতিহ্যবাহী পোশাক পরে এতে অংশ নেন মারমা, চাকমা, ম্রো, ত্রিপুরাসহ ১১টি ক্ষুদ্র নৃগোষ্ঠীর নারী-পুরুষসহ বাঙালিরাও। শোভাযাত্রায় নেতৃত্ব দেন সাবেক পার্বত্যমন্ত্রী ও সংসদ সদস্য বীর বাহাদুর উশৈসিং।
উশৈসিং সবাইকে বাংলা নববর্ষ ও সাংগ্রাই উপলক্ষে শুভেচ্ছা জানিয়ে বলেন, বান্দরবানে সম্প্রীতি, বন্ধুত্ব সবকিছুই আছে। তাই ‘পরিবেশে’র প্রশ্ন তোলার কোনো প্রয়োজন নেই।
তিনি বলেন, প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার সুনেতৃত্বের কারণেই আজকে পার্বত্যাঞ্চলে সুখ, সমৃদ্ধি, শান্তি বজায় রয়েছে। আগামীতেও সব দল-মতের মানুষ শান্তিতে এগিয়ে যাবে।
এ সময় উপস্থিত ছিলেন, জেলা প্রশাসক শাহ মোজাহিদ উদ্দিন, অতিরিক্ত পুলিশ সুপার হোসাইন মো. রায়হান কাজেমী, পৌর মেয়র মো. শামসুল ইসলাম, পৌর আওয়ামী লীগের সভাপতি অমল কান্তি দাশ প্রমুখ।
পরে বান্দরবান ক্ষুদ্র নৃগোষ্ঠীর সাংস্কৃতিক ইনস্টিটিউটে বয়োজ্যেষ্ঠ পূজা অনুষ্ঠিত হয়। এই পূজার মধ্য দিয়ে সমাজের প্রবীণ ব্যক্তিদের সম্মান জানানো হয়।
আগামীকাল রোববার বিকেলে সাঙ্গু নদীর তীরে বুদ্ধমূর্তি স্নান এবং সোমবার ও মঙ্গলবার স্থানীয় রাজার মাঠে সাংগ্রাইয়ের অন্যতম আকর্ষণ ঐতিহ্যবাহী জলকেলি বা পানি খেলা উৎসব হবে। পারস্পরিক মৈত্রীর বন্ধন অটুট রাখা এবং পুরাতন বছরের গ্লানি মুছে ফেলাই হচ্ছে এই জলকেলির মূল উদ্দেশ্য।
নানা আয়োজনে চলবে মারমা সম্প্রদায়ের এই সাংগ্রাই উৎসব উদ্যাপন। ১৬ এপ্রিল সন্ধ্যায় বিহারে বিহারে সমবেত প্রার্থনার মধ্য দিয়ে সমাপ্তি চার দিনের এই সাংগ্রাই উৎসব।
ভূমিকম্পপ্রবণ ১৯৪টি দেশের মধ্যে বাংলাদেশ ১৫তম অবস্থানে জানিয়ে পরিকল্পনাবিদ তৌফিকুল আলম বলেন, দেশে সিলেট অঞ্চল সবচেয়ে বেশি ভূমিকম্পপ্রবণ। ঢাকায় উচ্চ জনঘনত্ব, মাটি দুর্বল ও নীতিমালা না মেনেই ভবন নির্মাণের কারণে ৭.৫ মাত্রার ভূমিকম্প হলে ৫১ শতাংশ ভবন ক্ষতিগ্রস্ত হবে।
৬ মিনিট আগেটাঙ্গাইলের মির্জাপুরে সড়ক দুর্ঘটনায় মিজানুর রহমান সুজন খান (৪৮) নামে এক চালক নিহত হয়েছেন। শনিবার রাত তিনটার দিকে ঢাকা-টাঙ্গাইল মহাসড়কে মির্জাপুর বাইপাসের বাওয়ার কুমারজানী মা সিএনজি পাম্প সংলগ্ন এলাকায় এই দুর্ঘটনা ঘটে। নিহত চালক সুজন খান বরিশাল জেলার বাকেরগঞ্জ উপজেলার জিরাইল গ্রামের ইউনুছ খানের ছেলে।
৩২ মিনিট আগেমৌলভীবাজারের কমলগঞ্জের লাউয়াছড়া জাতীয় উদ্যানে বন্য প্রাণীদের নিরাপদে বিচরণের জন্য ২০২৩ সালে ট্রেন ও সড়কপথে যানবাহনের গতিসীমা ঘণ্টায় ২০ কিলোমিটার নির্ধারণ করে কর্তৃপক্ষ। তবে সেই নির্দেশনা শুধু কাগজ-কলমেই সীমাবদ্ধ। কেউই তা মেনে চলছে না।
৪ ঘণ্টা আগেগাইবান্ধার মাশরুম চাষ সম্প্রসারণের মাধ্যমে পুষ্টি উন্নয়ন ও দারিদ্র্য হ্রাসকরণ প্রকল্প নানা অনিয়ম ও অব্যবস্থাপনার কারণে ‘অঙ্কুরেই বিনষ্ট’ হয়েছে বলে অভিযোগ উঠেছে। জানা গেছে, কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তর ২০২৪-২৫ অর্থবছরে প্রথম কিস্তিতে গাইবান্ধা সদর উপজেলায় ২টি প্রদর্শনী প্রকল্পে ৭ লাখ ৪৮ হাজার টাকা বরাদ্দ
৫ ঘণ্টা আগে