চাঁদপুর প্রতিনিধি
পদ্মা-মেঘনা নদীতে পানি বৃদ্ধি ও বৃষ্টির প্রবণতা বাড়লেও চাঁদপুর মৎস্য অবতরণ কেন্দ্রে ইলিশের সরবরাহ অনেক কম। ইলিশের চাহিদা যেমন আছে, ক্রেতার উপস্থিতিও বেশ ভালো। তবে চড়া দাম শুনে খুব কম ক্রেতা ইলিশ কিনছেন। ব্যবসায়ীরা বলছেন, সরবরাহ কম থাকায় দাম চড়া। এই ঘাটে আগে প্রতিদিন গড়ে ৪০০ থেকে ৫০০ মণ ইলিশ বেচাকেনা হতো। এখন ৫০ থেকে ১০০ মণে এসে দাঁড়িয়েছে।
আজ রোববার (২৯ জুন) দুপুর থেকে বিকেল পর্যন্ত মাছঘাটে অবস্থান করে দেখা গেছে, অনেক ক্রেতাই ইলিশের খুচরা দরদাম করে চলে যাচ্ছেন। আবার কেউ কেউ একান্ত প্রয়োজনে কিংবা দূর থেকে এসেছেন বিধায় বড় সাইজের দুই-একটি ইলিশ কিনছেন।
রাজধানী থেকে চাঁদপুর বড়স্টেশন মাছঘাটে আসা রায়হান বলেন, ‘চার সহপাঠী লঞ্চে তিন নদীর মোহনায় ঘুরতে এসেছি। মোহনার পাশেই ইলিশ ঘাট। ঘুরে ঘুরে ইলিশের বাজার দেখলাম। তবে এখানে এসে ভিন্ন অভিজ্ঞতা হলো। ইলিশের স্তূপ নেই, আবার দামও বেশি। সাধ্যের মধ্যে হলে ইলিশ কিনে নিয়ে যাব।’
চাঁদপুর শহরের বাসিন্দা জুয়েল বলেন, ‘ঢাকা থেকে অতিথি এসেছে। তাদের ইলিশ কিনে দেওয়ার মতো অবস্থা নেই। প্রতি কেজি ইলিশ আড়াই থেকে তিন হাজার টাকা। একটি ইলিশ দুই হাজার টাকায় কিনে পাশের হোটেলে আপ্যায়ন করেছি।’
ঘাটের ব্যবসায়ী নবীর হোসেন বলেন, ইলিশের মৌসুম চলছে, কিন্তু চাঁদপুরে পদ্মা-মেঘনা নদীতে জেলেদের জালে ইলিশ কম ধরা পড়ছে। সারা দেশে চাঁদপুরের ইলিশের ব্যাপক চাহিদার অনুপাতে বাজারে মাছের আমদানি কম। আগে ট্রলারে করে দক্ষিণাঞ্চলের ইলিশ চাঁদপুর মাছঘাটে আসত ৪০০ থেকে ৫০০ মণ। কিন্তু পদ্মা সেতু হওয়ার পর সেই মাছ এখন আর এই ঘাটে আসে না। এখন ঘাটে সরবরাহ ৫০ থেকে ১০০ মণ। সামনে ইলিশের ভরা মৌসুম, নদীর পানি ও বৃষ্টি অব্যাহত থাকলে ইলিশ ধরা পড়বে, তখন দাম কমবে বলে জানান এই ব্যবসায়ী।
আরেক ইলিশ ব্যবসায়ী কামাল হোসেন বলেন, ‘মাছঘাটে আসা এখনকার ইলিশের সাইজ বড়। এখনকার ইলিশ স্থানীয় নদীর। ছুটির দিনসহ সপ্তাহজুড়ে ক্রেতাদের আগমন থাকে। অধিকাংশ ক্রেতারা দরদাম যাচাই করে না কিনে চলে যান। যে কারণে আমাদের বিক্রিও কমেছে।’
চাঁদপুর মৎস্য বণিক সমবায় সমিতির সাধারণ সম্পাদক সবেবরাত সরকার বলেন, বাজারে এক কেজি ওজনের ইলিশ বিক্রি হচ্ছে ২ হাজার ৩০০ থেকে ২ হাজার ৪০০ টাকায়। আর ৫০০ থেকে ৭০০ গ্রামের ইলিশ বিক্রি হচ্ছে ১ হাজার ৭০০ থেকে ১ হাজার ৮০০ টাকা। এ ছাড়া এক কেজি ওজনের বড় ইলিশ ২ হাজার ৮০০ টাকা থেকে ৩ হাজার টাকা বিক্রি হচ্ছে।
পদ্মা-মেঘনা নদীতে পানি বৃদ্ধি ও বৃষ্টির প্রবণতা বাড়লেও চাঁদপুর মৎস্য অবতরণ কেন্দ্রে ইলিশের সরবরাহ অনেক কম। ইলিশের চাহিদা যেমন আছে, ক্রেতার উপস্থিতিও বেশ ভালো। তবে চড়া দাম শুনে খুব কম ক্রেতা ইলিশ কিনছেন। ব্যবসায়ীরা বলছেন, সরবরাহ কম থাকায় দাম চড়া। এই ঘাটে আগে প্রতিদিন গড়ে ৪০০ থেকে ৫০০ মণ ইলিশ বেচাকেনা হতো। এখন ৫০ থেকে ১০০ মণে এসে দাঁড়িয়েছে।
আজ রোববার (২৯ জুন) দুপুর থেকে বিকেল পর্যন্ত মাছঘাটে অবস্থান করে দেখা গেছে, অনেক ক্রেতাই ইলিশের খুচরা দরদাম করে চলে যাচ্ছেন। আবার কেউ কেউ একান্ত প্রয়োজনে কিংবা দূর থেকে এসেছেন বিধায় বড় সাইজের দুই-একটি ইলিশ কিনছেন।
রাজধানী থেকে চাঁদপুর বড়স্টেশন মাছঘাটে আসা রায়হান বলেন, ‘চার সহপাঠী লঞ্চে তিন নদীর মোহনায় ঘুরতে এসেছি। মোহনার পাশেই ইলিশ ঘাট। ঘুরে ঘুরে ইলিশের বাজার দেখলাম। তবে এখানে এসে ভিন্ন অভিজ্ঞতা হলো। ইলিশের স্তূপ নেই, আবার দামও বেশি। সাধ্যের মধ্যে হলে ইলিশ কিনে নিয়ে যাব।’
চাঁদপুর শহরের বাসিন্দা জুয়েল বলেন, ‘ঢাকা থেকে অতিথি এসেছে। তাদের ইলিশ কিনে দেওয়ার মতো অবস্থা নেই। প্রতি কেজি ইলিশ আড়াই থেকে তিন হাজার টাকা। একটি ইলিশ দুই হাজার টাকায় কিনে পাশের হোটেলে আপ্যায়ন করেছি।’
ঘাটের ব্যবসায়ী নবীর হোসেন বলেন, ইলিশের মৌসুম চলছে, কিন্তু চাঁদপুরে পদ্মা-মেঘনা নদীতে জেলেদের জালে ইলিশ কম ধরা পড়ছে। সারা দেশে চাঁদপুরের ইলিশের ব্যাপক চাহিদার অনুপাতে বাজারে মাছের আমদানি কম। আগে ট্রলারে করে দক্ষিণাঞ্চলের ইলিশ চাঁদপুর মাছঘাটে আসত ৪০০ থেকে ৫০০ মণ। কিন্তু পদ্মা সেতু হওয়ার পর সেই মাছ এখন আর এই ঘাটে আসে না। এখন ঘাটে সরবরাহ ৫০ থেকে ১০০ মণ। সামনে ইলিশের ভরা মৌসুম, নদীর পানি ও বৃষ্টি অব্যাহত থাকলে ইলিশ ধরা পড়বে, তখন দাম কমবে বলে জানান এই ব্যবসায়ী।
আরেক ইলিশ ব্যবসায়ী কামাল হোসেন বলেন, ‘মাছঘাটে আসা এখনকার ইলিশের সাইজ বড়। এখনকার ইলিশ স্থানীয় নদীর। ছুটির দিনসহ সপ্তাহজুড়ে ক্রেতাদের আগমন থাকে। অধিকাংশ ক্রেতারা দরদাম যাচাই করে না কিনে চলে যান। যে কারণে আমাদের বিক্রিও কমেছে।’
চাঁদপুর মৎস্য বণিক সমবায় সমিতির সাধারণ সম্পাদক সবেবরাত সরকার বলেন, বাজারে এক কেজি ওজনের ইলিশ বিক্রি হচ্ছে ২ হাজার ৩০০ থেকে ২ হাজার ৪০০ টাকায়। আর ৫০০ থেকে ৭০০ গ্রামের ইলিশ বিক্রি হচ্ছে ১ হাজার ৭০০ থেকে ১ হাজার ৮০০ টাকা। এ ছাড়া এক কেজি ওজনের বড় ইলিশ ২ হাজার ৮০০ টাকা থেকে ৩ হাজার টাকা বিক্রি হচ্ছে।
সিলেটের রাজনীতির ‘সৌন্দর্য’ প্রধান রাজনৈতিক দলগুলোর নেতাদের সৌহার্দ্য। চোরাচালান, বালু-পাথর লুটসহ নানা অপকর্মেও তাঁদের ‘মিলমিশের’ বিষয়টিও বেশ আলোচিত-সমালোচিত। বিখ্যাত পর্যটন স্পট সাদাপাথরের পাথর লুটের পর বিষয়টি আবার আলোচনায় এসেছে। পাথর লুটপাটে বিএনপির অন্তত ২৮ নেতার জড়িত থাকার অভিযোগ উঠেছে।
৪ ঘণ্টা আগেসাদাপাথর, জাফলং, বিছনাকান্দির পর এবার লুটপাটে অস্তিত্ব হারানোর পথে সিলেটের জৈন্তাপুর উপজেলার রাংপানি। সেখান থেকেও শুরু হয়েছে পাথর চুরি। দিনদুপুরে ঘটছে এসব ঘটনা। রাংপানি পর্যটনকেন্দ্র একসময় শ্রীপুর নামে পরিচিত ছিল। সালমান শাহসহ বেশ কয়েকজন জনপ্রিয় নায়কের সিনেমার শুটিং হয়েছিল সেই সময়।
৪ ঘণ্টা আগেনদ-নদীতে পানি বাড়ায় রাজশাহী বিভাগের পাঁচ জেলায় কমপক্ষে সাড়ে ছয় হাজার পরিবার পানিবন্দী হয়ে পড়েছে। ভাঙনের কবলে পড়েছে অনেক বাড়িঘর। গতকাল রোববার সকাল থেকে পদ্মার পানি কমছে। এর ফলে ভাঙন আরও বেড়ে যাওয়ার আশঙ্কা করছে নদীপারের মানুষ। এদিকে রংপুরের পীরগাছায় অর্ধশত পরিবার এখন নদীভাঙনের কারণে অসহায় দিন পার করছে
৪ ঘণ্টা আগেচাঁপাইনবাবগঞ্জ জেলা সদর হাসপাতালেই ডেঙ্গুর হটস্পট রয়েছে বলে অভিযোগ উঠেছে। এ ছাড়া হাসপাতালের চিকিৎসাসেবা নিয়ে প্রশ্ন তুলেছেন রোগী ও তাঁদের স্বজনেরা।
৪ ঘণ্টা আগে