ব্রাহ্মণবাড়িয়া প্রতিনিধি
ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলা পরিষদের মাসিক সভায় চেয়ারম্যানের সঙ্গে সদস্যদের বাগ্বিতণ্ডার ঘটনা ঘটেছে। পরিষদের সদস্যদের অভিযোগ, দ্বিতীয় সভায় নেওয়া সিদ্ধান্তের রেজুলেশনে স্বাক্ষর না করায় জেলা পরিষদের চেয়ারম্যান তাদের বেরিয়ে যেতে বলেন। আজ রোববার জেলা পরিষদের তৃতীয় মাসিক সভায় এ ঘটনা ঘটে।
এর আগে গত ৯ ফেব্রুয়ারি জেলা পরিষদের চেয়ারম্যান আল মামুন সরকারের বিরুদ্ধে নান অনিয়মের অভিযোগ এনে স্থানীয় সরকার মন্ত্রণালয়ের মন্ত্রী ও সচিব বরাবর লিখিত অভিযোগ দেন পরিষদের ১২ জন সদস্যের মধ্যে আটজন। তাঁরা হচ্ছেন–আখাউড়ার সাইফুল ইসলাম, সরাইলের পায়েল হোসেন মৃধা, নাসিরনগরের সামসুল কিবরিয়া, আশুগঞ্জের বিল্লাল মিয়া, বাঞ্ছারামপুরের আবুল কালাম আজাদ, বিজয়নগরের বাবুল আক্তার, সদর উপজেলার বাবুল মিয়া ও সংরক্ষিত সদস্য বিউটি কানিজ।
সূত্রে জানা গেছে, জেলা পরিষদের মাসিক সভা দুপুর সাড়ে ১২টায় শুরু হওয়ার কথা থাকলেও তা শুরু হয় দেড়টায়। শুরুতে দ্বিতীয় সভায় নেওয়া সিদ্ধান্তের রেজুলেশনে সদস্যদের স্বাক্ষর করতে বলেন চেয়ারম্যান আল মামুন সরকার। এতে রাজি না হওয়ায় চেয়ারম্যান তাদের সভা থেকে বেরিয়ে যেতে বলেন। একপর্যায়ে চেয়ারম্যান তার বিরুদ্ধে ওই সদস্যদের মন্ত্রণালয়ে করা অভিযোগের নিন্দা প্রস্তাব গ্রহণের কথা বলেন। এ নিয়ে সদস্যদের সঙ্গে তার তুমুল বাগ্বিতণ্ডা হয়। এরপর মিনিট ১৫ সভায় অংশ গ্রহণ ছিল আট সদস্যের।
জেলা পরিষদের সদস্য বাবুল মিয়া আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘সভায় যাওয়ার পর চেয়ারম্যান গত সভার সিদ্ধান্ত বাস্তবায়নে আমাদের স্বাক্ষর দিতে বলেন। আমাদের কোনো কথা শুনতে চাইছিলেন না। এ নিয়ে তার সঙ্গে আমাদের বাগ্বিতণ্ডা হয়। একপর্যায়ে চেয়ারম্যান তার বিরুদ্ধে আনা অভিযোগের নিন্দা প্রস্তাব দিতে বলেন।’ একই কথা বলেন সংরক্ষিত নারী সদস্য বিউটি কানিজ।
তিনি আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘আমরা নাকি উপজেলা চেয়ারম্যান ও মেয়রদের অপমান করার জন্য লজ্জাকর ইতিহাস তৈরি করেছি। তিনি আমাদের এ ব্যাপারে নিন্দা জানাতে বলেন। এ সময় আমরা নিন্দার বিষয়টি বাদ দিয়ে চেয়ারম্যানকে আমাদের কথা শুনতে বলি। তখন চেয়ারম্যান বলেন, কথা বলতে চাইলে আগে রেজুলেশনে স্বাক্ষর করেন, না হলে বেরিয়ে যান। আপনাদের সভায় থাকার করার দরকার নেই।’
বিউটি কানিজ আরও বলেন, ‘যেহেতু আমাদের কথা বলতে দেবেন না, আর ইতিপূর্বে প্যানেল চেয়ারম্যান ও বরাদ্দে বণ্টনের বিষয়ে চেয়ারম্যানের ইচ্ছেমতো নেওয়া রেজুলেশনে স্বাক্ষর করতে বলা হচ্ছে, আমরা সেটি না করে বেরিয়ে আসি।’
এই ব্যাপারে জেলা পরিষদ চেয়ারম্যান আল মামুন সরকার একাধিকার ফোন করলেও তিনি রিসিভ করেনি। তবে প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা (উপ-সচিব) মো. আমিনুল ইসলাম আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘চেয়ারম্যান সাহেব তাদের স্বাক্ষর করতে বলেছিল। কিন্তু তাঁরা করেনি। তবে তাঁদের এই সমস্যাগুলো সমাধানের জন্য আমি উপজেলা চেয়ারম্যানদের বলেছি।’
এদিকে মাসিক সভাকে কেন্দ্র করে ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলা পরিষদ এলাকায় বিপুলসংখ্যক পুলিশ মোতায়েন করা হয়।
ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলা পরিষদের মাসিক সভায় চেয়ারম্যানের সঙ্গে সদস্যদের বাগ্বিতণ্ডার ঘটনা ঘটেছে। পরিষদের সদস্যদের অভিযোগ, দ্বিতীয় সভায় নেওয়া সিদ্ধান্তের রেজুলেশনে স্বাক্ষর না করায় জেলা পরিষদের চেয়ারম্যান তাদের বেরিয়ে যেতে বলেন। আজ রোববার জেলা পরিষদের তৃতীয় মাসিক সভায় এ ঘটনা ঘটে।
এর আগে গত ৯ ফেব্রুয়ারি জেলা পরিষদের চেয়ারম্যান আল মামুন সরকারের বিরুদ্ধে নান অনিয়মের অভিযোগ এনে স্থানীয় সরকার মন্ত্রণালয়ের মন্ত্রী ও সচিব বরাবর লিখিত অভিযোগ দেন পরিষদের ১২ জন সদস্যের মধ্যে আটজন। তাঁরা হচ্ছেন–আখাউড়ার সাইফুল ইসলাম, সরাইলের পায়েল হোসেন মৃধা, নাসিরনগরের সামসুল কিবরিয়া, আশুগঞ্জের বিল্লাল মিয়া, বাঞ্ছারামপুরের আবুল কালাম আজাদ, বিজয়নগরের বাবুল আক্তার, সদর উপজেলার বাবুল মিয়া ও সংরক্ষিত সদস্য বিউটি কানিজ।
সূত্রে জানা গেছে, জেলা পরিষদের মাসিক সভা দুপুর সাড়ে ১২টায় শুরু হওয়ার কথা থাকলেও তা শুরু হয় দেড়টায়। শুরুতে দ্বিতীয় সভায় নেওয়া সিদ্ধান্তের রেজুলেশনে সদস্যদের স্বাক্ষর করতে বলেন চেয়ারম্যান আল মামুন সরকার। এতে রাজি না হওয়ায় চেয়ারম্যান তাদের সভা থেকে বেরিয়ে যেতে বলেন। একপর্যায়ে চেয়ারম্যান তার বিরুদ্ধে ওই সদস্যদের মন্ত্রণালয়ে করা অভিযোগের নিন্দা প্রস্তাব গ্রহণের কথা বলেন। এ নিয়ে সদস্যদের সঙ্গে তার তুমুল বাগ্বিতণ্ডা হয়। এরপর মিনিট ১৫ সভায় অংশ গ্রহণ ছিল আট সদস্যের।
জেলা পরিষদের সদস্য বাবুল মিয়া আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘সভায় যাওয়ার পর চেয়ারম্যান গত সভার সিদ্ধান্ত বাস্তবায়নে আমাদের স্বাক্ষর দিতে বলেন। আমাদের কোনো কথা শুনতে চাইছিলেন না। এ নিয়ে তার সঙ্গে আমাদের বাগ্বিতণ্ডা হয়। একপর্যায়ে চেয়ারম্যান তার বিরুদ্ধে আনা অভিযোগের নিন্দা প্রস্তাব দিতে বলেন।’ একই কথা বলেন সংরক্ষিত নারী সদস্য বিউটি কানিজ।
তিনি আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘আমরা নাকি উপজেলা চেয়ারম্যান ও মেয়রদের অপমান করার জন্য লজ্জাকর ইতিহাস তৈরি করেছি। তিনি আমাদের এ ব্যাপারে নিন্দা জানাতে বলেন। এ সময় আমরা নিন্দার বিষয়টি বাদ দিয়ে চেয়ারম্যানকে আমাদের কথা শুনতে বলি। তখন চেয়ারম্যান বলেন, কথা বলতে চাইলে আগে রেজুলেশনে স্বাক্ষর করেন, না হলে বেরিয়ে যান। আপনাদের সভায় থাকার করার দরকার নেই।’
বিউটি কানিজ আরও বলেন, ‘যেহেতু আমাদের কথা বলতে দেবেন না, আর ইতিপূর্বে প্যানেল চেয়ারম্যান ও বরাদ্দে বণ্টনের বিষয়ে চেয়ারম্যানের ইচ্ছেমতো নেওয়া রেজুলেশনে স্বাক্ষর করতে বলা হচ্ছে, আমরা সেটি না করে বেরিয়ে আসি।’
এই ব্যাপারে জেলা পরিষদ চেয়ারম্যান আল মামুন সরকার একাধিকার ফোন করলেও তিনি রিসিভ করেনি। তবে প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা (উপ-সচিব) মো. আমিনুল ইসলাম আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘চেয়ারম্যান সাহেব তাদের স্বাক্ষর করতে বলেছিল। কিন্তু তাঁরা করেনি। তবে তাঁদের এই সমস্যাগুলো সমাধানের জন্য আমি উপজেলা চেয়ারম্যানদের বলেছি।’
এদিকে মাসিক সভাকে কেন্দ্র করে ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলা পরিষদ এলাকায় বিপুলসংখ্যক পুলিশ মোতায়েন করা হয়।
জাটকা রক্ষায় দুই মাসের (মার্চ-এপ্রিল) অভয়াশ্রম শেষে ইলিশ ধরার প্রস্তুতি নিচ্ছেন বরিশাল, চাঁদপুর ও লক্ষ্মীপুরের মেঘনা নদী পাড়ের জেলেরা। ইতিমধ্যে শেষ হয়েছে জেলেদের জাল ও নৌকার মেরামতকাজ। আজ বুধবার (৩০ এপ্রিল) মধ্যরাতে পদ্মা–মেঘনা নদীতে ইলিশসহ অন্যান্য মাছ ধরতে নামবেন জেলেরা। ইলিশ পাওয়ার সম্ভাবনার কথাও
১ মিনিট আগেচট্টগ্রামে অপরিচিত ব্যক্তিদের ধাওয়া খেয়ে একটি মার্কেটের নিচে আশ্রয় নিয়েছিলেন নুরুল ইসলাম চৌধুরী (৬৩)। পাশেই টহল দিচ্ছিল কোতোয়ালি থানা-পুলিশের একটি দল। খবর পেয়ে পুলিশ নুরুল ইসলামকে হেফাজতে নেয়। কিন্তু আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর আশ্রয়ে যাওয়া ব্যক্তির কাছে মিলল বিদেশ থেকে অবৈধভাবে
২৭ মিনিট আগেনওগাঁর মান্দায় দুই ছাত্রীকে বিয়ে করে আলোচনায় আসা মুক্তিযোদ্ধা মেমোরিয়াল বালিকা বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক আকরাম হোসেনের বিরুদ্ধে ধর্ষণের মামলা হয়েছে। আজ বুধবার মান্দা থানায় মামলাটি করেন ছাত্রীর বাবা। মামলায় প্রধান শিক্ষক আকরাম হোসেনের প্রথম স্ত্রী স্বপ্না খাতুনকেও আসামি করা হয়েছে।
৪৪ মিনিট আগে‘কলিজা টানি ছিঁড়ি ফেলবো—একবারে টানি ছিঁড়ি ফেলবো তোমার, চেনো তুমি—এ চেনো! খুব পাওয়ার দেখাও জামায়াতের, একবারে নিশ্চিহ্ন করি দিবো জামায়াত। চেনো বিএনপি!’ জামায়াতের অঙ্গসংগঠন শ্রমিক কল্যাণ ফেডারেশনের এক নেতাকে এভাবে হুমকি দিয়েছেন কুড়িগ্রামের রাজারহাট উপজেলা বিএনপির আহ্বায়ক আনিছুর রহমান। তাঁর হুমকি দেওয়ার
১ ঘণ্টা আগে